উত্তর : জীব-জন্তুর ছবি তোলা বা তৈরি করা হারাম এবং এর মাধ্যমে উপার্জন করাও হারাম। যখন জীব-জন্তুর ছবি তোলা হারাম,…
আরও পড়ুন ➲ব্যবসা-বাণিজ্য
প্রশ্ন : ইটভাটার মালিককে ১ লক্ষ টাকা এক বছরের জন্য প্রদান করি এই শর্তে যে, বছর শেষে আমাকে ১৯ হাজার ইট দেবে। আর ঐ সময় প্রতি হাজার ইটের মূল্য ৭ হাজার টাকা করে নিলে সেক্ষেত্রে আমাকে দিবে ১,৩৩,০০০ টাকা। কিন্তু আমি যদি তার কাছে ইট বিক্রি করে দিই, তবে সেক্ষেত্রে আমাকে দিবে ১,২০,০০০ টাকা। উক্ত টাকা আমার জন্য হালাল হবে, না-কি সূদ হিসাবে গণ্য হবে?
উত্তর : প্রশ্নে উল্লেখিত পদ্ধতিকে ইসলামী পরিভাষায় ‘বাইয়ে সালাম বা সালাফ’ বলা হয়। সালাম শব্দের অর্থ অগ্রিম কেনা-বেচা। ‘বাইয়ে সালাম’,…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : পণ্য ক্রয়-বিক্রয়ের ক্ষেত্রে সাধারণত সত্য কিংবা মিথ্যা শপথ করা ঠিক নয়। পণ্য বেশী বিক্রয়ের জন্য মিথ্যা কসম করা…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : হারাম পণ্য বিক্রি করার কারণে গুনাহগার হবে, তবে এর কারণে অন্য হালাল পণ্য বিক্রয় হারাম হবে না। মূলত…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : এটা স্পষ্ট প্রতারণা, যাকে শরী‘আত হারাম করেছে। প্রকৃত মূল্যের চেয়ে ষড়যন্ত্রপূর্বক যতটুকু মূল্য বৃদ্ধি করা হবে, ততটুকু গ্রহণ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : এরূপ ব্যবসা জায়েয। কারণ লাভের উদ্দেশেই মানুষ ব্যবসা করে থাকে (সূরা আল-বাক্বারাহ : ২৭৫)। তবে সঙ্কট সৃষ্টির জন্য…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : এই ধরনের ব্যবসায় কোন দোষ নেই। পশু কিনে পোষাণী দেওয়া এবং উভয়পক্ষের সন্তুষ্টিতে নির্দিষ্ট সময়ের জন্য এরূপ চুক্তি…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : শর্তসাপেক্ষে বিক্রয় জায়েয। সেক্ষেত্রে ক্রয় করা বা না করা ক্রেতার ইচ্ছাধীন। ইমাম ইবনু তায়মিয়াহ, ইবনুল ক্বাইয়িম, উছায়মীনসহ অনেক…
আরও পড়ুন ➲প্রশ্ন : আমি গহনার দোকানের হেড ম্যানেজার। আমাদের ব্যবসার পলিসিতে কিছু কিছু ক্ষেত্রে প্রতারণার আশ্রয় নিতে হয়। যেমন পুরাতন গহনা ঘষে-মেজে নতুন বলে বিক্রি করা, পুরাতন স্বর্ণ ক্রয়ের ক্ষেত্রে নানা টাল-বাহানা, গোঁজামিল ও প্রকৃত মূল্য গোপন করা ইত্যাদি। মালিকের নির্দেশনায় এসব কাজ আমাকে করতে হয়। এক্ষণে আমার করণীয় কি?
উত্তর : এই ধরনের প্রতিষ্ঠানে চাকুরী করা যাবে না। কারণ ব্যবসায় মিথ্যা বলা, টাল-বাহানা করা, প্রতারণা করা ইত্যাদির মাধ্যমে ব্যবসা…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : ব্যাংকের লভ্যাংশ সূদের অন্তর্ভুক্ত। সেকারণ তা দিয়ে মসজিদের ইমাম বা মুওয়াযযিনের বেতন দেওয়া জায়েয হবে না। বরং বাধ্যগত…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : ক্ষুদ্র ঋণদাতা প্রতিষ্ঠানে স্বাস্থ্যকর্মী হিসাবে চাকুরী করা যাবে। যেহেতু স্বাস্থ্যসেবা সূদী কর্মকান্ডের অংশ নয়। তবুও যেহেতু তাতে প্রতিষ্ঠানটির…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : মুহুরীর পেশা গ্রহণ করা যায়। তবে তা হ’তে হবে সম্পূর্ণরূপে প্রতারণামুক্ত এবং থাকতে হবে মানুষকে সহযোগিতা করার উদ্দেশ্য।…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : মালিক পক্ষের নিকট এ বিষয়ে প্রতিবাদ করতে হবে এবং ভবিষ্যতে এটা এড়িয়ে যেতে হবে। আর প্রাপ্ত অতিরিক্ত চার…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : প্রথমতঃ ঋণ পরিশোধ করে ব্যাংকের সাথে লেনদেন বন্ধ করতে হবে (ছালেহ ফাওযান, আল-মুনতাক্বা ৫/২১০)। কারণ সূদ সর্বাবস্থায় হারাম…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : শাড়ীর ব্যবসা করা জায়েয। কারণ এটি কোন ধর্মের নিদর্শন মূলক পোষাক হিসাবে গণ্য নয়। আর যখন কোন পোষাক…
আরও পড়ুন ➲প্রশ্ন : আমি এক লাখ টাকা দিয়ে এক বিঘা জমি বন্ধক নিয়ে ১ বছর জমিতে ফসল ফলিয়ে ফসল ভোগ করলাম। জমির মালিক ১ বছর পর টাকা ফেরত দিলে আমি তার জমি ফেরত দিলাম। উক্ত টাকা ফেরত দেবার সময় জমির মালিক জমি ব্যবহার বাবদ আমাকে এক বা দুই হাযার টাকা কম দেন (বন্ধক নেওয়ার সময় চুক্তি অনুযায়ী)। এই প্রকারের জমি বন্ধক সূদ হবে কি-না?
উত্তর : প্রচলিত নিয়মে জমি বন্ধক নেওয়া ও দেওয়া ইসলামী শরী‘আতে হারাম। সুতরাং প্রশ্নোল্লেখিত উভয় পদ্ধতির লেনদেন করা থেকে বিরত…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : ডাক বিভাগ কোন সূদী প্রতিষ্ঠান না হওয়ায় এতে চাকুরী করা হালাল। তবে যে বিভাগটি সঞ্চয়পত্র সংক্রান্ত কাজ করে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : অশ্লীলতা প্রকাশ করে এমন পোশাক বানানো থেকে বিরত থাকতে হবে। কারণ এতে অন্যায় কাজে সহায়তা করা হবে। আল্লাহ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : ডিএক্সএন মূলতঃ অসাধু এমএলএম ব্যবসা চালাচ্ছে। নানা আকর্ষণীয় প্যাকেজ দেখিয়ে তারা সদস্য ভর্তি করে এবং প্রায় বিনা পরিশ্রমে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : লাভ ভোগ করার প্রচলিত নিয়মে বন্ধক রাখা যাবে না। কারণ ঋণের বিনিময়ে লাভ ভোগ করা সূদ (ইবনু কুদামাহ,…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : এরূপ চুক্তি শরী‘আত সম্মত নয়। কারণ হাদীছ মোতাবেক ‘মুযারাবা’ পদ্ধতিতে ব্যবসা করা যায়। যার মাধ্যমে কোন ব্যক্তি অপর…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : মুকুল আসার পূর্বে ফল বিক্রি করা জায়েয হবে না। কারণ জাবের (রাঃ) বলেন, রাসূল (ছাঃ) ফল পরিপক্ক হওয়ার…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : উক্ত পেশা হালাল। কারণ এই পণ্যগুলো মৌলিকভাবে হালাল। এগুলোর ভালো-মন্দ নির্ভর করে ব্যবহারকারীর তাক্বওয়া বা আল্লাহভীতির উপর। এক্ষণে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : লাভ ভোগ করার প্রচলিত নিয়মে বন্ধক রাখা যাবে না। কারণ ঋণের বিনিময়ে লাভ ভোগ করা সূদ (ইবনু কুদামাহ,…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : উভয়ের সন্তুষ্টির ভিত্তিতে এরূপ চুক্তি জায়েয (বুখারী হা/২২৪০)। তবে সবকিছু সুনির্দিষ্ট হতে হবে। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেলেন, ‘যদি কেউ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : প্রথমতঃ সূদের উপর ঋণ নিয়ে বাড়ি নির্মাণ করা জায়েয নয়। কারণ সূদ সর্বাবস্থায় হারাম এবং সবচেয়ে বড় কবীরা…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : যাবে। কেননা এখানে লিজ গ্রহীতা মালিক নয়। আর আল্লাহ বলেন, ‘একের পাপের বোঝা অন্যে বহন করবে না’…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : সমিতির নিয়ম-নীতি যদি কুরআন-হাদীছ বিরোধী না হয় ও ব্যবসায়ের জন্য ক্ষতিকর না হয় তাহ’লে দুনিয়াবী শৃংখলার স্বার্থে নিয়ম…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : ইবনু কুদামা বলেন, এক্ষেত্রে ব্যবসায়ী লোকসানের ভাগীদার হবে না। কেবল বিনিয়োগকারী হবে। তবে লাভের ক্ষেত্রে উভয়ে সমঝোতার ভিত্তিতে…
আরও পড়ুন ➲প্রশ্ন : আমি যে এলাকায় ব্যবসা করি, সেখানকার মানুষ কুকুর ও শূকর কেটে খায়। এমনকি আমি যে বাসায় থাকি তারাও খায়। তারা যে টিউবওয়েল-বাথরুম ব্যবহার করে আমিও সেগুলি ব্যবহার করি। এমনকি যখন ব্যবসা করি তখন তারা রক্ত মাখা হাতেই টাকা বের করে দেয়। এখন আমার প্রশ্ন, এরূপ পরিবেশে ব্যবসা করা জায়েয হবে কি?
উত্তর : রুচি না হ’লে এরূপ পরিবেশে ব্যবসা ছেড়ে দেওয়াই উত্তম। তবে অমুসলিমদের সাথে ব্যবসা-বাণিজ্য করা জায়েয। যদিও তারা হারাম…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : জেনে-শুনে।শিরকী কাজে সহযোগিতা করা যাবে না। অতএব যদি জানা যায় যে, উক্ত মোরগটি মাযারে যবেহ করা হবে তাহ’লে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : উক্ত ব্যবসায়ে ৫ নং শর্ত অনুযায়ী মোট নির্মাণ ব্যয়ের ২০% টাকা চুক্তিকালীন সময় মালিককে জমা দিতে হবে। অতঃপর…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : নির্ধারিত লাভের শর্তে অর্থ বিনিয়োগ করা যাবে না। এমনটি করলে তা সূদ হিসাবে গণ্য হবে। ইবনে আববাস (রাঃ)…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : যে সকল পত্র-পত্রিকা মূলত সংবাদ প্রদানের উদ্দেশ্যে প্রকাশিত হয়, তার ব্যবসা মৌলিকভাবে নাজায়েয নয়। আর এতে যে সকল…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : সাময়িক গর্ভনিরোধ জায়েয। অতএব সাময়িক গর্ভনিরোধক ঔষধ ক্রয়-বিক্রয় করাও জায়েয। তবে স্থায়ীভাবে জন্মনিরোধকারী কোন ঔষধ দোকানে রাখবে না।…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : প্রতারণা না থাকলে বা অন্যের হক বিনষ্ট করার উদ্দেশ্য না থাকলে জায়েয হবে। রাসূল (ছাঃ) বলেন, মুসলিমগণ তাদের…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : এভাবে টাকা রেখে সূদের অর্থ সন্তানকে দান করা জায়েয নয়। কারণ সূদ সর্বাবস্থায় হারাম। এরূপ করার কারণে মূলত…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : ইসলামে ব্যবসা-বাণিজ্যের মূলনীতি হ’ল, ইবাহাত বা বৈধতা, যতক্ষণ না শরী‘আত কর্তৃক তা হারাম করা হয়। স্বর্ণ মৌলিকভাবে হালাল,…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : এধরনের সম্পদ ছওয়াবের আশা ব্যতীত ফকীর-মিসকীনদের মাঝে বিতরণ করে দিতে হবে। এছাড়া মুসলমানদের কল্যাণার্থে অন্যান্য খাতে ব্যয় করা…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : বিভিন্ন কারণে শেয়ার বেচাকেনা জায়েয নয়। যেমন- (১) ক্রেতার অনেক সময় সম্যক জ্ঞান থাকে না কী বস্ত্তর শেয়ার…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : এর জন্য প্রয়োজনমত কিছু সার্ভিস চার্জ নিতে পারেন। কিন্তু নগদে কম মূল্যে ও বাকীতে বেশী মূল্যে বিক্রয় করলে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : এরূপ ক্রয়-বিক্রয় জায়েয নয়। কারণ বেশী নেওয়াটা সূদ। রাসূল (ছাঃ) বলেন, ‘যে ব্যক্তি একটি ব্যবসায়ে দু’টি বিক্রয় করে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : ক্রেতা-বিক্রেতা কাউকে ধোঁকায় ফেলার উদ্দেশ্য না রেখে উভয়ের সন্তুষ্টিতে বাযার দর অনুযায়ী যেকোন মূল্যে ক্রয়-বিক্রয় করতে পারে। এটা…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : বৈধ কর্মে ভাড়া দিতে হবে এবং যথাসম্ভব শরী‘আত বিরোধী কাজে সহযোগিতা থেকে বিরত থাকবে মায়েদাহ ৫/২)। আল্লাহকে ভয়…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান। রাজনীতি, অর্থনীতি সব ক্ষেত্রেই এটি পূর্ণাঙ্গ (বাক্বারাহ ২০৮; মায়েদাহ ৩)। কিন্তু মুসলিম রাষ্ট্রনেতাদের হাতেই…
আরও পড়ুন ➲প্রশ্ন : আমি প্রিন্টিং-এর ব্যবসা করি। ব্যবসায়িক স্বার্থে আমাকে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের শিরক-বিদ‘আত, হারাম-হালাল ইত্যাদি কার্যাবলীর পোস্টার, দাওয়াতকার্ড ইত্যাদি ছাপাতে হয়। এগুলি করা বাদ দিলে ক্ষতির সম্মুখীন হ’তে হয়। আবার অর্ডার নিলে হারাম কাজের সাথে হালাল কাজও পাওয়া যায়। এক্ষণে হারাম কার্যাবলী করে দিয়ে সেগুলির লভ্যাংশ নেকীর আশা ব্যতীত দান করে দিলে উক্ত পাপ থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে কি?
উত্তর : পাপমুক্তির জন্য এরূপ চেষ্টা ও পরিকল্পনা প্রশংসনীয়। তবে এতে সত্যিকার পাপমুক্তি ঘটবে না। কেননা এক্ষেত্রে শিরক-বিদ‘আত ও হারামযুক্ত…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : ভোগ করা বৈধ নয়। কারণ এতে সূদী কারবারে পরোক্ষভাবে সহযোগিতা করা হচ্ছে। আল্লাহ বলেন, ‘নেকী ও তাক্বওয়ার কাজে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : একদামে ক্রয়-বিক্রয় জায়েয। কারণ ক্রয়-বিক্রয় শুদ্ধ হওয়ার মৌলিক শর্ত হ’ল উভয়ের সন্তষ্টি (নিসা ৪/২৯; ইবনু মাজাহ, ইরওয়া হা/১২৮৩)…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : ইসলামী রাষ্ট্রে যাকাত প্রদান করা আবশ্যক, কিন্তু আয়করের কোন বিধান নেই। তবে বর্তমানে দেশের রাষ্ট্রব্যবস্থা যেহেতু ইসলামী নয়…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : বর্তমানে দেশের কোন ব্যাংকই শতভাগ সূদমুক্ত নয়। তাই এরূপ না করে বরং সূদমুক্ত একাউন্ট খুলে তাতে টাকা জমা…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : বাজারে কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করে অধিক মুনাফা লাভের উদ্দেশ্যে খাদ্যদ্রব্য গুদামজাত করা হারাম। মা‘মার (রাঃ) বলেন, নবী করীম…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : জেনে-শুনে চোরাই পথে আনীত এসব পণ্য ক্রয়-বিক্রয় করা জায়েয হবে না। আল্লাহ বলেন, ‘পাপ ও অন্যায়ের কাজে তোমরা…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : হাক্কুল ইবাদ নষ্ট করায় তিনি যে অপরাধ করেছেন তা ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিরা ক্ষমা না করলে ক্ষমা হওয়ার নয় (বুখারী…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : জমি ভাড়া নিয়ে যেকোন ফল বা ফসল আবাদ করা যায়। কারণ জমি ভাড়া নেওয়া হয় চাষ করার জন্য।…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : এটা ভিত্তিহীন কুসংস্কার মাত্র। বরং কারো প্রতি সহানুভুতি দেখিয়ে বাকীতে মাল দেওয়া নেকীর কাজ। কেননা এটা ঋণ প্রদানের…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : কুরআনে সূদখোরকে চিরস্থায়ী জাহান্নামী ঘোষণা করা হয়েছে (বাক্বারাহ ২/২৭৫)। তবে বিষয়টি ব্যাখ্যাসাপেক্ষ। কারণ শিরককারী ব্যতীত অন্য কোন কবীরা…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : এধরনের ব্যবসা করা জায়েয নয়। কারণ ইসলামী শরী‘আতে সম মানসম্পন্ন একই দ্রব্য কমবেশীতে ক্রয়-বিক্রয় নিষিদ্ধ করা হয়েছে। রাসূল…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : হালাল কর্মের বিনিময়ে এরূপ মজুরী গ্রহণ করা হালাল। তবে উভয়ের সন্তুষ্টি থাকতে হবে। আল্লাহ তা‘আলা বলেন, হে বিশ্বাসীগণ!…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : আমাদের জানা মতে, ফরেক্স ব্যবসা হ’ল বিভিন্ন দেশের মূদ্রা বেচাকেনার ব্যবসা। বিভিন্ন দেশের মুদ্রার মূল্যের মধ্যে প্রতিনিয়ত কমবেশী…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : ইট খাদ্যদ্রব্যের অন্তর্ভুক্ত নয়। সুতরাং এতে ইহতিকার হয় না। বাজারে কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করে অধিক মুনাফা লাভের উদ্দেশ্যে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : এরূপ মিথ্যা বলা যাবে না। যে তিন শ্রেণীর লোকের সাথে আল্ললাহ ক্বিয়ামতের দিন কথা বলবেন না, তাদের প্রতি…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : সূদের উপর টাকা নিয়ে ব্যবসা-বাণিজ্য করা জায়েয নয়। আল্লাহ তা‘আলা সূদখোরের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেছেন (বাক্বারাহ ২/২৭৮-৭৯) এবং…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : সূদী ব্যাংকসহ যেকোন সূদী প্রতিষ্ঠানে চাকুরীর কারণে উপার্জিত সম্পদ কেবল উপার্জনকারীর জন্য হারাম। উপার্জনকারীর ওয়ারিছ হিসাবে বৈধ পন্থায়…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : জানার সাথে সাথে ঋণদাতাকে ডেকে সূদ গ্রহণের ভয়াবহ পরিণাম সম্পর্কে অবহিত করতে হবে এবং তাকে তা গ্রহণ না…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : চাকুরী শেষে শুধুমাত্র মূল বেতন থেকে কর্তিত অর্থ এবং প্রতিষ্ঠান কর্তৃক অনুরূপ জমাকৃত অর্থ গ্রহণ করা যাবে। এছাড়া…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : জেনেশুনে নারী-পুরুষের এরূপ অবাধ মেলামেশার সুযোগ দিলে হোটেল মালিক অবশ্যই গুনাহগার হবেন। এরূপ হোটেলে জেনে-শুনে যাওয়া উচিত নয়।…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : সাধারণভাবে এতে কোন দোষ নেই। কিন্তু ব্যবসা-বাণিজ্যে অধিক লাভ বা কল্যাণের উদ্দেশ্যে এরূপ আগরবাতি জ্বালালে তা অবশ্যই শিরক…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : না। কেননা সূদ সর্বাবস্থায় হারাম (বাক্বারাহ ২/২৭৫)। ইবনু কুদামাহ বলেন, সূদ যেমন মুসলিম রাষ্ট্রে হারাম তেমনি অমুসলিম রাষ্ট্রেও…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : এরূপ কারবার শরী‘আত সম্মত নয়। এটি সুস্পষ্ট সূদ যা ইসলামে হারাম। আল্লাহ বলেন, আল্লাহ ব্যবসাকে হালাল করেছেন ও…
আরও পড়ুন ➲প্রশ্ন : আমার পিতা-মাতা ১৫ বছর যাবৎ ইচ্ছাকৃতভাবে ঋণগ্রস্থ। বিভিন্ন এনজিও থেকে ঋণ নেওয়া তাদের নেশা। বর্তমানে প্রতিমাসে ৫০-৬০ হাযার টাকা কিস্তি শোধ করতে হয়। আমি ও আমার ছোট ভাই সাধ্যমত পরিশোধ করি। তা না করলে তারা আমাদের স্ত্রী-সন্তানদের উপর মানসিক নির্যাতন করে ও বাড়ী থেকে বের করে দিতে চায়। এক্ষণে এ ব্যাপারে আমাদের করণীয় কি?
উত্তর : এমতাবস্থায় পিতা-মাতাকে এরূপ অন্যায়কর্ম থেকে বিরত রাখার জন্য জোরালো পদক্ষেপ নিতে হবে। সূদের ভয়াবহ শাস্তি থেকে তাদেরকে সাবধান…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : সরকারী সঞ্চয়পত্র থেকে প্রাপ্ত লাভ সম্পূর্ণরূপে সূদের অন্তর্ভুক্ত, যা গ্রহণ করা হারাম। উল্লেখ্য, এক লক্ষ টাকার সঞ্চয়পত্র ক্রয়…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : ফল পরিপক্ব হওয়ার কারণে এভাবে বিক্রয় করা যাবে। আনাস (রাঃ) বলেন, রাসূল (ছাঃ) ফলের উপযোগিতা প্রকাশ হওয়ার আগে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : যাবে না। কারণ জমির সাথে ফলদার বৃক্ষ রয়েছে, যা মূল লক্ষ্য। জাবের (রাঃ) হ’তে বর্ণিত তিনি বলেন, রাসূল…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : উক্ত টাকা কর্য হিসাবে প্রদান করলে তার লভ্যাংশ নেওয়া যাবে না। কারণ তা সূদ হিসাবে গণ্য হবে। আর…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : এধরনের লোকদের একান্ত প্রয়োজন ব্যতীত এড়িয়ে চলতে হবে। রাসূল (ছাঃ) বলেন, ‘তুমি মুমিন ব্যতীত কাউকে বন্ধু হিসাবে গ্রহণ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : সাধারণভাবে খেলা-ধুলার সামগ্রী বিক্রয়ে শরী‘আতে বাধা নেই। তবে যদি কোন খেলা মানুষকে হারামের দিকে প্রলুব্ধ করে, সেসব খেলার…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : এক্ষেত্রে চাকুরী পরিত্যাগ করে খালেছ নিয়তে তওবা করতে হবে এবং পরবর্তীতে প্রাপ্ত সমস্ত অর্থ নেকীর আশা ব্যতীত দান…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : কম্পিউটার-টিভি-মোবাইল কোনটিই প্রকৃতিগতভাবে হারাম নয়। এর প্রত্যেকটিরই ভালো-মন্দ দিক আছে। মুমিন ভালোটি গ্রহণ করবে ও খারাপটি পরিত্যাগ করবে।…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : কোন বাধা নেই। বরং সেই টাকা তুলে জনকল্যাণ মূলক কাজে ব্যয় করাই উত্তম হবে। কারণ ব্যাংকে সে অর্থ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : প্রশ্নে উল্লেখিত বিষয়টি যথাযথ কর্তৃপক্ষের নিকটে লিখিতভাবে বা যেকোন যোগ্য মাধ্যমে জানাতে হবে। অতঃপর সকল প্রচেষ্টা ব্যর্থ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : এগুলি পেশাব-পায়খানার ন্যায় দেহের পরিত্যক্ত বস্ত্ত। এগুলির ব্যবসা হালাল। তবে সতর্ক থাকতে হবে যেন এগুলি পরচুলা বানানোর মত…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : এ কাজ থেকে বিরত থাকতে হবে। কারণ বাধ্যগত অবস্থায় ব্যাংকে টাকা রাখার কারণে প্রাপ্ত সূদ থেকে মুক্তি পাওয়ার…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : এরূপ বিনিয়োগ পদ্ধতিতে একই জিনিসের বিনিময়ে অতিরিক্ত গ্রহণ করা হয়, যা সূদ এবং সম্পূর্ণরূপে হারাম (বাক্বারাহ ২/২৭৫; মুসলিম…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : জিপি ফান্ডে জমাকৃত টাকার অতিরিক্ত অংশটি সূদ হিসাবে গণ্য হবে। কেননা সরকার বাৎসরিক জমাকৃত টাকার উপরে চক্রবৃদ্ধিহারে সূদ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : করযে হাসানাহ প্রদানের গুরুত্ব অত্যধিক। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন, ছাদাক্বার নেকী ১০ গুণ। আর করযে হাসানাহর নেকী ১৮ গুণ’…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : এভাবে টাকা দিয়ে জমি গ্রহণ করাকে বন্ধক বলা হয়। আর বন্ধক গ্রহীতা বন্ধকী জমি ভোগ করতে পারবে না।…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : একই পণ্য ক্রেতা ভেদে একজনের নিকট বেশী আরেকজনের নিকট কম মূল্যে বিক্রয় করা জায়েয। কারণ একই মূল্যে সকল…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : সরকারের পক্ষ থেকে নির্ধারিত বেতনের যে অংশ প্রতি মাসে কেটে নেওয়া হয়, চাকুরী শেষে শুধু সেই অর্থই গ্রহণ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : নিরুপায় অবস্থায় গ্রহণ করা যেতে পারে। তবে হারাম অর্থ উপার্জনকারী সন্তানের জন্য উক্ত সম্পদ হারাম হ’লেও মায়ের জন্য…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : মাশরূমের ব্যবসা করায় শরী‘আতে কোন বাধা নেই। কারণ মাশরূম হালাল বস্ত্ত (বিস্তারিত দ্রঃ ডঃ ইকতেদার হোসেন ফারুকী, বৈজ্ঞানিক…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : মূল সম্পদ রেখে দিয়ে সূদের মাধ্যমে অর্জিত ও জমাকৃত সম্পদ সাধ্যমত হিসাব করে পৃথক করতে হবে এবং নেকীর…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : বৈধ হবে না। কারণ রাষ্ট্রীয় স্বার্থ মানেই জনস্বার্থ। আর ট্যাক্স ফাঁকি দেওয়ার মাধ্যমে জনস্বার্থের ক্ষতি করা ইসলাম অনুমোদন…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : ব্যাংক বা বীমা প্রতিষ্ঠানকে বাসা ভাড়া দেওয়া যাবে না। এগুলি সরাসরি সূদী কারবারের সাথে জড়িত। আল্লাহ তা‘আলা অন্যায়…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: তোমার সাধারণ নিয়ম জেনে রাখা আবশ্যক যে, পুরাপুরি মূল্য গ্রহণ করা ব্যতীত মুদ্রার বিনিময়ে স্বর্ণ বিক্রয় করা কখনও…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: এটা বৈধ নয়; কারণ, যখন সে তা বিক্রয় করবে, তখন ক্রয়-বিক্রয়ের চাহিদা বা দাবি হল বিক্রেতার কাছ থেকে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: প্রাণীর ছবিসহ তৈরি স্বর্ণ ও রৌপ্যের অলঙ্কার বিক্রয়, ক্রয় ও পরিধান করা হারাম এবং তা গ্রহণ করাও হারাম;…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: স্বর্ণ অথবা রৌপ্য ক্রয়-বিক্রয়ের ক্ষেত্রে চেকের মাধ্যমে লেনদেন করা বৈধ নয়; আর এটা এ জন্য যে, চেক গ্রহণের…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: ঐসব মালিকদের অধীনে কাজ করা হারাম, যারা সুদের ভিত্তিতে অথবা প্রতারণার মাধ্যম অথবা অনুরূপ যে কোনো প্রকার হারাম…
আরও পড়ুন ➲ত্রয়োদশ প্রশ্ন: কোন কোন স্বর্ণের দোকানদার স্বর্ণের ব্যবসায়ীর নিকট যায় এবং তার নিকট থেকে কিলোগ্রাম বা অনুরূপ ওজনে নতুন স্বর্ণ গ্রহণ করে, আর এ স্বর্ণের সাথে মূল্যবান পাথরের মিশ্রণ থাকে, চাই সেই পাথর হউক আলমাস নামক দামী পাথর, অথবা যারাকুন বা অন্য কোন পাথর; আর ক্রেতা তাকে (দোকানদারকে) এ কিলোগ্রামের বিনিময়ে সমপরিমাণ ওজনে খাঁটি সোনা প্রদান করে যাতে কোনো প্রকার পাথর নেই; অতঃপর বিক্রেতা গহনা তৈরির পারিশ্রমিকের নামে (ক্রেতার নিকট থেকে) আরও অতিরিক্ত অর্থ গ্রহণ করে। এভাবে বিক্রেতার নিকট দু’টি বাড়তি বস্তু হয়ে গেল; একটি হল পাথরের ওজনের বিপরীতে অতিরিক্ত স্বর্ণ; আর দ্বিতীয়টি হল গহনা তৈরির পারিশ্রমিক বাবত অতিরিক্ত অর্থ; কারণ, সে হল স্বর্ণ ব্যবসায়ী, স্বর্ণকার নয়। অতএব, এ ধরনের কাজের বিধান কী হবে (আল্লাহ আপনাকে তাওফীক দিন)
উত্তর: এ ধরনের কাজ হারাম; কেননা, তা সুদি কারবারের অন্তর্ভুক্ত; আর প্রশ্নকর্তার বক্তব্যের আলোকে তাতে দুই কারণে সুদ হয়।…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: হে প্রশ্নকর্তা! আপনি জেনে রাখুন এবং যারা এ প্রোগ্রাম[1] বা অনুষ্ঠান শুনছেন তারা সকলেই জেনে রাখবেন যে, প্রত্যেক…
আরও পড়ুন ➲- 1
- 2