উত্তর : প্রথমে বিবাহের খুৎবা পড়ার পর নবী করীম (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বিয়ে সম্পন্ন করার প্রয়োজনীয় কিছু কথা বলতেন।…
আরও পড়ুন ➲বিবাহের বিধিবিধান
উত্তর : কথাটি সত্য নয়, বরং এটি ধর্মীয় কুসংস্কার মাত্র। সূত্র: মাসিক আল-ইখলাছ।
আরও পড়ুন ➲উত্তর : প্রথমতঃ কুমারী অথবা বিধবা উভয়ের ক্ষেত্রেই অভিভাবকের অনুমতি ছাড়া বিবাহ হালাল হবে না। নবী করীম (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : কনেকে কবুল বলাতে হবে না। বরং মেয়ের অভিভাবকই মূল যিম্মাদার। অভিভাবক মেয়ের সম্মতি নিবেন এবং বিবাহের মজলিসে দুই…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : ছেলে সন্তান পিতা-মাতার অনুমতি ছাড়া বিবাহ করতে পারে। তবে অনুমতি নিয়ে বিবাহ করাই উত্তম। কারণ তাদের অনুমতি ছাড়া…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : মেয়ের বাবা যদি সন্তুষ্টি চিত্তে অনুষ্ঠান করে বর পক্ষের লোককে দাওয়াত করে তাহলে তারা খেতে পারবে, এতে কোন…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : উক্ত দাবী মিথ্যা ও বানোয়াট। এক্ষেত্রে স্ত্রী এক বছর অপেক্ষা করে অন্যত্র বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হতে পারবে (বুখারী…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : সাধারণ রোগ-ব্যাধি গোপন রাখায় দোষ নেই। কিন্তু যদি তা বৈবাহিক সম্পর্কবিচ্ছিন্ন হওয়ার মতো কঠিন রোগ হয়। যেমন যৌন…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : আক্দ হ’ল দু’জন স্বাক্ষীর উপস্থিতিতে অভিভাবকের প্রস্তাবের ভিত্তিতে বরের কবুল বলা। অতএব আক্দ হওয়ার পর স্বামী-স্ত্রী পরস্পরে মেলামেশা…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : একাধিক স্ত্রীর মাঝে মোহরানায় প্রয়োজনে কম-বেশী হ’তে পারে (ফাতাওয়া লাজনা দায়েমাহ ১৯/২১১)। তবে রাত্রিযাপন, বাসস্থান ও ভরণ-পোষণের ক্ষেত্রে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : এই ধরনের বাধ্যবাধকতা ইসলামী শরী‘আতে নেই। বরং যে বিবাহে খরচ কম হয়, সে বিবাহকে হাদীছে বরকতপূর্ণ বলা হয়েছে।…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : কোন নারী অভিভাবকের অনুমতি ব্যতীত বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হ’তে পারবে না। রাসূল (ছাঃ) এরূপ বিবাহকে বাতিল (৩ বার)…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : এসবের অধিকাংশ অনৈসলামী সংস্কৃতির অনুকরণ। তাই এসব আচার ও প্রথা সাধ্যপক্ষে এড়িয়ে চলাই মুমিনের কর্তব্য। কেননা এসব ক্ষেত্রে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : বিবাহের ক্ষেত্রে কন্যা পক্ষের কোন দায়িত্ব নেই মেহমানদারী ব্যতীত। আর ছেলে পক্ষের উপর অলীমা করা ওয়াজিব। এক্ষণে প্রশ্নমতে…
আরও পড়ুন ➲প্রশ্ন : এক পিতা-মাতা তাদের মেয়েকে কোন এক ছেলের সাথে বিবাহ দিতে ওয়াদাবদ্ধ হয়। এর মধ্যে ডিভি লটারীর মাধ্যমে মেয়ের মা আমেরিকা যাওয়ার সুযোগ লাভ করে এবং সাথে সাথে মত পরিবর্তন করে উক্ত ছেলের সাথে তার মেয়ের বিবাহ দিতে অস্বীকৃতি জানায়। কিন্তু মেয়ে এটা না মেনে নিজে নিজেই উক্ত ছেলের সাথে কোর্টের মাধ্যমে বিয়ে করে ফেলে। কিছুদিন সংসারও করে। মেয়ের বাবা-মা এই বিয়ে মেনে নেয়নি। পরবর্তীতে মেয়ের উপর চাপ প্রয়োগ করে প্রথম স্বামীকে জোরপূর্বক তালাক দিয়ে অন্য এক ছেলের সাথে বিবাহ দেয়। বর্তমানে দ্বিতীয় স্বামীর সাথে ঘর সংসার করছে। তাদের দুইটি সন্তানও আছে। এক্ষণে তাদের বিয়ে সঠিক হয়েছে কি?
উত্তর : তাদের প্রথম বিবাহটি শরী‘আতসম্মত হয়নি। কারণ তাতে পিতা বা অভিভাবকের সম্মতি ছিল না। আর রাসূল (ছাঃ) বলেন, ‘যে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : মোবাইলে বিবাহের পর অলীমা করা যায়, যদিও বাসর না হয়। কেননা বিবাহ সংঘটিত হয়েছে (ফাৎহুল বারী হা/৫১৬৬-এর পূর্বের…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : অবশ্যই হবে। আল্লাহ বলেন, ‘আর তোমাদের মধ্যে যারা বিবাহহীন, তোমরা তাদের বিবাহ সম্পাদন করে দাও এবং তোমাদের দাস…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : বাসর রাতের পর দিন অথবা তিন দিন পর্যন্ত অলীমা করা সুন্নাত। রাসূল (ছাঃ) যয়নব বিনতে জাহশ (রাঃ)-এর সাথে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : মায়ের চাচাতো বোন মাহরাম নয়। সেজন্য তাকে বিবাহ করায় শরী‘আতে কোন বাধা নেই। আল্লাহ তা‘আলা যে সকল নারীকে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : বিভিন্ন প্রসাধনী ব্যবহার করে নারীরা সৌন্দর্য চর্চা করতে পারে। তবে এজন্য প্রচলিত বিউটি পার্লারে যাওয়া সমীচীন নয়। কারণ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : স্ত্রীকে তিন মাসে তিন তালাক ও তার ইদ্দত শেষে অন্যকে বিয়ে করতে পারে (বাক্বারাহ ২/২২৮)। স্মর্তব্য যে, সমাজে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : لا تنكحوا القرابة القريبة… ‘আত্মীয়রা আত্মীয়দের বিবাহ করো না…’- মর্মে বর্ণিত কথাটি হাদীছ নয়। সম্ভবতঃ গাযালী তাঁর এহইয়াউল…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : বিয়েতে এগুলি পরা জায়েয। তবে সতর্ক থাকতে হবে, যেন সাজ-সজ্জায় অন্য ধর্মের সংস্কৃতির প্রকাশ না ঘটে এবং অপচয়…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : মেয়ে সৎ, ধার্মিক ও তাক্বওয়াশীল হ’লে বিবাহে কোন বাধা নেই। কেননা একের পাপ অন্যে বহন করে না। তাছাড়া…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : উক্ত বিবাহ শুদ্ধ হয়েছে। কারণ কবুলের ইঙ্গিতবহ যেকোন শব্দ দ্বারা সম্মতি জানালেই বিবাহ সংঘটিত হয়ে যাবে (ফাতাওয়া…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : মসজিদে বিবাহের অনুষ্ঠান বা ওয়ালীমা করা যাবে (ফাতাওয়া লাজনা দায়েমা ১৮/১১০-১১১)। আব্দুল্লাহ ইবনুল হারিছ আয-যুবাইদী (রাঃ) বলেন, আমরা…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : একজনের স্ত্রী থাকা অবস্থায় অন্যের সাথে বিবাহ হয় না। তাই বর্ণিত নারীর দ্বিতীয় বিবাহ কোন বিবাহই নয়। অতএব…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : বিষয়টি যেহেতু ধর্ষণ ছিল, সেহেতু স্বামীর উচিৎ হবে সেটিকে সহানুভূতির দৃষ্টিতে দেখা। কেননা এতে মেয়েটির কোন দোষ ছিল…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : প্রয়োজন সাপেক্ষে বিয়ের জন্য একাধিক মেয়ে দেখায় কোন বাধা নেই। নিয়ম হ’ল, বিবাহের উদ্দেশ্যে প্রথমে মেয়েকে না জানিয়ে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : উক্ত বিবাহ সঠিক হয়নি। কারণ পিতার অসম্মতিতে মেয়ের বিবাহ বৈধ নয়। রাসূল (ছাঃ) বলেন, ‘কোন মহিলা যদি অলীর…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : কোন সুস্থ মানুষের জন্য কোন হিজড়ার সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হওয়া বৈধ হবে না। এমনকি যৌন মিলনে অক্ষম…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : নতুনভাবে বিবাহের প্রয়োজন নেই। কারণ ইতিপূর্বে তিনি অজ্ঞতাবশে এটি করেছিলেন। যা তওবার কারণে আল্লাহ ক্ষমা করবেন। যেমন তিনি…
আরও পড়ুন ➲প্রশ্ন : আমার ও আমার স্ত্রীর মাঝে বিবাহপূর্ব প্রেমের সম্পর্ক ছিল। এ কারণে আমরা নিজে নিজে বিয়ে করি মেয়ের পিতার বিনা অনুমতিতে। তখন আমি ছহীহ হাদীছ ও ছহীহ দ্বীনও জানতাম না। পারিবারিক এবং নিজেদের কিছু ভুল বুঝাবুঝির কারণে আমি তাকে তালাকও দিয়ে দিয়েছি। আমাদের একটি মেয়ে সন্তান আছে। আমার প্রশ্নটা যেহেতু ওলীর অনুমতি ছাড়া বিয়ে বাতিল, তাহ’লে আমি যে তাকে তালাক দিয়েছি এই তালাক কি গ্রহণযোগ্য হবে? আমি কি তাকে ফিরিয়ে নিতে পারব আবার তার ওলীর উপস্থিতিতে বিয়ের মাধ্যমে? না সে আমার জন্য হারাম? আমি আল্লাহকে ও তাঁর আযাবকে ভয় পাই। আমি কোন সুবিধা পাবার জন্য প্রশ্নটা করিনি। সঠিক ফৎওয়া জেনে সঠিক পথ অবলম্বন করতে চাই। যাতে করে আমার পক্ষ থেকে তার উপর যুলুম না হয়।
উত্তর : ওলীর অনুমতি ছাড়া বিবাহ হ’লেও সেটি বিবাহের অনুরূপই (শিবহে নিকাহ) ছিল। সুতরাং যদি তাকে তিন তুহ্রে তিন তালাক…
আরও পড়ুন ➲প্রশ্ন : উভয় পরিবারের অভিভাবকগণের উপস্থিতিতে আমাদের বিবাহের সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হয়েছে গত এক বছর পূর্বে। কিন্তু ছেলের চাকুরীর ক্ষেত্রে বাধ্যবাধকতা থাকায় আরো দেড় বছর বিবাহের জন্য অপেক্ষা করতে হবে। তার পরিবারও অপেক্ষা করার ব্যাপারে অনড়। এমতাবস্থায় আমার বড় ভাই, বোন ও দুলাভাইদের উপস্থিতিতে কিছুদিন পূর্বে গোপনে আমাদের বিবাহ সম্পন্ন হয়েছে। যেখানে উভয়ের পিতা-মাতা উপস্থিত ছিলেন না। তবে আমার মা এটা জানেন। এক্ষণে এ বিবাহ শুদ্ধ হয়েছে কি?
উত্তর: উক্ত বিবাহ বিধিসম্মত হয়নি। কারণ মেয়ের অলী তথা পিতা এ বিষয়ে অবহিত নন। রাসূল (ছাঃ) বলেন, ‘অলী ব্যতীত বিবাহ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : এরূপ মেয়েদের বিবাহ করায় কোন দোষ নেই। বরং ধার্মিক মনে করলে তাদেরকেই বিবাহ করতে হবে (তিরমিযী, মিশকাত হা/৩০৯০)।…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : বর্ণিত প্রেক্ষাপটে গর্ভে সন্তান আসা অবস্থায় বিবাহের হুকুম সম্পর্কে বিদ্বানদের মাঝে মতভেদ রয়েছে। তবে অধিকতর গ্রহণযোগ্য মতে, তাদের…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : ইসলামী শরী‘আতে কনের নিরাপত্তা বাবদ টাকা দেওয়ার কোন বিধান নেই। এটি কনে পক্ষ থেকে বর পক্ষের উপর চাপিয়ে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : হস্তমৈথুন বা অন্য কোন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে যৌনসুখ ভোগ করা হারাম’ (মুমিনূন ২৩/৬-৭; ফাতাওয়া লাজনা দায়েমাহ ১০/২৫৬)। সেজন্য বিবাহের…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : ওয়ালীমা করা বিবাহের শর্ত নয়। তবে গুরুত্বপূর্ণ সুন্নাত। রাসূল (ছাঃ) বলেন, ‘তুমি ওয়ালীমা কর। একটি বকরী দিয়ে হ’লেও’…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : প্রশ্নমতে উক্ত বিবাহ সঠিক হয়নি। কারণ সাক্ষীর ক্ষেত্রে একজন নারী পুরুষের তুলনায় অর্ধেক। আর বিবাহতে পূর্ণ দু’জন সাক্ষী…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: এই বিবাহ জায়েয নয়। কারণ মেয়েটি সম্পর্কে ছেলেটির আপন ভাগ্নী। যার সাথে বিবাহ শরী‘আতে হারাম। এক্ষণে যদি দ্বিতীয়া স্ত্রীর…
আরও পড়ুন ➲প্রশ্ন : একজন তালাকপ্রাপ্তা মহিলার পিতা বেঁচে নেই। তার মা ও বড় ভাই তাকে বলেছে, তোমার পসন্দ মতো বিয়ে করে নাও, আমাদের কোন আপত্তি নেই। অন্যদিকে এক লোককে তার স্ত্রী খোলা তালাক দিয়েছে। এই লোককিও তার পিতামাতা বলেছে, তোমার পসন্দ মতো বিয়ে করে নিও। আমাদের কোন আপত্তি নেই। এই দু’জনের বিবাহ হয় বিদেশে এবং দুই পরিবার বিবাহ সাদরে গ্রহণ করে নেয়। তবে বিদেশে বিয়ে হওয়ায় অভিভাবকরা অনুপস্থিত ছিল। এই বিবাহ বৈধ হবে কি?
উত্তর : যদি ওলী বা অভিভাবকের অনুমতিক্রমে ও দু’জন সাক্ষীর উপস্থিতিতে উক্ত বিবাহ।সম্পাদিত হয়ে থাকে তাহ’লে বিবাহ বৈধ হয়েছে। কেননা…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : না। তবে একাধিক সন্তান থাকলে যৌথ পরিবারে পর্দা পালনে অসুবিধা হয় বলে পৃথক আবাসস্থল থাকাই উত্তম। ছাহাবায়ে কেরামের…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : না। বরং যখন উক্ত মোহরের টাকা হাতে আসবে এবং তা এক বছর সঞ্চিত থাকবে, তখন শতকরা আড়াই টাকা…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : মুহাররম মাসে বিবাহ-শাদীতে কোন ক্ষতি বা অশুভ লক্ষণ নেই। বরং শী‘আ রাফেযীরা এই মাসে হুসাইন (রাঃ)-এর শাহাদত উপলক্ষে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : মামী শ্বাশুড়ি বা খালা শ্বাশুড়ি মাহরামের অন্তর্ভুক্ত নয়। এদের সাথে নির্জনবাস বা সফর জায়েয নয়। তবে স্ত্রী থাকা…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : এরূপ নারীকে বিবাহ করা জায়েয। তবে রাসূল (ছাঃ) অধিক সন্তানদায়িনী নারীকে বিবাহ করার প্রতিই উৎসাহিত করেছেন। মা‘ক্বিল বিন…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : পিতা-মাতার কর্তব্য প্রাপ্ত বয়স্ক সন্তানের বিবাহের ব্যবস্থা করা। সামর্থ্য থাকা সত্ত্বেও পিতা ইচ্ছাকৃতভাবে সন্তানের বিবাহের ব্যবস্থা না করলে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : বর্ণনা অনুযায়ী উক্ত বিবাহ সঠিক হয়নি। কারণ নারী নিজের বিবাহ নিজে বা অন্য নারীকে বিবাহ দিতে পারে না…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : দৈহিকভাবে সক্ষম ব্যক্তির এরূপ সিদ্ধান্ত নেওয়া শরী‘আত সম্মত নয়। এ সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করতে হবে। কারণ রাসূল (ছাঃ) বলেছেন,…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : যৌতুক লেনদেন ইসলামে হারাম। তাই যৌতুক গ্রহণকারী পাপী হবে। কিন্তু এজন্য তার দাওয়াত গ্রহণে কোন বাধা নেই। কারণ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : প্রশ্নে বর্ণিত অবস্থায় ‘খোলা’ হয়েছে। এক্ষণে উক্ত নারীর সাথে সংসার করতে চাইলে নতুন বিবাহের মাধ্যমে সংসার করবে (বাক্বারাহ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : স্ত্রীর বিরুদ্ধে যেনার অপবাদ দিলেই তা লে‘আন হিসাবে গণ্য হবে না এবং এতে বিবাহ বিচ্ছেদও হবে না। বরং…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : মামার মৃত্যুর পরে মামীকে বিবাহ করা শরী‘আত সম্মত। কারণ আল্লাহ যে চৌদ্দজন মহিলাকে বিবাহ করা হারাম করেছেন, মামী…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : বৈমাত্রেয় বোন স্বীয় পিতার ঔরসজাত হ’লে উক্ত বিবাহ বাতিল হিসাবে গণ্য হবে। কারণ সৎ বোনের মেয়েকে বিবাহ করা…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : তাদের সাথে সদাচরণ করতে হবে। তাদের সাথে উঠা-বসা, দাওয়াত আদান-প্রদান করা যাবে। তবে তাদের যবেহকৃত পশু-পাখি খাওয়া…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : যদি কেউ সাক্ষী ও ওলী ব্যতীত গোপনে কাউকে বিবাহ করে, উক্ত বিবাহ বাতিল হওয়ার ব্যাপারে ওলামায়ে কেরাম একমত।…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : প্রশ্নে বর্ণিত অবস্থায় কেবল ‘খোলা’ হয়েছে। আর ‘খোলা’-র ইদ্দত হ’ল এক ঋতু (নাসাঈ হা/৩৪৯৭)। এক্ষণে উক্ত নারীর সাথে…
আরও পড়ুন ➲প্রশ্ন : এম.বি.বি.এস. পাস জনৈকা শিক্ষার্থী সম্প্রতি দ্বীনের পথে ফিরে এসেছে এবং সে একজন দ্বীনদার ছেলেকে বিবাহ করতে আগ্রহী। কিন্তু তার পরিবার দ্বীনদার না হওয়ায় কোনক্রমেই তাতে রাযী নয়। এমতাবস্থায় মেয়েটির করণীয় কি? সে কি পিতার পরিবর্তে অন্যকে অলী হিসাবে গ্রহণ করে বিবাহ সম্পন্ন করতে পারবে?
উত্তর : পিতার বর্তমানে অন্য কাউকে অলী হিসাবে গ্রহণ করে বিবাহ জায়েয নয়। রাসূল (ছাঃ) এরূপ বিবাহকে বাতিল (৩ বার)…
আরও পড়ুন ➲প্রশ্ন : আমি আমার প্রথম স্বামীর সাথে ২০ বছর সংসার করার পর আমাদের সংসার ভেঙ্গে যায়। সেখানে আমার একটি সন্তানও আছে। পরবর্তীতে যার সাথে আমার বিবাহ হয়, সে ১ বছরের মাথায় আমাকে ছেড়ে নিরুদ্দেশ হয়ে যায়। এরপর প্রায় ৮-১০ বছর পার হয়েছে। এক্ষণে আমি প্রথম স্বামীর কাছে ফিরে যেতে চাইলে আমার করণীয় কি?
উত্তর : নিখোঁজ স্বামীর জন্য স্ত্রী চার বৎসর অপেক্ষা করার পর অন্যত্র বিবাহ করতে পারে। ওমর (রাঃ) এরূপ ফায়ছালা দিয়েছিলেন…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : সরাসরি সম্মতিসূচক শব্দ ব্যবহার করাই উত্তম। তবে নিয়তের সাথে ইঙ্গিতবহ বাক্য যেমন ‘আলহামদুলিল্লাহ’ বললেও বিবাহ সম্পন্ন হয়ে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : নাবালেগ শিশুর বিবাহের ক্ষেত্রে পিতার সম্মতিই যথেষ্ট। কারণ আবুবকর (রাঃ) তার নাবালেগ মেয়ে আয়েশা (রাঃ)-এর বিবাহ দিয়েছিলেন রাসূলের…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : পিতা-মাতার অবাধ্য হওয়া কাবীরা গোনাহ সমূহের অন্তর্ভুক্ত (বুঃ মুঃ মিশকাত হা/৫০)। কোন মেয়ে পিতা বা অভিভাবকেরঅনুমতি ছাড়া বিবাহ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : এটি দোষণীয় নয়। রাসূল (ছাঃ) ২৫ বছর বয়সে ৪০ বছর বয়সী বিধবা খাদীজা (রাঃ)-কে বিবাহ করেছিলেন। অন্যদিকে ৬…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : মেয়ের মূল অভিভাবক বা ওলী হ’লেন তার পিতা। পিতার অমতে বা অনুমতি ছাড়া বড় ভাই তার বোনকে বিয়ে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : বারো ইমামের অনুসারী শী‘আ ও রাফেযী নারীদের বিবাহ করা যাবে না। কারণ তাদের আক্বীদা মুশরিকদের ন্যায়। আল্লাহ বলেন,…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : বিবাহপূর্ব বেগানা নারী-পুরুষের মধ্যকার যেকোন সম্পর্ক সম্পূর্ণরূপে হারাম (ইসরা ১৭/৩২)। অনুরূপভাবে গর্ভাবস্থায় নারীকে বিবাহ করা নাজায়েয, যতক্ষণ না…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : খালাতো বোন মাহরামদের অন্তর্ভুক্ত নয় (নিসা ৪/২৪)। সুতরাং বিবাহ সম্পন্ন হওয়ার আগ পর্যন্ত তার সাথে একাকী নিভৃতে যাওয়া…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : উক্ত বিবাহ শুদ্ধ হয়নি। কারণ পিতার উপস্থিতিতে অন্য কেউ অলী হ’তে পারে না। আর অলী ছাড়া বিবাহ বাতিল…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : উক্ত বিবাহ অলীর অনুমতি সাপেক্ষেই হয়েছে। কারণ পিতা অসন্তুষ্ট থাকলেও অনুমতি দিয়েছেন। যেকোন মাধ্যমে অনুমতি দিলে তা রাযী…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : এদের মধ্যে বিবাহ জায়েয। কুরআনে যে ১৪ জন মাহরাম নারীর কথা বলা হয়েছে এরা তাদের অর্ন্তভুক্ত নয় (নিসা…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : আক্দ হওয়ার অর্থই হ’ল বিবাহ হওয়া। সুতরাং মিলন হৌক বা না হৌক উক্ত স্ত্রীর মাকে কোন অবস্থায় বিবাহ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : মেয়ের পিতার পক্ষ থেকে উকীল নিযুক্ত করায় উক্ত বিবাহ সঠিক হয়েছে। মেয়ের পিতা যে কাউকে ওলী নিযুক্ত করে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : বিবাহের জন্য পাত্রের অভিভাবক থাকা শর্ত নয়, যদিও পাত্রের পিতা-মাতার সম্মতি থাকা উত্তম। কিন্তু পাত্রীর অভিভাবকের সম্মতি থাকা…
আরও পড়ুন ➲প্রশ্ন : জনৈক নারী তার স্বামীর নিকট থেকে খোলা করে পৃথক হয়েছে। উক্ত নারীর দু’টি মেয়ে তার তত্ত্বাবধানে রয়েছে। তিনি তার বড় মেয়েকে কিছুটা দরিদ্র হ’লেও দ্বীনদার এক পাত্রের সাথে বিবাহ দিতে চান। মেয়েও তাতে রাযী। কিন্তু দরিদ্র হওয়ায় পিতা রাযী নন। এক্ষণে উক্ত মহিলা কি নিজে অভিভাবক হিসাবে বিবাহ দিতে পারবে? না সাবেক স্বামীর অনুমোদন লাগবে?
উত্তর : প্রশ্ন অনুযায়ী উক্ত সন্তান বালেগা। এমতাবস্থায় সে যদি স্বেচ্ছায় মায়ের নিকটে অবস্থান করে এবং মা তার যাবতীয় খরচ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : যেহেতু তারা উভয়ে এক মায়ের ও এক পিতার সন্তান নয়, সেহেতু তাদের বিবাহ বৈধ। আল্লাহ বলেন, ‘এদের ব্যতীত…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : দারিদ্র্য বিবাহের জন্য বাধা নয়। আল্লাহ বলেন, ‘তোমাদের মধ্যে যারা বিবাহহীন আছে, তাদের বিবাহ সম্পাদন করে দাও ……
আরও পড়ুন ➲উত্তর : না। কারণ মায়ের সৎ খালা তার আপন খালার ন্যায়। কারণ হাদীছে এসেছে, الْخَالَةُ بِمَنْزِلَةِ الأُمِّ ‘খালা মায়ের মর্যাদা…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : উক্ত বিবাহ সংঘটিত হয়নি। কারণ নারীর পিতা বা তাঁর অবর্তমানে বৈধ অভিভাবকের অনুমতি ছাড়া বিবাহ সিদ্ধ হয়না (আবুদাঊদ;…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : বৈধ হবে। কারণ যে সকল নারীকে বিবাহ করা হারাম, বিমাতার পূর্ব স্বামীর কন্যা তাদের অন্তর্ভুক্ত নয় (নিসা…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : বৈধ অভিভাবকের অনুমতি ও দু’জন ন্যায়বান সাক্ষী ছাড়া সম্পন্ন হওয়ায় উক্ত বিবাহ বাতিল (ছহীহ ইবনু হিববান হা/৪০৭৫; আবুদাঊদ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : বিবাহের খুৎবা বর নিজেই পড়তে পারে। ইবনু হাবীব বলেন, তারা উত্তম মনে করতেন যে, বর প্রথমে আল্লাহর প্রশংসা…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : প্রশ্নে বর্ণিত অবস্থায় স্বামী যদি স্ত্রীকে তালাক না দেয় এবং স্ত্রীও যদি ‘খোলা’ না করে, তাহ’লে তাদের বিবাহ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : যাবে। বরং এরূপ পরিস্থিতিতে ক্ষমতা থাকলে দ্বিতীয় বিবাহ করাই উত্তম (নিসা ৪/৩)। এক্ষেত্রে স্ত্রীরও উচিত স্বামীকে দ্বিতীয় বিবাহের…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : প্রথমা স্ত্রীর অনুমতি নেওয়া শর্ত নয়। সামর্থ্য থাকলে একজন পুরুষ চারটি পর্যন্ত বিয়ে করার অধিকার রাখে (নিসা৪/৩; বুখারী…
আরও পড়ুন ➲প্রশ্ন : আমার বিবাহে পিতা-মাতা রাযী থাকলেও সাক্ষী ছিলেন আপন দুই মামা। আর পিতৃহীন কনের মা ও ভাইয়েরা প্রথমে রাযী হয়ে বিবাহের দিনক্ষণ ঠিক করলেও পরবর্তীতে আমার আর্থিক অসচ্ছলতার কারণে পিছিয়ে যায়। অতঃপর তাদের অমতেই আমাদের বিবাহ হয় এবং সেসময় কেবল মেয়ের আপন মামা উপস্থিত ছিলেন। বিয়ের দেড় বছর পার হ’লেও মেয়ে পক্ষ এই দাবীতে অনড় যে, আমার ভালো চাকুরী না হ’লে তারা মেনে নেবে না। এক্ষণে আমাদের বিবাহ কি সঠিক হয়েছে?
উত্তর : কনে পক্ষের অভিভাবক প্রথমে রাযী থাকলেও পরে স্রেফ ‘আর্থিক অসচ্ছলতার কারণে’ রাযী না হওয়াটা গ্রহণযোগ্য নয়। তাছাড়া ছেলে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : বিবাহ শেষে বা ছালাত শেষে হাত তুলে সম্মিলিতভাবে দো‘আ করার রীতি রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) ও ছাহাবায়ে কেরাম থেকে প্রমাণিত…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : পারবে। কারণ কুরআনে যে সকল নারীকে হারাম করা হয়েছে দুলাভাইয়ের অন্য স্ত্রীর মেয়ে তার মধ্যে গণ্য নয়…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : এমন অবস্থায় বিবাহ করাই উত্তম হবে। কারণ আল্লাহ বলেন, ‘তোমাদের মধ্যে যারা অবিবাহিত আছে, তাদের বিবাহ সম্পাদন করে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : বিবাহ সামনা সামনি হওয়াই বিধেয়। একান্ত বাধ্যগত কারণে দেশী ও প্রবাসীর মধ্যে বিবাহের ক্ষেত্রে ক্বাযী ছাহেব সাধারণ বিবাহের…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : শরী‘আতে ওয়ালীমা করার জন্য জোর তাকীদ এসেছে। তাই সামর্থ থাকলে এরূপ করায় বাধা নেই। আল্লাহ তা‘আলা বান্দার উপর…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : বিবাহের উদ্দেশ্যে মেয়ের অভিভাবকের সম্মতিক্রমে কেবলমাত্র পাত্র তার প্রস্তাবিত পাত্রীকে দেখতে পারে। পাত্র ব্যতীত কোন গায়ের মাহরাম পুরুষ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : বিবাহের পূর্বে এরূপ ওয়াদাবদ্ধ হওয়ার কোন সুযোগ ইসলামে নেই। তাই পিতা-মাতার নির্দেশ মেনে নিতে হবে। কেননা শরী‘আত বিরোধী…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : যাবে। আল্লাহ বলেন, ‘তোমরা মুশরিক নারীদেরকে বিবাহ করো না যতক্ষণ না তারা ঈমান আনে’ (বাক্বারাহ ২২১)। তবে তার…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : আদায় করতে পারে। ছাহাবীগণের কারু কারু আমল দ্বারা এটি প্রমাণিত। উসাইদের দাস আবু সাঈদ বলেন, আমি বিয়ে করলে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : এগুলি বিজাতীয় কুসংস্কার থেকে এসেছে। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) এরশাদ করেন, ‘যে ব্যক্তি যে সম্প্রদায়ের সাদৃশ্য অবলম্বন করবে, সে ব্যক্তি…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : পারবে না। কারণ স্বামীর সাথে উক্ত মহিলার বিবাহ বিচ্ছেদ হয়নি। এক্ষণে স্বামী তালাক দিতে না চাইলে মোহরানা ফেরৎ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : বিবাহের দু’টি রুকন হ’ল ঈজাব ও কবুল (নিসা ১৯)। আর শর্ত হ’ল মেয়ের ওলী থাকা (তিরমিযী; মিশকাত হা/৩১৩০)…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: বিবাহের উদ্দেশ্যে পাত্রী পাত্রকে দেখতে পারে। কারণ সাধারণভাবেই প্রবৃত্তির বশবর্তী না হয়ে নারী যেকোন পুরুষকে দেখতে পারে (বুখারী হা/৯৮৮)।…
আরও পড়ুন ➲প্রশ্ন: একজন নারীর জন্য একই সময়ে তিন বা চারজন পুরুষকে বিয়ে করা নাজায়েয কেন? অথচ একজন পুরুষ তিন বা চারজন…
আরও পড়ুন ➲- 1
- 2