উত্তর: আল্লাহ তাঁর নাম ও গুণসমূহকে ঠিক ঐভাবে বিশ্বাস করা যেভাবে আল্লাহ নিজে এবং তার রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বর্ণনা…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: ইলহাদ হলো, উদ্দেশ্য ও লক্ষ্যে বিচ্যুতি ঘটা, সত্য এড়িয়ে যাওয়া, বিমুখ হওয়া ও পথভ্রষ্ট হওয়া, বক্রতা অবলম্বন। আর সে…
আরও পড়ুন ➲প্রশ্ন: মহান আল্লাহ বলেন:﴿وَلِلَّهِ ٱلۡأَسۡمَآءُ ٱلۡحُسۡنَىٰ فَٱدۡعُوهُ بِهَاۖ وَذَرُواْ ٱلَّذِينَ يُلۡحِدُونَ فِيٓ أَسۡمَٰٓئِهِۦۚ سَيُجۡزَوۡنَ مَا كَانُواْ يَعۡمَلُونَ ١٨٠﴾ [الاعراف: ١٨٠]‘‘আর আল্লাহর যে সব নাম আছে তা সর্ব সুন্দর উত্তম, অতএব সে নাম ধরেই তাকে ডাক। আর তোমরা তাদেরকে বর্জন কর যারা আল্লাহর নামসমূহের বিকৃতি করে থাকে। তারা তাদের কৃতকর্মের যথপোযুক্ত প্রতিদান শীঘ্রই পাবে’’। (সূরা আল-আরাফ: ১৮০), এ আয়াতের ব্যাখ্যা কী?
উত্তর: মহামহিয়ান আল্লাহ জানাচ্ছেন যে, তাঁর অনেক নাম আছে এবং তা সর্বোত্তম ও সুন্দর, অর্থাৎ তাঁর নামের চেয়ে উত্তম বা…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: এ আয়াতাংশ নাযিল হয়েছে ঐ সব মুশরিক সম্প্রদায়কে উপলক্ষ্য করে যারা আল্লাহর ‘নামকে উদ্ধত্যের সাথে অবজ্ঞা, অস্বীকার করেছে।অথচ ‘‘আর-রহমান’’…
আরও পড়ুন ➲প্রশ্ন: মহান আল্লাহ বলেন: ﴿ أَفَحُكۡمَ ٱلۡجَٰهِلِيَّةِ يَبۡغُونَۚ وَمَنۡ أَحۡسَنُ مِنَ ٱللَّهِ حُكۡمٗا لِّقَوۡمٖ يُوقِنُونَ ٥٠ ﴾ [المائدة: ٥٠] ‘‘তারা কি জাহেলিয়াতের বিধান কামনা করে? দৃঢ়বিশ্বাসীদের জন্য আল্লাহ অপেক্ষা উত্তম ফয়সালাকারী কে?’’ (সূরা আল-মায়েদাহ: ৫০)এ আয়াতের ভাবার্থ এবং শিক্ষণীয় বিষয় কী?
উত্তর: মহান আল্লাহ উক্ত আয়াতে বিদ্রূপাত্মক প্রশ্ন করে অন্যান্য বিধান ও মতবাদকে অস্বীকার করেছেন। কেননা আল্লাহর হুকুম-বিধানই চুড়ান্ত সত্য বিধান…
আরও পড়ুন ➲প্রশ্ন: মহান আল্লাহ বলেন:﴿ ٱتَّخَذُوٓاْ أَحۡبَارَهُمۡ وَرُهۡبَٰنَهُمۡ أَرۡبَابٗا مِّن دُونِ ٱللَّهِ ﴾ [التوبة: ٣١]‘‘তাদের মধ্য থেকে আলেম ওলামা (পীর-পুরোহিত) সংসার বিরাগীদেরকে রবরূপে (হালাল-হারাম বিধায়ক) গ্রহণ বা নির্ধারণ করে নিয়েছে’’। (সূরা আত-তাওবা: ৩১)এ আয়াতের ভাবার্থ কী? আয়াতে উল্লিখিত ‘আহবার’, ‘রুহবান’ বলে কাদেরকে বুঝানো হয়েছে?
উত্তর: মহামহিয়ান আল্লাহ জানাচ্ছেন যে, মুশরিক সম্প্রদায় আল্লাহকে বাদ দিয়ে তাদের আলেম-ওলামা, পণ্ডিত, পীর-পুরোহিত সংসারত্যাগী বৈরাগীদেরকে মাবুদ বা উপাস্যরূপে গ্রহণ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: ‘‘যে আল্লাহর প্রতি সুদৃঢ় ঈমান রাখে আল্লাহ তার হৃদয়ে প্রশান্তি দান করেন’’। (সূরা আত-তাগাবুন: ১১)অর্থাৎ আল্লাহর প্রতি ঈমান রাখে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: সবর আরবী শব্দ; যার অর্থ আকড়ে ধরে রাখা, বিরত রাখা। পারিভাষিক অর্থ হলো: ভয়-ভীতি বা বিপদ-আপদ কালে সংযত থাকা…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: সকলকে স্মরণ রাখতে হবে যে, আল্লাহকে যিনি ভয় করবেন তিনি যেন আল্লাহর রহমত থেকে নিরাশ না হয়ে যান। বরং…
আরও পড়ুন ➲প্রশ্ন: মহান আল্লাহ বলেন:﴿ إِنَّمَا ٱلۡمُؤۡمِنُونَ ٱلَّذِينَ إِذَا ذُكِرَ ٱللَّهُ وَجِلَتۡ قُلُوبُهُمۡ وَإِذَا تُلِيَتۡ عَلَيۡهِمۡ ءَايَٰتُهُۥ زَادَتۡهُمۡ إِيمَٰنٗا وَعَلَىٰ رَبِّهِمۡ يَتَوَكَّلُونَ ٢ ﴾ [الانفال: ٢]‘‘যারা প্রকৃত ইমানদার তারা এমন যে, যখন আল্লাহকে স্বরণ করা হয় তখন প্রকম্পিত হয় তাদের হৃদয়। আর যখন তাদের সামনে তাঁর আয়াত পাঠ করা হয় তখন তা তাদের ঈমান বৃদ্ধি করে এবং তারা স্বীয় রবের উপরেই ভরসা করে’’ (সূরা আল-আনফাল: ২)উক্ত আয়াতের ব্যাখ্যা কী? আলোচ্য বিষয়ে আয়াত হতে কী সাক্ষ্য পাওয়া যায়, আয়াতের শিক্ষা কী?
উত্তর: আল্লাহ তা‘আলা এ আয়াতে মুমিনদের কতিপয় প্রশংসনীয় গুণ বৈশিষ্ট্যের বিবরণ দিয়েছেন। এ গুণাবলীর মাধ্যমে তারা ঈমানের পূর্ণতা অর্জন করতে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: তাওয়াক্কুল হচ্ছে; কোনো কিছুর উপর নির্ভর করা বা কাউকে কোনো বিষয় সম্পন্ন করার ক্ষমতা রয়েছে মনে কের দায়িত্ব অর্পন…
আরও পড়ুন ➲প্রশ্ন: ১ মহান আল্লাহ বলেন:﴿ إِنَّمَا يَعۡمُرُ مَسَٰجِدَ ٱللَّهِ مَنۡ ءَامَنَ بِٱللَّهِ وَٱلۡيَوۡمِ ٱلۡأٓخِرِ وَأَقَامَ ٱلصَّلَوٰةَ وَءَاتَى ٱلزَّكَوٰةَ وَلَمۡ يَخۡشَ إِلَّا ٱللَّهَۖ فَعَسَىٰٓ أُوْلَٰٓئِكَ أَن يَكُونُواْ مِنَ ٱلۡمُهۡتَدِينَ ١٨ ﴾ [التوبة: ١٨]‘‘তারাই আল্লাহর মসজিদসমূহের প্রতিষ্ঠা/তত্ত্বাবধান করবে, যারা ঈমান এনেছে আল্লাহ ও শেষ দিবসের প্রতি এবং সালাত কায়েম করে, যাকাত প্রদান করে, আর আল্লাহ ব্যতীত অন্য কাউকেই ভয় করে না। অতএব আশা করা যায় যে, তারাই হিদায়তপ্রাপ্তদের অন্তর্ভুক্ত হবে’’। (আত-তাওবাহ:১৮)উক্ত আয়াতের ব্যাখ্যা কী? ভয় এবং মসজিদসমূহের প্রতিষ্ঠা ও তত্ত্বাবধানের উদ্দেশ্য কি?
উত্তর: উক্ত আয়াতে মহান আল্লাহ তাঁর ইবাদাত বন্দেগীর জন্য মসজিদ ঘর প্রতিষ্ঠা তত্ত্বাবধান ও সেটার রক্ষণাবেক্ষণ কাজে সংশ্লিষ্টদের যে সব…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: খাওফ এর অর্থ: ভয়-ভীতি, অজানা শাস্তির আশংকা করা, সন্ত্রস্ত থাকা।আর তা চার প্রকার:(১) আল্লাহর ভয়, ইলাহ, মাবুদ হিসেবে এবং…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: দশটি উপায়ে আল্লাহর ভালোবাসা অর্জন এবং আল্লাহকে ভালোবাসার প্রমাণ দেওয়া যায়;(এক) জেনে-বুঝে, তাৎপর্য অনুধাবন করে কুরআন অধ্যায়ন করা এবং…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: মহব্বাত বা ভালোবাসা চার প্রকার:(১) আল্লাহকে ভালোবাসা; আর তাই ঈমান ও একত্ববাদের মূল ভিত্তি ও দাবী।(২) আল্লাহর জন্য ভালোবাসা;…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: মহান আল্লাহ বলেন যে, হে মুশরিক সম্প্রদায়, আল্লাহ তোমাদের জন্য তাঁর রহমতের ধারা প্রবাহিত করেছেন, তিনি বৃষ্টি বর্ষণ করেছেন।…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: ইসতিসকা হচ্ছে পানির জন্যে প্রার্থনা। পানির প্রবাহ এবং বৃষ্টি বর্ষিত হওয়ার স্থান। আনওয়া বহুবচন এক বচনে ‘নাও’ (نوء) যা…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: আল্লাহ ৩টি বৈশিষ্ট্য দিয়ে তারকারাজী সৃষ্টি করেছেন; (১) আকাশের শোভাবর্ধনের জন্য; মহান আল্লাহ বলেন:﴿ وَلَقَدۡ زَيَّنَّا ٱلسَّمَآءَ ٱلدُّنۡيَا بِمَصَٰبِيحَ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: ‘‘হে আল্লাহ তুমি ছাড়া আর কেউ কল্যাণ এনে দিতে পারে না এবং তুমি ব্যতীত আর কেউ অনিষ্টতা প্রতিরোধ করতে…
আরও পড়ুন ➲প্রশ্ন: আনাস ইবনে মালেক রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত আছে, আল্লাহর রাসূল বলেন:«لَا عَدْوَى، وَلَا طِيَرَةَ، وَيُعْجِبُنِي الْفَأْلُ» قَالَ قِيلَ: وَمَا الْفَأْلُ؟ قَالَ: «الْكَلِمَةُ الطَّيِّبَةُ»অনুরূপ ‘‘উরওয়াহ ইবনে আমের আল-কুরাশী রাদিয়াল্লাহ বলেন যে,ذُكِرَتِ الطِّيَرَةُ عِنْدَ النَّبِيِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَقَالَ: «أَحْسَنُهَا الْفَأْلُ وَلَا تَرُدُّ مُسْلِمًا، فَإِذَا رَأَى أَحَدُكُمْ مَا يَكْرَهُ فَلْيَقُلِ اللَّهُمَّ لَا يَأْتِي بِالْحَسَنَاتِ إِلَّا أَنْتَ، وَلَا يَدْفَعُ السَّيِّئَاتِ إِلَّا أَنْتَ، وَلَا حَوْلَ وَلَا قُوَّةَ إِلَّا بِكَ»রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর নিকট ত্বিয়ারাহ (অশুভ মানা) সম্পর্কে বলা হলো। তিনি বললেন, উত্তম হলো ফাল বা সুন্দর মন জুড়ান শুনে সুলক্ষণ নেওয়া, আর যেন কোনো মুসলিমকে ফিরিয়ে না দেয়। বরং তোমাদের কেউ যদি কারো অশুভ কিছু দেখে তাহলে সে যেন দো‘আ করে এ বলে যে, ‘‘আল্লাহম্মা লা ইয়াতী বিল হাসানাতি ইল্লা আনতা। ওয়ালা ইয়াদফাউস সাইয়েআতা ইল্লা আনতা, অলা হাওলা অলা কুআতা ইল্লা বিকা। (আবু দাউদ:৩৯১৯, বায়হাকী: ৮/১৩৯)ত্বিয়ারাহ কত প্রকার এবং কী কী? ফাল কি, ফাল ও ত্বিয়ারাহর মধ্যে পার্থক্য কী?
উত্তর: ত্বিয়ারাহ দু’ প্রকার, (১) ফাল; অর্থাৎ সুন্দর বাক্য উচ্চারণ বা মন জুড়ান কথা যা মানুষ শ্রবণ করে মানসিক প্রশান্তি…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: উক্ত হাদীসে রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জাহেলিয়াতের কুসংস্কারসমূহ বর্জনের কথা বলেছেন। জাহেলরা আল্লাহর ইচ্ছা ব্যতীত বিভিন্ন কারণে শুভ-অশুভ লক্ষণ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: তাত্বাইউর (تطير) হলো; পাখি বা অন্যকিছু দেখে বা শ্রবণ করে শুভ-অশুভ নির্ধারণ ও বিশ্বাস করা। শুভ-অশুভ মানা এবং বিশ্বাস…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: সম্মানীত শায়খ আব্দুল আযীয ইবন বায জ্বিনের সাহায্য সহযোগিতা গ্রহণকে মাকরূহ বলে ফতোয়া দিয়েছেন। আর জ্বিন যে মানুষের মধ্যে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: যারা গায়েব জানার দাবী করে এগুলো তাদেরই নাম কিন্তু তাদের পদ্ধতি ভিন্ন: আররাফ = যে ওৎপেতে তথ্য সংগ্রহ করে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: একটিতে বলা হয়েছে চল্লিশ দিনের সালাত কবুল হবে না। আর এটা হবে গণকের কাছে গমন করে, তাকে কোনো কিছু…
আরও পড়ুন ➲প্রশ্ন: নবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কয়েকজন সহধর্মিনী হতে বর্ণিত আছে: রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন:«مَنْ أَتَى عَرَّافًا فَسَأَلَهُ عَنْ شَيْءٍ، لَمْ تُقْبَلْ لَهُ صَلَاةٌ أَرْبَعِينَ لَيْلَةً»‘‘যে ব্যক্তি গণকের কাছে যাবে এবং তাকে কোনো কিছু জিজ্ঞেস করবে অতঃপর তাকে কিছু জিজ্ঞেস করবে সে ব্যক্তির চল্লিশ দিনের সালাত কবুল হবে না’’। (মুসলিম-২২৩০)আবু হুরাইরাহ রাদিয়াল্লাহ থেকে বর্ণিত আছে: নবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন:”مَنْ أَتَى كَاهِنًا فَصَدَّقَهُ بِمَا يَقُولُ، فَقَدْ كَفَرَ بِمَا أُنْزِلَ عَلَى مُحَمَّدٍ “‘‘যে জ্যোতিষের কাছে যাবে এবং তাদের কথা বিশ্বাস করলো সে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর উপরে নাযিলকৃত বিষয়ে কুফরি করলো’’। (আবু দাউদ: ৩৯০৪)হাকেম সহ আরো চারজন বিশুদ্ধতার শর্ত অনুযায়ী আবু হুরাইরাহ রাদিয়াল্লাহু আনহু বরাত দিয়ে উল্লেখ করেছেন যে;«مَنْ أَتَى كَاهِنًا، أَوْ عَرَّافًا، فَصَدَّقَهُ بِمَا يَقُولُ، فَقَدْ كَفَرَ بِمَا أُنْزِلَ عَلَى مُحَمَّدٍ»‘‘যে ব্যক্তি গণক অথবা জ্যোতিষের কাছে যাবে অতঃপর ঐ গণক অথবা জ্যোতিষ যা বলবে তা বিশ্বাস করলে, গমনকারী ব্যক্তি মুহাম্মাদ নবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর উপরে নাযিলকৃত বিষয়ে কুফরিতে লিপ্ত হবে’’ (হাকেম ও বায়হাকী)এখানে মুহাম্মদ এর উপর নাযিলকৃত বিষয় কী?
উত্তর: মহাগ্রন্থ আল-কুরআন এবং সহীহ আল-হাদীস। [আল জামে আল-ফরিদ ১১০।] সূত্রঃ প্রশ্নোত্তরে তাওহীদলেখকঃ ড. ইবরাহীম ইবন সালেহ আল-খুদ্বায়রী
আরও পড়ুন ➲উত্তর: (الْعِيَافَةُ) (আল-‘ইয়াফা) = পাখীর ডাক, পাখী উড়ানোর মাধ্যমে লক্ষণ গ্রহণ করা এবং পাখীর নড়াচড়া। পাখীর নাম, পাখীর ডাক এবং…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: জাদু হারাম; কেননা তা ঈমান ও তাওহীদের পরিপন্থী কুফরী কাজ। আল্লাহ তা‘আলা বলেন:﴿ وَمَا يُعَلِّمَانِ مِنۡ أَحَدٍ حَتَّىٰ يَقُولَآ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: আভিধানিক অর্থ হলো: সূক্ষ্ম কারচুপি। পারিভাষিক অর্থ হলো: মন্ত্র পাঠ করে ঝাড়া, গিরায় ফুঁক দেওয়া, তাবিজ করা এবং ঐ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: অর্থাৎ আল্লাহ কাফেরদেরকে মুমিনদের উপরে নিরংকুশ আধিপত্য বিস্তার করতে দিবেন না। যতক্ষণ পর্যন্ত ঈমানদারগণ ঐক্যবদ্ধ হয়ে কুরআন-হাদীস ভিত্তিক দীন…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: হ্যাঁ, রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জানিয়েছেন যে, আল্লাহ ঐ আবেদন অনুযায়ী মুসলিমদের উপর দুশমনদেরকে সর্বাত্মক বিজয় ও কতৃত্ব প্রতিষ্ঠা…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: অর্থাৎ আমি আমার রব্বের কাছে উম্মতের জন্যে নিবেদন করলাম যে, তাদের উপর কোনো কাফের সম্প্রদায় যেন এমনভাবে বিজয়লাভ করতে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: অর্থাৎ মহামারী দুর্যোগ, যার ফলে সর্বাত্মক বিপর্যয় দেখা দেয়। [আল-জামে-আল-ফরিদ পৃষ্ঠা: ১০১, ১০২।] সূত্রঃ প্রশ্নোত্তরে তাওহীদলেখকঃ ড. ইবরাহীম ইবন…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: সফেদ সম্পদের ভাণ্ডার হলো তৎকালীন পারস্যের সম্রাট কিসরার সম্পদ ও ভাণ্ডার যার মধ্যে প্রধান হলো রৌপ্যলংকার সামগ্রী। আর লাল…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: হ্যাঁ, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর উম্মত পৃথিবীর পশ্চিম প্রান্তে স্পেন এবং পূর্ব দিগন্তে ভারত ও চিন দেশ পর্যন্ত…
আরও পড়ুন ➲প্রশ্ন: সাওবান রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত; নবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম:”إِنَّ اللهَ زَوَى لِي الْأَرْضَ، فَرَأَيْتُ مَشَارِقَهَا وَمَغَارِبَهَا، وَإِنَّ أُمَّتِي سَيَبْلُغُ مُلْكُهَا مَا زُوِيَ لِي مِنْهَا، وَأُعْطِيتُ الْكَنْزَيْنِ الْأَحْمَرَ وَالْأَبْيَضَ، وَإِنِّي سَأَلْتُ رَبِّي لِأُمَّتِي أَنْ لَا يُهْلِكَهَا بِسَنَةٍ عَامَّةٍ، وَأَنْ لَا يُسَلِّطَ عَلَيْهِمْ عَدُوًّا مِنْ سِوَى أَنْفُسِهِمْ، فَيَسْتَبِيحَ بَيْضَتَهُمْ، وَإِنَّ رَبِّي قَالَ: يَا مُحَمَّدُ إِنِّي إِذَا قَضَيْتُ قَضَاءً فَإِنَّهُ لَا يُرَدُّ، وَإِنِّي أَعْطَيْتُكَ لِأُمَّتِكَ أَنْ لَا أُهْلِكَهُمْ بِسَنَةٍ عَامَّةٍ، وَأَنْ لَا أُسَلِّطَ عَلَيْهِمْ عَدُوًّا مِنْ سِوَى أَنْفُسِهِمْ، يَسْتَبِيحُ بَيْضَتَهُمْ، وَلَوِ اجْتَمَعَ عَلَيْهِمْ مَنْ بِأَقْطَارِهَا – أَوْ قَالَ مَنْ بَيْنَ أَقْطَارِهَا – حَتَّى يَكُونَ بَعْضُهُمْ يُهْلِكُ بَعْضًا، وَيَسْبِي بَعْضُهُمْ بَعْضًا “‘‘অবশ্যই আল্লাহ আমার জন্য যমীনকে সংকুচিত করে দেখালেন। অতঃপর আমি পৃথিবীর পূর্বপ্রান্ত হতে পশ্চিম প্রান্ত পর্যন্ত দেখতে পেলাম। অবশ্যই আমার উম্মতের কর্তৃত্ব ঐ পর্যন্ত পৌছবে যে পর্যন্ত আমাকে সংকোচন করে দেখানো হয়েছে। আমাকে লাল (কায়সার) ও শ্বেত বর্ণের (কিসরা) দুটি ভাণ্ডার (স্বর্ণ ও রৌপ্য) প্রদান করা হয়েছে। আর আমি আল্লাহর কাছে আবেদন করেছি, তিনি যেন আমার উম্মতকে মহামারী দিয়ে ধ্বংস করে না দেন এবং অন্য জাতিকে এ উম্মতের উপর যেন এমন ব্যাপক নিরংকুশ বিজয় না দেন যার মাধ্যমে তাদের ছোট বড় সবাই ধ্বংস হয়ে যাবে, তবে এ উম্মতের নিজেদের ব্যাপার ভিন্ন। এরপর আমার রব্ব আমাকে বললেন; হে মুহাম্মদ; ‘আমি যদি কোনো ব্যাপারে সিদ্ধান্ত দিয়ে ফেলি তবে তা পরিবর্তন করা হয় না। তোমাকে এবং তোমার উম্মতকে সর্বাত্মকভাবে মহামারী দিয়ে হালাক করে দেব না। আর শত্রুপক্ষ ঐক্যবদ্ধ হয়েও তোমার উম্মতকে সার্বিকভাবে ধ্বংস করতে পারবে না। অথবা বলেছেন: দুনিয়ার বিভিন্ন প্রান্ত হতে ঐক্যবদ্ধ হলেও তারা তোমার উম্মতকে ধ্বংস করতে পারবে না। তবে এ উম্মতের একে অপরকে ধ্বংস-উৎখাতে লিপ্ত হবে এবং একে অন্যকে বন্দী করায় লিপ্ত থাকবে’’ (মুসলিম: ২৮৮৯ কিতাবুল ফিতান)(زوى لي)এর অর্থ কী?
উত্তর: অর্থাৎ আল্লাহ আমার জন্যে পৃথিবীকে সংকুচিত করে দেখান আর আমি পৃথিবীর পূর্ব থেকে পশ্চিম প্রান্ত পর্যন্ত দেখতে পেলাম এবং…
আরও পড়ুন ➲প্রশ্ন: মহান আল্লাহ বলেন:﴿ لَقَدۡ جَآءَكُمۡ رَسُولٞ مِّنۡ أَنفُسِكُمۡ عَزِيزٌ عَلَيۡهِ مَا عَنِتُّمۡ حَرِيصٌ عَلَيۡكُم بِٱلۡمُؤۡمِنِينَ رَءُوفٞ رَّحِيمٞ ١٢٨ ﴾ [التوبة: ١٢٨]‘‘তোমাদের কাছে রাসূল এসেছেন তোমাদের মধ্য থেকেই। তোমাদের দুঃখ-কষ্টে তিনি ব্যাথিত হন। তিনি তোমাদের কল্যাণে মনোযোগী আর তিনি মুমিনদের প্রতি স্নেহময় ও দয়ালু’’। (সূরা আত-তাওবা:১২৮)এ আয়াতের ভাবার্থ কী? আয়াতে নবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর যে কয়টি বৈশিষ্ট্যের কথা বলা হয়েছে তা থেকে উম্মতের শিক্ষণীয় কিছু আছে কি?
উত্তর: আল্লাহ তা‘আলা মুমিনদেরকে তাঁর অনুগ্রহের কথা স্মরণ করিয়ে বলেন যে, তাদের কাছে রাসূল প্রেরণ করা হয়েছে। আর তিনি তাদের…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: হারাম। নবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন: ‘‘তারা আল্লাহর নিকট নিকৃষ্ট জীব।’’ তাছাড়া নবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম স্বয়ং নিষেধ করেছেন…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: যারা কবরের পাশে মসজিদ নির্মান করে এবং সেখানে কবরস্ত লোকদের ছবি-প্রতিকৃতি স্থাপন করে তারাই নিকৃষ্ট জীব।তারা নিকৃষ্ট জীব হিসেবে…
আরও পড়ুন ➲প্রশ্ন: আয়েশা রাদিয়াল্লাহ আনহা থেকে বর্ণিত আছে; উম্মে হাবীবা ও উম্মে সালামাহ রাদিয়াল্লাহু ‘আনহুমা নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে জানালেন যে, তারা হাবাশায় (আবিসিনিয়া বা ইথিওপিয়ায়) গীর্জা দেখেছেন এবং গীর্জার ভিতরে ছবি-প্রতিকৃতি ছিল। অতঃপর নবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন,«إِنَّ أُولَئِكَ إِذَا كَانَ فِيهِمُ الرَّجُلُ الصَّالِحُ فَمَاتَ، بَنَوْا عَلَى قَبْرِهِ مَسْجِدًا، وَصَوَّرُوا فِيهِ تِلْكَ الصُّوَرَ، فَأُولَئِكَ شِرَارُ الخَلْقِ عِنْدَ اللَّهِ يَوْمَ القِيَامَةِ»‘‘সেখানে কোনো সৎকর্মপরায়ন ব্যক্তি বা নেক বান্দার মৃত্যুর পর ঐ জনপদের লোকেরা কবরের সন্নিকটে মসজিদ বানিয়েছে অতঃপর কবরবাসীদের প্রতিকৃতি তৈরী করে লটকিয়ে রেখেছে। যে লোকেরা ঐ কাজ করছে তারা আল্লাহর কাছে নিকৃষ্টতম জীবের অন্তর্ভুক্ত।’’ (মুত্তাফিকুন আলাইহি: বুখারী, ৪২৭; মুসলিম, ৫২৮)হাদীসে যে দু’টি ফিতনার উল্লেখ হয়েছে তা হলো: (ক) কবরের ফিতনা (খ) মূর্তির ফিতনা। এখানে কানীসা বলে কী বুঝানো হয়েছে? আর ‘ঐ লোকদের’ কথা বলে কাদেরকে বুঝানো হয়েছে? ঐ লোকেরা বলতে কাদের দিকে ইশারা করা হয়েছে?
উত্তর: ‘কানীসা’ হচ্ছে খ্রীষ্টানদের গীর্জা বা উপাসনালয়। ঐ লোকদের সম্পর্কে উম্মে সালামা রাদিয়াল্লাহু আনহাকে ধারণা দেওয়া হয়েছে। ঐ লোকেরা বলতে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: মুতানাত্তে‘উন এবং তানাত্তু‘ হচ্ছে; কোনো বিষয়ে ব্যুৎপত্তি অর্জনের ভাব প্রকাশ করা এবং ঐ বিষয়ে পারদর্শীতা দেখানোর চেষ্টা করা। যেমন;…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: নবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তার উম্মতকে সতর্ক করে দিয়েছেন যেন তারা পূর্ববর্তী উম্মতের মত নবী ও নেককার লোকদেরকে ভক্তি-শ্রদ্ধায়…
আরও পড়ুন ➲প্রশ্ন: ইবনুল ক্বাইয়েম বলেন: একদিকে সালাফে সালেহীন বলেছেন; ঐ সৎকর্মপরায়ন ব্যক্তিদের মৃত্যুর পর তাদের পরবর্তী লোকেরা কবরের কাছে ই‘তিকাফ শুরু করে দেয়। অতঃপর কবরবাসীদের প্রতিকৃতি (তামাসিল) স্থাপন করে। এভাবে অনেকদিন (আল-আমাদ) অতিবাহিত হওয়ার পর স্থাপিত ঐ প্রতিকৃতি তথা কবরপূজা চালু হয়।কবরের কাছে ই‘তিকাফ করার অর্থ কী? তামাসিল কী বস্তু? ‘আল-আমাদ’ অর্থ কী?
উত্তর: কবরে ই‘তিকাফ করার অর্থ হচ্ছে; কবর কেন্দ্রিক আস্তনায় ধর্ণা দেওয়া আর তামাসিল হলো; মূর্তি, সাদৃশ্য, প্রতিকৃতি বা ছবি। আল-আমাদ…
আরও পড়ুন ➲প্রশ্ন: আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস রাদিয়াল্লাহ আনহুমা থেকে সহীহ সূত্রে আল্লাহর এ বাণী:﴿ وَقَالُواْ لَا تَذَرُنَّ ءَالِهَتَكُمۡ وَلَا تَذَرُنَّ وَدّٗا وَلَا سُوَاعٗا وَلَا يَغُوثَ وَيَعُوقَ وَنَسۡرٗا ٢٣ ﴾ [نوح: ٢٣]‘‘আর তারা বলেছিল তোমরা তোমাদের ইলাহদেরকে (দেব-দেবী) পরিত্যাগ করবে না এবং ওয়াদ, সূয়া, ইয়াগু, ইয়াউক, নাসর এদেরকেও পরিত্যাগ করবে না’’। (আন-নূহ: ২৩) প্রসঙ্গে বর্ণিত আছে যে, তিনি বলেন:‘‘এ (আয়াতে উল্লিখিত) নামসমূহ নূহ আ: এর কাওমের সৎ লোকদের। তাদের মৃত্যুর পর তাদের অনুরূপ ছবি-মূর্তি তৈরী করে নাম উল্লেখ সহকারে বসবাসের জায়গায় সাজিয়ে রাখার জন্য ঐ কওমের লোকদেরকে শয়তান প্ররোচিত করলো। আর (ঐ সৎ ব্যক্তিদের) কাওমের লোকেরা শয়তানের প্ররোচনা অনুযায়ী কাজ করলো তবে এরা মূর্তি পূজায় লিপ্ত হয়নি। কিন্তু এদের মৃত্যু পরবর্তী প্রজন্মের নিকট থেকে তাওহীদের জ্ঞান বিলুপ্ত হওয়ার ফলে তারা সৎব্যক্তিদের মূর্তিগুলোর ইবাদাত শুরু করে দেয়’’। (বুখারী: ২৬৩ আল-যুবাইদি পৃ: ৯১)হাদীসে উল্লেখিত ছবি মূর্তি দ্বারা কী বুঝানো হয়েছে? এ সব মূর্তির ইবাদাত করার কারণ কী? ইলেম ভুলে যাওয়ার তাৎপর্য কী?
উত্তর: এখানে ছবি মূর্তি বলতে: নেক ও সৎকর্মপরায়ন ব্যক্তিদের প্রতিকৃতি বুঝানো হয়েছে।তাদের ইবাদাতের কারণ হলো: পূর্ব-পরুষগণ নেক লোকদের মৃত্যুর পর…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: আহলে কিতাব অর্থাৎ ইয়াহূদী এবং খ্রষ্টানদের উদ্দেশ্যে মহান আল্লাহ বলেন যে, তোমরা দীনের ব্যাপারে আল্লাহর নির্ধারিত সীমালঙ্ঘন করো না।…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: স্বামী সহবাসের পর মাসিক শুরু হয়ে গেলে গোসল ফরয নয়। কারণ সে ফরয পালনে কোন লাভও নেই। সে গোসলের…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: গোসলের পর প্রস্রাবদ্বারে থেকে বীর্য বের হলে তা উত্তেজনাবশতঃ নয়, বরং তা কোনভাবে ভিতরে আটকে থাকা বীর্য। সুতরাং তাতে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: স্বামী সহবাসের পর গোসল করার পূর্বে মহিলার জন্য ঘর সংসারের কাজকর্ম ও রান্না-বান্না করা অবৈধ নয়। যা অবৈধ, তা…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: সহবাসের পর সত্বর গোসল করে নেওয়া উত্তম। নচেৎ ভুলে যাওয়ার আশঙ্কা আছে। তাছাড়া হটাৎ এমন প্রয়োজনও পড়তে পারে, যাতে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: শরমগাহে বীর্য লক্ষ্য না করলে গোসল ফরয নয়। (ইবনে উসাইমীন, মুমতে ১/২৩৪) যুবক ও যদি স্বপ্নে সহবাস করে এবং…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: মহানবী (সঃ) বলেছেন, “যখন স্বামী তার স্ত্রীর চার শাখা (দুই হাত দুই পায়ের) ফাকে বসবে এবং লিঙ্গে লিঙ্গে স্পর্শ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: সঙ্গমে লিপ্ত হলেই এবং লিঙ্গাগ্র (সুপারি) যোনিপথে প্রবেশ করালেই গোসল ফরয। তাতে বীর্যপাত হোক বা না হোক।সূত্রঃ দ্বীনী প্রশ্নোত্তরলেখকঃ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: স্বামী স্ত্রীর যৌন জীবনে বিভিন্ন অবস্থা হতে পারে এবং সেই অবস্থা অনুযায়ী বলা যাবে, কখন গোসল ফরয এবং কখন…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: স্বামী যদি অবৈধ মিলন চায় এবং তাকে সন্তুষ্ট করতে গিয়ে যদি আল্লাহ অসন্তুষ্ট হন বা তার অবাধ্যচরণ হয়, তাহলে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: পানি না থাকলে তায়াম্মুম করে নামাজ পড়া যাবে। সুতরাং সেই ওজরে স্বামীর যৌন সুখে বাঁধা দেয়া উচিৎ নয়। যেহেতু…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: গোসল করার মত পানি নেই জেনেও মিলন অবৈধ নয়। মিলনের সময় মিলন বৈধ। নামাযের সময় পানি না পাওয়া গেলে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: মিলন তৃপ্তির কথা স্বামীর তার বন্ধুদের কাছে এবং স্ত্রী তার বান্ধবীদের কাছে বলতে পারে না, বিশেষ করে যদি তারা…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: শরীয়তে গভাবস্থায় সঙ্গম নিষিদ্ধ নয়। ভ্রূণের কোন ক্ষতির আশংকা না থাকলে গর্ভাবস্থায় সঙ্গমে দোষ নেই। খেয়াল রাখতে হবে, যাতে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: সহবাস চলাকালে স্বামী স্ত্রীতে কথা বললে কোন ক্ষতি নেই। সে সময় কথা বললে সন্তান বোবা হয়—এ ধারনা সঠিক নয়।…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: সহবাস চলাকালে নিজেদের লজ্জাস্থান দেখলে কোন ক্ষতি নেই। তা দেখলে কোন পাপও হয় না এবং চোখেরও কোন ক্ষতি হয়…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: কিবলামুখী হয়ে স্বামী স্ত্রী সহবাস করা অবৈধ এমন কোন দলীল নেই। যারা স্ত্রী সহবাসকে প্রস্রাব পায়খানা করার মতো মনে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: ফরয রোযা কাযা করার সময় তা ভেঙ্গে ফেলা বৈধ নয়। সুতরাং আপনার স্বামীর উক্ত আচরণ সঠিক নয়। তার উচিৎ,…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: নফল রোযা রাখার পর ইচ্ছা করে ভেঙ্গে ফেললে কোন ক্ষতি হয় না। তা কাযা করাও ওয়াজেব নয়। সুতরাং আপনার…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য তা করলে তাতে তার রোযা ভাঙ্গবে না। বরং স্বামীও যদি খেলার ছলে নিজ আঙ্গুল প্রবেশ করায়,…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: যদি স্বামী এতই ধৈর্যহারা হয়, তাহলে তা অবৈধ বলা যাবে না। যেহেতু সে সময় তাঁদের জন্য তা বৈধ। অবশ্য…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: একাধিক স্ত্রীর মাঝে ভালবাসাকে যেমন সমানভাবে ভাগ করে বণ্টন করা যায় না, তেমনি আকর্ষণ ও মিলনও সবার সাথে সমান…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: এই শ্রেণীর কল্পিত পরপুরুষ বা পরস্ত্রির সহবাস এক প্রকার ব্যভিচার। সহবাসের সময় স্ত্রীর জন্য বৈধ নয় অন্য কোন সুন্দর…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: সন্তান প্রসবের পর যখন রক্তস্রাব বন্ধ হয়ে যায়, তখন থেকেই মিলন বৈধ। স্রাব অব্যাহত থাকলে ৪০ দিন পর্যন্ত অবৈধ।…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: স্বামী স্ত্রীর মাঝে যে যৌনতা করা হয়, সেটাই অন্যের সাথে করা অশালীনতা অসভ্যতা। সুতরাং আপসের সঙ্গম বৈধ হলে প্রবল…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: রতিক্রীড়ার সময় স্ত্রীর দুধ যদি স্বামীর পেটে চলে যায়, তাহলে স্ত্রী স্বামীর মা হয়ে যাবে না। কারণ দুধ পান…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: স্বামীর জন্য বৈধ তার স্ত্রীর স্তনবৃন্ত চোষণ করে উভয়ের যৌন উত্তেজনা বৃদ্ধি করা। সে ক্ষেত্রে যদি স্ত্রীর দুধ তার…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: স্বামী স্ত্রীর ক্ষেত্রে এমন মৈথুন অবৈধ নয়। যেহেতু মহান আল্লাহ বলেছেন, “(সফল মু’মিন তারা,) যারা নিজেদের যৌন অঙ্গকে সংযত…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: উত্তম হল স্ত্রীকে জাঙ্গিয়া পরিয়ে দেহের যে কোন জায়গায় বীর্যপাত করা। অবশ্য যে নিজের মনোবলে সঙ্গম থেকে বাঁচতে পারবে,…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: কাফফারা দিতে হবে স্ত্রীকে। আর স্বামীকেও দিতে হবে। যেহেতু সে ইচ্ছা করলে নাও করতে পারত। পক্ষান্তরে স্বামী জোড় পূর্বক…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: নিয়মিত মাসিকের পরে অথবা প্রসবের চল্লিশদিন পরেও যে অতিরিক্ত খুন দেখা যায়, তাতে সহবাস বৈধ এবং নামায রোযা ওয়াজেব।…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: মাসিক অবস্থায় স্বামী নিজ স্ত্রীর দেহ নিয়ে খেলায় মাতলে এবং তার ফলে স্ত্রীরও উত্তেজনা সৃষ্টি হলে প্রশ্রাব পায়খানার দ্বার…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: মহান আল্লাহ বলেছেন, “লোকেরা তোমাকে রাজঃস্রাব সম্পর্কে জিজ্ঞেসা করে। তুমি বোল, তা অশূচি। সুতরাং তোমরা রাজঃস্রব কালে স্ত্রী সঙ্গ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: প্রবল ধারণায় যখন বুঝা যাবে যে, মহিলা পবিত্র হয়ে গেছে, তখন তাকে গোসল করে নামায রোযা করতে হবে। কিন্তু…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: স্ত্রীর যোনিপথ সংকীর্ণ ও সঙ্গমের অযোগ্য হলে স্বামী তার পায়খানারদ্বারে সঙ্গম করতে পারে না। যেমন সঙ্গমযোগ্য যোনি না থাকলে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: না এ কাজ বৈধ নয়। কারণ তা ব্যাভিচারের দিকে আকর্ষণ করতে পারে। যুবকের উচিৎ বিবাহের আগে অথবা স্ত্রীর নিকটবর্তী…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: গুপ্ত অভ্যাস (হাত বা অন্য কিছুর মাধ্যমে বীর্যপাত, স্বমৈথুন বা হস্ত মৈথুন) করা কিতাব, সুন্নাহ ও সুস্থ বিবেকের নির্দেশ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: সমমৈথুনঃ পুরুষ সঙ্গম বা পুরুষ-পুরুষে পায়ুপথে কুকর্ম করাকে বলে। আর এরই অনুরূপ স্ত্রীর মলদ্বারে সঙ্গম করাও। এটা সেই কুকর্ম,…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: এই সময় মুখে যিকির পড়া যাবে না। মনে মনে পড়লে দোষ নেই। পেশাব পায়খানা করা অবস্থায় নবী (সঃ) সালামের…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: সহবাসের সময় দু’আ পড়ায় দুটি লাভ আছে। শয়তানের শরীক হওয়া থেকে নিজেদেরকে রক্ষা করা এবং তার ক্ষতি থেকে ঐ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: যখন টিউবে রাখার জন্য বীর্য দেবেন, বীর্যপাতের আগে প্রস্তুতির সময় দুআটি পড়ে নেবেন।সূত্রঃ দ্বীনী প্রশ্নোত্তরলেখকঃ আব্দুল হামিদ ফাইজি আল…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: এর অর্থ এই যে, (ক) ‘বিসমিল্লাহ’র বরকতে সেই সন্তান নেক হয়। যেহেতু মহান আল্লাহ শয়তান কে বলেছেন, “আমার (একনিষ্ঠ)…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: আসলে সহবাসের দুআ স্বামীর জন্যই বিধেয়। স্ত্রী পড়লেও দোষ নেই। যেহেতু এক কাজ উভয়ের, সে কাজের নির্দেশ পুরুষকে দেওয়া…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: দিবারাত্রে স্বামী স্ত্রীর যখন সুযোগ হয়, তখনই সহবাস বৈধ। তবে শরীয়ত কর্তৃক নির্ধারিত কয়েকটি নিষিদ্ধ সময় আছে, যাতে স্ত্রী…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: এ হল লজ্জাশীলতার পরিচয়। পরন্ত শরীয়তে তা হারাম নয়। অর্থাৎ রুম সম্পূর্ণ বন্ধ থাকলে এবং সেখানে স্বামী স্ত্রী ছাড়া…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: শরীয়তে তাতে কোন বাধা নেই। স্বামী স্ত্রী উভয়েই উভয়ের সর্বাঙ্গ নগ্নবস্থায় দেখতে পারে। (ফাতাওয়া ইবনে উষাইমীন ২/৭৬৬) এতে স্বাস্থ্যগত…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: লজ্জাস্থান অপ্রয়োজনে খুলে রাখা বৈধ নয়। পর্দার ভেতরে প্রয়োজনে তা খুলে রাখায় দোষ নেই। যেমন মিলনের সময়, গোসলের সময়…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: শিশুর মূর্তির মাধ্যমে হাত দ্বারা পরিচালিত ঐ ফুটবল খেলা বৈধ নয়। যেহেতু তাতে শারীরিক কোন উপকার সাধিত হয় না।…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: ব্যায়াম চর্চা করা বৈধ। যদি তা কোন ওয়াজেব জিনিস বা কর্ম থেকে উদাসীন ও প্রবৃত্ত করে না ফেলে। কারণ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: মুষ্টিযুদ্ধ খেলা বৈধ নয়। কারণ এ খেলা বড় ঘাত প্রতিঘাত এর খেলা। যাতে বিপদাশঙ্কা খুব বেশী। আর মহান আল্লাহ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: ষাঁড়ের সাথে এ খেলা বৈধ নয়। কারণ এতে বড় বিপদ ও প্রাণহানির আশঙ্কা আছে।সূত্র: দ্বীনী প্রশ্নোত্তরলেখক: আব্দুল হামিদ ফাইজি…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: সতর ঢাকার মত লেবাস পরে কুস্তি খেলা বৈধ। খোদ নবী ﷺ কুস্তি লড়ে প্রসিদ্ধ কুস্তিগীর রুকানাকে হারিয়ে দিয়েছিলেন। (আবু…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: লটারি জুয়ার পর্যায়ভুক্ত। সুতরাং পুরষ্কারের লোভে তার টিকেট কেনা হারাম, তার পুরষ্কারও হারাম। আর হারাম দিয়ে কোন ভাল কাজের…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: দ্বীনী ও আর্থিক নানা ক্ষতির কারণে এ খেলা বৈধ নয়। বৈধ নয় এ খেলার কোন যন্ত্র বিক্রয় ও তার…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: পুরষ্কার যদি প্রতিযোগী পক্ষ ছাড়া অন্য কোন পক্ষ দেয়, তাহলে তা গ্রহণ করায় দোষ নেই। দোষ হল প্রতিযোগীদের আপসে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: তর্কের উপর পণ রাখা বহু লোকের নিকট বিদআত। তা এই রূপ হয় যে, দুই ব্যক্তি কোন বিষয়ে মতভেদ করে…
আরও পড়ুন ➲- 1
- 2