উত্তর : যাবে। কিন্তু অন্য ছালাত পড়া যাবে না (ফাতাওয়া শায়খ বিন বায, নূরুন আলাদ দার্ব)। অনুরূপ জানাযার ছালাত না…
আরও পড়ুন ➲জানাযা ও কবর সংক্রান্ত বিধিবিধান
উত্তর : হিশাম ইবনু আমের (রাযিয়াল্লাহু আনহু) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, أَنَّ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم قَالَ يَوْمَ أُحُدٍ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : মাইয়েতকে কবরে নামানোর দায়িত্ব পুরুষদের। মাইয়েতের উত্তরাধিকারীদের মধ্যে অলী, নিকটবর্তী ও সর্বাধিক প্রিয় ব্যক্তিগণ এই দায়িত্ব পালন করবেন (ইবনু…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : মহিলারা পৃথকভাবে পর্দা বজায় রেখে জানাযার ছালাতে অংশগ্রহণ করতে পারবে এবং নিজেরা নিজেদের ইমামতিও করতে পারবে। নবী করীম…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : উক্ত কথা ভিত্তিহীন। তবে কবর খনন করা নিঃসন্দেহে নেকীর কাজ। এজন্য ঐ ব্যক্তি অশেষ ছওয়াবের অধিকারী হবেন। কেননা…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : এই ধরনের অছিয়ত পালনযোগ্য নয়। কারণ প্রয়োজন ছাড়া একটি কবরে একাধিক ব্যক্তিকে দাফন জায়েয নয়। তাছাড়া এতে প্রথম…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : কবর পাকা করা ও সুসজ্জিত করা নিষেধ। জাবের (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) নিষেধ করেছেন, কবরে চুনকাম করতে, এর…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : এ ব্যাপারে কুরআনে বা হাদীছে কোন বর্ণনা নেই। তবে একদল বিদ্বানের মতে, যেমন ভাবে শহীদগণ কবরে প্রশ্নের সম্মুখীন…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : নারী বা পুরুষের জন্য অপারেশনের মাধ্যমে স্থায়ী বন্ধ্যাত্ব গ্রহণ করা হারাম (ফাতাওয়া লাজনা দায়েমাহ ১৯/৩১১; ফাতাওয়া ইসলামিয়াহ ৩/২০০;…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : উক্ত বক্তব্যের কোন ভিত্তি নেই। তবে কবর সংরক্ষণের জন্য দেওয়া প্রাচীর যতদিন কবর হেফাযতের জন্য স্থায়ী থাকবে ততদিন…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: এগুলি সুন্নাত বিরোধী কাজ। বিনা প্রয়োজনে বহনকারী পরিবর্তনের কোন বিধান নেই। তবে পরস্পরকে সহযোগিতা করতে পারে। আর রাসূলুল্লাহ (ছাঃ)…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : উক্ত কথা সঠিক নয়। যেকোন দিন কবর যিয়ারত করা যায় (মুসলিম, মিশকাত হা/১৭৬৩)। জুম‘আর দিন কবর যিয়ারতের ফযীলত…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : মৃতকে গোসল দেওয়া ওয়াজিব। এক্ষণে গোসল দেওয়ার সময় হাত দ্বারা স্পর্শ করার কারণে শরীর ঝলসানো চামড়া খসে যাওয়ার…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : গোরস্থানের সীমানা প্রাচীর থাকলে ব্যক্তিবিশেষের কবরকে কেন্দ্র করে চারপার্শ্বে প্রাচীর দেওয়া যাবে না (আলবানী, তাহযীরুস সাজেদ ৮৯ পৃ.)।…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : জুতা পায়ে দিয়ে কবরস্থানে যাওয়া নাজায়েয নয় (বুখারী হা/১৩৭৪, মুসলিম হা/২৮৭০, মিশকাত হা/১২৬)। তবে জমহূর বিদ্বানগণ বিনা প্রয়োজনে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : শারঈ প্রয়োজন ব্যতীত কবর স্থানান্তর করা জায়েয নয় (বুখারী হা/১৩৫১-৪২; ইবনু তায়মিয়াহ, মাজমূউল ফাতাওয়া ২৪/৩০৩; নববী, আল-মাজমূ‘ ৫/২৭৩)।…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : মৃতব্যক্তির দাফনের পর কবরস্থানে দাঁড়িয়ে সম্মিলিতভাবে হাত তুলে দো‘আ করার কোন দলীল নেই। অতএব এরূপ আমল বিদ‘আতের অন্তর্ভুক্ত…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : খাটলীতে আল্লাহ ও মুহাম্মাদ নাম বা কুরআনের কোন আয়াত লেখা যাবে না (ইবনুল হুমাম হানাফী, ফাৎহুল ক্বাদীর…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : যতজন মাইয়েত থাকবে তত ক্বীরাত ছওয়াব পাওয়া যাবে ইনশাআল্লাহ। কারণ রাসূল (ছাঃ) বলেন, ‘যে ব্যক্তি ঈমানের সাথে ও…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : কবর দিয়ে ফিরে যাওয়ার সময় মাইয়েত যেমন তার স্বজনদের জুতার আওয়াজ শুনতে পায় (বুখারী হা/১৩৩৮; মুসলিম হা/২৮৭০; মিশকাত…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : মাইয়েতের মুখ দেখাতে দোষের কিছু নেই (বুখারী হা/১২৪১)। তবে নারীদের ক্ষেত্রে যে সকল নারীকে জীবিত অবস্থায় দেখা হারাম,…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : জানাযার ছালাতে ইমাম সূরা ফাতিহার সাথে অন্য কোন সূরা মিলিয়ে পড়বেন (নাসাঈ হা/১৯৮৭; ইবনু হিববান হা/৩০৭১; আল-আছারুছ ছহীহাহ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : পারবে। এতে কোন বাধা নেই। আর পুরুষের ইমামতিতেও তাদের জন্য জানাযার জামা‘আতে অংশগ্রহণ করা জায়েয। তবে পর্দার ব্যবস্থা…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : মাইয়েতের সম্পদ দ্বারা এটা করা যাবে না। জারীর বিন আব্দুল্লাহ আল-বাজালী (রাঃ) বলেন, দাফনের পরে মাইয়েতের বাড়িতে সমবেত…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : কবরের পার্শ্বে গিয়ে হাত তুলে মুনাজাত করা যাবে। তবে জামা‘আতবদ্ধভাবে নয়। কারণ রাসূল (ছাঃ) একাকী কবরস্থানে গিয়ে দীর্ঘ…
আরও পড়ুন ➲প্রশ্ন : আমাদের এলাকায় একটি পার্ক নির্মিত হচ্ছে। পার্কের প্রায় মধ্যস্থলে পড়েছে অত্র এলাকার গোরস্থানটি। পার্কে গান-বাজনা হওয়ায় গোরস্থানের ভাবগাম্ভীর্য বিনষ্ট হচ্ছে। এমতাবস্থায় গোরস্থানটি কি অন্যত্র স্থানান্তর করা যাবে, না-কি ঐ অবস্থাতেই রেখে দিতে হবে? আর স্থানান্তর করলে কিভাবে করতে হবে? গোরস্থানের সকল মাটি উত্তোলন করে স্থানান্তর করা যাবে কি? উল্লেখ্য যে, প্রায় ২০ শতাংশ জায়গার উপর অবস্থিত গোরস্থানটি প্রায় অর্ধশত বছরের পুরোনো এবং ওয়াক্ফকৃত।
উত্তর : শারঈ কারণ ব্যতীত কবর খনন করে লাশ উঠানো বা গোরস্থান স্থানান্তর করা জায়েয নয়। তাতে লাশের অসম্মান করা…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : আট বছর পর ওহোদ শহীদদের নিকট গিয়ে রাসূল (ছাঃ) দো‘আ করেছিলেন। যেমন ওক্ববাহ বিন আমের (রাঃ) বলেন, আট…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : একজন মৃত ব্যক্তির জানাযার ছালাত একাধিকবার পড়া যায়। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ)-এর জানাযার ছালাত অনেক বার পড়া হয়েছিল (সীরাতুর রাসূল…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : ওয়াক্বফের নিয়ম হ’ল, যে উদ্দেশ্যে ওয়াক্বফ করা হয়েছে, কেবল সেজন্যই তা ব্যবহৃত হ’তে হবে। তবে ইবনু তায়মিয়া সহ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : মৃত ব্যক্তির সামনে কুরআন তেলাওয়াত করা যাবে না। রাসূল (ছাঃ) ও ছাহাবায়ে কেরাম থেকে এরূপ কোন আমলের প্রমাণ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : মৃত্যুপথযাত্রীর প্রতি কর্তব্য হ’ল তাকে তালক্বীন করানো। তালক্বীন (التلقين) অর্থ কথা বুঝানো বা দ্রুত মুখস্থ করিয়ে দেওয়া। মৃত্যুর…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : নারীদের জন্য কবর যিয়ারত করা জায়েয। আয়েশা (রাঃ) তার ভাই আব্দুর রহমান বিন আবুবকর (রাঃ)-এর কবর যিয়ারত করার…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : মুসলমানের কবরস্থানকে অবশ্যই সম্মান করতে হবে। তা সংরক্ষণ করা জীবিত মানুষের দায়িত্ব (শায়খ বিন বায, ফাতাওয়া নূরুন আলাদ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : কবরস্থানে গিয়ে প্রথমে দো‘আ পাঠ করবে। মা আয়েশা (রাঃ) বলেন, ‘হে আল্লাহর রাসূল! কবর যিয়ারতের সময় আমি কী…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : এরূপ ব্যক্তির জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করা জায়েয নয়। আল্লাহ বলেন, ‘নবী ও মুমিনের উচিত নয়, মুশরিকদের মাগফিরাত কামনা…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : মহিলা ও পুরুষের কাফনের কাপড়ে কোন পার্থক্য নেই। উভয়কে তিনটি কাপড় দিয়ে কাফন দিতে হবে (মুত্তাফাক্ব আলাইহ,…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : শহীদগণ কবরে প্রশ্নের সম্মুখীন হবেন না এবং কবরের যাবতীয় ফিৎনা থেকে রক্ষা পাবেন। জনৈক ছাহাবী রাসূল (ছাঃ)-কে জিজ্ঞেস…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : পারতপক্ষে অছিয়ত পূরণ করাটাই কর্তব্য। যেমন আবুবকর (রাঃ) তার স্ত্রী আসমা বিনতে উমাইসকে, ফাতেমা (রাঃ) তার স্বামী আলী…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : আবশ্যিক নয়, তবে উত্তম। কারণ পিতা-মাতার অছিয়ত পূর্ণ করার জন্য সাধ্যমত চেষ্টা করা সন্তানের একান্ত দায়িত্ব। তবে এক…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : স্বাভাবিকভাবে একটি কবরে একাধিক ব্যক্তিকে দাফন অনুচিৎ। তবে স্থান সংকুলান না হ’লে বা মহামারির কারণে একাধিক কবর খনন…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : শারঈ প্রয়োজন ব্যতীত কবর স্থানান্তর করা জায়েয নয় (বুখারী হা/১৩৫১-৪২; ইবনু তায়মিয়া, মাজমূ‘ ফাতাওয়া ২৪/৩০৩; নববী, আল-মাজমূ‘…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : এ ব্যাপারে কুরআনে বা হাদীছে কোন বর্ণনা নেই। তবে একদল বিদ্বান মনে করেন, যেমনভাবে শহীদগণ কবরে প্রশ্নের…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : নিজের জন্য কবরের স্থান ক্রয় করে রাখা যায় এবং সেখানে দাফন করার অছিয়তও করা যায়। ওছমান, আয়েশা ও…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : মৃত ব্যক্তিদের রূহের সাথে জীবিত ব্যক্তিদের কথোপকথনের কোন বর্ণনা কুরআন বা হাদীছে নেই। তবে স্বপ্নে মৃতদের রূহের সাথে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : মুসলিম মাইয়েত জীবিত ব্যক্তির ন্যায় সম্মানিত। সুতরাং আইনতঃ বাধ্যগত অবস্থা ছাড়া ময়না তদন্তের নামে মুসলিম মৃতদেহ কাঁটাছেড়া করা…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : একসাথে একাধিক জানাযা উপস্থিত হ’লে একবারে জানাযা পড়া সুন্নাত। পৃথক জানাযা করতে হবে না। ওহোদ যুদ্ধের দিন রাসূলুল্লাহ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : কবরে রাসূল ছাঃ)-এর ছবি প্রদর্শন করা হবে মর্মে কোন হাদীছ বর্ণিত হয়নি। বরং বলা হবে, তোমাদের মাঝে যে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : কবরে মাটি দেওয়ার সময়ে পঠিতব্য কোন দো‘আ হাদীছে বর্ণিত হয়নি। সুতরাং কেবল বিসমিল্লাহ বলাই যথেষ্ট (আল-মাওসূ‘আতুল ফিক্বহিয়া ৮/৯২)।…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : একাধিক নারী ও পুরুষের একই সাথে জানাযার ছালাত আদায় করায় কোন বাধা নেই। এক্ষেত্রে পুরুষের লাশ ইমামের কাছাকাছি…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : নিরাপত্তাজনিত কারণে এরূপ করা যায়। তবে সাধারণ অবস্থায় কবরকে উঁচু ও পাকা করা যাবে না (মুসলিম হা/৯৭০)। সূত্র:…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : এরূপ করা জায়েয। ইমাম আহমাদ বলেন, ব্যক্তির নিজের জন্য কবরের মাটি কিনে রাখাতে এবং তাতে দাফনের অছিয়ত করায়…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : এরূপ কোন বর্ণনা পাওয়া যায় না। বরং মৃত্যুর পর থেকেই হিসাবের কার্যক্রম শুরু হয়ে যায় (বুখারী হা/১৩৭৯, মুসলিম…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : সন্তানও ছওয়াব পাবে। আল্লাহ বলেন, ’নারী হৌক পুরুষ হৌক আমি তোমাদের কোন আমলকারীর কর্মফল বিনষ্ট করব না’ (আলে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : মৃত ব্যক্তিকে গোসল ও কাফন-দাফনের ফযীলত সম্পর্কে রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) এরশাদ করেন, ‘যে ব্যক্তি কোন মুসলিম মাইয়েতকে গোসল করাবে,…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : জুতা পায়ে দিয়ে কবরে মাটি দেওয়া ও কবরস্থানে যাওয়া যাবে (বুখারী, মুসলিম, মিশকাত হা/১২৬)। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) জুতা পায়ে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : মৃতব্যক্তির দাফনের পর দাফন-কাফনের অংশ হিসাবে কবরস্থানে দাঁড়িয়ে সম্মিলিতভাবে বা একাকী হাত তুলে দো‘আ করার কোন বিধান শরী‘আতে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : মুসলিম মাইয়েত জীবিত ব্যক্তির ন্যায় সম্মানিত। তাই বাধ্যগত অবস্থায় ও রাষ্ট্রীয় নির্দেশে লাশের প্রতি যথেষ্ট সম্মান প্রদর্শন করতঃ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : এটা শরী‘আত সম্মত নয়। রাসূল (ছাঃ) বলেন, তোমরা জানাযা করে দ্রুত লাশ দাফন কর। কেননা যদি মৃত ব্যক্তি…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : ছালাত হবে না। বরং যে স্থানে কবর আছে বলে নিশ্চিত হবে তা খুঁড়ে লাশের কোন চিহ্ন পেলে তা…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : জানাযার ছালাতে লোকসংখ্যা বেশী হওয়া ভাল। রাসূল (ছাঃ) বলেন, ‘কোন মৃত ব্যক্তির উপর যদি একশ’ জন মুসলমান জানাযা…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : সাধারণ অবস্থায় এভাবে কবর দেওয়ার বিধান ইসলামী শরী‘আতে নেই। অতঃপর যদি এর মাধ্যমে কোন কল্যাণ কামনা করা হয়,…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : মহিলাদের জন্য কবর যিয়ারত করা জায়েয। আয়েশা (রাঃ) তার ভাই আব্দুর রহমান বিন আবুবকর (রাঃ)-এর কবর যিয়ারত করার…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : মাইয়েতকে গোসল করিয়ে নিজে গোসল করা এবং লাশ বহন করার পর ওযূ করা উত্তম। আবু হুরায়রা (রাঃ) বলেন,…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : হ্যাঁ প্রমাণিত। যেমন আল্লাহ বলেন, (১) আল্লাহ মুমিনদেরকে দৃঢ় বাক্য দ্বারা দৃঢ় রাখেন ইহজীবনে ও পরজীবনে (ইবরাহীম ১৪/২৭)।…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : এভাবে মসজিদ নির্মাণ করা জায়েয নয়। কবরের উপর নির্মিত মসজিদের নীচ তলায় যেমন ছালাত জায়েয নয়, তেমনি দোতলায়ও…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : কবরস্থানে দাঁড়িয়ে পিতা-মাতা ও অন্যান্য কবরবাসীদের জন্য দো‘আ করবে। এসময় একাকী দু’হাত উঠানো যাবে (মুসলিম হা/৯৭৪; নাসাঈ হা/২০৩৭;…
আরও পড়ুন ➲এর অর্থ হল, তার চামড়ায় খোস–পাঁচড়া হবে। জাহান্নামের আগুনে যাতে তার কষ্টের পরিমাণ বেশী হয়, সেজন্য এই ব্যবস্থা নেওয়া…
আরও পড়ুন ➲৬৯: ছহীহ মুসলিমে আবু হুরায়রাহ রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু বর্ণিত হাদীছে প্রমাণিত হয়, রূহ (روح) এবং নাফ্স (نفس) একই অর্থে ব্যবহৃত হয়। হাদীছটি এরূপ, রাসূল সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, ‘তোমরা কি দেখনি, মরনের সময় মানুষ অপলক দৃষ্টিতে এবং চোখ মোটা করে তাকায়?’ ছাহাবীগণ (রাদিয়াল্লাহু ‘আনহুম) বললেন, নিশ্চয়ই। তখন রাসূল সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, ‘মানুষের নাফ্স বের হওয়ার সময় তার চোখ সেদিকে তাকিয়ে থাকে বলে এমন অবস্থার সৃষ্টি হয়’।[1] উম্মে সালামাহ (রাদিয়াল্লাহু ‘আনহা) বর্ণিত অন্য হাদীছে এসেছে, ‘যখন রূহ ছিনিয়ে নেয়া হয়, তখন চোখ সেদিকে দেখতে থাকে’।[2] তাহলে রূহ্ই কি নাফ্স? জানিয়ে বাধিত করবেন।
হ্যাঁ, রূহ এবং নাফস একই অর্থে। মহান আল্লাহ বলেন, ﴿اللَّهُ يَتَوَفَّى الْأَنفُسَ حِينَ مَوْتِهَا وَالَّتِي لَمْ تَمُتْ فِي مَنَامِهَا﴾…
আরও পড়ুন ➲৬৮: ছহীহ মুসলিমে আবু সাঈদ খুদরী রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু বর্ণিত হাদীছে রাসূল সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, ‘মুমূর্ষু রোগীদেরকে তোমরা লা ইলা-হা ইল্লাল্লা-হ স্মরণ করাও।[1] বাহ্যত এই হাদীছটি মুমূর্ষু ব্যক্তিকে ‘লা ইলা-হা ইল্লাল্লা-হ’ স্মরণ করানো ওয়াজিব সাব্যস্ত করে। প্রশ্ন হচ্ছে, ওয়াজিব এই হুকুম সুন্নাত ও মুস্তাহাব পর্যায়ে নিয়ে আসার কোন দলীল আছে কি?
ছাহাবীগণের আমলই তার দলীল। কেননা তাঁরা প্রত্যেক মুমূর্ষুকে ‘লা ইলা-হা ইল্লাল্লা-হ’ স্মরণ করাতেন না। [1]. মুসলিম, ‘জানাযা’ অধ্যায়, হা/৯১৬।…
আরও পড়ুন ➲৬৭: ইমাম মুসলিম মুহাম্মাদ ইবনে ক্বায়স থেকে বর্ণনা করেন, আয়েশা (রাদিয়াল্লাহু ‘আনহা) বলেন, হে আল্লাহ্র রাসূল! ক্ববরবাসীদের জন্য আমি কিভাবে দো‘আ করব? রাসূল সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, তুমি বলবে,«السَّلَامُ عَلَى أَهْلِ الدِّيَارِ مِنْ الْمُؤْمِنِينَ وَالْمُسْلِمِينَ وَيَرْحَمُ اللَّهُ الْمُسْتَقْدِمِينَ مِنَّا وَالْمُسْتَأْخِرِينَ وَإِنَّا إِنْ شَاءَ اللَّهُ بِكُمْ لَاحِقُونَ»‘ক্ববরবাসী মুমিন এবং মুসলমানের উপর শান্তি বর্ষিত হোক। আমাদের অগ্রবর্তী এবং পরবর্তীদের উপর আল্লাহ রহম করুন। আমরা নিশ্চয়ই আপনাদের সাথে মিলিত হব ইনশাআল্লাহ।[1]এছাড়া বুখারী ও মুসলিমে উম্মে আত্বিইয়া (রাদিয়াল্লাহু ‘আনহা) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, ‘মৃতের জানাযা ও কাফন-দাফনে শরীক হতে আমাদেরকে নিষেধ করা হত। কিন্তু আমাদের প্রতি কঠোরতা প্রয়োগ করা হত না’।[2] অর্থাৎ এই নিষেধ ছিল মাকরূহ; হারাম নয়। এসব হাদীছ কি স্পষ্ট প্রমাণ করে না যে, মহিলারা যদি যিয়ারত করতে যেয়ে হারাম কার্য এড়িয়ে চলে, তাহলে তারা ক্ববর যিয়ারত করতে পারে? যদি তা না হয়, তাহলে মুহাম্মাদ বিন ক্বায়স বর্ণিত আয়েশা (রাদিয়াল্লাহু ‘আনহা) বর্ণিত উক্ত হাদীছের ব্যাখ্যা কি হবে?
ইতোপূর্বে এ জাতীয় একটি প্রশ্নের জবাব আমরা প্রদান করেছি। আয়েশা (রাদিয়াল্লাহু ‘আনহা)–এর হাদীছের আলোকে আমরা বলেছি, কোন মহিলা ক্ববর…
আরও পড়ুন ➲বিদ্বানগণ বলেন, জুতা পায়ে ক্ববরস্থানে যাওয়া মাকরূহ। তারা এ হাদীছকে দলীল হিসাবে পেশ করেছেন। তবে তারা বলেছেন, প্রয়োজনের তাকীদে…
আরও পড়ুন ➲হ্যাঁ, উক্ত হাদীছ প্রমাণ করে যে, রাসূল সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর মা মুশরিকদের অন্তর্ভুক্ত ছিলেন। মহান আল্লাহ বলেন, ﴿مَا كَانَ…
আরও পড়ুন ➲যদি মৃতকে একস্থান থেকে অন্য স্থানে নিয়ে যাওয়ার উদ্দেশ্য হয় বারবার জানাযার ছালাত আদায় করা, তাহলে তা নিকৃষ্ট বিদ‘আত…
আরও পড়ুন ➲৬৪: ইমাম মুসলিম বর্ণিত আবু হুরায়রাহ রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু–এর হাদীছে রাসূল সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, ‘কোনো মুসলিম ব্যক্তির রূহ যখন বের হয়ে যায়, তখন দু’জন ফেরেশতা তা নিয়ে উপরে উঠে। হাম্মাদ (হাদীছটির একজন বর্ণনাকারী) বলেন, অতঃপর রাসূল সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম ঐ রূহের সুগন্ধি এবং মিস্কে আম্বরের কথা উল্লেখ করলেন। রাসূল সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, ঐ সময় আসমানবাসী বলেন, যমীন থেকে পবিত্র আত্মা এসেছে।…আল্লাহ আপনার উপর রহমত বর্ষণ করুন এবং আপনার শরীরের প্রতিও রহমত বর্ষণ করুন, যাকে আপনি সৎ আমল দ্বারা পরিচালিত করতেন। অতঃপর তাকে তার প্রভূর দিকে নিয়ে যাওয়া হবে। তারপর আল্লাহ বলবেন, একে শেষ সময় পর্যন্ত নিয়ে যাও। অনুরূপভাবে কাফেরকেও বলা হয়, একে শেষ সময় পর্যন্ত নিয়ে যাও।[1] এক্ষণে হাদীছে ‘শেষ সময় পর্যন্ত’ দ্বারা কি বুঝানো হয়েছে?
এখানে ‘শেষ সময়’ দ্বারা ক্বিয়ামত দিবস বুঝানো হয়েছে।[2] [1]. মুসলিম, ‘জানাযা’ অধ্যায়, হা/২৮৭২। [2]. অর্থাৎ তাদের উভয়কে এমন স্থানে…
আরও পড়ুন ➲কেউ কেউ ক্ববরে ক্বাতীফা দেওয়ার পক্ষে মত প্রকাশ করলেও এ বিষয়ে আমার দ্বিমত রয়েছে। কেননা কোনো একজন ছাহাবী থেকেও…
আরও পড়ুন ➲হ্যাঁ, যদি ঐ ব্যক্তির খারাপ দিক বর্ণনার পেছনে তাকে গালি-গালাজ করার উদ্দেশ্য থাকে, তাহলে তা জায়েয নয়। কিন্তু এর…
আরও পড়ুন ➲হ্যাঁ, দাফনের পূর্বে এবং পরে উভয় অবস্থায় শোক প্রকাশ করা বৈধ। আগের প্রশ্নের জবাবে আমরা বলেছি যে, মৃত্যুর পর…
আরও পড়ুন ➲মৃত ব্যক্তির দিকে ফিরে তাকে সালাম করবে এবং তার জন্য দো‘আ করবে। ক্বিবলামুখী হওয়ার প্রয়োজন নেই। সূত্র: জানাযার বিধিবিধান। লেখক:…
আরও পড়ুন ➲অসম্পূর্ণ সন্তানকে রূহ প্রদানের আগেই সে গর্ভচ্যুত হলে তার জানাযা পড়তে হবে না। উল্লেখ্য যে, গর্ভধারণের চার মাসে রূহ…
আরও পড়ুন ➲মৃতের মৃত্যুর পর থেকেই তার শোকাহত পরিবার-পরিজন ও আত্মীয় স্বজনকে সান্ত্বনা প্রদানের সময় শুরু হয়। অনুরূপভাবে মৃত্যুঘটিত কারণ ছাড়া…
আরও পড়ুন ➲ছাত্রদের এই মতটি আমিও ঠিক মনে করি। কেননা নেককার ও জ্ঞানীদের ক্ববর বেশী বেশী যিয়ারত করলে পরবর্তীতে এই যিয়ারত…
আরও পড়ুন ➲শিক্ষা ও উপদেশ গ্রহণ এবং ছওয়াবের আশায় মানুষ ক্ববর যিয়ারত করবে। রাসূল সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, ‘তোমরা ক্ববর যিয়ারত…
আরও পড়ুন ➲দ্রুত মৃতের দাফন কাজ সম্পন্ন করা সুন্নাত এবং উত্তম। কারো জন্য অপেক্ষা করতে হবে না। যারা দেরীতে আসবে, তারা…
আরও পড়ুন ➲মৃতের আত্মীয়-স্বজন অথবা তাকে বহনকারী ব্যক্তিরা তাকে নিয়ে সামনে গেলেও তারা ইমামের ডান-বাম কোন পাশেই ছালাত দাঁড়াবে না; বরং…
আরও পড়ুন ➲সান্ত্বনা দেওয়া বা শোক প্রকাশের সময় মুছাফাহা করা, চুম্বন করা সুন্নাত নয়। বরং মুছাফাহা করতে হবে সাক্ষাতের সময়। অতএব,…
আরও পড়ুন ➲ক্ববর রঙীন করা ক্ববরকে চুনকাম বা প্লাস্টার করার মতই। আর রাসূল সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম ক্ববরকে চুনকাম বা প্লাস্টার করতে…
আরও পড়ুন ➲মৃতব্যক্তিকে যখন ক্ববরে রাখবে অথবা ক্ববর খোঁড়া সম্পন্ন হওয়ার অপেক্ষায় যখন লাশ মাটিতে রাখবে, তখন তারা বসবে। সূত্র:…
আরও পড়ুন ➲মহিলা কর্তৃক বিশেষভাবে রাসূল সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম–এর ক্ববর যিয়ারতের বৈধতার পক্ষে কোনো দলীল নেই। সুতরাং মহিলা কর্তৃক রাসূল সাল্লাল্লাহু…
আরও পড়ুন ➲এমন কর্ম বিদ‘আতের অন্তর্ভুক্ত। কেননা মৃতের সাথে যার কোনো লেনদেন নেই, মৃত ব্যক্তি সম্পর্কে তার মনে কিছুই থাকে না।…
আরও পড়ুন ➲মানুষের পাশ দিয়ে যখন মৃতদেহ অতিক্রম করে, তখন তার জন্য দাঁড়ানো সুন্নাত। এ মর্মে রাসূল সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর নির্দেশ…
আরও পড়ুন ➲রাসূল সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাঁর এক মেয়েকে যেভাবে সান্ত্বনা দিয়েছিলেন, ঠিক সেভাবে সান্ত্বনা দেওয়া উত্তম। রাসূল সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর…
আরও পড়ুন ➲মৃতকে ক্ববরস্থানে নিয়ে যাওয়ার সময় মৃত বহনের খাটলির চার দণ্ডকে চার বার ধরার নাম ‘তারবী’। এক্ষেত্রে প্রথমে মৃত ব্যক্তির…
আরও পড়ুন ➲যদি পরিপূর্ণ জামা‘আত পায়নি এমন মুছল্লীর সংখ্যা অনেক হয়, তবে জানাযা ছালাতের জন্য একটু অপেক্ষা করা ভাল। তাহলে বেশী…
আরও পড়ুন ➲এই দিনগুলিকে ক্ববর যিয়ারতের জন্য নির্দিষ্ট করে নেওয়ার কোনো ভিত্তি নেই। সুতরাং ঈদের দিনকে ক্ববর যিয়ারতের জন্য নির্দিষ্ট করে…
আরও পড়ুন ➲শোকগ্রস্ত ব্যক্তিকে ধৈর্য্যধারণের প্রতি শক্তিশালী করাই হল শোক প্রকাশ। সেজন্য তা মৃত্যুঘটিত কারণ ছাড়া অন্য ক্ষেত্রেও হতে পারে। যেমনঃ…
আরও পড়ুন ➲তিনটি সময়ে আমাদেরকে ছালাত আদায় করতে এবং মুর্দা দাফন করতে নিষেধ করা হয়েছেঃ সূর্যোদয়ের সময় থেকে সূর্য্য সামান্য পরিমাণ…
আরও পড়ুন ➲কাঁধে করে মৃত ব্যক্তিকে বহন করা উত্তম। কেননা এতে একদিকে যেমন মৃতকে বহনের সাথে মানুষের সরাসরি সম্পর্ক থাকে, তেমনি…
আরও পড়ুন ➲কতিপয় বিদ্বান বলেন, ক্ববরে তিন মুঠো মাটি দেওয়া সুন্নাত। তবে ﴿مِنْهَا خَلَقْنَاكُمْ وَفِيهَا نُعِيدُكُمْ وَمِنْهَا نُخْرِجُكُمْ تَارَةً أُخْرَىٰ ﴾…
আরও পড়ুন ➲৪৬: ‘দু’জন ব্যক্তিকে ক্ববরে শাস্তি দেওয়া হচ্ছিল। ফলে শাস্তি মাফের জন্য রাসূল সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাদের ক্ববরে খেজুরের ডাল পুঁতে দিলেন’[1] এই হাদীছের আলোকে ক্ববরের উপরে গাছের কাঁচা ডাল ইত্যাদি পোঁতা কি সুন্নাত নাকি এটি রাসূল সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম–এর জন্য নির্দিষ্ট ছিল? আর তার জন্য নির্দিষ্ট হওয়ার দলীলইবা কি?
ক্ববরের উপরে গাছের কাঁচা ডাল বা ঐ জাতীয় কিছু পোঁতা সুন্নাত নয়; বরং ইহা একদিকে যেমন বিদ‘আত, অন্যদিকে তেমনি…
আরও পড়ুন ➲এ বিষয়ে রাসূল সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম–এর কোনো হাদীছ নেই। সুতরাং মানুষ স্বাভাবিকভাবে যে পা আগে পড়ে, সেই পা দিয়ে…
আরও পড়ুন ➲- 1
- 2