কোন মানুষের জন্য এমন কারো সামনে নিজের লজ্জাস্থান উম্মুক্ত করা জায়েয নয় যার জন্য তার লজ্জাস্থান দেখা হালাল নয়। ওযুখানায়…
আরও পড়ুন ➲ফাতাওয়া আরকানুল ইসলাম
এটা সুন্নাত পরিপন্থী কাজ। এতে ভ্রান্ত মতবাদ শিয়া রাফেযীদের সাথে সদৃশ্য হয়ে যায়। কেননা তারা মোজার উপর মাসেহ করা জায়েয…
আরও পড়ুন ➲একান্ত প্রয়োজন দেখা না দিলে পুরুষের জন্য স্বর্ণের দাঁত লাগানো জায়েয নয়। কেননা পুরুষের জন্য স্বর্ণ পরিধাণ করা ও তা…
আরও পড়ুন ➲শরীয়ত সম্মত ওযুর পদ্ধতি দু’ভাগে বিভক্তঃ প্রথম ভাগ হচ্ছে: ওয়াজিব পদ্ধতি। যা না করলে ওযুই হবে না। আর তা হচ্ছে…
আরও পড়ুন ➲হে প্রশ্নকারী আপনি জেনে রাখুন! এবং যারাই এই প্রশ্নের উত্তর পাঠ করবে তাদেরও জেনে রাখা উচিৎ যে, প্রত্যেক মু’মিনের জন্য…
আরও পড়ুন ➲যদিও এ পানি পরিবর্তন হয়ে থাকে তবুও উহা পবিত্র। কেননা বাইরের কোন নাপাক বস্ত দ্বারা তার পরিবর্তন সৃষ্টি হয়নি। বরং…
আরও পড়ুন ➲বাহ্যিক নাপাক বস্ত অপসারিত করা উদ্দিষ্ট ইবাদত নয়। অর্থাৎ ইহা ইবাদতের অন্তর্ভুক্ত নয়। বরং এ দ্বারা উদ্দেশ্য হচ্ছে উক্ত নাপাক…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: এ ধরণের কথা বলা জায়েয নেই। কে তাকে সংবাদ দিল যে, সন্তুষ্ট চিত্তে সে আল্লাহর দিকে ফেরত যাচ্ছে? কাউকে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: আমি এ কথাটি বলা অপছন্দ করি। কথাটিতে আল্লাহর ওপর কোনো কিছু চাপিয়ে দেওয়া হচ্ছে বলে মনে হয়। আল্লাহর ওপর…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: শব্দের উচ্চারণ বলতে যদি তার উদ্দেশ্য হয় আরবী ভাষা, তাহলে কোনো অসুবিধা নেই। তার কারণ এ যে, আকীদা ঠিক…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের আগমণের পর, খৃষ্টানদেরকে মাসীহী বলা ঠিক নয়। তারা যদি সত্যিকার অর্থে মাসীহী হত, তাহলে অবশ্যই…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: দুর্বল ঈমানদার, ঈমানহীন এবং ইতিহাস সম্পর্কে অজ্ঞ লোকেরাই কেবল এ ধরণের কথা বলতে পারে। মুসলিম জাতি ইসলামের প্রথম যুগে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: মৃত ব্যক্তিকে লক্ষ্য করে একথাটি বলা সম্পূর্ণ হারাম। যদি তুমি বল সে তার শেষ গন্তব্যে চলে গেছে, তার অর্থ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: দীনকে খোসা এবং মূল হিসেবে দু’ভাগে বিভক্ত করা বৈধ নয়। দীনের সবই মূল এবং মানব জাতির জন্য উপকারী। তা…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: অমুসলিমদেরকে আরব উপ-দ্বীপে প্রবেশ করানোতে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের বাণীর বিরোধীতা করার আশঙ্কা রয়েছে। তিনি মৃত্যু শয্যায় শায়িত অবস্থায়…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: আল্লাহর শত্রু কাফিররা যে সমস্ত কাজ-কর্ম করে, তা তিন প্রকরঃ- ১. ইবাদাত ২. অভ্যাস এবং ৩. কারিগরি ও শিল্পকলা।…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: ইসলামী চিন্তাধারা বা অনুরূপ শব্দ বলা যাবে না। ইসলামকে যদি চিন্তাধারা বলি, তাহলে অর্থ দাঁড়ায় যে, এটি চিন্তাপ্রসূত বিষয়…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: যে মুসলিম ভাই অমুসলিমদের সাথে চাকুরী করে, তার জন্য আমার উপদেশ হলো, সে এমন একটি কর্মক্ষেত্র তালাশ করবে, যা…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: আমরা এতে নাজায়েযের কিছু মনে করি না। মনে হয় এ ধরণের কিছু হাদীস পাওয়া যায় যে, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: কাউকে শহীদ বলা দু’ভাবে হতে পারে। (১) নির্দিষ্ট কোনো কাজকে উল্লেখ করে শহীদ বলা। এভাবে বলা, যে ব্যক্তি আল্লাহর…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: তিনটি শর্ত সাপেক্ষে অমুসলিম দেশে ভ্রমণ করা বৈধ: ১. ভ্রমণকারীর কাছে প্রয়োজনীয় ইলম বিদ্যমান থাকা, যার মাধ্যমে সকল সন্দেহ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: কথাগুলো অপছন্দনীয় এবং শরী‘আত সম্মত নয়। কারণ, পরিস্থিতির কোনো ইচ্ছা নেই। এমনিভাবে তাকদীরেরও নিজস্ব কোনো ইচ্ছা নেই। আল্লাহর ইচ্ছাতেই…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: আল্লাহ তা‘আলা যে সমস্ত ব্যক্তি বা বিষয় হতে নিজেকে সম্পর্ক মুক্ত ঘোষণা করেছেন, প্রত্যেক মুসলিমের উচিৎ তা থেকে নিজেকে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: এভাবে বলা উচিৎ নয়। হতে পারে সে ফাতওয়া দিতে ভুল করবে। কাজেই তার ভুল ফাতওয়া ইসলামের বিধান হতে পারে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: প্রশ্নটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তাই বিস্তারিতভাবে এর উত্তর দিতে চাই। উসীলার অর্থ হচ্ছে কোনো উদ্দেশ্যে পৌঁছার জন্যে মাধ্যম গ্রহণ করা।…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: কোনো কোনো ঘর, যানবাহন এবং স্ত্রী লোকের ভিতরে আল্লাহ তা‘আলা বিশেষ কোনো উদ্দেশ্যে অমঙ্গল নির্ধারণ করে থাকেন। হতে পারে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: প্রশ্নে বর্ণিত বাক্যটি বলা ঠিক নয় বরং এটি দো‘আর মধ্যে সীমালংঘন করার শামিল। কারণ, আল্লাহ ব্যতীত কোনো বস্তুই চিরস্থায়ী…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: ঈদুল ফিতর, ঈদুল আজহা এবং সপ্তাহের ঈদ শুক্রবার ব্যতীত ইসলামে কোনো ঈদের অস্তিত্ব নেই। অনুরূপভাবে আরাফা দিবসকে হাজীদের ঈদ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: ইসলামী শরী‘আতে যে ঈদ রয়েছে, তা ব্যতীত সকল প্রকার ঈদ বা উৎসব পালন করা বিদ‘আত, যা সালাফে সালেহীনের যুগে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: প্রথমত: নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সঠিক জন্ম তারিখ অকাট্যভাবে জানা যায় নি। সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম রবিউল আওয়াল মাসের ৯…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: তাদের জবাবে আমরা বলব, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, «مَنْ سَنَّ فِي الْإِسْلَامِ سُنَّةً حَسَنَةً فَلَهُ أَجْرُهَا وَ أَجْرُ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: ক্যামেরার মাধ্যমে ছবি তোলাতে কোনো অসুবিধা নেই। কারণ, এ জন্য হাতে কোনো প্রকার কাজ করতে হয় না। এই যে,…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: ঘরের দেওয়ালে ছবি ঝুলিয়ে রাখা সম্পূর্ণ হারাম। বিশেষ করে বড় ছবিগুলো। রকম করে থাকে। এ ধরণের সম্মান থেকেই শির্কের…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: উক্ত প্রশ্নের উত্তর আমরা কয়েকভাবে দিতে পারি: ১) মসজিদটি মূলতঃ কবরের উপর নির্মাণ করা হয় নি; বরং এ মসজিদ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: প্রাণী অথবা মানুষের ছবি বিশিষ্ট কাপড় পরিধান করা জায়েয নেই। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, «إِنَّ الْمَلَائِكَةَ لَا تَدْخُلُ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: এটি একটি বিরাট প্রশ্ন। বিস্তারিতভাবে এ প্রশ্নের উত্তর দেওয়া দরকার। তাই আমরা বলব যে, কবরবাসীগণ দু’প্রকার: (১) যারা ইসলামের…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: কবর থেকে বরকত কামনা করা হারাম এবং উহা শির্কের পর্যায়ে। কেননা এটা এমন এক বিশ্বাস, যার পক্ষে আল্লাহ তা‘আলা…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের নামে শপথ করা জায়েয নয়, বরং ইহা শির্কের অন্তর্ভুক্ত। এমনিভাবে কাবার নামে শপথ করা শির্ক।…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: যে কোনো কবর যিয়ারতের নিয়তে সফর করা জায়েয নয়। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, «لَا تُشَدُّ الرِّحَالُ إِلَّا إِلَى…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: এ প্রশ্নের উত্তর একটু বিস্তারিতভাবে দেওয়া প্রয়োজন। যখন একজন ব্যক্তি কোনো বস্তুর নামে শপথ করে, তখন উক্ত বস্তুকে সম্মানিত…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মসজিদে দাফন করতে এবং কবরের উপর মসজিদ নির্মাণ করতে নিষেধ করেছেন। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: যে ইবাদাত ‘রিয়া’ মিশ্রিত হয় তা তিন প্রকার: প্রথম প্রকার: ইবাদাত মূলতঃ লোক দেখানোর উদ্দেশ্যেই করা হয়। যেমন দৃষ্টি…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: কবরের উপর নির্মাণ কাজ করা হারাম। যেমন, কবর পাকা করা, কবরের চার পাশে প্রাচীর নির্মাণ করা, গম্বুজ ইত্যাদি তৈরি…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: এ কাজটি অর্থাৎ আল্লাহ বা তাঁর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম অথবা কুরআন অথবা দীন নিয়ে হাসি-ঠাট্টা করা কুফুরী। সাল্লাল্লাহু…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: গণক এমন লোককে বলা হয়, যে অনুমানের ওপর নির্ভর করে ভিত্তিহীন বিষয়ের অনুসন্ধান করে থাকে। জাহেলী যামানার কিছু পেশাদার…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: গাইরুল্লাহর নামে পশু যবাই করা বড় শির্কের অন্তর্ভুক্ত। কেননা যবাই করা একটি ইবাদাত। তা‘আলা এ মর্মে আদেশ দিয়ে বলেন,…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: জাদুর মাধ্যমে স্বামী-স্ত্রীর মাঝে ভালোবাসা তৈরি করা হারাম। অনুরূপভাবে জাদুর মাধ্যমে স্বামী-স্ত্রীর মাঝে বিভেদ সৃষ্টি করাও হারাম। কখনো কখনো…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: আমি আল্লাহর ওপর ভরসা করে বলছি যে, আল্লাহ কর্তৃক নাযিলকৃত বিধান দিয়ে রাষ্ট্র চালানো বা বিচার-ফয়সালা করা তাওহীদে রুবূবীয়্যাতের…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: আলিমগণ বলেন, জাদু বলা হয় প্রত্যেক এমন ক্রিয়া-কলাপকে, যার কারণ অস্পষ্ট ও গোপন থাকে, কিন্তু বাইরে তার প্রভাব দেখা…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: আকীদার ক্ষেত্রে অজ্ঞতার অজুহাত গ্রহণ করা হবে কি না এ বিষয়টি অন্যান্য ফিকহী মাসআলার ন্যায় মতবিরোধপূর্ণ। ব্যক্তি বিশেষের উপর…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: আল্লাহ তা‘আলা ওলী হওয়ার গুণাগুণ বর্ণনা করেছেন। তিনি বলেন, ﴿أَلَآ إِنَّ أَوۡلِيَآءَ ٱللَّهِ لَا خَوۡفٌ عَلَيۡهِمۡ وَلَا هُمۡ يَحۡزَنُونَ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: বদ নজরের প্রভাব সত্য। আল্লাহ বলেন, ﴿وَإِن يَكَادُ ٱلَّذِينَ كَفَرُواْ لَيُزۡلِقُونَكَ بِأَبۡصَٰرِهِمۡ﴾ [القلم: ٥١] “কাফেরেরা তাদের দৃষ্টির মাধ্যমে আপনাকে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: দো‘আ করা দু’প্রকারঃ (১) ইবাদাতের মাধ্যমে দো‘আ। , সালাত, সাওম এবং অন্যান্য ইবাদাত। সালাত আদায় করে কিংবা সাওম রাখে,…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: একজনের রোগ অন্যজনের শরীরে সংক্রমিত হওয়াকে আদওয়া বলা হয়। শারীরিক রোগে যেমন এটা হয়, তেমনি চারিত্রিক রোগের ক্ষেত্রেও এমন…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: বালা-মুসীবত নাযিল হওয়ার সময় মানুষ চার স্তরে বিভক্ত হয়ে যায়। যথা: প্রথম স্তর: অসন্তুষ প্রকাশ করা। এটি আবার কয়েক…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: আল্লাহ তা‘আলা যেদিন কলম সৃষ্টি করেছেন, সেদিন থেকে কিয়ামত পর্যন্ত যত মাখলুকাত সৃষ্টি হবে, সবই লাওহে মাহফূজে লিপিবদ্ধ আছে।…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: সন্দেহ নেই যে, ভাগ্যের লিখন পরিবর্তনে দো‘আর প্রভাব রয়েছে। তবে জেনে রাখা দরকার, পরিবর্তনটাও পূর্বে লেখা আছে যে, দো‘আর…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: তাকদীরের মাসআলা নিয়ে বহু দিন যাবৎ মানুষের মাঝে দ্বন্দ্ব চলে আসছে। এ জন্যই মানুষ তাকদীরের মাসআলাকে কেন্দ্র করে তিনভাগে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: আদম সৃষ্টি থেকে নিয়ে কিয়ামত পর্যন্ত পৃথিবীতে দাজ্জালের ফিতনা হচ্ছে সবচেয়ে বড় ফিতনা। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এ সংবাদ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: ইয়াজুজ মাজুজ বনী আদমের অন্তর্ভুক্ত দু’টি জাতি। তারা বর্তমানে বিদ্যমান রয়েছে। আল্লাহ তা‘আলা যুল-কারনাইনের ঘটনায় বলেন, ﴿حَتَّىٰٓ إِذَا بَلَغَ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: মাহদী সম্পর্কে বর্ণিত হাদীসগুলো চারভাগে বিভক্ত। ১) মিথ্যা ও বানোয়াট হাদীস ২) দঈফ হাদীস ৩) হাসান হাদীস, ৪) সহীহ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: যে ব্যক্তি এ বিশ্বাস করবে যে, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর নূর (বা আল্লাহর যাতী নূর) মানুষ নন, তিনি…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: দুনিয়ার সম্পদ অর্জনের জন্য নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের প্রশংসা করা হারাম। এখানে জানা দরকার যে, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর বন্ধু। এতে কোনো সন্দেহ নেই। আল্লাহকে তিনি খুব ভালোবাসতেন আল্লাহও তাকে খুব ভালোবাসেন; কিন্তু…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: জিন্নেরা গায়েব জানে না। আল্লাহ ব্যতীত আকাশ-জমিনের কোনো মাখলুকই গায়েবের খবর রাখে না। আল্লাহ বলেন, ﴿فَلَمَّا قَضَيۡنَا عَلَيۡهِ ٱلۡمَوۡتَ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: সন্দেহ নেই যে, জিন্নেরা মানুষের ওপর প্রভাব বিস্তার করে এবং কষ্ট দিতে পারে। কখনো জিন্নেরা মানুষকে মেরে ফেলে। কখনো…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: আল্লাহ তা‘আলা কুরআন মজীদে কিয়ামতের আলোচনা করতে গিয়ে বলেন, ﴿ وُجُوهٞ يَوۡمَئِذٖ نَّاضِرَةٌ ٢٢ إِلَىٰ رَبِّهَا نَاظِرَةٞ ٢٣﴾ [القيامة:…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: আল্লাহ কুরআন মজীদে নিজেকে যেসমস্ত গুণে গুণাম্বিত করেছেন এবং যেসমস্ত নামে নিজেকে নামকরণ করেছেন তাঁর ওপর ঈমান আনয়ন করা…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: তাকদীরের বিষয়টি আকীদার অন্যান্য মাসআলার মতোই গুরুত্বপূর্ণ। মানুষের উচিৎ এ মাসআলাটি সম্পর্কে পরিচ্ছন্ন ধারণা অর্জন করা। কেননা এ ধরণের…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: জাহান্নামের অধিকাংশ অধিবাসী হবে মহিলা -কথাটি ঠিক। কেননা নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম একদা খুৎবা প্রদানের সময় তাদেরকে উদ্দেশ্য করে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: যে ব্যক্তি এ বিশ্বাস পোষণ করবে যে, আল্লাহর সিফাত তথা গুণাবলী মানুষের গুণাবলীর মতই সে পথভ্রষ্ট হয়ে যাবে। কেননা…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: জান্নাতীদের নি‘আমত বর্ণনা করতে গিয়ে আল্লাহ বলেন, ﴿وَلَكُمۡ فِيهَا مَا تَشۡتَهِيٓ أَنفُسُكُمۡ وَلَكُمۡ فِيهَا مَا تَدَّعُونَ﴾ [فصلت: ٣١] “সেখানে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: আল্লাহর নাম ও গুণ অস্বীকার করা দু‘ধরণের হতে পারে: (১) মিথ্যা প্রতিপন্ন করার মাধ্যমে অস্বীকার করা। এটা নিঃসন্দেহে কুফুরী।…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: মুমিনদের শিশু সন্তানগণ তাদের পিতাদের অনুসরণ করে জান্নাতে প্রবেশ করবে। আল্লাহ বলেন, ﴿وَٱلَّذِينَ ءَامَنُواْ وَٱتَّبَعَتۡهُمۡ ذُرِّيَّتُهُم بِإِيمَٰنٍ أَلۡحَقۡنَا بِهِمۡ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: আল্লাহ তা‘আলা নিজের দিকে যেসমস্ত বিষয় সম্বন্ধ করেছেন তা তিন প্রকার। যথা: (১) স্বয়ং সম্পূর্ণ কোনো বস্তুকে আল্লাহর দিকে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: শাফা‘আত শব্দটির আভিধানিক অর্থ মিলিয়ে নেওয়া, নিজের সাথে একত্রিত করে নেওয়া। শরী‘আতের পরিভাষায় কল্যাণ লাভ অথবা অকল্যাণ প্রতিহত করার…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: ইলহাদের আভিধানিক অর্থ বাঁকা হয়ে যাওয়া বা এক দিকে ঝুকে পড়া। আল্লাহর বাণী, ﴿وَلَقَدۡ نَعۡلَمُ أَنَّهُمۡ يَقُولُونَ إِنَّمَا يُعَلِّمُهُۥ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: হ্যাঁ, কখনো কখনো কবরের আযাব হালকা করা হবে। কারণ, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম একদা দু’টি কবরের পাশ দিয়ে অতিক্রম…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: ইরাদাহ (ইচ্ছা) দু’প্রকার ১. ইরাদাহ কাওনীয়া (সৃষ্টিগত ইচ্ছা) ২. ইরাদা শারঈয়া (শরী‘আতগত ইচ্ছা) আল্লাহর যে ইচ্ছা সৃষ্টি করার সাথে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: আমরা বলব কবরের আযাব কুরআন ও সুন্নাহর মাধ্যমে সত্য বলে প্রমাণিত। আল্লাহ তা‘আলা বলেন, ﴿ٱلنَّارُ يُعۡرَضُونَ عَلَيۡهَا غُدُوّٗا وَعَشِيّٗاۚ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: ভবিষ্যতের সাথে সম্পৃক্ত প্রতিটি বিষয়ের ক্ষেত্রে ইনশাআল্লাহ বলা উত্তম। আল্লাহ বলেন, ﴿وَلَا تَقُولَنَّ لِشَاْيۡءٍ إِنِّي فَاعِلٞ ذَٰلِكَ غَدًا ٢٣﴾…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: অবশ্যই হবে। কারণ, আযাব হবে রূহের। তাই এ কথা বলা যাবে না যে, দেহের কোনো আযাবই হবে না। যদিও…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: আমরা বলি যে, ‘আরশের উপরে আল্লাহর সমুন্নত হওয়া একটি বিশেষ ধরণের সমুন্নত হওয়া। যা আল্লাহর বড়ত্ব ও সম্মানের ক্ষেত্রে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: কুরআনের প্রকাশ্য আয়াত, সুস্পষ্ট সুন্নাত এবং মুসলিমদের ঐকমত্যে কবরের আযাব সত্য। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, «تَعَوَّذُوا بِاللَّهِ مِنْ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: আল্লাহর ক্ষমতা ও মর্যাদা অনুযায়ী যেভাবে ‘আরশের উপরে সমুন্নত হওয়া শোভাপায়, তিনি সেভাবেই ‘আরশের উপর প্রতিষ্ঠিত। মুফাসসিরগণের ইমাম আল্লামা…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: যে ব্যক্তি পরকালীন জীবনকে অস্বীকার করবে এবং বলবে এটি মধ্যযুগের কল্পিত কাহিনী মাত্র, সে কাফির। আল্লাহ বলেন, ﴿وَقَالُوٓاْ إِنۡ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: সালফদের মাযহাব এ যে, আল্লাহ স্বীয় সত্বায় মাখলুকাতের উপরে আছেন। আল্লাহ তা‘আলা বলেন, ﴿فَإِن تَنَٰزَعۡتُمۡ فِي شَيۡءٖ فَرُدُّوهُ إِلَى…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: আল্লাহর নামগুলো নির্দিষ্ট সংখ্যায় সীমিত নয়। সহীহ হাদীসে এর দলীল হলো, «اللَّهُمَّ إِنِّي عَبْدُكَ وَابْنُ عَبْدِكَ وَابْنُ أَمَتِكَ نَاصِيَتِي…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: আল্লাহর নাম ও গুণাবলীর ক্ষেত্রে আহলে সুন্নাত ওয়াল জামা‘আতের আকীদা হলো আল্লাহ তা‘আলা নিজের জন্য যে সমস্ত নাম ও…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: যে ছাত্ররা এ শিক্ষা গ্রহণ করে যে, আহলে সুন্নাত ওয়াল জামা‘আতের মাযহাব হলো কোনো প্রকার পরিবর্তন, পরিবর্দ্ধন, অস্বীকার কিংবা…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: জানা আবশ্যক যে, আল্লাহর কিতাবকে এত নিম্নস্তরে নামিয়ে আনা কোনো ক্রমেই জায়েয নয়। একজন মুমিন ব্যক্তি কুরআনের সব চেয়ে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: তাবীজ ব্যবহার দু’ধরণের হতে পারে। প্রথমতঃ কুরআনের আয়াত লিখে তাবীজে ভর্তি করে ব্যবহার করা। কুরআনের আয়াত লিখে তাবীজ ব্যবহার…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: তাওয়াক্কুল অর্থ হলো কল্যাণ অর্জন এবং অকল্যাণ প্রতিহত করার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করার সাথে সাথে আল্লাহর ওপর পূর্ণ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: জাদু বা অন্য কোনো রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিকে ঝাড়-ফুঁক করাতে কোনো অসুবিধা নেই। যদি তা কুরআনের আয়াত বা অন্য কোনো…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: উপায়-উপকরণ গ্রহণ করা কয়েক প্রকার হতে পারে: ১) যা মূলতই তাওহীদের পরিপন্থী। তা এই যে, কোনো ব্যক্তি আল্লাহকে বাদ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: মুমিনের ওপর কর্তব্য হলো অন্তরকে আল্লাহর সাথে সম্পৃক্ত রাখা এবং কল্যাণ অর্জন এবং অকল্যাণ দূর করণে আল্লাহর ওপর ভরসা…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: মানুষ আশাকে ভয়ের উপর প্রাধান্য দিবে? না ভয়কে আশার ওপর? এ ব্যাপারে আলিমদের মধ্যে মত পার্থক্য রয়েছে। ইমাম আহমাদ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: বান্দা তার আমলের মাধ্যমে একমাত্র আল্লাহ তা‘আলার নৈকট্য কামনা করবে এবং জান্নাতে পৌঁছার চেষ্টা করবে। আর যদি বান্দা তার…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: বিশ্ব প্রতিপালক আল্লাহর জন্য সমস্ত প্রশংসা। দরূদ ও সালাম পেশ করছি আমাদের নবী মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম, তাঁর পরিবার…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: উক্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার পূর্বে আল্লাহর সৃষ্টির সাধারণ নিয়ম এবং আল্লাহর শরী‘আত সম্পর্কে আলোচনা করতে চাই। আল্লাহর সৃষ্টির নিয়মটি…
আরও পড়ুন ➲