উত্তর: না, মিনায় রাত থাকা তার ওপর আবশ্যক হবে না। সে তাড়াহুড়াকারী হিসেবে গণ্য হবে। কেননা সে হজের যাবতীয় কার্যাদী…
আরও পড়ুন ➲ফাতাওয়া আরকানুল ইসলাম
উত্তর: তার হজ হয়ে যাবে। হজ বিশুদ্ধ হবে। কেননা পাসপোর্ট নকল করা হজের কর্মসমূহের অন্তর্ভুক্ত নয়। এটা হজের বাইরের কাজ।…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: ঈদের দিন সর্বসাধারণের জন্য কঙ্কর মারার সময় হচ্ছে, সূর্য উঠার পর থেকে শুরু হবে। আর দুর্বলদের জন্য এ সময়…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: রাত বারোটা যদি মধ্য রাত্রি হয়, তবে তারপর মিনা থেকে বের হলে কোনো অসুবিধা নেই। যদিও উত্তম হচ্ছে রাত…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: সাধারণভাবে সব ধরনের পাপকাজ হজের সাওয়াব হ্রাস করে দেয়। কেননা আল্লাহ তা‘আলা বলেন, ﴿فَمَن فَرَضَ فِيهِنَّ ٱلۡحَجَّ فَلَا رَفَثَ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: হাজী সাহেব যদি ইফরাদ বা ক্বিরানকারী হয়, তবে তার জন্য তাওয়াফে ইফাদ্বার পূর্বে হজের সা‘ঈ করা জায়েয আছে। তাওয়াফে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: কোনো মানুষ যদি ক্বিরান হজ করতে চায়, তবে তার তাওয়াফে ইফাদ্বা বা হজের তাওয়াফ ও হজের সা‘ঈ উমরা ও…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: যদি সে ইহরাম না করে থাকে তবে কোনো অসুবিধা নেই। কোনো কিছু তার উপর আবশ্যক হবে না। কেননা কোনো…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: একথা সঠিক নয়। কেননা যারা নিক্ষিপ্ত কঙ্কর পুনরায় নিক্ষেপ করতে নিষেধ করেন তাদের যুক্তি হচ্ছে- ১. নিক্ষিপ্ত কঙ্কর (মায়ে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: তাওয়াফে ইফাদ্বার পর তাকে আর সা‘ঈ করতে হবে না। কেননা তার উমরা নেই। সুতরাং তাওয়াফে কুদূমের সাথে সে যদি…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: এ অবস্থায় মক্কা প্রবেশ করতে না পারলে সে ‘মুহছার’ বা বাধাগ্রস্ত বলে বিবেচিত হবে। তখন বাধাপ্রাপ্ত স্থানে হাদঈ যবেহ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: যদি কারো কোনো জামরায় একটি বা দু’টি পাথর নিক্ষেপ বাকী থাকে, তবে ফিক্বাহবিদগণ বলেন, যদি এটা শেষ জামরায় হয়ে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: বিদ্বানদের মতে তাকে ফিদইয়াস্বরূপ একটি দম দিতে হবে অর্থাৎ একটি কুরবানী শুদ্ধ হওয়ার মতো প্রাণী যবেহ করতে হবে এবং…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: উমরাকারী মক্কা আগমন করার সময় যদি নিয়ত করে যে, তাওয়াফ, সা‘ঈ ও মাথা মুণ্ডন তথা উমরার কার্যাদী সম্পন্ন করার…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: সবগুলো স্থানে তাকে পুনরায় কঙ্কর মারতে হবে না; বরং যে ক্ষেত্রে ভুল করেছে সেটাই শুধু পুনরায় মারবে। অতএব, শুধুমাত্র…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: ‘আরাফাতের ময়দানে যে লোকটি অসুস্থ হয়েছে, তার অসুখ যদি এমন পর্যায়ের হয় যে, হজের অবশিষ্ট কাজ পূর্ণ করা তার…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: হজ ও উমরা উভয় ক্ষেত্রে তাকে পুনরায় বিদায়ী তাওয়াফ করতে হবে। কেননা নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, «لا يَنْفِرَنَّ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: হজের কার্যাদির মধ্যে অন্যতম কাজ হচ্ছে কঙ্কর নিক্ষেপ করা। কেননা নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম একাজের নির্দেশ দিয়েছেন এবং নিজে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: জামরা আক্বাবায় কঙ্কর মারার সময় হচ্ছে ঈদের দিন। সামর্থ্যবান লোকদের জন্য এ সময় শুরু হবে ঈদের দিন সূর্যোদয়ের পর…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: তার এ কাজ যথেষ্ট হবে। কিন্তু এর বিপরীত করাই উত্তম। উচিৎ হচ্ছে, হাজী সাহেব রাত ও দিনের পূরা সময়…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: এদেরকে কোনো ফিদইয়া বা জরিমানা দিতে হবে না। কেননা তারা ফজরের আযানের সময় মুযদালিফায় প্রবেশ করেছে এবং সেখানে অন্ধকার…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: আমি মনে করি এ লোকের চুল খাটো করা সম্পন্ন হয় নি। তার ওপর ওয়াজিব হচ্ছে ইহরামের কাপড় পুনরায় পরিধান…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: তার হজ বিশুদ্ধ। কেননা সে হজের কোনো রুকন পরিত্যাগ করে নি। কিন্তু সে তিনটি ওয়াজিব পরিত্যাগ করেছে- যদি ১২…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: জানা আবশ্যক যে, কোনো মানুষ তামাত্তু‘ হজের ইহরাম বাঁধলে তার ওপর ওয়াজিব হচ্ছে, তাওয়াফ, সা‘ঈ শেষ করে মাথার চুল…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: কোনো মানুষ যদি তাওয়াফ করে এ বিশ্বাসে যে তাকে সা‘ঈ করতে হবে না। কিন্তু পরে তাকে জানানো হলো যে,…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: কোনো অবস্থাতেই যোহরের পূর্বে কঙ্কর মারা জায়েয নয়। জরুরী অবস্থা হিসেবে কঙ্কর নিক্ষেপ করা রহিত হবে না। তবে তার…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: তাকে কোনো কাফফারা দিতে হবে না। কেননা তামাত্তু‘কারী উমরার ইহরাম বাঁধার পর উমরা পূর্ণ করে যদি হজের ইচ্ছা পরিত্যাগ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: সঠিক কথা হচ্ছে, (মুযদালিফার পরে) ঈদের দিন বা অন্য দিনে কোনো পার্থক্য নেই। সর্বাবস্থায় (মুযদালিফার পরে) তাওয়াফের পূর্বে সা‘ঈ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: বিদ্বানগণ বলেন, মাথা মুণ্ডন করার জন্য নির্দিষ্ট কোনো স্থান নেই। মক্কা বা মক্কা ছাড়া অন্য কোনো স্থানে মুণ্ডন করলে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: প্রশ্নকারী যখন এ আশ্চর্য বিষয় দেখেছে, আমি এর চাইতে অধিক আশ্চর্যজনক বিষয় দেখেছি। আমি দেখেছি কিছু লোক ফরয সালাতান্তে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: তাওয়াফে ইফাদ্বা (হজের তাওয়াফ) হজের অন্যতম রুকন। এটি আদায় না করলে হজ সম্পন্ন হবে না। কোনো মানুষ তা ছেড়ে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: নফল সা‘ঈ করা জায়েয নয়। কেননা সা‘ঈ শুধুমাত্র হজ-উমরার সময় শরী‘আতসম্মত। কেননা আল্লাহ তা‘আলা বলেন, ﴿إِنَّ ٱلصَّفَا وَٱلۡمَرۡوَةَ مِن…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: তার ওপর আবশ্যক হচ্ছে দশ দিনের মধ্যে থেকে অবশিষ্ট সাত দিনের সিয়াম এখনই পালন করে নেওয়া। (আল্লাহর কাছে তার…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: ইদ্বতেবা‘ হচ্ছে গায়ের চাদরকে ডান বগলের নিচ দিয়ে নিয়ে তার উভয় দিক বাম কাঁধের উপর রাখা এবং ডান কাঁধ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: এক্ষেত্রে বিশুদ্ধ কথা হচ্ছে, হাদীসের মর্ম অনুযায়ী নারী ইহরাম অবস্থায় নেকাব পরবে না। পুরুষ তার সম্মুখে আসুক বা না…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: একথা সুবিদিত যে, স্ত্রী সহবাস ইহরামের নিষিদ্ধ বিষয়সমূহের মধ্যে অন্যতম; বরং তা ইহরামের সর্বাধিক কঠিন ও বড় নিষেধাজ্ঞা। আল্লাহ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: এ ব্যক্তি উমরায় চুল ছোট করা পরিত্যাগ করেছে। আর চুল ছোট করা উমরার একটি ওয়াজিব কাজ। বিদ্বানদের মতে ওয়াজিব…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: উমরাকারী তাওয়াফের পূর্বে যদি সা‘ঈ করার পর তাওয়াফ করে থাকে তবে তাকে পুনরায় সা‘ঈ করতে হবে। কেননা দু’টি কাজে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: ঋতুবতী অবস্থায় নারী যদি মীকাত থেকে ইহরাম বাঁধে, তারপর মক্কায় এসে পবিত্রা হওয়ার পর পরিধেয় ইহরাম বস্ত্র খুলে ফেলে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: ইহরামের জন্য নির্দিষ্ট কোনো সালাত নেই। কিন্তু কোনো লোক যদি এমন সময় মীকাতে পৌঁছে যখন ফরয সালাতের সময় উপস্থিত…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: কোনো মানুষ যদি ইহরামের কাপড় পরিধান করতে সক্ষম না হয়, তবে যে ধরনের কাপড় পরতে সক্ষম হবে তাই পরিধান…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: এ ব্যক্তি উমরার একটি ওয়াজিব কাজ পরিত্যাগ করেছে। তা হচ্ছে, চুল খাটো করা বা মাথা মুণ্ডন করা। বিদ্বানদের মতে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: মানুষ যদি উমরা বা হজ বা বিদায়ী তাওয়াফ বা নফল তাওয়াফে লিপ্ত থাকে, আর ফরয সালাতের ইকামত হয়ে যায়,…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: তার উমরা বিশুদ্ধ। যদিও একদিন বা দু’দিন বা ততোধিক দিন বিলম্ব করে থাকে, তাতে কোনো অসুবিধা নেই। কিন্তু শর্ত…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: যে মৃত দাদা নিজের হজ করে নি তার পক্ষ থেকে হজ সম্পাদন করা জায়েয। কেননা সুন্নাতে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: সূর্যের তাপ বা বৃষ্টি থেকে বাঁচার জন্য ছাতা ব্যবহার করাতে কোনো অসুবিধা নেই। কোনো ক্ষতি নেই। একাজ হাদীসে পুরুষের…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: উমরায় মাথা মুণ্ডন বা চুল ছোট করা ওয়াজিব। কেননা নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বিদায় হজে মক্কায় আগমন করে তাওয়াফ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: রামাযানে বারবার উমরা করা বিদ‘আত। কেননা এক মাসের মধ্যে বারবার উমরা করা সালাফে সালেহীন তথা সাহাবায়ে কেরামের নীতির বিপরীত।…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: হাতমোজা ব্যবহার করা জায়েয নেই। পায়ের মোজা ব্যবহার করতে কোনো অসুবিধা নেই। হাত মোজার ব্যাপারে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: ইহরামে প্রবেশ করার পর গোসল করতে কোনো বাধা নেই। কেননা তা নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে প্রমাণিত রয়েছে। চাই…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: কা‘বা শরীফের গিলাফ ধরে বরকত কামনা করা বা দো‘আ বা কান্নাকাটি করা বিদ‘আত। কেননা এ কাজ নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: হ্যাঁ, তামাত্তু‘কারী উমরা আদায় করার পর নিজ দেশে ফেরত গিয়ে আবার সেই বছর হজের জন্য মক্কা সফর করলে সে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: তাওয়াফে ইফাদ্বার পূর্বে সা‘ঈ করা জায়েয। কেননা নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কুরবানীর দিন একস্থানে দণ্ডায়মান হলেন, লোকেরা তাকে প্রশ্ন…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: নারী যে কাপড়ে ইহরাম করেছে তা পরিবর্তন করে অন্য কাপড় পরিধান করতে পারে। পরিবর্তন করার দরকার থাক বা না…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: এ মাসআলাটির দু’টি অবস্থা: প্রথমঃ লোকটি উমরার নিয়ত না করে অন্য কোনো উদ্দেশ্যে বা কাজে জেদ্দা সফর করেছে। কিন্তু…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: সন্দেহ নেই মাক্বামে ইবরাহীম সুপ্রমাণিত। কাঁচে ঘেরা স্থানটিই মাক্বামে ইবরাহীম। কিন্তু এর মধ্যে যে গর্ত দেখা যায় তাতে পায়ের…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: তার হজ তো বিশুদ্ধ হয়ে যাবে কিন্তু মুসলিম শাসককে ফাঁকি দেওয়ার জন্য সে হারাম কাজ করেছে। এটা হারাম হয়েছে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: হজ পালনকারী কি ভুল করেছেন তা নির্দিষ্টভাবে অবশ্যই জানতে হবে। যদি কোনো ওয়াজিব পরিত্যাগ করে থাকে, তবে ফিদইয়া হিসেবে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: উমরার ইহরাম বাঁধার পর যদি নারীর ঋতু এসে যায়, তবে ইহরাম বাতিল হবে না। উমরার ইহরাম বাঁধার পর ঋতুর…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: যে ব্যক্তি হজ বা উমরার উদ্দেশ্যে মীকাত অতিক্রম করতে চায় সে যেন ইহরাম ছাড়া অতিক্রম না করে। কেননা নবী…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: কোনো মানুষ উমরার তাওয়াফ ও সা‘ঈ শেষ করার পর যদি ইহরামের কাপড়ে নাপাকী দেখতে পায়, তবে তার তাওয়াফ বিশুদ্ধ,…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: অজ্ঞতাবশতঃ যে হাজী সাহেব মাথা থেকে সামান্য চুল কেটে হালাল হয়ে গেছে, তার উপর কোনো কিছু আবশ্যক নয়। কেননা…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: ইহরামের কাপড় পরিধান করার পর অন্তরে দৃঢ় ইচ্ছা করে ইহরাম না বেঁধে থাকে আর নিষিদ্ধ কোনো কাজ করে তবে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: হজ বা উমরার উদ্দেশ্যে আকাশ পথে আগমনকারী যে স্থানের উপর দিয়ে যাবে সে এলাকার মীকাতের বরাবর হলে ইহরাম বাঁধবে।…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: বিষয়টি যদি এরূপই হয় যেমন প্রশ্নে উল্লেখ করা হয়েছে যে, হজের তাওয়াফ না করেই নারী ঋতুবতী হয়ে গেছে। পবিত্র…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: ইহরাম অবস্থায় মাথা আঁচড়ানো উচিৎ নয়। কেননা ইহরামকারীর উচিৎ হচ্ছে এলোকেশ ও ধুলোমলিন থাকা। তবে গোসল করতে কোনো অসুবিধা…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: হজ-উমরার জন্য নির্দিষ্ট কোনো দো‘আ নেই। মানুষ জানা যে কোনো দো‘আ পাঠ করতে পারবে। কিন্তু নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: হজ বা উমরার কাজে প্রবেশ করার জন্য অন্তরে নিয়ত (ইচ্ছা বা সংকল্প) করে পাঠ করবে: ‘লাব্বাইকা উমরাতান’ আর হজের…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: প্রশ্নের ধরনে বুঝা যায় এ নারী মাহরামের সাথে মক্কায় আগমন করেছে। কিন্তু ঋতু অবস্থাতেই সে মীকাত থেকে ইহরাম বাঁধে।…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: হজ বা উমরাকারী যে সমস্ত দো‘আ জানে এগুলোই তার জন্যে যথেষ্ট। কেননা সাধারণতঃ সে যা জানে তা সে বুঝে।…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে প্রমাণিত তালবিয়াটি হচ্ছে নিম্নরূপ: «لَبَّيْكَ اللَّهُمَّ لَبَّيْكَ لَبَّيْكَ لَا شَرِيكَ لَكَ لَبَّيْكَ إِنَّ الْحَمْدَ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: বিনা ইহরামে মীকাত অতিক্রমকারী দু’প্রকারের লোক হতে পারে: ১। হজ বা উমরা আদায় করার ইচ্ছা করেছে। তাহলে তার ওপর…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: যদি সে তাওয়াফে ইফাদ্বাসহ হজের যাবতীয় কাজ পূর্ণ করে থাকে এবং শুধুমাত্র বিদায়ী তাওয়াফ বাকী থাকে, তারপর ঋতুবতী হয়…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: উক্ত নারী যদি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করে যে সে ৬ চক্কর দিয়েছে এবং তাওয়াফ পূর্ণ করে নি। তবে এখন পর্যন্ত…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: হজের জন্য মীকাতের স্থানসমূহ হচ্ছে পাঁচটি: ১) যুল হুলায়ফা ২) জুহ্ফা ৩) ইয়ালামলাম ৪) কারণে মানাযেল ৫) যাতু ঈরক্ব।…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: ইহরাম অবস্থায় নারী যদি মাহরাম নয় এমন কোনো পুরুষের নিকট দিয়ে অতিক্রম করে বা তার নিকট কোনো পুরুষ অতিক্রম…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: যখন কিনা এ ব্যক্তি হজের মাসে উমরা সম্পাদন করে এবছরেই হজ আদায় করার দৃঢ় ইচ্ছা পোষণ করেছে, তখন সে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: হজের মাসসমূহ আসার পূর্বে হজের ইহরাম বাঁধার ব্যাপারে বিদ্বানগণ মতভেদ করেছেন। কেউ বলেন, এটা বিশুদ্ধ হবে এবং হজের ইহরাম…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: হজের সময় শুরু হয় শাওয়াল মাস শুরু হওয়ার সাথে সাথে এবং শেষ হয় যিলহজের দশ তারিখে তথা ঈদের দিনে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: এদের সাথে উমরায় যাওয়া আপনার জন্য জায়েয হবেনা; কেননা বোনের স্বামী আপনার মাহরাম নয়। ইবন আব্বাস রাদিয়াল্লাহু ‘আনহুমা থেকে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: তার হজ বিশুদ্ধ হবে। কিন্তু মাহরাম ছাড়া সফর করা হারাম এবং রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের নাফরমানী। কেননা তিনি বলেন,…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: মৃতের পক্ষ থেকে হজ বা উমরা আদায় করা জায়েয। অনুরূপভাবে তাওয়াফ এবং যাবতীয় নেক আমল তার পক্ষ থেকে আদায়…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: বদলী হজ বা উমরা করার দু’টি অবস্থা: প্রথম অবস্থাঃ তার পক্ষ থেকে ফরয হজ বা উমরা আদায় করবে। দ্বিতীয়…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: হ্যাঁ, সে হজ বা উমরা অবস্থায় নিজের জন্য তার পিতার জন্য এবং সমস্ত মুসলিমদের জন্য দো‘আ করতে পারবে। কেননা…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: বদলী হজ করার জন্য যদি অর্থ নিয়ে থাকে, আর হজ সম্পাদন করার পর কিছু অর্থ তার কাছে রয়ে যায়,…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: সুস্থ না হওয়া পর্যন্ত ইহরাম অবস্থায় থাকবে, অতঃপর উমরা আদায় করবে। কিন্তু যদি ইহরাম বাঁধার সময় শর্ত করে থাকে,…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: প্রত্যেক মানুষের উচিৎ হচ্ছে, যে কোনো কাজ করার পূর্বে বিচার বিশ্লেষণ ও বিচক্ষণতার পরিচয় দেওয়া। ধর্মীয় দিক থেকে নির্ভরযোগ্য…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: মানুষের ওপর যদি এমন ঋণ থাকে যা পরিশোধ করার জন্য তার সমস্ত সম্পদ দরকার, তবে তার ওপর হজ ফরয…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: এ কথা সর্বজন বিদিত যে, হজ ইসলামের গুরুত্বপূর্ণ একটি রুকন এবং বিরাট একটি ভিত্তি। হজের শর্ত পাওয়া গেলে হজ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: শাওয়ালের ছয়টি সাওম পালন করার ক্ষেত্রে উত্তম পদ্ধতি হচ্ছে, ঈদের পর পরই উহা আদায় করা এবং পরস্পর আদায় করা।…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: সালাত পরিত্যাগ করা কুফুরী। সালাত ছেড়ে দিলে মানুষ ইসলাম থেকে বের হয়ে যাবে এবং চিরকাল জাহান্নামে অবস্থান করবে। একথার…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: খানা-পিনা বন্ধ করা অবশ্যক নয়। কেননা যমীনে থাকাবস্থায় ইফতারের সময় হয়ে গেছে সূর্যও ডুবে গেছে। সুতরাং ইফতার করতে বাধা…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: একথা সবার জানা যে, আল্লাহ তা‘আলা বলেছেন, ﴿فَمَن شَهِدَ مِنكُمُ ٱلشَّهۡرَ فَلۡيَصُمۡهُۖ وَمَن كَانَ مَرِيضًا أَوۡ عَلَىٰ سَفَرٖ فَعِدَّةٞ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: সাওম আদায়কারী হস্ত মৈথুন করে যদি বীর্যপাত করে তবে তার সাওম ভঙ্গ হয়ে যাবে। দিনের বাকী অংশ তাকে সিয়াম…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: নিঃসন্দেহে এটি বিদ‘আত। সুন্নাতে নববীতে এর কোনো প্রমাণ নেই। কেননা আল্লাহ তা‘আলা সম্মানিত কিতাবে বলেন, وَكُلُوا وَاشْرَبُوا حَتَّى يَتَبَيَّنَ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: ই‘তিকাফ হচ্ছে নিঃসঙ্গ অবস্থায় আল্লাহর আনুগত্য করার জন্য মসজিদে অবস্থান করা। লায়লাতুল কদর অনুসন্ধান করার জন্য ই‘তিকাফ করা সুন্নাত।…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: তার এ অসুখ যদি চলতেই থাকে সুস্থ না হয় এবং শেষ পর্যন্ত মারা যায়, তবে তার পক্ষ থেকে কাযা…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: ব্লাড টেষ্ট করার জন্য রক্ত বের করলে সাওম ভঙ্গ হবে না। কেননা ডাক্তার অসুস্থ ব্যক্তির চেক আপ করার জন্য…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: কোনো মানুষ নফল সাওম রেখে যদি পানাহার বা স্ত্রী সহবাসের মাধ্যমে ভঙ্গ করে ফেলে, তবে কোনো গুনাহ্ নেই। নফল…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, «مَنْ صَامَ رَمَضَانَ ثُمَّ أَتْبَعَهُ بِسِتٍّ مِنْ شَوَّالٍ فَكَأَنَّمَا صَامَ الدَّهْرَ» “যে ব্যক্তি রামাযানের…
আরও পড়ুন ➲