মৃত ব্যক্তির গোসলের বিশুদ্ধ পদ্ধতি হচ্ছেঃ গোসল দেয়ার সুন্নাত হল, প্রথমে তার লজ্জাস্থান ঢেঁকে দেবে, তারপর তার সমস্ত কাপড় খুলে…
আরও পড়ুন ➲ফাতাওয়া আরকানুল ইসলাম
সময় হলেই উড়োজাহাজের উপর নামায আদায় করা ওয়াজিব। কিন্তু নামাযের নির্দিষ্ট সময় বা দু’নামায একত্রিত করার সময় শেষ হওয়ার আগেই…
আরও পড়ুন ➲প্রশ্নে উল্লেখিত পদ্ধতিতে তাকবীর পাঠ করা বৈধ নয়। কেননা এধরণের পদ্ধতি নবী (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বা ছাহাবায়ে কেরাম থেকে…
আরও পড়ুন ➲আমি মনে করি ঈদের নামায ফরযে আঈন তথা প্রত্যেক ব্যক্তির উপর ফরয। কোন পুরুষের জন্য এ নামায পরিত্যাগ করা জায়েয…
আরও পড়ুন ➲এধরণের সংবাদ প্রদান বৈধ। এজন্য নবী (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) নাজাশীর মৃত্যু দিনে তার মৃত্যুর কথা ঘোষণা করেন। তাছাড়া মসজিদে…
আরও পড়ুন ➲টেলিভিশন ও রেডিওর মাধ্যমে প্রচারিত নামাযে ইমামের অনুসরণ করা কোন মুসলমানের জন্য জায়েয নয়। কেননা নামাযের জন্য জামাআতের অর্থ হচ্ছে…
আরও পড়ুন ➲দু’ঈদের নামাযের পদ্ধতি হচ্ছেঃ প্রথমে ইমাম উপস্থিত লোকদের নিয়ে দু’রাকাত নামায আদায় করবে। প্রথম রাকআতে তাকবীরে তাহরিমা দেয়ার পর অতিরিক্ত…
আরও পড়ুন ➲ঈদের জন্য অভিনন্দন জানানো জায়েয। তবে এর জন্য বিশেষ কোন বাক্য নেই। মানুষের সাধারণ সমাজে প্রচলিত যে কোন শব্দ ব্যবহার…
আরও পড়ুন ➲মৃত ব্যক্তির ক্ষেত্রে শরীয়তের নির্দেশ হচ্ছে দ্রুত দাফন কাফনের ব্যবস্থা করা। কেননা নবী (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেন, ]أَسْرِعُوا بِالْجِنَازَةِ…
আরও পড়ুন ➲যখন মসজিদ একটিই, উপর তলার লোকেরা যদি ইমামের তাকবীর ধ্বনী শুনতে পায় তবে একে অপরকে দেখার কোন শর্ত নেই। তাদের…
আরও পড়ুন ➲যদি প্রয়োজন দেখা যায় তবে কোন অসুবিধা নেই। যেমন প্রয়োজন দেখা দিলে জুমআর নামায একাধিক স্থানে অনুষ্ঠিত করা যায়। কেননা…
আরও পড়ুন ➲ইমামের খুতবা চলাবস্থায় কেউ মসজিদে প্রবেশ করলে শুধুমাত্র দু’রাকাত নামায হালকা করে আদায় করবে। কাউকে সালাম দিবে না। কেননা এ…
আরও পড়ুন ➲শহর বা গ্রামের মসজিদ ছাড়া কোথাও জুমআর নামায অনুষ্ঠিত করা জায়েয হবে না। জলে বা স্তলে যারা দলবদ্ধ হয়ে কাজ…
আরও পড়ুন ➲নামাযে এসে যদি দেখে যে, কাতার পরিপূর্ণ হয়ে গেছে, তবে তার তিনটি অবস্থা রয়েছেঃ ১) কাতারের পিছনে একাকী নামায আদায়…
আরও পড়ুন ➲খুতবা চলা অবস্থায় যদি কেউ মানুষের ঘাড় ডিঙ্গিয়ে সামনের কাতারে যেতে চায়, তবে কোন কথা না বলেই তাকে বসিয়ে দেয়ার…
আরও পড়ুন ➲যে ব্যক্তি জুমআর ছালাত আদায় করল সে যোহরের সময়ের ফরযই আদায় করল। তাই সে আর যোহর আদায় করবে না। কিন্তু…
আরও পড়ুন ➲উভয়টিই বিশুদ্ধ। অনুরূপভাবে আছর নামায আদায়কারীর পিছনে যোহর আদায় করা জায়েয হবে এবং যোহর আদায়কারী ইমামের পিছনে আছর আদায় করা…
আরও পড়ুন ➲বিদ্বানগণ উল্লেখ করেছেন যে, কোন ব্যক্তি জুমআর দিবসে মসজিদে প্রবেশ করে যদি দেখে মুআয্যিন খুতবার জন্য দ্বিতীয় আযান প্রদান করছে।…
আরও পড়ুন ➲উত্তরঃ নারী যদি মসজিদে গিয়ে ইমামের সাথে জুমআ আদায় করে, তবে ইমামের অনুসরণ করে দু’রাকাতই আদায় করবে। কিন্তু সে যদি…
আরও পড়ুন ➲জুমআর দিবসে গোসল ও সাজ-সজ্জার বিধান শুধুমাত্র পুরুষদের জন্যই। কেননা সেই জুমআর নামাযে উপস্থিত হবে। গোসল ও সৌন্দর্য গ্রহণ পুরুষকে…
আরও পড়ুন ➲মসজিদে এসে মুসলমানদের জামাআতে শামিল না হলে জুমআর নামায আদায় করা জায়েয হবে না। কিন্তু মসজিদ পরিপূর্ণ হয়ে গেলে কাতার…
আরও পড়ুন ➲এই মাসআলায় বিশুদ্ধ কথা হচ্ছে, উপস্থিত মুছল্লীগণ যে ভাষা বুঝে না সে ভাষায় জুমআর খুতবা প্রদান করা জায়েয নয়। যদি…
আরও পড়ুন ➲জুমআর দিবসের প্রহর সমূহ হচ্ছে পাঁচটিঃ নবী (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেনঃ مَنِ اغْتَسَلَ يَوْمَ الْجُمُعَةِ غُسْلَ الْجَنَابَةِ ثُمَّ رَاحَ…
আরও পড়ুন ➲জুমআর খুতবায় ইমামের দু’আ করার সময় হাত উত্তোলন করা শরীয়ত সম্মত নয়। জুমআর খুতবায় দু’আ করার সময় খলীফা বিশ্র বিন…
আরও পড়ুন ➲সফর অবস্থায় চারটি ক্ষেত্রে রুখসত বা অবকাশ রয়েছেঃ ১) চার রাকাআত বিশিষ্ট নামায দু’রাকাআত আদায় করা। ২) রামাযানে রোযা ভঙ্গ…
আরও পড়ুন ➲না ইহা বিদআত নয়। ইমাম যদি খুতবায় মুসলমানদের জন্য দু’আ করেন, তবে তার দু’আয় আমীন বলা মুস্তাহাব। কিন্তু তা উঁচু…
আরও পড়ুন ➲অলসতা করে দু’নামাযকে একত্রিত করা কারো জন্য বৈধ নয়। কেননা আল্লাহ্ তাআলা নামায সমূহকে নির্দিষ্ট সময়েই আদায় করা আবশ্যক করেছেন।…
আরও পড়ুন ➲সুন্নাত বা নফল নামায শুরু করার পর যদি ফরয নামাযের ইক্বামত হয়ে যায়, তবে একদল বিদ্বান বলেন, তখনই নামায ছেড়ে…
আরও পড়ুন ➲কোন মানুষ যদি জুমআর দিন শেষ তাশাহুদে ইমামের সাথে নামাযে শামিল হয় তবে তার জুমআ ছুটে গেল। সে ইমামের সাথে…
আরও পড়ুন ➲মানুষ যখন কোন কাজ বাস্তবায়ন করার ইচ্ছা করে; কিন্তু স্থির করতে পারে না কাজটি বাস্তবায়ন করবে না ছেড়ে দিবে? তখন…
আরও পড়ুন ➲জুমআর সাথে আছর নামাযকে একত্রিত করা জায়েয নয়। কেননা এর পক্ষে হাদীছে কোন দলীল পাওয়া যায় না। একে যোহরের নামাযের…
আরও পড়ুন ➲মসজিদে প্রবেশ করে যদি দেখে যে, ইমাম শেষ তাশাহুদে বসে আছেন, তখন যদি দ্বিতীয় জামাআত অনুষ্ঠিত হওয়ার আশা থাকে, তবে…
আরও পড়ুন ➲ইমামের পড়ার অনুসরণ করবে এই উদ্দেশ্যে হাতে কুরআন নিয়ে তারাবীহ্ নামায আদায় করা কয়েকটি কারণে সুন্নাতের পরিপন্থীঃ ১) একাজ করলে…
আরও পড়ুন ➲প্রত্যেক মুসলিম ব্যক্তি- যদিও সে কিছু কিছু গুনাহ্র কাজে লিপ্ত থাকে- তার পিছনে নামায আদায় করা জায়েয ও নামায বিশুদ্ধ।…
আরও পড়ুন ➲সিজদায়ে শুক্র দিতে হয়- মানুষ যখন কোন বিপদ থেকে উদ্ধার লাভ করে বা কোন নেয়ামত প্রাপ্ত হয় বা আনন্দময় কোন…
আরও পড়ুন ➲নিঃসন্দেহে এ ব্যক্তি মুসাফির। কেননা লিখা-পড়ার শহর তার স্থায়ী আবাসস্থল নয়। সেখানে থেকে যাওয়ার বা বসবাস করারও কোন নিয়ত সে…
আরও পড়ুন ➲নিঃসন্দেহে লাইলাতুল কদর রামাযান মাসে হয়ে থাকে। আল্লাহ্ বলেনঃ إِنَّا أَنزَلْنَاهُ فِي لَيْلَةِ الْقَدْرِ “নিশ্চয় আমি উহা অবতীর্ণ করেছি কদরের…
আরও পড়ুন ➲সংজ্ঞাহীন হওয়ার কারণে তার উপর কোন কিছুই আবশ্যক নয়। আল্লাহ্ যদি তার জ্ঞান ফিরিয়ে দেন, তবে সে রামাযানের ছিয়াম ক্বাযা…
আরও পড়ুন ➲ইমামের আগে বেড়ে কোন কাজ করা হারাম। কেননা নবী (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেন, أَمَا يَخْشَى الَّذِي يَرْفَعُ رَأْسَهُ قَبْلَ…
আরও পড়ুন ➲কুরআনুল কারীমে নির্দিষ্টভাবে যে সমস্ত সিজদার আয়াত রয়েছে তা পাঠ করার সময় সিজদা প্রদান করা শরীয়ত সম্মত। সিজদার সময় হলে,…
আরও পড়ুন ➲কোন কোন বিদ্বানের মতে ৮৩ (তিরাশী) কিলোমিটার পরিমাণ দুরত্ব অতিক্রম করলে নামায কসর করবে। কোন কোন বিদ্বান বলেছেন, সমাজে প্রচলিত…
আরও পড়ুন ➲রামাযান মাসে তারাবীহ্ নামাযে কুরআন খতম করার দু’আ পাঠ করার ব্যাপারে নবী (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)এর সুন্নাত বা ছাহাবায়ে কেরাম…
আরও পড়ুন ➲বিশুদ্ধ কথা হচ্ছে, ইমামের সালামের পর মুক্তাদী যে ছালাতটুকু পূরা করে থাকে, তা হচ্ছে তার নিজস্ব নামাযের শেষ অংশ। তাই…
আরও পড়ুন ➲ইমামের রুকূ করার পূর্ব মুহুর্ত পর্যন্ত মুক্তাদী পড়তেই থাকবে। যদিও সে সূরা ফাতিহা ও অন্য একটি সূরা পাঠ করে থাকে।…
আরও পড়ুন ➲চাশতের সময় পার হয়ে গেলে তা আদায় করার স্থান ও সময় ছুটে গেল। তাই তা কাযা আদায় করার দরকার নেই।…
আরও পড়ুন ➲সমস্ত মুসলমানের জন্য উত্তম হচ্ছে, আযান শোনার সাথে সাথে নামাযে যাওয়া। কেননা মুআয্যিন আহবান করেন, ‘হাইয়্যা আলাছ্ছালাহ’ এসো নামাযের দিকে।…
আরও পড়ুন ➲তারাবীহ্ নামায রাসূলুল্লাহ্ (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)এর সুন্নাত। বুখারী ও মুসলিমে আয়েশা (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নবী (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি…
আরও পড়ুন ➲উত্তম হচ্ছে ইমামকে যে অবস্থাতেই মুক্তাদী পাবে নামাযে শামিল হবে, কোনরূপ অপেক্ষা করবে না। কেননা নবী (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)…
আরও পড়ুন ➲হ্যাঁ। মুআবিয়া (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, إِنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّه عَلَيْهِ وَسَلَّمَ أَمَرَنَا بِذَلِكَ أَنْ لَا تُوصَلَ صَلَاةٌ…
আরও পড়ুন ➲ফরয নামাযে কুনূত পড়া শরীয়ত সম্মত নয়। তা উচিৎও নয়। কিন্তু ইমাম যদি কুনূত পড়েন তার অনুসরণ করতে হবে। কেননা…
আরও পড়ুন ➲বাসস্থানে বসবাসকারী লোকদের উপর ওয়াজিব হচ্ছে, মসজিদে গিয়ে জামাআতের সাথে ছালাত আদায় করা। যাদের আশে পাশেই মসজিদ পাওয়া যায়। মসজিদ…
আরও পড়ুন ➲মুক্তাদী যদি এমন সময় নামাযে শরীক হয় যখন ইমাম রুকূর ইচ্ছা করছেন। আর মুক্তাদী সূরা ফাতিহা পূর্ণ করতে পারেনি যদি…
আরও পড়ুন ➲হ্যাঁ। নিদ্রা বা ভুলে যাওয়ার কারণে যদি সুন্নাত নামাযের সময় অতিবাহিত হয়ে যায়, তবে তার কাযা আদায় করা যায়। কেননা…
আরও পড়ুন ➲হ্যাঁ, সুন্নাত হচ্ছে দু’আ কুনূত পাঠ করার সময় হাত উত্তোলন করা। কেননা মুসলমানদের উপর কোন বিপদ এলে নবী (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি…
আরও পড়ুন ➲উলামাগণ একথার উপর একমত হয়েছেন যে, জামাআতে নামায আদায় করা শ্রেষ্ঠতম, গুরুত্বপূর্ণ ও সর্বাধিক মর্যাদাপূর্ণ ইবাদত। বিষয়টি আল্লাহ্ তা‘আলা কুরআনে…
আরও পড়ুন ➲আযান যদি ফজর বা যোহর নামাযের হয়। তবে আযানের পর ফজরের দু’রাকাত ও যোহরের চার রাকাত সুন্নাত নামায আদায় করবে।…
আরও পড়ুন ➲এক্ষেত্রে নবী (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) হাসান বিন আলী (রাঃ)কে যে দু’আটি শিক্ষা দিয়েছিলেন, তাকেই দু’আ কুনূত বলা হয়। দু’আটি…
আরও পড়ুন ➲নিষিদ্ধ সময় সমূহ হচ্ছেঃ ১) ফজর ছালাতের পর থেকে তীর বরাবর সূর্য উদিত হওয়া পর্যন্ত। অর্থাৎ সূর্য উদিত হওয়ার পর…
আরও পড়ুন ➲বিশুদ্ধমতে ফজর নামায শেষ করে সুন্নাত নামাযের কাযা আদায় করাতে কোন অসুবিধা নেই। এটা ফজরের পর নামায আদায় করার নিষিদ্ধতার…
আরও পড়ুন ➲বিবাহের সময় দু’রাকাআত নামায পড়া সম্পর্কে কোন হাদীছ নেই। তবে কোন কোন ছাহাবী বাসর রাতে দু’রাকাআত নামায আদায় করেছেন, এরকম…
আরও পড়ুন ➲বিতর নামায রামাযান মাসে ও সকল মাসে সুন্নাতে মুআক্কাদা। ইমাম আহমাদ ও অন্যান্য বিদ্বানগণ বলেছেনঃ ‘যে বিতর নামায পরিত্যাগ করে…
আরও পড়ুন ➲সঠিক কথা হচ্ছে, ফরযের পূর্বের সুন্নাত নামাযের সময় হল ফরয নামাযের ওয়াক্ত হওয়ার পর থেকে নিয়ে ঐ নামায শেষ হওয়া…
আরও পড়ুন ➲ছালাতুত্ তাছবীহ্ নামায নবী (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) থেকে বিশুদ্ধভাবে প্রমাণিত নয়। ইমাম আহমাদ বিন হাম্বাল (রহঃ) বলেন, এসম্পর্কিত হাদীছ…
আরও পড়ুন ➲এ অবস্থায় ফিরে আসবেন না তথা বসে পড়বেন না; বরং নামায চালিয়েই যাবেন। কেননা আপনি তাশাহুদ থেকে পূর্ণরূপে বিচ্ছিন্ন হয়ে…
আরও পড়ুন ➲আমি মনে করি, একাজ যদি কোন প্রকার বাড়াবাড়ি ছাড়াই শরীয়তের গন্ডির মধ্যে হয়, তবে কোন অসুবিধা নেই। এ জন্যই আবু…
আরও পড়ুন ➲স্মরণ হওয়ার সাথে সাথে বসে পড়বে। অন্যথায় তার নামায বাতিল হয়ে যাবে। কেননা ইচ্ছাকৃতভাবে তার নামায বৃদ্ধি হয়ে গেল। ইমাম…
আরও পড়ুন ➲সঠিক মত হচ্ছে আপনার নামায বিশুদ্ধ হয়েছে। কেননা আপনি নামায পূর্ণভাবে আদায় করেছেন। ইমাম যে ভুল করেছেন সে তার উপর…
আরও পড়ুন ➲নামায শেষে হাত তুলে দু’আ করা শরীয়ত সম্মত নয়। দু’আ করতে চাইলে নামাযের মধ্যে দু’আ করা উত্তম। একারণে ইবনে মাসঊদ…
আরও পড়ুন ➲সাহু সিজদা সংবিধিবদ্ধ করার পিছনে রহস্য হল এই যে, এটা নামাযের মধ্যে যে ত্রুটি হয় তার পূর্ণতা দান করে। তিনটি…
আরও পড়ুন ➲হ্যাঁ, ছহীহ্ মুসলিমে একটি হাদীছ রয়েছে। ইবনু ওমার (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, “নবী (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) যখন নামাযে…
আরও পড়ুন ➲নামাযের পর আল্লাহ্র যিকির করার ব্যাপারে আল্লাহ্ তা’আলা আদেশ করেছেন। তিনি বলেনঃ ]فَإِذَا قَضَيْتُمْ الصَّلاةَ فَاذْكُرُوا اللَّهَ قِيَامًا وَقُعُودًا وَعَلَى…
আরও পড়ুন ➲সিজদার কারণে কপালে দাগ পড়া নেক লোকের আলামত নয়। বরং তা হচ্ছে মুখমন্ডলের নূর, হৃদয়ের উন্মুক্ততা ও প্রশস্ততা, উত্তম চরিত্র…
আরও পড়ুন ➲হ্যাঁ, এটা জায়েয। এক্ষেত্রে ইমাম, মুক্তাদী বা একক ব্যক্তির মাঝে কোন পার্থক্য নেই। তবে মুক্তাদীর যেন ইমামের ক্বিরআত নীরব থেকে…
আরও পড়ুন ➲তাসবীহ্ দানা ব্যবহার করা জায়েয। তবে উত্তম হচ্ছে, হাতের আঙ্গুল ও আঙ্গুলের কর ব্যবহার করা। কেননা নবী (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া…
আরও পড়ুন ➲মুছল্লীদের সম্মুখভাগে ক্বিবলার দিকে হিটার রাখতে কোন অসুবিধা নেই। শরীয়তে এর নিষেধাজ্ঞার ব্যাপারে আমার কোন কিছু জানা নেই। …
আরও পড়ুন ➲সিজদার সময় সামনের দিকে অতিরিক্ত বেড়ে যাওয়া সুন্নাতের পরিপন্থী। রাসূলুল্লাহ্ (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর নামাযের বর্ণনা যারা করেছেন, তাদের…
আরও পড়ুন ➲নামায শেষ করেই পার্শ্ববর্তী মুছল্লীর সাথে মুছাফাহা করা ও ‘তাক্বাব্বালাল্লাহু’ (আল্লাহ্ কবূল করুন) বলার কোন ভিত্তি নেই। এ সম্পর্কে নবী…
আরও পড়ুন ➲মসজিদুল হারাম বা অন্য কোন স্থানে মুক্তাদী মুছল্লীর সম্মুখ দিয়ে অতিক্রম করতে কোন অসুবিধা নেই। কেননা ইবনু আব্বাস (রাঃ) মিনায়…
আরও পড়ুন ➲সিজদায় যাওয়ার জন্য প্রথমে হাঁটু রাখবে তারপর হাত রাখবে। কেননা নবী (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) নিষেধ করেছেন প্রথমে হাত রেখে…
আরও পড়ুন ➲ইমামের জন্য উত্তম হচ্ছে সালাম ফেরানোর পর সামান্য কিছু সময় ক্বিবলামুখী হয়ে বসে থাকবেন। উক্ত সময়ের মধ্যে তিনবার أَسْتَغْفِرُ اللَّهَ…
আরও পড়ুন ➲নিঃসন্দেহে শুধুমাত্র প্রমাণিত দু’আ ও যিকির সমূহ পাঠ করাই উত্তম। নিজের পক্ষ থেকে কোন শব্দ বৃদ্ধি না করা। রুকূ থেকে…
আরও পড়ুন ➲সুতরা গ্রহণ করা সুন্নাতে মুআক্কাদা। তবে জামাতের সাথে নামায পড়লে মুক্তাদীর জন্য সুতরার দরকার নেই। ইমামের সুতরা মুক্তাদীর জন্য যথেষ্ট।…
আরও পড়ুন ➲বিদ্বানদের মধ্যে কেউ কেউ একদিকে সালাম ফেরানো যথেষ্ট মনে করেন। আর কেউ কেউ বলেছেন, অবশ্যই দু’দিকে সালাম দিতে হবে। আবার…
আরও পড়ুন ➲আঙ্গুল ফুটালে নামায বাতিল হয় না। কিন্তু এটি একটি অনর্থক কাজ। যা থেকে বিরত থাকা উচিৎ। জামাআতের সাথে থাকলে নিঃসন্দেহে…
আরও পড়ুন ➲যে বিষয়ে ইজতেহাদ বা গবেষণার অবকাশ রয়েছে সে বিষয়ে কাউকে সুন্নাতের পরিপন্থী বিদআতী বলতে আমি সংকোচ বোধ করি। এটা উচিৎ…
আরও পড়ুন ➲যে সকল নামাযে দু’টি তাশাহুদ আছে তার শেষ তাশাহুদে তাওয়ার্রুক করা সুন্নাত। যেমন, মাগরিব, এশা, যোহর ও আছর ছালাতে। কিন্তু…
আরও পড়ুন ➲নামায অবস্থায় চোখ বন্ধ রাখা মাকরূহ। কেননা এটা নবী (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)এর সুন্নাত বিরোধী। তবে যদি কোন কারণ থাকে…
আরও পড়ুন ➲বিষয়টি তার ইচ্ছাধীন। কিন্তু উত্তম হচ্ছে নীরব কন্ঠে পাঠ করা। কেননা জোর কন্ঠে পাঠ করলে হয়তো অন্য মুছল্লীদের নামাযে ব্যাঘাত…
আরও পড়ুন ➲তিন বা চার রাকাআত বিশিষ্ট নামাযের প্রথম তাশাহুদে শুধুমাত্র পাঠ করবেঃ التَّحِياَّتُ لِلَّهِ وَالصَّلَواَتُ وَالطَّيِّباَتُ، السَّلاَمُ عَلَيْكَ أيُّهاَ النَّبِيُّ وَرَحَمْةُ…
আরও পড়ুন ➲ফিক্বাহবিদদের মধ্যে থেকে কেউ মত প্রকাশ করেছেন যে, ইমাম সূরা ফাতিহা পাঠ করার পর অন্য সূরা শুরু করার পূর্বে কিছুক্ষণ…
আরও পড়ুন ➲প্রথমে টয়লেটের কাজ সম্পন্ন করবে। তারপর ওযু করে নামাযের দিকে অগ্রসর হবে। যদিও তার জামাআত ছুটে যায়। এতে কোন অসুবিধা…
আরও পড়ুন ➲তর্জনী আঙ্গুল নাড়ানো শুধুমাত্র দু’আর সময় হবে। পূরা তাশাহুদে নয়। যেমনটি হাদীছে বর্ণিত হয়েছেঃ “তিনি উহা নাড়াতেন ও দু’আ করতেন।”…
আরও পড়ুন ➲বিনয়-নম্রতা নামাযের অন্তঃসার ও আসল প্রাণ। এর অর্থ হচ্ছে, অন্তরের উপস্থিতি। ডানে-বামে অন্তরকে নিয়ে ঘুরাফেরা না করা। বিনয়-নম্রতা বিরোধী কোন…
আরও পড়ুন ➲নামাযানে- সকলে মিলে সমস্বরে সূরা ফাতিহা, আয়াতুল কুরসী বা অন্যান্য যিকির করা বিদআত। কেননা নবী (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এবং…
আরও পড়ুন ➲এ মাসআলাটিতে বিদ্বানদের তিন ধরণের মতামত পাওয়া যায়। প্রথমঃ জালসা ইস্তেরাহা করা সবসময় মুস্তাহাব। দ্বিতীয়ঃ জালসা ইস্তেরাহা করা কখনই মুস্তাহাব…
আরও পড়ুন ➲উত্তম হচ্ছে ইমামের ফাতিহা পাঠ শেষ হওয়ার পর মুক্তাদী ফাতিহা পাঠ করবে। কেননা ফরয ক্বিরআত পাঠ করার সময় নীরব থাকা…
আরও পড়ুন ➲নামাযে সূরা ফাতিহা পাঠ করার ব্যাপারে বিদ্বানদের থেকে নিম্নরূপ মত পাওয়া যায়। প্রথম মতঃ নামাযে কখনই সূরা ফাতিহা পাঠ করা…
আরও পড়ুন ➲মুক্তাদীর জন্য আবশ্যক হচ্ছে ইমামের পড়া চুপ করে শোনা। ইমাম যখন সূরা ফাতিহা শেষ করে আমীন বলবেন সেও আমীন বলবে।…
আরও পড়ুন ➲হ্যাঁ। আমীন বলা সুন্নাতে মুআক্কাদাহ্। বিশেষ করে ইমাম যখন আমীন বলেন। আবু হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নবী (ছাল্লাল্লাহু…
আরও পড়ুন ➲নবী (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেনঃ إِنَّمَا الْأَعْمَالُ بِالنِّيَّاتِ وَإِنَّمَا لِكُلِّ امْرِئٍ مَا نَوَى “কর্মের ফলাফল নিয়তের উপর নির্ভরশীল। প্রত্যেক…
আরও পড়ুন ➲