উত্তর: সাধারণ দাঁত বা মাড়ির দাঁত উঠানোতে যে রক্ত প্রবাহিত হয়, তাতে সাওম ভঙ্গ হবে না। কেননা এতে শিঙ্গা লাগানোর…
আরও পড়ুন ➲ফাতাওয়া আরকানুল ইসলাম
উত্তর: নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে সহীহ সূত্রে প্রমাণিত হয়েছে। তিনি বলেন, لا تَخُصُّوا يَوْمَ الْجُمُعَةِ بِصِيَامٍ ولا ليلتها بقيام “এককভাবে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: সাওম আদায়কারীর আতর-সুগন্ধির ঘ্রাণ নেওয়াতে কোনো অসুবিধা নেই। চাই তৈল জাতীয় হোক বা ধোঁয়া জাতীয়। তবে ধোঁয়ার সুঘ্রাণ নাকের…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: দো‘আ কবূল হওয়ার অন্যতম সময় হচ্ছে ইফতারের সময়। কেননা সময়টি হচ্ছে ইবাদতের শেষ মূহুর্ত। তাছাড়া মানুষ সাধারণতঃ ইফতারের সময়…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: ফজরের পূর্বে পবিত্র হয়েছে এব্যাপারে নিশ্চিত হলে, তার সিয়াম বিশুদ্ধ হবে। কেননা নারীদের মধ্যে অনেকে এমন আছে, ধারণা করে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: সাওম আদায়কারী কুলি করা বা নাকে পানি নেওয়ার কারণে যদি অনিচ্ছাকৃতভাবে পানি পেটে পৌঁছে যায়, তবে তার সাওম ভঙ্গ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: সাওমে বিসাল বা অবিচ্ছিন্ন সিয়াম হচ্ছে, ইফতার না করে দু’দিন একাধারে সাওম রাখা। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এরকম সাওম…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: সিয়ামের গুরুত্বপূর্ণ আদব হচ্ছে, আল্লাহভীতি অর্জন করা তথা আল্লাহর আদেশ বাস্তবায়ন ও নিষেধাজ্ঞা থেকে বিরত থাকা। কেননা আল্লাহ বলেন,…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: দাঁত থেকে রক্ত প্রবাহিত হলে সাওমের ওপর কোনো প্রভাব পড়বে না। কিন্তু সাধ্যানুযায়ী রক্ত গিলে নেওয়ার ব্যাপারে সতর্ক থাকবে।…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: হ্যাঁ। কোনো মানুষ যদি এক দিন পর পর সাওম রাখার অভ্যাস করে থাকে এবং তার সাওমের দিন শুক্রবার হয়…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: ঠাণ্ডা-শীতল বস্তু অনুসন্ধান করা সাওম আদায়কারী ব্যক্তির জন্য জায়েয, কোনো অসুবিধা নেই। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সাওম রেখে গরমের…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: মিথ্যা সাক্ষী দেওয়া অন্যতম কাবীরা গুনাহ্। আর তা হচ্ছে না জেনে কোনো বিষয়ে স্বাক্ষ্য দেওয়া অথবা জেনে শুনে বাস্তবতার…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: কোনো লোক যদি ইচ্ছাকৃতভাবে বমি করে তবে তার সাওম ভঙ্গ হয়ে যাবে। কিন্তু অনিচ্ছাকৃতভাবে বমি হলে সাওম ভঙ্গ হবেনা।…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: শাবান মাসে সাওম রাখা এবং অধিক হারে রাখা সুন্নাত। আয়েশা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু বলেন, مَا رَأَيْتُهُ أَكْثَرَ صِيَامًا مِنْهُ فِي شَعْبَان…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: হ্যাঁ, তার সিয়াম বিশুদ্ধ হবে। কেননা স্বপ্নদোষ সাওম বিনষ্ট করে না। স্বপ্নদোষ তো মানুষের অনিচ্ছায় হয়ে থাকে। আর নিদ্রা…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: আমরা আল্লাহ তা’আলার নিম্ন লিখিত আয়াত পাঠ করলেই জানতে পারি সিয়াম ফরয হওয়ার হিকমত কী? আর তা হচ্ছে তাক্বওয়া…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: এ স্প্রে নাকে প্রবেশ করে কিন্তু পেট পর্যন্ত পৌঁছে না। তাই সাওম রেখে ইহা ব্যবহার করতে কোনো অসুবিধা নেই।…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: নাকের ড্রপ যদি নাড়ী পর্যন্ত পৌঁছে তবে সাওম ভঙ্গ হয়ে যাবে। কেননা লাক্বীত ইবন সাবুরা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হিজরত করে মদীনা আগমণ করে দেখেন ইয়াহূদীরা মুহার্রামের দশ তারিখে সাওম পালন করছে। নবী সাল্লাল্লাহু…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: খাদ্যের স্বাদ গ্রহণ করে যদি তা গিলে না ফেলে, তবে সিয়াম নষ্ট হবে না। কিন্তু একান্ত দরকার না পড়লে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: সিয়াম ভঙ্গকারী বিষয়গুলো হচ্ছে নিম্নরূপঃ ক) স্ত্রী সহবাস। খ) খাদ্য গ্রহণ। গ) পানীয় গ্রহণ। ঘ) উত্তেজনার সাথে বীর্যপাত করা।…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে সহীহ সূত্রে প্রমাণিত হয়েছে তিনি বলেন, «مَنْ صَامَ رَمَضَانَ ثُمَّ أَتْبَعَهُ بِسِتٍّ مِنْ شَوَّالٍ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: উভয়ের মধ্যে পার্থক্য হচ্ছে, নাকে ভাপের ধোঁয়া টানা নিজ ইচ্ছায় হয়ে থাকে। যাতে করে ধোঁয়ার কিছু অংশ পেটে প্রবেশ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: কফ বা শ্লেষা যদি মুখে এসে একত্রিত না হয় গলা থেকেই ভিতরে চলে যায় তবে তার সাওম নষ্ট হবে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: বিশুদ্ধ কথা হচ্ছে দিনের প্রথম ভাগে যেমন শেষ ভাগেও তেমন মেসওয়াক করা সুন্নাত। কেননা নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: সাওম আদায়কারীর আতর-সুগন্ধির ঘ্রাণ নেওয়াতে কোনো অসুবিধা নেই। চাই তৈল জাতীয় হোক বা ধোঁয়া জাতীয়। তবে ধোঁয়ার সুঘ্রাণ নাকের…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: সাওম আদায়কারীর জন্য সুরমা ব্যবহার করায় কোনো অসুবিধা নেই। অনুরূপভাবে চোখে বা কানে ঔষুধ (ড্রপ) ব্যবহার করতেও কোনো অসুবিধা…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: রামাযানের সাওম রেখে কেউ যদি ভুলক্রমে খানা-পিনা করে তবে তার সিয়াম বিশুদ্ধ। তবে স্মরণ হওয়ার সাথে সাথে বিরত হওয়া…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: না, দিনের বাকী অংশ সিয়াম অবস্থায় থাকা আবশ্যক নয়। তবে রামাযান শেষে উক্ত দিবসের কাযা তাকে আদায় করতে হবে।…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: একথা সর্বজন বিদিত যে, সিয়াম হচ্ছে নিয়ত এবং পরিত্যাগের সমষ্টির নাম। অর্থাৎ সাওম বিনষ্টকারী যাবতীয় বস্তু পরিত্যাগ করে সাওম…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: যখন সে জানতে পারবে তখনই সিয়ামের নিয়ত করে ফেলবে এবং সিয়াম পালন করবে। অধিকাংশ বিদ্বানের মতে এ দিনটির সিয়াম…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: রামাযানের প্রথমে পূর্ণ মাসের জন্য একবার নিয়ত করলেই যথেষ্ট হবে। কেননা সাওম আদায়কারী যদি প্রতিদিনের জন্য রাতে নিয়ত না…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: সাওম ভঙ্গের কারণসমূহ হচ্ছেঃ ১) অসুস্থতা, ২) সফর। পবিত্র কুরআনে বর্ণিত হয়েছে। আল্লাহ বলেন, ﴿فَمَن كَانَ مِنكُم مَّرِيضًا أَوۡ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: ক্ষুধা-পিপাসা ও অতিরিক্ত ক্লান্তির সাথে সাওম পালন করলে সাওমের বিশুদ্ধতায় এর কোনো প্রভাব পড়বে না; বরং এতে অতিরিক্ত ছাওয়াব…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: যে ব্যক্তি রামাযানের সিয়াম পরিত্যাগ করে এ যুক্তিতে যে, সে নিজের এবং পরিবারের জীবিকা উপার্জনে ব্যস্ত। সে যদি এ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: দুগ্ধদানকারীনী সাওম রাখার কারণে যদি সন্তানের জীবনের আশংকা করে অর্থাৎ সাওম রাখলে স্তনে দুধ কমে যাবে ফলে শিশু ক্ষতিগ্রস্ত…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: তার ওপর আবশ্যক হচ্ছে, ঋতু অবস্থায় যে কয়দিনের সিয়াম আদায় করেছে সেগুলোর কাযা আদায় করা। কেননা ঋতু অবস্থায় সিয়াম…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মক্কা বিজয়ের সময় রামাযান মাসের বিশ তারিখে মক্কায় প্রবেশ করেন। সে সময় তিনি সাওম ভঙ্গ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: আমি যেটা মনে করি, কাজ করার কারণে সাওম ভঙ্গ করা জায়েয নয়, হারাম। সাওম রেখে কাজ করা যদি সম্ভব…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: মুসাফির সাওম রাখা ও ভঙ্গ করার ব্যাপারে ইচ্ছাধীন। আল্লাহ বলেন, ﴿فَمَن شَهِدَ مِنكُمُ ٱلشَّهۡرَ فَلۡيَصُمۡهُۖ وَمَن كَانَ مَرِيضًا أَوۡ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: কোনো মানুষ যদি এক ইসলামী রাষ্ট্র থেকে অপর ইসলামী রাষ্ট্রে গমণ করে আর উক্ত রাষ্ট্রে সিয়াম ভঙ্গের সময় না…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: সফর অবস্থায় যদি এমন কষ্ট হয় যা সহ্য করা সম্ভব, তবে সে সময় সাওম রাখা মাকরূহ। কেননা একদা সফরে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: বিষয়টি মহাকাশ গবেষণার দিক থেকে অসম্ভব। ইমাম ইবন তাইমিয়া রহ. বলেন, চন্দ্র উদয়ের স্থান বিভিন্ন হয়ে থাকে। এ বিষয়ে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: মুসাফির নিজ শহর থেকে বের হওয়ার পর থেকে নিয়ে প্রত্যাবর্তন করা পর্যন্ত দু দু রাকাত সালাত আদায় করবে। আয়েশা…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: পবিত্র কুরআনের নিম্ন লিখিত আয়াত পাঠ করলেই আমরা জানতে পারি সিয়াম ফরয হওয়ার হিকমত কী? আর তা হচ্ছে তাক্বওয়া…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: আল্লাহ বলেন, ﴿شَهۡرُ رَمَضَانَ ٱلَّذِيٓ أُنزِلَ فِيهِ ٱلۡقُرۡءَانُ هُدٗى لِّلنَّاسِ وَبَيِّنَٰتٖ مِّنَ ٱلۡهُدَىٰ وَٱلۡفُرۡقَانِۚ فَمَن شَهِدَ مِنكُمُ ٱلشَّهۡرَ فَلۡيَصُمۡهُۖ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: এটা হারাম। ইহা আমানতের খিয়ানত। কেননা মালিক তো দায়িত্বশীল হিসেবে তাকে যাকাত দিয়েছে। যাতে করে তা বন্টন করে দেয়।…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: একথা নিশ্চিত জানা যে, স্বামীর সম্পদ স্বামীরই। অনুমতি ছাড়া কারো সম্পদ দান করা কারো জন্য বৈধ নয়। স্বামী যদি…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: বিষয়টির বিধান অবস্থাভেদে বিভিন্ন রকম হতে পারে। ঋণগ্রস্ত ব্যক্তি যদি দায়মুক্তি ও ঋণ পরিশোধ করার ব্যাপারে আগ্রহী হয়। অর্থ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: হাদীসে এসেছে: মানুষ মারা গেলে তিনটি আমল ছাড়া সব আমল বন্ধ হয়ে যায়। ১) সাদকায়ে জারিয়া ২) ইসলামী জ্ঞান,…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: নিজ পরিবারের পক্ষ থেকে ফিতরা আদায় করা জায়েয যদিও তারা তার সাথে তার শহরে না থাকে। অতএব, সে মক্কায়…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: ভাড়া দেওয়া হয়েছে এমন বাড়ী যদি ভাড়ার জন্যই নির্মাণ করা হয়ে থাকে তবে বাড়ীর মূল্যে কোনো যাকাত নেই। তবে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: দান-সাদকা রামাযান মাসের সাথে নির্দিষ্ট নয়; বরং তা সর্বাবস্থায় প্রদান করা মুস্তাহাব। আর নিসাব পরিমাণ সম্পদে বছর পূর্ণ হলেই…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: এক শহর থেকে অন্য শহরে যাকাত স্থানান্তর করলে যদি কল্যাণ থাকে তবে তা জায়েয। যাকাত প্রদানকারীর কোনো নিকটাত্মীয় যাকাতের…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: ভাড়ার কাজে মানুষ যে গাড়ী ব্যবহার করে অথবা নিজের ব্যক্তিগত কাজে যে গাড়ী ব্যবহার করা হয় তার কোনটাতেই যাকাত…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: নিকটাত্মীয়ের ব্যাপারে মূলনীতি হচ্ছে: নিকটাত্মীয়ের ব্যয়ভার বহন করা যদি যাকাত প্রদানকারীর উপর ওয়াজিব বা আবশ্যক হয়ে থাকে, তবে তাকে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: যাকে যাকাত প্রদান করা হবে সে যদি যাকাতের হকদার হয় কিন্তু সাধারণত: সে যাকাত গ্রহণ করে না, তাহলে যাকাত…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: যাকাতের জন্য আল্লাহ তা‘আলা যে আট শ্রেণির কথা কুরআনে উল্লেখ করেছেন, তা ছাড়া অন্য কোনো খাতে যাকাত প্রদান করা…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: মসজিদ নির্মাণের কাজ কুরআনের বাণী ‘ফি সাবিলিল্লার’ অন্তর্ভুক্ত নয়। কেননা তাফসীরবিদগণ ‘ফি সাবিলিল্লার’ তাফসীরে উল্লেখ করেছেন: এ দ্বারা উদ্দেশ্য…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: এতে কোনো যাকাত নেই। স্বর্ণ-রৌপ্য ছাড়া মানুষের ব্যবহৃত কোনো বস্তুতে যাকাত নেই। যেমন, গাড়ী, উট, ঘোড়া, ঘর-বাড়ী ইত্যাদি। কেননা…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: অভিজ্ঞ ব্যক্তিগণ তা নির্ধারণ করবে। স্বর্ণ ব্যবসায়ী বা স্বর্ণকারের কাছে গিয়ে পরিমাণ জেনে নিবে। এখানে যে পরিমাণ স্বর্ণ আছে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: যাকাত প্রদানের খাতসমূহের মধ্যে আল্লাহ তা‘আলা মুজাহিদদের কথা উল্লেখ করেছেন। অতএব, আল্লাহর পথের মুজাহিদেরকে যাকাত প্রদান করা জায়েয। কিন্তু…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: মৃত ব্যক্তির ছেড়ে যাওয়া সম্পদের উক্ত এক তৃতীয়াংশে কোনো যাকাত নেই। কেননা তার কোনো মালিক নেই। তা তো অসীয়ত…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: ইসলামী জ্ঞান শিক্ষার কাজে সম্পূর্ণরূপে নিয়োজিত ছাত্রদেরকে যাকাত দেওয়া জায়েয, যদিও তারা কামাই রোজগার করার সামর্থ রাখে। কেননা ইসলামী…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: একদল আলিম বলেন, হাদীসে উল্লিখিত পাঁচ প্রকার বস্তু: গম, খেজুর, যব, কিসমিস এবং পনীর- এগুলো যদি থাকে, তবে অন্য…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: যাকাতের হকদার কোনো ব্যক্তি যদি প্রাপ্ত যাকাত থেকে প্রদানকারীকে কিছু হাদিয়া বা উপহারস্বরূপ দেয়, তবে তা নিতে কোনো বাধা…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: মাসআলাটি বিদ্বানদের মাঝে মতবিরোধপূর্ণ। আমার মতে ইসলামের প্রতি ধাবিত করতে ঈমান শক্তিশালী করার জন্য তাকে যাকাত দিলে কোনো অসুবিধা…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: হ্যাঁ, বেশি করে ফিতরা আদায় করা জায়েয। ফিতরার অতিরিক্ত বস্তু সাদকার নিয়তে প্রদান করবে। যেমন, আজকাল বহু লোক এরূপ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: কোনো মানুষ যদি গয়নাগুলো তার মেয়েদেরকে ধারস্বরূপ শুধুমাত্র পরিধান করার জন্য দিয়ে থাকে, তবে সেই তার মালিক। সবগুলো একত্রিত…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: না, এ লোক যাকাতের কাজে নিযুক্ত বলে গণ্য হবে না। ফলে সে যাকাতেরও হকদার হবে না। কেননা সে নির্দিষ্ট…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: যাকাতুল ফিতর শব্দটির নামকরণ করা হয়েছে সাওম ভঙ্গকে কেন্দ্র করে। সাওম ভঙ্গ বা শেষ করার কারণেই উক্ত যাকাত প্রদান…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: স্বর্ণের নিসাব হচ্ছে, বিশ মিসক্বাল তথা ৮৫ পঁচাশি গ্রাম। আর রৌপ্যের নিসাব হচ্ছে ১৪০ (একশ চল্লিশ) মিসক্বাল তথা সৌদী…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: যাকাতের জন্য যে কেউ হাত বাড়ালেই তাকে যাকাত দেওয়া উচিৎ নয়। কেননা সম্পদশালী হওয়া সত্বেও অনেক মানুষ পয়সার লোভে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: বিগত বছরগুলোর জন্য কোনো যাকাত ওয়াজিব হবেনা। কেননা সে তো বসবাসের জন্য তা খরিদ করেছিল। কিন্তু ব্যবসা ও উপার্জনের…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: বাড়ির আশে পাশে খেজুর গাছে প্রাপ্ত খেজুর থেকে যে যাকাত আবশ্যক হতে পারে এ ব্যাপারে অধিকাংশ মানুষ জ্ঞান রাখে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: যে পশু বছরের পূর্ণ অর্ধেক সময় চারণ ভূমিতে চরে খায় তাতে যাকাত দিতে হবে না। কেননা পশু সায়েমা না…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: যাকাত আদায়ে বিলম্ব করার কারণে এ লোক গুনাহ্গার। কেননা মানুষের ওপর ওয়াজিব হচ্ছে যাকাত ওয়াজিব হওয়ার সাথে সাথে দেরী…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: শরী‘আত নির্দেশিত একটি খরচ হচ্ছে দান-সাদকা। সাদকা জায়গা মত দেওয়া হলে তা হবে আল্লাহর বান্দাদের উপর অনুগ্রহ। সাদকাকারী ছাওয়াব…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: ইবন আবদুল বার ও আবু উবাইদা বলেন, বিদ্বানদের ইজমা’ বা ঐকমত্য হচ্ছে, কোনো সম্পদ রেখে যায় নি এমন অভাবী…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: সম্পদ যদি ঋণ হিসেবে অন্যের কাছে থাকে, তবে ফিরিয়ে না পাওয়া পর্যন্ত তাতে যাকাত আবশ্যক নয়। কেননা তা তার…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: বিষয়টি বিদ্বানদের মধ্যে মতবিরোধপূর্ণ। কেউ বলেন, নাবালেগ ও পাগলের সম্পদে যাকাত ওয়াজিব নয়। কেননা এরা তো শরী‘আতের বিধি-নিষেধ মেনে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: এক্ষেত্রে সুন্দর পন্থা হচ্ছে, প্রথম বেতনের যদি এক বছরপূর্তি হয়; তবে তার সাথে সংশ্লিষ্ট করে সবগুলোর যাকাত আদায় করে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: যাকাত ফরয হওয়ার শর্তাবলী নিম্নরূপ: ক) ইসলাম খ) স্বাধীন গ) নিসাবের মালিক হওয়া ও তা স্থীতিশীল থাকা। ঘ) বছর…
আরও পড়ুন ➲নিঃসন্দেহে মৃত ব্যক্তির বাড়িতে কোরানখানী মাহফিল করা একটি বিদআত। কেননা ইহা নবী (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বা তাঁর ছাহাবায়ে কেরামের…
আরও পড়ুন ➲কবর যিয়ারত করা সুন্নাত। কবর যিয়ারত করতে নিষেধ করার পর নবী (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) তার অনুমতি প্রদান করেছেন। তিনি…
আরও পড়ুন ➲কবরে বা গোরস্থানে কুরআন তেলাওয়া করা বিদআত। এ সম্পর্কে নবী (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বা তাঁর ছাহাবায়ে কেরাম থেকে কোন…
আরও পড়ুন ➲সঠিক পদ্ধতি হচ্ছে, মৃতকে ডান কাতে শুইয়ে কিবলামুখি রেখে দাফন করা। কেননা কা’বা শরীফ হচ্ছে সকল মুসলমানের জীবিত ও মৃত…
আরও পড়ুন ➲মৃত্যুর পূর্ব মূহুর্তে মুমূর্ষু অবস্থায় তালক্বীন দিতে হবে। যে ব্যক্তির রূহ বের হওয়ার উপক্রম হয়েছে তার কাছে বসে তাকে পাঠ…
আরও পড়ুন ➲বিদ্বানদের মতামতের মধ্যে প্রাধান্যযোগ্য মত হচ্ছে গায়েবানা জানাযা শরীয়ত সম্মত নয়। তবে যে ব্যক্তির জানাযা হয়নি তার গায়েবানা জানাযা পড়া…
আরও পড়ুন ➲প্রথমতঃ তাকে জিজ্ঞেস করতে হবে কেন সে এ স্থান নিজের জন্য চয়ন করল? যদি এরকম হয় যে, উক্ত স্থানে কোন…
আরও পড়ুন ➲জানাযা নামায আদায় করার জন্য নির্দিষ্ট কোন সময় নেই। এই কারণে যে, মৃত্যুর কোন নির্দিষ্ট সময় নেই। যখনই মানুষ মৃত্যু…
আরও পড়ুন ➲আমি মনে করি এব্যক্তি ভয়ানক বিপজ্জনক ও অপরাধের কথা বলেছে। কেননা আল্লাহ্ বলেন, وَقَالَ رَبُّكُمْ ادْعُونِي أَسْتَجِبْ لَكُمْ “তোমাদের পালনকর্তা…
আরও পড়ুন ➲যদি জানা যায় যে মৃত ব্যক্তি বেনামাযী ছিল, তবে তার জানাযা আদায় করা নাজায়েয। বেনামাযী মৃতের অভিভাবকদের জন্য বৈধ নয়;…
আরও পড়ুন ➲বৃষ্টি প্রার্থনার নামাযে চাদর উল্টিয়ে নেয়ার কাজটি নামায শেষ করে ইমামের খুতবার সময় করতে হবে। যেমনটি বিদ্বানগণ উল্লেখ করেছেন। একাজের…
আরও পড়ুন ➲জানাযা পড়ার পদ্ধতি হচ্ছে, ইমাম পুরুষের লাশের মাথা বরাবর, আর মহিলার মধ্যবর্তী স্থান বরাবর দাঁড়াবে। চার তাকবীরের সাথে জানাযা আদায়…
আরও পড়ুন ➲সূর্য গ্রহণ বা চন্দ্র গ্রহণের নামায থেকে কারো যদি এক রাকাত ছুটে যায়, তবে সে সম্পর্কে হাদীছে এরশাদ হয়েছে। নবী…
আরও পড়ুন ➲চার মাস পূর্ণ হওয়ার পর যদি গর্ভস্ত সন্তান পড়ে যায়, তবে তাকে গোসল দেয়া, কাফন পরানো ও দাফন করা ওয়াজিব।…
আরও পড়ুন ➲অধিকাংশ বিদ্বানের মতে সূর্য গ্রহণ ও চন্দ্র গ্রহণের নামায সুন্নাতে মুআক্কাদা। ওয়াজিব নয়। নিঃসন্দেহে নবী (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এ…
আরও পড়ুন ➲মৃতের উপর জানাযা পাঠ করার পর যদি তার সামান্য কোন অঙ্গ পাওয়া যায়, তবে তার জানাযা আর পড়তে হবে না।…
আরও পড়ুন ➲ঈদের তাকবীর শুরু হবে রামাযানের শেষ দিন সূর্যাসে-র পর থেকে। শেষ হবে ঈদের নামাযে ইমাম উপস্থিত হলেই। তাকবীরের পদ্ধতিঃ الله…
আরও পড়ুন ➲