উত্তর: হিদায়াত দুই প্রকার:(এক) হিদায়াতুত তাওফীক (হিদায়াত লাভে সক্ষমতা অর্জন করা)। আর এটা হলো পথভ্রষ্টের ক্বলবে হেদায়েতের আবির্ভাব ঘটানো। আলোচ্য…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: মহান আল্লাহ তাঁর নবী মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর উদ্দেশ্যে বলেন: আপনি যাকে ভালোবাসেন তাকে কল্যাণের পথে আনতে চান, তা আপনি পারবেন না। অর্থাৎ হেদায়াতের মালিক আপনি…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: মহান আল্লাহ বলছেন যে, আখিরাতে তাঁর অনুমতি ছাড়া শাফা‘আত কার্যকর হবে না।উক্ত আয়াত নাযিল হওয়ার কারণ: অংশিবাদী মুশরিক সম্প্রদায়…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: শির্কযুক্ত শাফা‘আত; যা নিষিদ্ধ ও বর্জনীয়। সূত্রঃ প্রশ্নোত্তরে তাওহীদলেখকঃ ড. ইবরাহীম ইবন সালেহ আল-খুদ্বায়রী
আরও পড়ুন ➲উত্তর: নবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর শাফা‘আত পেয়ে সেই বেশী সুখী হবে যে অন্তর থেকে খালেছভাবে বলবে ‘‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’’। (বা আল্লাহ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: নবী মুহাম্মাদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর শাফা‘আত ছয় প্রকার: (ক) বৃহৎ শাফা‘আত; আখিরাত দিবসে হাশরের ময়দানের কষ্টলাঘবের জন্য মানুষ যখন উঁচুপর্যায়ের…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: শর্ত দুটি;(এক) শাফা‘আতকারীর জন্য আল্লাহর অনুমতি পাওয়া। যেমন; মহান আল্লাহ বলেন:﴿ مَن ذَا ٱلَّذِي يَشۡفَعُ عِندَهُۥٓ إِلَّا بِإِذۡنِهِۦۚ﴾ [البقرة:…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: কোনো উপকার অর্জন অথবা বিপদ হতে উদ্ধারের লক্ষ্যে অন্য কাউকে মাধ্যম হিসেবে গ্রহণ করাকে শাফা‘আত বলে। শাফা‘আত দুই প্রকার; (ক) কার্যকর ইতিবাচক…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: ইসলাম বিনষ্টের কারণ কয়টি তা নিয়ে মত পার্থক্য আছে। কেউ কেউ বলেছেন ৮০টি। তন্মধ্য থেকে কয়েকটি হলো: (ক) আল্লাহর…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: নিফাক দুই প্রকার; (এক) বিশ্বাসগত (অন্তরে) নিফাক, এ নিফাকে জড়িত ব্যক্তি মুসলিম থাকবে না। (নিফাকের ব্যাপারে বিস্তারিত আলোচনা পর্যালোচনার জন্য সূরা আত-তাওবা…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: কুফর দুই প্রকার:(১) বড় কুফর (২) ছোট কুফর।মহান আল্লাহ বলেন:﴿ وَضَرَبَ ٱللَّهُ مَثَلٗا قَرۡيَةٗ كَانَتۡ ءَامِنَةٗ مُّطۡمَئِنَّةٗ يَأۡتِيهَا رِزۡقُهَا…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: জাবের রাদিয়াল্লাহু আনহু যা বুঝিয়েছেন তা হলো: গনক-ঠাকুর জ্যোতিষরা তাগুতের অন্তর্ভুক্ত। শয়তান তাদের কাছে এসে তথাকথিত গোপন তথ্য (সত্য-মিথ্যা…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: খাত্তাবের পূত্র উমর রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন: জিবত অর্থ জাদু-বান টোনা, আর তাগুত হলো শয়তান। অর্থাৎ আল্লাহ ব্যতীত যার ইবাদাত…
আরও পড়ুন ➲আবু-হুরাইরাহ রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, নবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন: ” إِذَا قَضَى اللَّهُ الأَمْرَ فِي السَّمَاءِ، ضَرَبَتِ المَلاَئِكَةُ بِأَجْنِحَتِهَا خُضْعَانًا لِقَوْلِهِ، كَأَنَّهُ سِلْسِلَةٌ عَلَى صَفْوَانٍ، ينفذهم ذلك، فَإِذَا فُزِّعَ عَنْ قُلُوبِهِمْ قَالُوا: مَاذَا قَالَ رَبُّكُمْ؟ قَالُوا لِلَّذِي قَالَ: الحَقَّ، وَهُوَ العَلِيُّ الكَبِيرُ، فَيَسْمَعُهَا مُسْتَرِقُ السَّمْعِ، وَمُسْتَرِقُ السَّمْعِ هَكَذَا بَعْضُهُ فَوْقَ بَعْضٍ – وَوَصَفَ سُفْيَانُ بِكَفِّهِ فَحَرَفَهَا، وَبَدَّدَ بَيْنَ أَصَابِعِهِ – فَيَسْمَعُ الكَلِمَةَ فَيُلْقِيهَا إِلَى مَنْ تَحْتَهُ، ثُمَّ يُلْقِيهَا الآخَرُ إِلَى مَنْ تَحْتَهُ، حَتَّى يُلْقِيَهَا عَلَى لِسَانِ السَّاحِرِ أَوِ الكَاهِنِ، فَرُبَّمَا أَدْرَكَ الشِّهَابُ قَبْلَ أَنْ يُلْقِيَهَا، وَرُبَّمَا أَلْقَاهَا قَبْلَ أَنْ يُدْرِكَهُ، فَيَكْذِبُ مَعَهَا مِائَةَ كَذْبَةٍ، فَيُقَالُ: أَلَيْسَ قَدْ قَالَ لَنَا يَوْمَ كَذَا وَكَذَا: كَذَا وَكَذَا، فَيُصَدَّقُ بِتِلْكَ الكَلِمَةِ الَّتِي سَمِعَ مِنَ السَّمَاءِ ” ‘‘আল্লাহ আসমান হতে যখন কোনো ফরমান জারি করেন তখন ফিরিশতা ডানা ঝাপটে ঐ মহত্বপূর্ণ আদেশের প্রতি বিনয়াবনত সম্মতি, আনুগত্য প্রকাশ্য করে, আল্লাহর কোনো সিদ্ধান্ত বা ফরমান অত্যন্ত স্পষ্টভাবে নাযিল হওয়ার প্রাক্কালে তা প্রচ্ছন্ন পাথরের উপর লোহার শিকলের হৃদয়গ্রাহী ঝনঝন শব্দের তরঙ্গ মালার ন্যায় ফিরিশতাদের অন্তরে গ্রথিত হয়ে যায়। অতঃপর যখন তাদের ক্বলবের উপর হতে সে চাপ দূরীভূত হয়ে যায় তখন তারা তাদের পরস্পরকে প্রশ্ন করে বলে, তোমাদের রব্ব কি বলেছেন? তারা বলে: সর্বশ্রেষ্ট আল্লাহ শাশ্বত সত্য বলেছেন। ফেরেশতাদের পারস্পরিক কথোপকথন জ্বিন শয়তান ওৎ পেতে শ্রবণ করে। এ শয়তানগুলো একটার উপরে অপরটা অবস্থান করে থাকে (সুফিয়ান হাত সম্প্রসারিত করে এবং আংগুলসমূহ ফাঁকা করে একটার উপরে অপরটা কীভাবে অবস্থান নেয় তা বুঝিয়ে দেন) এবং ফিরিশতাদের নিকটবর্তী ওৎ পেতে থাকা জ্বিন তার নিচের জ্বিনকে শ্রুত কথাগুলো জানিয়ে দেয়। অতঃপর সে তার নিচের জনকে জানায় আর এভাবেই জাদুকর বা গনক ঠাকুরদের কানে পৌছে দেয়। কখনো বা ওৎ পেতে থাকা শয়তান অপরকে জানানোর পূর্বেই ওৎ পেতে থাকা শয়তানকে অগ্নি তারকায় আক্রান্ত করে ফলে। আবার কখনোবা আক্রান্ত হওয়ার পূর্বেই অপরকে জানিয়ে দিতে সক্ষম হয়। অতঃপর জাদু-মন্ত্রণাকারী সত্যের সাথে শত শত মিথ্যার সংমিশ্রণ ঘটিয়ে তাদের কাছে আগত ব্যক্তিকে আশ্চর্যজনক অদ্ভুত করে জানতে চায় সে কি অমুক দিন এরকম এরকম বলে নি? এভাবে আকাশ থেকে শ্রবণকৃত আল্লাহর জারি করা সিদ্ধান্তটিকে মানুষের সত্যয়ণ লাভ করে মানুষ বিভ্রান্ত হয়”। (সহীহ আল-বুখারী, নং ৪৮০০,৮৭০১) পূর্বোক্ত হাদীসের নিচে দাগ দেওয়া বাক্যসমূহের ভাবার্থ কী?
উত্তর: (قَضَى اللَّهُ الأَمْرَ)= আল্লাহ জিব্রিল আলাইহিস সালামের মাধ্যমে যখন কোনো আদেশ জারি করেন।(خُضْعَانًا لِقَوْلِه) মহামহিয়ান পবিত্র আল্লাহর আমোঘ বাণী…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: আলোচ্য আয়াতে আল্লাহ বর্ণনা করেছেন যে, আরব এবং অনারব মুশরিক সম্প্রদায় ভালো করেই জানে যে একমাত্র আল্লাহ ছাড়া আর কেউই অসহায়-আর্তের…
আরও পড়ুন ➲মহান আল্লাহ বলেন: ﴿ وَمَنۡ أَضَلُّ مِمَّن يَدۡعُواْ مِن دُونِ ٱللَّهِ مَن لَّا يَسۡتَجِيبُ لَهُۥٓ إِلَىٰ يَوۡمِ ٱلۡقِيَٰمَةِ وَهُمۡ عَن دُعَآئِهِمۡ غَٰفِلُونَ ٥ وَإِذَا حُشِرَ ٱلنَّاسُ كَانُواْ لَهُمۡ أَعۡدَآءٗ وَكَانُواْ بِعِبَادَتِهِمۡ كَٰفِرِينَ ٦ ﴾ [الاحقاف: ٥، ٦] ‘‘(৫) সে ব্যক্তি অপেক্ষা অধিক বিভ্রান্ত কে যে আল্লাহর পরিবর্তে এমন কিছুকে ডাকে, যা কিয়ামত দিবস পর্যন্ত তার ডাকে সাড়া দিবে না। তারা এদের দো‘আ সম্পর্কে অবগতও নয় (৬) হাশরের মাঠে যখন মানুষদেরকে তাদের একত্রিত করা হবে, তখন এগুলো তাদের শত্রু হবে (এ উপাস্য দেবতাগুলো)। আর তারা এদের দ্বারা কৃত ইবাদাত অস্বীকার করবে’’। (সূরা আল আহকাফ: ৫,৬) এ আয়াতের ব্যাখ্যা কী?
উত্তর: এ আয়াতে আল্লাহ ছুবহানাহু ওয়াতা‘আলা বলেছেন যে, আল্লাহ ছাড়া যে অন্য কিছুকে ডাকে তার চেয়ে অধিক বিভ্রান্ত আর কেউ নেই। আল্লাহ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: দো‘আ দুই ভাগে বিভক্ত; উভয় প্রকার দো‘আ মহান আল্লাহর ইবাদাতের অন্তর্ভুক্ত: (এক) ইবাদাতের মাধ্যমে দো‘আ: আর তা হচ্ছে সর্বপ্রকার নেক কাজের দ্বারা আল্লাহর নৈকট্য…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: সাহায্য বা আশ্রয় প্রার্থনা দুই প্রকার; (ক) শরীয়তসম্মত বৈধ ইস্তিগাসা (খ) শরীয়ত পরিপন্থী নিষিদ্ধ ইস্তিগাসা। নিষিদ্ধ ইসতিগাসা: আল্লাহ ছাড়া…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: আল-ইসতেগাসা হচ্ছে, বিপদে-আপদে আক্রান্ত হয়ে সাহায্য প্রার্থনা করা। ইসতিগাসা এবং দো‘আর মধ্যে পার্থক্য: ইস্তিগাসা বিশেষভাবে বিপদ-আপদ আক্রান্ত হয়ে সাহায্য প্রার্থনা করা…
আরও পড়ুন ➲খাওলা বিনতে হাকীম রাদিয়াল্লাহু আনহা বলেন: রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে বলতে শুনেছি; যে ব্যক্তি কোনো বাসা-বাড়িতে প্রবেশ করে পাঠ করে: ‘‘আউযু বি কালিমাতিল্লাহিততা-ম্মাতি মিন শাররী মা খালাকা’’ এ বাড়িতে অবস্থান কালে ঐ ব্যক্তির কোনো ক্ষতি হবে না। (মুসলিম-২৭০৮) হাদীসের শিক্ষণীয় বিষয়গুলো কী কী? ‘কালিমাতিল্লাহি’ দ্বারা কি বুঝানো হয়েছে এবং আত-তাম্মাত অর্থ কী?
উত্তর: হাদীসের শিক্ষনীয় বিষয় নিম্নরূপ; (১) আল্লাহ তা‘আলা দীন ইসলামের অনুসারীদেরকে আশ্রয় প্রার্থনা করার বৈধ উপায় জানিয়ে দিয়েছে। অতঃপর কেউ যেন জাহিলী…
আরও পড়ুন ➲মহান আল্লাহ বলেন: ﴿ وَأَنَّهُۥ كَانَ رِجَالٞ مِّنَ ٱلۡإِنسِ يَعُوذُونَ بِرِجَالٖ مِّنَ ٱلۡجِنِّ فَزَادُوهُمۡ رَهَقٗا ٦ ﴾ [الجن: ٦] ‘‘মানুষের মধ্য থেকে কতিপয় লোক জ্বিন সম্প্রদায়ের মধ্যস্থিত কিছু জ্বিনের আশ্রয় নিতো। ফলে ঐ মানুষগুলো জ্বিনদের মান মর্যাদা আত্মন্তরিতা বাড়িয়ে দিতো’’। (সূরা আল-জ্বিন:৬) এ আয়াতের ব্যাখ্যা কী? এ আয়াত থেকে কী জানা গেল বা কী প্রমাণিত হলো?
উত্তর: জাহেলীযুগের আরব ব্যক্তি জন-মানবহীন কোনো উপত্যকায় গিয়ে বা অপরাহ্নে অবস্থান করার সময় ভয় পেত এবং বলত যে; এ উপত্যকায় যারা…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: আল-ইসতিআযা হচ্ছে; পানাহ, পরিত্রাণ এবং মযবুত অবলম্বন। আল-ইয়ায এবং লিয়ায এর মধ্যে প্রার্থক্য; আল-ইয়ায হচ্ছে: আশ্রয়-অবলম্বন করা, অনিষ্ট ও ক্ষতি প্রতিরোধের জন্যে। আল-লিয়ায হচ্ছে:…
আরও পড়ুন ➲আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহা হতে বর্ণিত আছে; রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন: ‘‘যে ব্যক্তি আল্লাহর আনুগত্যমূলক মানত করবে সে যেন তা পালন (বাস্তবায়ন) করে, আর যে ব্যক্তি আল্লাহর নাফরমানীমূলক মানত করবে সে যেন তা পালন না করে’’। (বুখারী নং ২০৫৪ মুখতাসার যুবাইদি পৃ: ৭০৩)। এ হাদীসের ব্যাখ্যা কি এবং শিক্ষণীয় কি?
উত্তর: রাসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আদেশ করেন: যে ব্যক্তি মানতের মাধ্যমে নেক কাজ করার জন্য নিজকে দায়বদ্ধ করলে সে যেন তা…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: ‘‘তারা মানতসমূহ আদায় করে’’। (সূরা আল ইনসান বা আদ-দাহর:৭) মানত করা শরীয়তে বৈধ এবং মানতকারীকে প্রশংসা করা হয়েছে। সূত্রঃ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: আভিধানিক অর্থ হলো বাধ্য হওয়া। পারিভাষিক অর্থে: স্বেচ্ছায় স্বজ্ঞানে যথোপযুক্ত বয়সে নিজকে কোনো কিছু পালনে বাধ্য করা যা শরীয়ত…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: কেননা সে মুসাফিরদের পথ হারাবার কাজে জড়িত হয়েছে কিংবা তার প্রতিবেশীর জমি অনাধিকার ভোগ-দখলে নিয়ে বড় ধরনের পাপ করেছে।…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: মানারুল আরদ হচ্ছে জমি-জমার সীমানায় পরিবর্তন ঘটানো, সীমানার চিহ্ন অপসারণ একটার বদলে অন্যটাকে গ্রহণ। পৃথিবীর প্রান্ত সীমা ও নিদর্শনসমূহ মানারুল…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: ‘আওয়া’ অর্থ দীনের দুশমনকে সাহায্য করা, তার সাথে নিজকে শামিল করা, তাকে আশ্রয়-প্রশ্রয় দেওয়া এবং সত্যকে উপলব্ধি করে তা গ্রহণ করার ব্যাপারে প্রতিবন্ধকতা…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: মাতা বা পিতাকে গালি দেওয়া বা মন্দ কথা বলা। তাদেরকে দুটি প্রক্রিয়ায় লানত করা হয়: (ক) সরাসরি গালি দেওয়া, মন্দ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: কেননা সে আল্লাহ ব্যতীত অন্য কিছুর উদ্দেশ্যে যবাই করে এমন এক গুনাহ করেছে যা অনেক বড়; আর তাহলো আল্লাহর সাথে শির্ক।…
আরও পড়ুন ➲আলী রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত তিনি বলেন: রাসূল সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাকে চারটি কথা বলেছেন: ‘‘যে ব্যক্তি আল্লাহ ছাড়া অন্য কাহারো জন্য যবেহ করে তার জন্য আল্লাহর লা’নত (অভিশাপ বা ধ্বংস), যে ব্যক্তি তার মাতা-পিতাকে অভিশাপ দিবে তার জন্যেও আল্লাহর অবিশাপ বা ধ্বংস, যে ব্যক্তি বিদ‘আত-ভ্রষ্টতাকে আশ্রয়-প্রশ্রয় দিবে তার জন্যেও আল্লাহর অভিশাপ-ধ্বংস, যে ব্যক্তি যমীনের (মালিকানা নির্ধারক) নিদর্শন (চিহ্ন) পরিবর্তন করবে তাকেও আল্লাহ ধ্বংস করে দিবেন’’ (মুসলিম নং ১৯১৮) হাদীসে বর্ণিত আল-লা‘ন শব্দের অর্থ কী?
উত্তর: আল-লা‘ন আল্লাহর পক্ষ থেকে হলে তার অর্থ হবে; আল্লাহর রহমত থেকে বিতাড়িত এবং বঞ্চিত হওয়া। আর আল-লা‘ন সৃষ্টির পক্ষ…
আরও পড়ুন ➲মহামহিয়ান আল্লাহ বলেন: ﴿ قُلۡ إِنَّ صَلَاتِي وَنُسُكِي وَمَحۡيَايَ وَمَمَاتِي لِلَّهِ رَبِّ ٱلۡعَٰلَمِينَ ١٦٢ لَا شَرِيكَ لَهُۥۖ وَبِذَٰلِكَ أُمِرۡتُ وَأَنَا۠ أَوَّلُ ٱلۡمُسۡلِمِينَ ١٦٣ ﴾ [الانعام: ١٦٢، ١٦٣] ‘‘(১৬২) বলুন অবশ্যই আমার নামায, আমার হজ্জ-কুরবানী-ইবাদাত, আমার জীবন, আমার মৃত্যু শুধুমাত্র আল্লাহ রাববুল আলামীনের জন্যই। (১৬৩) তার কোনো শরীক বা অংশীদার নেই, আমি ঐ সবের জন্যই আদিষ্ট হয়েছি এবং মুসলিমগণের মধ্যে আমিই প্রথম’’। (সূরা আল আন‘আম) মহান আল্লাহ আরো বলেন: ﴿ فَصَلِّ لِرَبِّكَ وَٱنۡحَرۡ ٢ ﴾ [الكوثر: ٢] ‘‘তুমি আল্লাহরই জন্য সালাত পড় এবং যবেহ কর’’। (কাওসার ২) উল্লেখিত আয়াতসমূহের ব্যাখ্যা কি? আর নুসুক বলতে কি বুঝায়?
উত্তর: প্রথম আয়াতে মহান আল্লাহ বলেন, হে মুহাম্মাদ! আপনি বলুন ঐ সব মুশরিক সম্প্রদায়কে যারা আল্লাহ ব্যতীত অন্যদের ইবাদাত, উপাসনা এবং অন্যদের জন্য…
আরও পড়ুন ➲মহামহিয়ান আল্লাহ বলেন: ﴿ أَفَرَءَيۡتُمُ ٱللَّٰتَ وَٱلۡعُزَّىٰ ١٩ وَمَنَوٰةَ ٱلثَّالِثَةَ ٱلۡأُخۡرَىٰٓ ٢٠ ﴾ [النجم: ١٩، ٢٠] ‘‘(১৯) তোমরা কি ভেবে দেখেছ ‘‘লাত ও উযযার অবস্থা সম্বন্ধে? (২০) এবং তৃতীয় আরেকটি মানাত সম্পর্কে?’’ (সূরা আন-নাজম) এ আয়াতে উল্লেখিত নামগুলো কিসের এবং এ নামকরণের উদ্দেশ্য কি? আয়াতের ব্যাখ্যা কি?
উত্তর: লাত, উযযা এবং মানাত এ তিনটি জাহেলী (অজ্ঞতা, অন্ধকার) যুগের মুশরিকদের দেব-দেবীর নাম। মুশরিকরা এগুলোর ইবাদাত উপাসনা করতো। ‘‘আফরাআইতুম’’ অর্থাৎ তোমরা আল্লাহ ব্যতীত যাদেরকে ইলাহ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: পাথর এবং গাছ থেকৈ তাবাররুক অর্জনের প্রচেষ্টা করা শির্ক। কেননা ঐসব বস্তু ছুয়ে-স্পর্শ করে অথবা তার নিকটবর্তী হয়ে পানাহার করা…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: ‘তিওয়ালা’ এক প্রকার জাদুমন্ত্র। ধারণা করা হয়ে থাকে যে, এ ধরনের জাদু-মন্ত্র ব্যবহার করলে স্বামী-স্ত্রীর পারস্পরিক ভালোবাসা অটুট থাকে। আর শির্কের অন্তর্ভুক্ত…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: ‘তামায়েম’ শব্দটি আরবী; যা ‘তামীমা’ শব্দের বহুবচন। অভিধানিক অর্থ হলো রক্ষা-কবচ। আর পারিভাষিক অর্থ হলো: যে সব বস্তু তাবিজ-তুমার আকারে…
আরও পড়ুন ➲অনুরূপভাবে আব্দুল্লাহ ইবনে উকাইম রাদিয়াল্লাহ আনহু হতে মারফু সূত্রে বর্ণিত আছে ‘‘যে ব্যক্তি কোথাও তাবীয কবয ঝুলানো বা বাধলো তাকে ওগুলোর জিম্মায় সোপর্দ করা…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: যে ব্যক্তি তার কন্ঠে কলেমার সাক্ষ্য দিবে আখেরাতে তার হিসাব-নিকাশের দায়-দায়িত্ব গ্রহণ করবেন স্বয়ং আল্লাহ। সাক্ষ্যদানে সে যদি সত্যবাদী হয়…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: অর্থ হলো: তার মাল-সম্পদ ভোগ-দখল করা এবং জীবন বিপন্ন করা কোনো মুসলিমের জন্য হালাল নয়, কেননা কালেমার স্বীকৃতি দিয়ে সে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: অর্থাৎ আল্লাহ ব্যতীত মূর্তি, স্মৃতিসৌধ, ফিরিশতা নবী, আওলিয়া বা নেক লোকদের ইবাদাত উপসনা করতে অস্বীকার ও বর্জন করা। কাফেররা এ ধরনের মূর্তি, সৌধ বা…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: অর্থাৎ যে ব্যক্তি জেনে-বুঝে এ কালেমাকে মেনে নিয়ে স্বীকারোক্তি করবে এবং কালেমার দাবী অনুযায়ী কাজ করবে ও কালেমার দলীল…
আরও পড়ুন ➲সহীহ হাদীসে বর্ণিত হয়েছে, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন: ‘‘যে বলবে আল্লাহ ছাড়া আর কোনো ইলাহ বা মা‘বুদ নেই এবং আল্লাহ ছাড়া অন্য যা কিছুর পূজা ও উপসনা করা হয় সেগুলোকে অস্বীকার করবে: তার মাল-সম্পদ জীবন, নিরাপদ হবে। আর তার হিসাব হবে মহামহিয়ান আল্লাহর যিম্মায়’। (মুসলিম) নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এ হাদীসের মধ্যে ধন-সম্পদ ও জীবনের নিরাপত্তার যে শর্তারোপ করেছেন তা কি?
উত্তর: নিরাপত্তার দুটি শর্তারোপ করেছেন: (এক) জেনে-বুঝে ইয়াকিন দৃঢ় বিশ্বাস এবং ভালোবাসা। আন্তরিকতার সাথে বলতে হবে ‘আল্লাহ ছাড়া আর কোনো সত্য ইলাহ বা…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: দীন ইসলামের দাওয়াত দেওয়া ওয়াজিব বা অবশ্য কর্তব্য। একজন দা‘ঈকে দাওয়াতী কাজের সূচনায় তাওহীদ বা একত্ববাদ উপস্থাপন করতে হবে।…
আরও পড়ুন ➲জাবের রাদিয়াল্লাহ আনহু হতে বর্ণিত, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন: ‘‘যে ব্যক্তি শির্ক মুক্ত থেকে আল্লাহর সাথে সাক্ষাৎ করবে সে জান্নাতে প্রবেশ করবে। আর যে শির্কের সাথে সম্পর্ক রেখে আল্লাহর সাথে সাক্ষাৎ করবে সে জাহান্নামে যাবে’’। (মুসলিম নং ৯৩) আল্লাহর সাথৈ সাক্ষাতের অর্থ কি এবং কখন এ সাক্ষাৎ হবে? আর নেতিবাচক (لا) শব্দের ফায়দা কি?
উত্তর: আল্লাহর সাথে সাক্ষাতের অর্থ হলো: আল্লাহর সামনে উপস্থিত হওয়া এবং সাক্ষাৎ করা। আর এ সাক্ষাত হবে ক্বিয়ামত দিবসে। আর…
আরও পড়ুন ➲ইবনে মাসউদ রাদিয়াল্লাহ আনহু থেকে বর্ণিত আছে যে, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, ‘‘আল্লাহর সাথে শির্কে লিপ্ত থেকে যার মৃত্যু হবে সে জাহান্নামে প্রবেশ করবে’’। অন্য বর্ণনায় আছে ‘‘যে ব্যক্তি আল্লাহর সাথে অন্য কিছুকে আহ্বান করে মারা যাবে (সে জাহান্নামে প্রবেশ করবে)’’ এ হাদিসের ব্যাখ্যা কি? এবং ‘‘যার মৃত্যু হবে’’ একথার দ্বারা কাদেরকে আলাদা (চিহ্নিত) করা হয়েছে। এখানে দো‘আর অর্থ কি এবং ‘নিদ্দ’ বলতে কি বুঝায়?
উত্তর: নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জানিয়ে দিয়েছেন ‘যে ব্যক্তি আল্লাহর সাথে কোনো কিছুকে শরিক করলো এবং তাওবা না করে শির্কে জড়িত…
আরও পড়ুন ➲প্রশ্ন: ইসলামী বইপুস্তক যেমন- ফিকাহ, আকিদা, তাফসির ইত্যাদি বিষয়ক বইপুস্তকের উপর অন্য কোন জিনিসপত্র রাখা কিংবা ইসলামী বইপুস্তক একটার উপর…
আরও পড়ুন ➲প্রশ্নঃ আমি আশা করব, আপনারা একটি পরিবার কিভাবে ঈদ পালন করতে পারে সে ব্যাপারে উপদেশ দিবেন। (আপনাদের প্রতি সম্মান রেখে…
আরও পড়ুন ➲প্রশ্নঃ রমযান মাসে শয়তান যদি শৃঙ্খলিত থাকে তাহলে কুরআন তেলাওয়াতের সময় কিংবা খারাপ চিন্তার উদ্রেক হলে বিতাড়িত শয়তান থেকে আশ্রয়…
আরও পড়ুন ➲প্রশ্নঃ আমি নাস্তিকদের ওয়েবসাইটে পড়েছি যে, ইসলাম চিন্তাভাবনা থেকে বারণ করে। আশা করব, আপনারা এ সংশয়টির জবাব দিবেন। উত্তরঃ আলহামদু…
আরও পড়ুন ➲প্রশ্ন: যে হাজী অথবা উমরাকারী মসজিদে নববি যিয়ারত করতে চান তিনি কি মসজিদ যিয়ারতের নিয়ত করবেন? নাকি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি…
আরও পড়ুন ➲প্রশ্নঃ আমার বাবা ও আমার ফুফুর মাঝে কিছু পারিবারিক বিবাদ আছে। যার ফলে আমাদের মাঝে আত্মীয়তার সম্পর্ক বিচ্ছিন্ন রয়েছে। এতে…
আরও পড়ুন ➲প্রশ্ন: আমার কয়েকজন বিবাহিতা বোন রয়েছেন। বাবা মারা যাওয়ার পর আমার মা অন্য লোকের সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়েছেন। আমি…
আরও পড়ুন ➲প্রশ্নঃ আমি আপনার কাছে এ প্রশ্নটি পাঠাচ্ছি ঠিক কিন্তু আমার পিতা (আল্লাহ্র তাঁকে দয়া করুন)-এর ব্যাপারে উদ্বিগ্নতা আমাকে তাড়িত করছে।…
আরও পড়ুন ➲প্রশ্নঃ পিতামাতার আনুগত্যের ক্ষেত্রে নীতিমালা কী? নিঃসন্দেহে ইসলাম এ বিষয়ে গুরুত্বারোপ করেছে, আল্লাহ্ তাআলা তার আনুগত্যের সাথে পিতামাতার আনুগত্যের কথা…
আরও পড়ুন ➲প্রশ্নঃ আমি জানতে পেরেছি যে, আমার মা (যিনি অমুসলিম) পরিকল্পনা করছেন যে, তিনি আমার জন্ম তারিখে একটি চমকপ্রদ অনুষ্ঠান করবেন।…
আরও পড়ুন ➲প্রশ্নঃ আমি একটি অধার্মিক পরিবারে বাস করছি। পরিবার আমাকে নিপীড়ন করে, আমার সাথে বিদ্রূপ করে। আলহামদু লিল্লাহ্; আমি সুন্নাহ্কে আঁকড়ে…
আরও পড়ুন ➲প্রশ্ন: আমরা মেডিকেল কলেজের ছাত্র। আমরা জানতে চাচ্ছি, যেসব হাসপাতালে নারী-পুরুষ সম্মিলিতভাবে কাজ করে, পুরুষ ডাক্তার নারী-পুরুষ সকলকে সমানভাবে চিকিৎসা…
আরও পড়ুন ➲প্রশ্ন: সেমিনার হলরূমে যেখানে শিক্ষামূলক সেমিনারের আয়োজন করা হয় সেখানে হলরূমের পেছনের অংশে পুরুষদের থেকে কোন আড়াল ছাড়া নারীদের বসানো…
আরও পড়ুন ➲প্রশ্নঃ আমি ২৪ বছর বয়সী একজন অবিবাহিত মেয়ে। খোলাখুলি কথা হল, আমি একজন পবিত্র চরিত্রের দ্বীনদার মানুষকে কোন প্রকার দেখা-সাক্ষাৎ…
আরও পড়ুন ➲প্রশ্নঃ আমার একজন গার্ল ফ্রেন্ড আছে। সে লেখাপড়া শেষ করার পর ইসলাম গ্রহণ করার ইচ্ছা পোষণ করে। সে ইসলামের ব্যাপারে…
আরও পড়ুন ➲প্রশ্নঃ আমি আপনার সাহায্য চাচ্ছি। আমি এক যুবককে ভালবাসি। সে যুবক অনুরোধ করছে আমি যেন তার সাথে বেড়াতে বের হই।…
আরও পড়ুন ➲প্রশ্নঃ যে প্রেমের শেষ পরিণতি হচ্ছে বিয়ে; সেটা কি হারাম? উত্তরঃ সংশ্লিষ্ট বিষয়াবলি আলহামদু লিল্লাহ। এক: একজন পুরুষ ও বেগানা…
আরও পড়ুন ➲প্রশ্নঃ আমি আমার ছেলের নাম রাখতে চাই। এ সংক্রান্ত ইসলামী আদবগুলো কি কি? উত্তরঃ আলহামদুলিল্লাহ। নিঃসন্দেহে নামের বিষয়টি মানুষের জীবনের…
আরও পড়ুন ➲প্রশ্নঃ আল্লাহ্র জন্য ভালোবাসা এবং এ ভালোবাসার অধিকার ও দাবী আদায় করা কি ইবাদত ও আল্লাহ্র নৈকট্য লাভের মাধ্যম? এটা…
আরও পড়ুন ➲প্রশ্নঃ বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তরে আমাদের মুসলমান ভাইয়েরা যে নির্যাতন নিষ্পেষণের শিকার হচ্ছে তাদের প্রতি আমাদের কর্তব্য কী? উত্তরঃ সমস্ত প্রশংসা…
আরও পড়ুন ➲প্রশ্ন: বিয়ের ক্ষেত্রে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের আদর্শ কি ছিল (মোহরানা, বিয়ের অনুষ্ঠান, ওয়ালিমা…)? আশা করি বিস্তারিত জানাবেন। উত্তরঃ…
আরও পড়ুন ➲প্রশ্নঃ আমি আল্লাহ্র কাছে প্রার্থনা করি, তিনি যেন সে সকল মুমিনদের হেদায়েত করেন যারা কাফেরদের অনুকরণ করে। আমার বোনের বিবাহ…
আরও পড়ুন ➲প্রশ্ন: কিবলার দিকে পা দিয়ে ঘুমানো কি জায়েয আছে? উত্তরঃ আলহামদুলিল্লাহ। শাইখ মুহাম্মদ বিন সালেহ আল-উছাইমীন (রহঃ) বলেন: কিবলার দিকে…
আরও পড়ুন ➲প্রশ্ন: কোন ছাত্রের জন্য তার মেয়ে ক্লাশমেটের সাথে করমর্দনের বিধান কি; যদি সে ক্লাশমেট সালাম করার জন্য হাত বাড়িয়ে দেয়?…
আরও পড়ুন ➲প্রস্নঃ সুন্নত পদ্ধতি কি শুধু ডান হাতে মুসাফাহা করা? যার সাথে সালাম করা হল তার হাতটি সালামদাতার হাতদ্বয়ের মাঝখানে রাখা…
আরও পড়ুন ➲প্রশ্নঃ কোন নেককার লোকের হাতে চুমু খাওয়া ও তার জন্য মাথা নোয়ানোর হুকুম কী? উত্তরঃ আলহামদু লিল্লাহ। হাতে চুমু খাওয়া…
আরও পড়ুন ➲প্রশ্নঃ এ কথা বলার হুকুম কি: الحمد لله حتى يبلغ الحمد منتهاه (অর্থ- সমস্ত প্রশংসা আল্লাহ্র জন্য যতক্ষণ না প্রশংসা…
আরও পড়ুন ➲প্রশ্নঃ ইদানিং খুব তীব্রভাবে পশ্চিমা দেশগুলোর ইলেক্ট্রনিক ভিডিও গেইম ছড়িয়ে পড়েছে। এ গেইমগুলো খেলোয়াড়দের মাঝে প্রতিযোগিতার ভিত্তিতে পরিচালিত হয়। যখন…
আরও পড়ুন ➲উত্তরঃ আল্লাহ্র রসূল (সঃ)-কে ‘খালীলুল্লাহ’ বলা উচিৎ। যেহেতু ‘হাবীবুল্লাহ’ থেকে ‘খালীলুল্লাহ’র মর্যাদা উচ্চতর। তিনি আরও বলেছেন, “আমি পৃথিবীর কাউকে ‘খালীল’রূপে…
আরও পড়ুন ➲উত্তরঃ খারাপ কাজ ভাল নিয়তে করলে তা ভাল হয়ে যায় না, তথা তাঁর সওয়াব পাওয়া যায় না। কবরকে সামনে করে…
আরও পড়ুন ➲উত্তরঃ কাফের কোন নেক কাজের সওয়াবই আখেরাতে পাবে না। যেহেতু সে সওয়াব সে দুনিয়াতেই ভোগ করে নেয়। পক্ষান্তরে সে ইসলাম…
আরও পড়ুন ➲উত্তরঃ তাঁরা তাদের শিরক ও কুফরীর কারণে জাহান্নামে যাবে। তাদের কাছে পূর্বে রসুল এসেছিলেন ইব্রাহীম (আঃ) ও তাঁর পরবর্তীতে আরও…
আরও পড়ুন ➲উত্তরঃ যখন মুসলিম কোন কবিরা গোনহর ‘হারাম’ কাজকে অন্তরে ‘হালাল’ বিশ্বাস রেখে করে, তখন কাফের হয়ে যায়। ৩২ ৩২ (আলবানি)…
আরও পড়ুন ➲উত্তরঃ এ নাম কুরআন ও সহীহ সুন্নাতে উল্লেখ হয়নি। এ নামটি ইস্রাইলী বর্ণনা উদ্ভূত। ৩১ ৩১ (আলবানী) সূত্র: দ্বীনী প্রশ্নোত্তর,…
আরও পড়ুন ➲উত্তরঃ মহান আল্লাহ্র চোখ আছে। যেহেতু তিনি নূহ (আঃ) কে বলেছিলেন “আর তুমি আমার চোখের সামনে ও আমার ওহী (প্রত্যাদেশ) অনুযায়ী…
আরও পড়ুন ➲উত্তরঃ এটি একটি বড় আপত্তিকর ও বড় শিরকের কাজ। পাপ সামনে এলে পীরকে কেন স্মরণ অরতে হবে? স্মরণ করতে হবে…
আরও পড়ুন ➲উত্তরঃ নবী (সঃ)-এর দরবারে এমন দরখাস্ত পেশ করা শিরকে আকবার। যেহেতু তিনি এ দরখাস্ত সম্পর্কে জানতে পারেন না, এ দরখাস্ত…
আরও পড়ুন ➲উত্তরঃ আল্লাহ বা তাঁর রাসূল (সঃ)-এর বিরুদ্ধে কোন কুমন্তব্য করা, গালি প্রয়োগ করা, ব্যঙ্গ-বিদ্রূপ বা কটাক্ষ করা বড় কুফরী। মহান…
আরও পড়ুন ➲উত্তরঃ না, কুরআনের বক্তব্য ও ব্যাখ্যা ঠিকই আছে, আল্লাহ ছাড়া কেউ অদৃষ্টের খবর জানে না। কোন যন্ত্রের দ্বারা অদৃশ্যের বস্তুকে…
আরও পড়ুন ➲উত্তরঃ বিশেষ পদ্ধতিতে চেষ্টা করতে পারে মাত্র। বাকি সব কিছু আল্লাহ্র হাতে। তিনিই নিজ ইচ্ছামতো পুত্র-কন্যা , সুঠামাঙ্গ-বিকালাঙ্গ, সুন্দর-অসুন্দর সৃষ্টি…
আরও পড়ুন ➲উত্তরঃ জীন মানবদেহে প্রবেশ করতে পারে। তাঁর প্রমাণ স্বরূপ উলামাগণ বিভিন্ন দলীল উল্লেখ করেন। মহান আল্লাহ বলেন, “যারা সুদ খায়…
আরও পড়ুন ➲উত্তরঃ মানুষের মতো জীনেরাও জাহান্নামে যাবে। মহান আল্লাহ বলেন, “আমাদের কতক আত্মসমর্পণকারী (মুসলিম) এবং কতক সীমালঙ্ঘনকারী; সুতরাং যারা আত্মসমর্পণ করে…
আরও পড়ুন ➲উত্তরঃ এ কথা আদৌ সঠিক নয়। কারো নাম বা বংশ তাঁকে সন্মান ও মুক্তি দিতে পারে না। আসলে উক্ত কথা…
আরও পড়ুন ➲উত্তরঃ আল্লাহ্র দেওয়া শাস্তিতে অসম্ভব কিছু নেই। মহান আল্লাহ জীনদের কথা উদ্ধৃত করে বলেছেন, ‘অপরপক্ষে সিমালঙ্ঘনকারীরা তো জাহান্নামেরই ইন্ধন।’(জীনঃ ১৫) আর বিদিত…
আরও পড়ুন ➲উত্তরঃ যে ব্যক্তি জিনের অস্তিত্বই অস্বীকার করে, সে ব্যক্তি কাফের। কারণ কিতাব ও সুন্নাহতে তাদের অস্তিত্ব ও জীবনের কথা আলোচিত…
আরও পড়ুন ➲উত্তরঃ হতে পারে। তবে এই শ্রেণীর মানসিক অনেক রোগ কোন ডাক্তারের কাছেও ভাল হয় না। বলা বাহুল্য এই শ্রেণীর রোগ…
আরও পড়ুন ➲উত্তরঃ তা করতে গেলে হয়তো বিরোধী জীন তাঁকে বাঁধা দেবে। মানুষের যেমন বন্ধু ও শত্রু আছে, তেমন তাঁদেরও আছে। আর…
আরও পড়ুন ➲উত্তরঃ হাদীসে বর্ণিত আছে, খাযরাজের সর্দার সা’দ বিন উবাদাহ (রঃ) জীন কতৃক খুন হয়েছিলেন। ৬৫ মাদ্বীনায় এক সাহাবীকে এক জীন…
আরও পড়ুন ➲উত্তরঃ না। কোন মৃতের ‘রূহ’ হাযির করা যায় না। তবে তুষ্ট করে শয়তান জীন হাযির করা যায়। ৬৪ ৬৪ (ইবনে…
আরও পড়ুন ➲উত্তরঃ জিন-ইনসানের মিলন অসম্ভব নয়। ৬৩ (ইবনে জিবরীন) ৬৩ (ইবনে জিবরীন) সূত্রঃ দ্বীনী প্রশ্নোত্তর, লেখকঃ আব্দুল হামিদ ফাইযী আল মাদানী
আরও পড়ুন ➲উত্তরঃ শয়তান প্রকৃতির জীনকে তুষ্ট করে বশ করা যায়। ৬২ ৬২ (ইবনে জিবরীন) সূত্রঃ দ্বীনী প্রশ্নোত্তর, লেখকঃ আব্দুল হামিদ ফাইযী…
আরও পড়ুন ➲উত্তরঃ না। এ উদ্দেশ্যে বাঘের ছাল বা মাথা (মাথা বা তামার কোন জিনিস, মাদুলি বা অন্য কিছু) ব্যবহার করা বৈধ…
আরও পড়ুন ➲উত্তরঃ (ক) আল্লাহ্র কাছে শয়তানের কুমন্ত্রণা থেকে আশ্রয় প্রার্থনা করা উচিৎ।(খ) সেই কুমন্ত্রণাকে মন থেকে মুছে ফেলার চেষ্টা অব্যাহত রাখা…
আরও পড়ুন ➲প্রশ্নঃ আরব খ্রিস্টান ও অনারব খ্রিস্টানের মধ্যে কি কোন পার্থক্য আছে? উত্তরঃ আলহামদুলিল্লাহ। আরব খ্রিস্টান ও অনারব খ্রিস্টানের মধ্যে কোন…
আরও পড়ুন ➲প্রশ্নঃ আমার ঘটনা নিম্নরূপ: আমি ২৫ বছর বয়সী একজন সিরিয়ান নারী। প্রায় এক বছরের কম সময় আগে মেডিকেল কলেজে আমার…
আরও পড়ুন ➲- 1
- 2