উত্তর: সবর আরবী শব্দ; যার অর্থ আকড়ে ধরে রাখা, বিরত রাখা। পারিভাষিক অর্থ হলো: ভয়-ভীতি বা বিপদ-আপদ কালে সংযত থাকা…
আরও পড়ুন ➲তাওহীদ
Islamicaskbd.com থেকে জেনে নিন তাওহীদ সক্রান্ত গুরুত্বপূর্ন মাসলা মাসায়েল, ইসলামিক জিজ্ঞাসা ও জবাব, ইসলামিক প্রশ্নোত্তর।
উত্তর: সকল প্রশংসা মহান আল্লাহর জন্য। আল্লাহ কখনো তা পছন্দ করেন না। মহান আল্লাহ বলেন: ﴿وَلَا يَرۡضَىٰ لِعِبَادِهِ ٱلۡكُفۡرَۖ ﴾…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: সকল প্রশংসা মহান আল্লাহর জন্য। কখনই নয়; বরং তিনি আমাদেরকে সৃষ্টি করেছেন এবং প্রয়োজনীয় সব রিযিকের ব্যবস্থাও করেছেন। আর…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: সকলকে স্মরণ রাখতে হবে যে, আল্লাহকে যিনি ভয় করবেন তিনি যেন আল্লাহর রহমত থেকে নিরাশ না হয়ে যান। বরং…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: আল্লাহ তা‘আলা এ আয়াতে মুমিনদের কতিপয় প্রশংসনীয় গুণ বৈশিষ্ট্যের বিবরণ দিয়েছেন। এ গুণাবলীর মাধ্যমে তারা ঈমানের পূর্ণতা অর্জন করতে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: তাওয়াক্কুল হচ্ছে; কোনো কিছুর উপর নির্ভর করা বা কাউকে কোনো বিষয় সম্পন্ন করার ক্ষমতা রয়েছে মনে কের দায়িত্ব অর্পন…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: উক্ত আয়াতে মহান আল্লাহ তাঁর ইবাদাত বন্দেগীর জন্য মসজিদ ঘর প্রতিষ্ঠা তত্ত্বাবধান ও সেটার রক্ষণাবেক্ষণ কাজে সংশ্লিষ্টদের যে সব…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: খাওফ এর অর্থ: ভয়-ভীতি, অজানা শাস্তির আশংকা করা, সন্ত্রস্ত থাকা।আর তা চার প্রকার:(১) আল্লাহর ভয়, ইলাহ, মাবুদ হিসেবে এবং…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: দশটি উপায়ে আল্লাহর ভালোবাসা অর্জন এবং আল্লাহকে ভালোবাসার প্রমাণ দেওয়া যায়;(এক) জেনে-বুঝে, তাৎপর্য অনুধাবন করে কুরআন অধ্যায়ন করা এবং…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: মহব্বাত বা ভালোবাসা চার প্রকার:(১) আল্লাহকে ভালোবাসা; আর তাই ঈমান ও একত্ববাদের মূল ভিত্তি ও দাবী।(২) আল্লাহর জন্য ভালোবাসা;…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: মহান আল্লাহ বলেন যে, হে মুশরিক সম্প্রদায়, আল্লাহ তোমাদের জন্য তাঁর রহমতের ধারা প্রবাহিত করেছেন, তিনি বৃষ্টি বর্ষণ করেছেন।…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: ইসতিসকা হচ্ছে পানির জন্যে প্রার্থনা। পানির প্রবাহ এবং বৃষ্টি বর্ষিত হওয়ার স্থান। আনওয়া বহুবচন এক বচনে ‘নাও’ (نوء) যা…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: আল্লাহ ৩টি বৈশিষ্ট্য দিয়ে তারকারাজী সৃষ্টি করেছেন; (১) আকাশের শোভাবর্ধনের জন্য; মহান আল্লাহ বলেন:﴿ وَلَقَدۡ زَيَّنَّا ٱلسَّمَآءَ ٱلدُّنۡيَا بِمَصَٰبِيحَ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: ‘‘হে আল্লাহ তুমি ছাড়া আর কেউ কল্যাণ এনে দিতে পারে না এবং তুমি ব্যতীত আর কেউ অনিষ্টতা প্রতিরোধ করতে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: সকল প্রশংসা মহান আল্লাহর জন্য। বিষয় চারটি হলো: (ক) ইলম বা জ্ঞান অর্জন করা। আর এ ইলমের সাহায্যে দলীল…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: ত্বিয়ারাহ দু’ প্রকার, (১) ফাল; অর্থাৎ সুন্দর বাক্য উচ্চারণ বা মন জুড়ান কথা যা মানুষ শ্রবণ করে মানসিক প্রশান্তি…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: উক্ত হাদীসে রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জাহেলিয়াতের কুসংস্কারসমূহ বর্জনের কথা বলেছেন। জাহেলরা আল্লাহর ইচ্ছা ব্যতীত বিভিন্ন কারণে শুভ-অশুভ লক্ষণ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: তাত্বাইউর (تطير) হলো; পাখি বা অন্যকিছু দেখে বা শ্রবণ করে শুভ-অশুভ নির্ধারণ ও বিশ্বাস করা। শুভ-অশুভ মানা এবং বিশ্বাস…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: সম্মানীত শায়খ আব্দুল আযীয ইবন বায জ্বিনের সাহায্য সহযোগিতা গ্রহণকে মাকরূহ বলে ফতোয়া দিয়েছেন। আর জ্বিন যে মানুষের মধ্যে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: যারা গায়েব জানার দাবী করে এগুলো তাদেরই নাম কিন্তু তাদের পদ্ধতি ভিন্ন: আররাফ = যে ওৎপেতে তথ্য সংগ্রহ করে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: একটিতে বলা হয়েছে চল্লিশ দিনের সালাত কবুল হবে না। আর এটা হবে গণকের কাছে গমন করে, তাকে কোনো কিছু…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: হিদায়াত দুই প্রকার:(এক) হিদায়াতুত তাওফীক (হিদায়াত লাভে সক্ষমতা অর্জন করা)। আর এটা হলো পথভ্রষ্টের ক্বলবে হেদায়েতের আবির্ভাব ঘটানো। আলোচ্য…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: মহান আল্লাহ তাঁর নবী মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর উদ্দেশ্যে বলেন: আপনি যাকে ভালোবাসেন তাকে কল্যাণের পথে আনতে চান, তা আপনি পারবেন না। অর্থাৎ হেদায়াতের মালিক আপনি…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: মহান আল্লাহ বলছেন যে, আখিরাতে তাঁর অনুমতি ছাড়া শাফা‘আত কার্যকর হবে না।উক্ত আয়াত নাযিল হওয়ার কারণ: অংশিবাদী মুশরিক সম্প্রদায়…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: শির্কযুক্ত শাফা‘আত; যা নিষিদ্ধ ও বর্জনীয়। সূত্রঃ প্রশ্নোত্তরে তাওহীদলেখকঃ ড. ইবরাহীম ইবন সালেহ আল-খুদ্বায়রী
আরও পড়ুন ➲উত্তর: নবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর শাফা‘আত পেয়ে সেই বেশী সুখী হবে যে অন্তর থেকে খালেছভাবে বলবে ‘‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’’। (বা আল্লাহ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: নবী মুহাম্মাদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর শাফা‘আত ছয় প্রকার: (ক) বৃহৎ শাফা‘আত; আখিরাত দিবসে হাশরের ময়দানের কষ্টলাঘবের জন্য মানুষ যখন উঁচুপর্যায়ের…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: শর্ত দুটি;(এক) শাফা‘আতকারীর জন্য আল্লাহর অনুমতি পাওয়া। যেমন; মহান আল্লাহ বলেন:﴿ مَن ذَا ٱلَّذِي يَشۡفَعُ عِندَهُۥٓ إِلَّا بِإِذۡنِهِۦۚ﴾ [البقرة:…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: কোনো উপকার অর্জন অথবা বিপদ হতে উদ্ধারের লক্ষ্যে অন্য কাউকে মাধ্যম হিসেবে গ্রহণ করাকে শাফা‘আত বলে। শাফা‘আত দুই প্রকার; (ক) কার্যকর ইতিবাচক…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: ইসলাম বিনষ্টের কারণ কয়টি তা নিয়ে মত পার্থক্য আছে। কেউ কেউ বলেছেন ৮০টি। তন্মধ্য থেকে কয়েকটি হলো: (ক) আল্লাহর…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: নিফাক দুই প্রকার; (এক) বিশ্বাসগত (অন্তরে) নিফাক, এ নিফাকে জড়িত ব্যক্তি মুসলিম থাকবে না। (নিফাকের ব্যাপারে বিস্তারিত আলোচনা পর্যালোচনার জন্য সূরা আত-তাওবা…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: কুফর দুই প্রকার:(১) বড় কুফর (২) ছোট কুফর।মহান আল্লাহ বলেন:﴿ وَضَرَبَ ٱللَّهُ مَثَلٗا قَرۡيَةٗ كَانَتۡ ءَامِنَةٗ مُّطۡمَئِنَّةٗ يَأۡتِيهَا رِزۡقُهَا…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: জাবের রাদিয়াল্লাহু আনহু যা বুঝিয়েছেন তা হলো: গনক-ঠাকুর জ্যোতিষরা তাগুতের অন্তর্ভুক্ত। শয়তান তাদের কাছে এসে তথাকথিত গোপন তথ্য (সত্য-মিথ্যা…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: খাত্তাবের পূত্র উমর রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন: জিবত অর্থ জাদু-বান টোনা, আর তাগুত হলো শয়তান। অর্থাৎ আল্লাহ ব্যতীত যার ইবাদাত…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: (قَضَى اللَّهُ الأَمْرَ)= আল্লাহ জিব্রিল আলাইহিস সালামের মাধ্যমে যখন কোনো আদেশ জারি করেন।(خُضْعَانًا لِقَوْلِه) মহামহিয়ান পবিত্র আল্লাহর আমোঘ বাণী…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: আলোচ্য আয়াতে আল্লাহ বর্ণনা করেছেন যে, আরব এবং অনারব মুশরিক সম্প্রদায় ভালো করেই জানে যে একমাত্র আল্লাহ ছাড়া আর কেউই অসহায়-আর্তের…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: এ আয়াতে আল্লাহ ছুবহানাহু ওয়াতা‘আলা বলেছেন যে, আল্লাহ ছাড়া যে অন্য কিছুকে ডাকে তার চেয়ে অধিক বিভ্রান্ত আর কেউ নেই। আল্লাহ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: দো‘আ দুই ভাগে বিভক্ত; উভয় প্রকার দো‘আ মহান আল্লাহর ইবাদাতের অন্তর্ভুক্ত: (এক) ইবাদাতের মাধ্যমে দো‘আ: আর তা হচ্ছে সর্বপ্রকার নেক কাজের দ্বারা আল্লাহর নৈকট্য…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: সাহায্য বা আশ্রয় প্রার্থনা দুই প্রকার; (ক) শরীয়তসম্মত বৈধ ইস্তিগাসা (খ) শরীয়ত পরিপন্থী নিষিদ্ধ ইস্তিগাসা। নিষিদ্ধ ইসতিগাসা: আল্লাহ ছাড়া…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: আল-ইসতেগাসা হচ্ছে, বিপদে-আপদে আক্রান্ত হয়ে সাহায্য প্রার্থনা করা। ইসতিগাসা এবং দো‘আর মধ্যে পার্থক্য: ইস্তিগাসা বিশেষভাবে বিপদ-আপদ আক্রান্ত হয়ে সাহায্য প্রার্থনা করা…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: হাদীসের শিক্ষনীয় বিষয় নিম্নরূপ; (১) আল্লাহ তা‘আলা দীন ইসলামের অনুসারীদেরকে আশ্রয় প্রার্থনা করার বৈধ উপায় জানিয়ে দিয়েছে। অতঃপর কেউ যেন জাহিলী…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: জাহেলীযুগের আরব ব্যক্তি জন-মানবহীন কোনো উপত্যকায় গিয়ে বা অপরাহ্নে অবস্থান করার সময় ভয় পেত এবং বলত যে; এ উপত্যকায় যারা…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: আল-ইসতিআযা হচ্ছে; পানাহ, পরিত্রাণ এবং মযবুত অবলম্বন। আল-ইয়ায এবং লিয়ায এর মধ্যে প্রার্থক্য; আল-ইয়ায হচ্ছে: আশ্রয়-অবলম্বন করা, অনিষ্ট ও ক্ষতি প্রতিরোধের জন্যে। আল-লিয়ায হচ্ছে:…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: রাসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আদেশ করেন: যে ব্যক্তি মানতের মাধ্যমে নেক কাজ করার জন্য নিজকে দায়বদ্ধ করলে সে যেন তা…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: ‘‘তারা মানতসমূহ আদায় করে’’। (সূরা আল ইনসান বা আদ-দাহর:৭) মানত করা শরীয়তে বৈধ এবং মানতকারীকে প্রশংসা করা হয়েছে। সূত্রঃ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: আভিধানিক অর্থ হলো বাধ্য হওয়া। পারিভাষিক অর্থে: স্বেচ্ছায় স্বজ্ঞানে যথোপযুক্ত বয়সে নিজকে কোনো কিছু পালনে বাধ্য করা যা শরীয়ত…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: কেননা সে মুসাফিরদের পথ হারাবার কাজে জড়িত হয়েছে কিংবা তার প্রতিবেশীর জমি অনাধিকার ভোগ-দখলে নিয়ে বড় ধরনের পাপ করেছে।…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: মানারুল আরদ হচ্ছে জমি-জমার সীমানায় পরিবর্তন ঘটানো, সীমানার চিহ্ন অপসারণ একটার বদলে অন্যটাকে গ্রহণ। পৃথিবীর প্রান্ত সীমা ও নিদর্শনসমূহ মানারুল…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: ‘আওয়া’ অর্থ দীনের দুশমনকে সাহায্য করা, তার সাথে নিজকে শামিল করা, তাকে আশ্রয়-প্রশ্রয় দেওয়া এবং সত্যকে উপলব্ধি করে তা গ্রহণ করার ব্যাপারে প্রতিবন্ধকতা…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: মাতা বা পিতাকে গালি দেওয়া বা মন্দ কথা বলা। তাদেরকে দুটি প্রক্রিয়ায় লানত করা হয়: (ক) সরাসরি গালি দেওয়া, মন্দ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: কেননা সে আল্লাহ ব্যতীত অন্য কিছুর উদ্দেশ্যে যবাই করে এমন এক গুনাহ করেছে যা অনেক বড়; আর তাহলো আল্লাহর সাথে শির্ক।…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: আল-লা‘ন আল্লাহর পক্ষ থেকে হলে তার অর্থ হবে; আল্লাহর রহমত থেকে বিতাড়িত এবং বঞ্চিত হওয়া। আর আল-লা‘ন সৃষ্টির পক্ষ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: প্রথম আয়াতে মহান আল্লাহ বলেন, হে মুহাম্মাদ! আপনি বলুন ঐ সব মুশরিক সম্প্রদায়কে যারা আল্লাহ ব্যতীত অন্যদের ইবাদাত, উপাসনা এবং অন্যদের জন্য…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: লাত, উযযা এবং মানাত এ তিনটি জাহেলী (অজ্ঞতা, অন্ধকার) যুগের মুশরিকদের দেব-দেবীর নাম। মুশরিকরা এগুলোর ইবাদাত উপাসনা করতো। ‘‘আফরাআইতুম’’ অর্থাৎ তোমরা আল্লাহ ব্যতীত যাদেরকে ইলাহ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: পাথর এবং গাছ থেকৈ তাবাররুক অর্জনের প্রচেষ্টা করা শির্ক। কেননা ঐসব বস্তু ছুয়ে-স্পর্শ করে অথবা তার নিকটবর্তী হয়ে পানাহার করা…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: ‘তিওয়ালা’ এক প্রকার জাদুমন্ত্র। ধারণা করা হয়ে থাকে যে, এ ধরনের জাদু-মন্ত্র ব্যবহার করলে স্বামী-স্ত্রীর পারস্পরিক ভালোবাসা অটুট থাকে। আর শির্কের অন্তর্ভুক্ত…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: ‘তামায়েম’ শব্দটি আরবী; যা ‘তামীমা’ শব্দের বহুবচন। অভিধানিক অর্থ হলো রক্ষা-কবচ। আর পারিভাষিক অর্থ হলো: যে সব বস্তু তাবিজ-তুমার আকারে…
আরও পড়ুন ➲অনুরূপভাবে আব্দুল্লাহ ইবনে উকাইম রাদিয়াল্লাহ আনহু হতে মারফু সূত্রে বর্ণিত আছে ‘‘যে ব্যক্তি কোথাও তাবীয কবয ঝুলানো বা বাধলো তাকে ওগুলোর জিম্মায় সোপর্দ করা…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: যে ব্যক্তি তার কন্ঠে কলেমার সাক্ষ্য দিবে আখেরাতে তার হিসাব-নিকাশের দায়-দায়িত্ব গ্রহণ করবেন স্বয়ং আল্লাহ। সাক্ষ্যদানে সে যদি সত্যবাদী হয়…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: অর্থ হলো: তার মাল-সম্পদ ভোগ-দখল করা এবং জীবন বিপন্ন করা কোনো মুসলিমের জন্য হালাল নয়, কেননা কালেমার স্বীকৃতি দিয়ে সে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: অর্থাৎ আল্লাহ ব্যতীত মূর্তি, স্মৃতিসৌধ, ফিরিশতা নবী, আওলিয়া বা নেক লোকদের ইবাদাত উপসনা করতে অস্বীকার ও বর্জন করা। কাফেররা এ ধরনের মূর্তি, সৌধ বা…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: অর্থাৎ যে ব্যক্তি জেনে-বুঝে এ কালেমাকে মেনে নিয়ে স্বীকারোক্তি করবে এবং কালেমার দাবী অনুযায়ী কাজ করবে ও কালেমার দলীল…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: নিরাপত্তার দুটি শর্তারোপ করেছেন: (এক) জেনে-বুঝে ইয়াকিন দৃঢ় বিশ্বাস এবং ভালোবাসা। আন্তরিকতার সাথে বলতে হবে ‘আল্লাহ ছাড়া আর কোনো সত্য ইলাহ বা…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: দীন ইসলামের দাওয়াত দেওয়া ওয়াজিব বা অবশ্য কর্তব্য। একজন দা‘ঈকে দাওয়াতী কাজের সূচনায় তাওহীদ বা একত্ববাদ উপস্থাপন করতে হবে।…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: আল্লাহর সাথে সাক্ষাতের অর্থ হলো: আল্লাহর সামনে উপস্থিত হওয়া এবং সাক্ষাৎ করা। আর এ সাক্ষাত হবে ক্বিয়ামত দিবসে। আর…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জানিয়ে দিয়েছেন ‘যে ব্যক্তি আল্লাহর সাথে কোনো কিছুকে শরিক করলো এবং তাওবা না করে শির্কে জড়িত…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: মহাগ্রন্থ আল-কুরআন এবং সহীহ আল-হাদীস। [আল জামে আল-ফরিদ ১১০।] সূত্রঃ প্রশ্নোত্তরে তাওহীদলেখকঃ ড. ইবরাহীম ইবন সালেহ আল-খুদ্বায়রী
আরও পড়ুন ➲উত্তর: (الْعِيَافَةُ) (আল-‘ইয়াফা) = পাখীর ডাক, পাখী উড়ানোর মাধ্যমে লক্ষণ গ্রহণ করা এবং পাখীর নড়াচড়া। পাখীর নাম, পাখীর ডাক এবং…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: জাদু হারাম; কেননা তা ঈমান ও তাওহীদের পরিপন্থী কুফরী কাজ। আল্লাহ তা‘আলা বলেন:﴿ وَمَا يُعَلِّمَانِ مِنۡ أَحَدٍ حَتَّىٰ يَقُولَآ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: আভিধানিক অর্থ হলো: সূক্ষ্ম কারচুপি। পারিভাষিক অর্থ হলো: মন্ত্র পাঠ করে ঝাড়া, গিরায় ফুঁক দেওয়া, তাবিজ করা এবং ঐ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: অর্থাৎ আল্লাহ কাফেরদেরকে মুমিনদের উপরে নিরংকুশ আধিপত্য বিস্তার করতে দিবেন না। যতক্ষণ পর্যন্ত ঈমানদারগণ ঐক্যবদ্ধ হয়ে কুরআন-হাদীস ভিত্তিক দীন…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: হ্যাঁ, রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জানিয়েছেন যে, আল্লাহ ঐ আবেদন অনুযায়ী মুসলিমদের উপর দুশমনদেরকে সর্বাত্মক বিজয় ও কতৃত্ব প্রতিষ্ঠা…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: অর্থাৎ আমি আমার রব্বের কাছে উম্মতের জন্যে নিবেদন করলাম যে, তাদের উপর কোনো কাফের সম্প্রদায় যেন এমনভাবে বিজয়লাভ করতে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: অর্থাৎ মহামারী দুর্যোগ, যার ফলে সর্বাত্মক বিপর্যয় দেখা দেয়। [আল-জামে-আল-ফরিদ পৃষ্ঠা: ১০১, ১০২।] সূত্রঃ প্রশ্নোত্তরে তাওহীদলেখকঃ ড. ইবরাহীম ইবন…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: সফেদ সম্পদের ভাণ্ডার হলো তৎকালীন পারস্যের সম্রাট কিসরার সম্পদ ও ভাণ্ডার যার মধ্যে প্রধান হলো রৌপ্যলংকার সামগ্রী। আর লাল…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: হ্যাঁ, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর উম্মত পৃথিবীর পশ্চিম প্রান্তে স্পেন এবং পূর্ব দিগন্তে ভারত ও চিন দেশ পর্যন্ত…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: অর্থাৎ আল্লাহ আমার জন্যে পৃথিবীকে সংকুচিত করে দেখান আর আমি পৃথিবীর পূর্ব থেকে পশ্চিম প্রান্ত পর্যন্ত দেখতে পেলাম এবং…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: সকল প্রশংসা মহান আল্লাহর জন্য। ইসলামী শরীয়ত হলো একটি সুনির্দিষ্ট পথ ও পদ্ধতি; যা আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা‘আলা নবী…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: সকল প্রশংসা মহান আল্লাহর জন্য। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা‘আলা শুধুমাত্র তাঁরই ইবাদাত বন্দেগী করার জন্যেই আমাদেরকে সৃষ্টি করেছেন। দলীল…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: আল্লাহ তা‘আলা মুমিনদেরকে তাঁর অনুগ্রহের কথা স্মরণ করিয়ে বলেন যে, তাদের কাছে রাসূল প্রেরণ করা হয়েছে। আর তিনি তাদের…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: হারাম। নবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন: ‘‘তারা আল্লাহর নিকট নিকৃষ্ট জীব।’’ তাছাড়া নবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম স্বয়ং নিষেধ করেছেন…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: যারা কবরের পাশে মসজিদ নির্মান করে এবং সেখানে কবরস্ত লোকদের ছবি-প্রতিকৃতি স্থাপন করে তারাই নিকৃষ্ট জীব।তারা নিকৃষ্ট জীব হিসেবে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: ‘কানীসা’ হচ্ছে খ্রীষ্টানদের গীর্জা বা উপাসনালয়। ঐ লোকদের সম্পর্কে উম্মে সালামা রাদিয়াল্লাহু আনহাকে ধারণা দেওয়া হয়েছে। ঐ লোকেরা বলতে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: মুতানাত্তে‘উন এবং তানাত্তু‘ হচ্ছে; কোনো বিষয়ে ব্যুৎপত্তি অর্জনের ভাব প্রকাশ করা এবং ঐ বিষয়ে পারদর্শীতা দেখানোর চেষ্টা করা। যেমন;…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: নবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তার উম্মতকে সতর্ক করে দিয়েছেন যেন তারা পূর্ববর্তী উম্মতের মত নবী ও নেককার লোকদেরকে ভক্তি-শ্রদ্ধায়…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: কবরে ই‘তিকাফ করার অর্থ হচ্ছে; কবর কেন্দ্রিক আস্তনায় ধর্ণা দেওয়া আর তামাসিল হলো; মূর্তি, সাদৃশ্য, প্রতিকৃতি বা ছবি। আল-আমাদ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: এখানে ছবি মূর্তি বলতে: নেক ও সৎকর্মপরায়ন ব্যক্তিদের প্রতিকৃতি বুঝানো হয়েছে।তাদের ইবাদাতের কারণ হলো: পূর্ব-পরুষগণ নেক লোকদের মৃত্যুর পর…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: আহলে কিতাব অর্থাৎ ইয়াহূদী এবং খ্রষ্টানদের উদ্দেশ্যে মহান আল্লাহ বলেন যে, তোমরা দীনের ব্যাপারে আল্লাহর নির্ধারিত সীমালঙ্ঘন করো না।…
আরও পড়ুন ➲উক্ত হাদীসে উত্তম সুন্নাত বলতে এমন আমল বুঝানো হয়েছে, ইসলামে যার ভিত্তি রয়েছে। কেননা হাদীসটি দান-ছাদাক্বার ক্ষেত্রে বর্ণিত হয়েছে।…
আরও পড়ুন ➲এমন বিশ্বাস করা জায়েয নয়। কেননা কল্যাণ সাধনে বা অকল্যাণ দূরীকরণে সেগুলির বিন্দুমাত্র কোনো প্রভাব নেই। বরং এমন বিশ্বাস…
আরও পড়ুন ➲রাসূল সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর কাছ থেকে আল্লাহ্র নিকট ক্ষমা চাওয়ার আবেদনের বিষয়টি তাঁর জীবিত অবস্থার সাথে নির্দিষ্ট; তাঁর মৃত্যুর…
আরও পড়ুন ➲উক্ত হাদীসটি সহীহ নয়; বরং তা রাসূল সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর উপর মিথ্যারোপ। তিনি জাদু থেকে সতর্ক করে কিভাবে আবার…
আরও পড়ুন ➲বিনা দলীলে বান্দা কর্তৃক তার প্রভুর ইবাদত করার নাম বিদ‘আত। বিদ‘আত দুই প্রকারঃ ১. কাফেরে পরিণতকারী বিদ‘আতঃ যেমনঃ কোনো…
আরও পড়ুন ➲সকাল এবং সান্ধ্যকালীন যিকর-আযকারের প্রতি যত্নশীল হওয়া। বিশেষ করে সকাল-সন্ধ্যায় তিনবার নিম্নোক্ত দো‘আটি পড়তে হবে, «بِسْمِ اللَّهِ الَّذِى لاَ…
আরও পড়ুন ➲যে ব্যক্তি কোনো সাহাবীকে বা রাসূল সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর কোনো স্ত্রীকে গালি দিবে, সে আল্লাহ্র রহমত থেকে বঞ্চিত হয়ে…
আরও পড়ুন ➲চার ইমাম এমর্মে একমত পোষণ করেছেন যে, রাসূল সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর পবিত্র দেহ থেকে রূহ বের না হওয়া পর্যন্ত…
আরও পড়ুন ➲তাদের কাছে যাওয়া এবং তাদেরকে জিজ্ঞেস করা হারাম। এদের থেকে মানুষকে সাবধান করা ওয়াজিব। রাসূল সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,…
আরও পড়ুন ➲সকল সাহাবীকে ভালবাসতে হবে, তাঁদের প্রতি সম্মান প্রদর্শন করতে হবে এবং তাঁদের প্রতি সন্তুষ্ট থাকতে হবে। কেননা মহান আল্লাহ…
আরও পড়ুন ➲রাসূল সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে মূলতঃ আয়েশা (রাদিয়াল্লাহু ‘আনহা)-এর কামরায় দাফন করা হয়েছিল। দাফনের পর ৮০ বছরেরও বেশী সময়…
আরও পড়ুন ➲কোনো অবস্থাতেই জাদুকর বা জাদুকরীর কাছে যাওয়া জায়েয নেই। রাসূল সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লামকে জাদু দিয়ে জাদু নষ্ট করার বিষয়ে…
আরও পড়ুন ➲