উওর: প্রশংসা সেই আল্লাহর যিনি আমাদের জন্য দ্বীনকে পরিপূর্ণ করেছেন, আমাদের উপর নেয়ামতকে সম্পূর্ণ করেছেন এবং ইসলামকে দ্বীন হিসাবে আমাদের…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: মৃত ব্যক্তির পক্ষ থেকে সদকা করা বৈধ। আর ফকীর মিসকিনকে খাওয়ানো, পাড়া প্রতিবেশীদেরকে অনুগ্রহ করা ভালো কাজ; যা করার জন্য…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: শরীয়তে এ সমস্ত ইবাদতের যেমন কোনো স্থান নেই, তেমনি এর কোনো ভিত্তিও নেই বরং তা বিদ‘আত এবং জাহেলী যুগের কাজ।…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: মৃতের উপর বা কবরের উপর কুরআন পড়ার সঠিক কোনো ভিত্তি নেই, তা করা বৈধ নয় বরং তা বিদ‘আত। এমনিভাবে তার…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: ইসলামী শরীয়তে এর কোনো ভিত্তি নেই, কাজেই সকল প্রকার বিদ‘আত ও অপরাধের ন্যায় তা ছেড়ে দিয়ে আল্লাহর নিকট তাওবা উচি…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: শরীয়তে এ রকম নির্দিষ্ট সংখ্যার আ‘মাল আছে বলে আমার জানা নেই, আর এ শব্দের পরিবর্তে সংখ্যা বলা এবং তা সুন্নাত…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: রাগায়েবের স্বলাত বা ২৭ শে রজবে উৎসব পালন করা এই ধারণায় যে, এ তারিখে ইসরা এবং মেরাজ হয়েছে এ সবই…
আরও পড়ুন ➲প্রশ্ন: একজন সুদানী মুসলিম ভাই প্রশ্ন করে বলছেন: আমাদের দেশে একটি রেওয়াজ আছে যে, কোনো ব্যক্তি ঘর তৈরী করতে গিয়ে অর্ধেকে পৌঁছিলে বা ঘরের কাজ সম্পন্ন হওয়ার পর সেখানে উঠার পূর্বেই পশু জবাই করে আত্মীয় স্বজন এবং প্রতিবেশীদেরকে দাওয়াত করে খাওয়ানো হয়। এ ব্যাপারে আপনার মতামত কি? নতুন ঘরে উঠার পূর্বে এমন কোনো ভালো কাজ আছে কি যা করা বৈধ। অনুগ্রহ করে তা জানাবেন।
উত্তর: সকল প্রশংসা আল্লাহর জন্য, স্বলাত ও সালাম বর্ষিত হোক রাসূলুল্লাহ (ﷺ) এর উপর, তাঁর পরিবার পরিজন, সকল সাহাবী এবং তাঁর পথের অনুসারীদের…
আরও পড়ুন ➲প্রশ্ন: একটি ব্যাপার দেখে আমি এবং আমার পরিবারের সকলেই অত্যন্ত হতভম্ব হয়েছি, আর তা হলো: আমাদের গ্রামে কিছু অনুষ্ঠান এবং জন্মো সব পালন করা হয়, এতে কিছু আশ্চর্য আশ্চর্য কাজ হয়ে থাকে। কিছু লোক তলোয়ার বা খঞ্জর দিয়ে নিজেকে আঘাত করে এবং হাত বা হাতের আঙ্গুল কেটে ফেলে। এ সব কাণ্ড কি যুক্তিসঙ্গত? এটি কি শয়তানের কাজ? নাকি জাদু টোনা? যদি শয়তানের কাজ হয়ে থাকে তাহলে তা কিভাবে দেখবেন যে, কেউ যদি বলে তা ঠিক নয় বরং তা জাদু, তাহলে পরের দিনই সে মারাত্মক অসুস্থ হয়ে পড়ে যা থেকে ভালো হওয়ার সম্ভাবনা কম। কিন্তু যদি তাদের নিকট ক্ষমা চায় তাহলেই ভালো হয়। নিশ্চয়ই তা একটি ফে না, আমরা এর সম্মুখীন হচ্ছি। এ ব্যাপারে আমাদেরকে একটি সঠিক দিক নির্দেশনা দিন, আল্লাহ আপনাকে উত্তম বদলা দিন।
উত্তর: সকল প্রশংসা আল্লাহর জন্য, স্বলাত ও সালাম বর্ষিত হোক রাসূলুল্লাহ (ﷺ) এর উপর। অতঃপর প্রশ্নকারী উল্লেখ করেছেন যে, কিছু লোক অনুষ্ঠান এবং…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: মাকামে ইব্রাহীম, ক্বাবা শরীফের দেওয়াল বা কাপড়ে মুছা, এ সবই না জায়েয, শরিয়তে এর কোনো ভিত্তি নেই। রাসূলুল্লাহ (ﷺ) তা করেননি।…
আরও পড়ুন ➲উওর: না। বিদায়ী তওয়াফ হজ্জের সমস্ত কাজ শেষ করে একেবারে মক্কা ত্যাগ করার সময় ওয়াজেব। ৪৩২ (ইবনে বায) সূত্র: দ্বীনী…
আরও পড়ুন ➲উওর: না। ঈদের দিন হাজীর জিদ্দা বা অন্য কোথাও যাওয়া বৈধও নয়। ৪৩৩ (ইবনে বায) সূত্র: দ্বীনী প্রশ্নোত্তরলেখক: আব্দুল হামিদ…
আরও পড়ুন ➲উওর: মক্কার বাইরের যে কোন জায়গা থেকে কুরবানী কেনা বৈধ। তবে যবেহ হতে হবে মক্কায়। ৪৩৪ (ইবনে বায) সূত্র: দ্বীনী…
আরও পড়ুন ➲উওর: হজ্জের কুরবানী, ফিদয়্যাহ অথবা দম মক্কাতেই যবেহ করা কি জরুরী। তা জিদ্দা বা অন্য কোথাও যবেহ করা বৈধ নয়।…
আরও পড়ুন ➲উওর: না। সে তওয়াফ বিদায়ী বলে গণ্য হবে না। বিদায়ী তওয়াফ হজ্জের কাজ শেষ করে মক্কা ত্যাগ করার পূর্বেই করতে…
আরও পড়ুন ➲উওর: স্বামী মৃত্যুর ইদ্দতে থাকলে সে ঘর ছেড়ে বের হতে পারবে না। যেহেতু মহান আল্লাহ বলেছেন, “তোমাদের মধ্যে যারা স্ত্রী…
আরও পড়ুন ➲উওর: এ কাজ ভিত্তিহীন না শরীয়তে। কাবা গৃহের যে অংশ স্পর্শ করানো নবী (সঃ) কর্তৃক প্রমাণিত, কেবল সেই অংশই স্পর্শ…
আরও পড়ুন ➲উওর: এরা হল পাপাচারী। আর মহান আল্লাহ বলেছেন, “সুবিদিত মাসে (যথাঃ শওয়াল, জিলক্বদ ও যিলহজ্জে) হজ্জ হয়। সুতরাং যে কেউ…
আরও পড়ুন ➲উওর: অসুস্থতা একটি ওজর। সুতরাং দম ওয়াজেব হবে না। প্রয়োজনের তাকীদে মিনায় রাত্রিবাস বর্জনে অনুমতি আছে। নবী (সঃ) পানি পরিবেশক…
আরও পড়ুন ➲উওর: মিনায় জায়গা না পেলে মিনার লাগালাগি শেষ খীমার ধরে রাত্রিবাস করতে হবে। মক্কায় রাত্রিবাস করা বৈধ হবে না। যেমন…
আরও পড়ুন ➲উওর: পবিত্র কাবায় তওয়াফ একটি ইবাদত, যাতে আছে মহান আল্লাহ্র দরবারে বিনয় নম্রতা প্রকাশ। তওয়াফকারীর কর্তব্য হল, সত্য হৃদয় নিয়ে…
আরও পড়ুন ➲উওর: যদি উমরাহ করেই কেউ সাথে সাথে ফিরে আসে, তাহলে তাকে বিদায়ী তওয়াফ করতে হবে না, উমরাহ তওয়াফই যথেষ্ট। কিন্তু…
আরও পড়ুন ➲উওর: সিলাইকৃত কাপড় মানে হল, যা দেহের অঙ্গসমূহের মাপে কেটে জামা ও পায়জামা আকারে সিলাই করা হয়। কাটা লুঙ্গি বা…
আরও পড়ুন ➲উওর: হজ্জ কবুল হওয়ার স্পষ্ট আলামত হল, হাজীর জীবনের অমুল পরিবর্তন। হজ্জের পূর্বের অবস্থা থেকে যদি পরের অবস্থা ভাল হয়,…
আরও পড়ুন ➲উওর: তওয়াফের সময় শর্ত ও ওয়াজেব হল কাবা তয়াফকারীর বাম দিকে থাকবে। অতএব যারা কাবাকে সামনে অথবা পিছনে করে তওয়াফ…
আরও পড়ুন ➲উওর: হজ্জ করতে গিয়ে নবী (সঃ) এর কবর যিয়ারত জরুরী হওয়ার ব্যাপারে যে হাদিস বর্ণনা করা হয়, তা সহিহ নয়।…
আরও পড়ুন ➲উওর: বরং এমন ধারনা করাটা বিদআত। ৪৫১ (মানাসিকুল হাজ্জ আলবানী ৬৩ পৃঃ)মদিনার মসজিদে ৪০ ওয়াক্তের নামায পড়ার হাদিসটি মুনকার।(যযীফ) ৪৫২…
আরও পড়ুন ➲উওর: তার প্রথম হজ্জ বাতিল হবে যাবে না এবং তাকে দ্বিতীয়বার হজ্জ করতে হবে না। ৪৫৩ (আলবানী, সিঃ সহীহাহ ২৪৮…
আরও পড়ুন ➲উওর: সওয়ার হয়ে হজ্জ করাই উত্তম। যেহেতু মহানবী (সঃ) সওয়ার হয়েই হজ্জ করেছেন। যদি পায়ে হেঁটে হজ্জ করা উত্তম হতো,…
আরও পড়ুন ➲উওর: যে কারণে ফরয নামাযের পর হাত তুলে জামাআতী দুআ বিধেয় নয়, সেই কারণেই দাফনের পর দুআ বিধেয় হলেও হাত…
আরও পড়ুন ➲উওর: একটি হাদিসে ঐ শ্রেণীর কথা আছে, কিন্তু সেটি জাল হাদিস। ৪৮৮ (দ্রঃ সিঃ যয়ীফাহ ৫২১৯ নং)সুতরাং তাতে বিশ্বাস রেখে…
আরও পড়ুন ➲উওর: মৃত ব্যক্তির পাশে বসে কুরআন পড়া একটি বিদআত কাজ। এ তিলাওয়াত মৃত ব্যক্তির কোন কাজে আসবে না। জীবিত অবস্থায়…
আরও পড়ুন ➲উওর: মহানবী (সঃ) কে মসজিদে দাফন করা হয়নি। আর নিষেধ এই জন্য করা হয় যে, “ইয়াহুদী ও খ্রিস্টানদের উপর আল্লাহ্র…
আরও পড়ুন ➲উওর: কোন নেক, বুযূর্গ বা ওলী-আওলিয়ার লাশ মসজিদে দাফন করা বৈধও নয়। যেহেতু তাতে তাঁদেরকে নিয়ে বাড়াবাড়ি করা হয় এবং…
আরও পড়ুন ➲উওর: না। মসজিদের এরিয়ার ভিতরে কবর দেওয়া বৈধ নয়, বৈধ নয় কবরের উপর মসজিদ নির্মাণ করা। আল্লাহ্র রাসূল (সঃ) মৃত্যুশয্যায়…
আরও পড়ুন ➲উওর: প্রথমতঃ ঐ হাদীস সহীহ নয়। দ্বিতীয়তঃ তাতে এ কথা নেই যে, তিনি মাটি দেওয়ার সময় ঐ আয়াত পড়েছিলেন। বরং…
আরও পড়ুন ➲উওর: বরকতময় তিনটি মসজিদ (অনুরূপ কুবার মসজিদ)ছাড়া বরকত ও সওয়াবের উদ্দেশ্যে অন্য কোন মসজিদ, মাযার বা ঐতিহাসিক স্থান যিয়ারত করার…
আরও পড়ুন ➲উওর: না। কবরস্থানে ফুল, ফল বা অন্য কিছুর গাছ লাগালে প্রথমতঃ তা পার্কের মতো হয়ে যায়। ফলে আখেরাত স্মরনের জায়গায়…
আরও পড়ুন ➲উওর: না। জাবের (রঃ) বলেন, ‘নবী (সঃ) কবর পাকা করতে, তার উপর বসতে এবং তার উপর ইমারত নির্মাণ করতে বারণ…
আরও পড়ুন ➲উওর: না। কেউ মারা গেলে ওয়াজেব হল বিধির বিধান মেনে নিয়ে শোক দমন করে ধৈর্যধারণ করা। স্বাভাবিকভাবে চোখ দিয়ে পানি…
আরও পড়ুন ➲উওর: যে শ্রেণীর প্রচার জাহেলী যুগে ছিল। জাহেলী যুগে উঁচু মিনারে দাঁড়িয়ে ঘোষণা করা হত। ৪৬৮ (আলবানী) সুতরাং মাইকে ঘোষণা…
আরও পড়ুন ➲উওর: দু হাত তুলে মুনাজাত কোথাও সুন্নত, কোথাও বিদআত। এমন ক্ষেত্রে দু হাত তুলে মুনাজাত জায়েয, যে ক্ষেত্রে মহানবী (সঃ)…
আরও পড়ুন ➲উওর: উক্ত উদ্দেশ্যে উক্ত কাজে কোন দোষ আছে বলে মনে করি না। ৪৬৬ (ইবনে বায) সূত্র: দ্বীনী প্রশ্নোত্তরলেখক: আব্দুল হামিদ…
আরও পড়ুন ➲উওর: যথাসময়ে তা দেখে পড়ার জন্য অথবা পড়তে স্মরণ করার জন্য কাগজে ছেপে বা লিখে চিটিয়ে বা টেঙ্গে রাখা দূষণীয়…
আরও পড়ুন ➲উওর: কুরবানীর সাথে একটি ভাগ আকীকার উদ্দেশ্যে দেওয়া যথেষ্ট নয়। যেমন যথেষ্ট নয় একটি পশু কুরবানী ও আকীকার নিয়তে যবেহ…
আরও পড়ুন ➲উওর: প্রত্যেকের নিজ নিজ নিয়ত অনুযায়ী ফল পাবে। যার কুরবানীর নিয়ত আছে, তার কুরবানী সঠিক হয়ে যাবে। ৪৬২ (মাজাল্লাতুল বুহূষিল…
আরও পড়ুন ➲উওর: কুরবানী ঘরে থাকা অবস্থায় দিলেও একটি গরু কুরবানীতে সাত ব্যক্তি অংশ নিতে পারবে, অনুরূপ সফরে বা হজ্জে থাকলেও ভাগাভাগি…
আরও পড়ুন ➲উওর: মক্কায় যে নিয়মে কুরবানী দেওয়া হয়, একই নিয়মে স্বগৃহে অবস্থান কালেও কুরবানী দেওয়া যাবে। অর্থাৎ, মক্কায় যেমন একটি গরুতে…
আরও পড়ুন ➲উওর: স্প্রে দুই প্রকার; প্রথম প্রকার হল ক্যাপসুল স্প্রে পাউডার জাতীয়। যা পিস্তলের মত কোন পাত্রে রেখে পুশ করে স্প্রে…
আরও পড়ুন ➲উওর: রোযা রাখা অবস্থায় আতর বা অন্য প্রকার সুগন্ধি ব্যবহার করা এবং সর্বপ্রকার সুঘ্রাণ নাকে নেওয়া রোযাদারদের জন্য বৈধ। তবে…
আরও পড়ুন ➲উওর: রোযাদারদের জন্য নিজ মাথার চুল বা নাভির নিচের লোম ইত্যাদি চাঁছা বৈধ। তাতে যদি কোন স্থানে কেটে রক্ত পড়লেও…
আরও পড়ুন ➲উওর: রোযাদারদের জন্য নিজ দেহের ক্ষতস্থানে ঔষধ দিয়ে ব্যান্ডেজ ইত্যাদি দূষণীয় নয়। তাতে সে ক্ষত গভীর হোক বা অগভীর। কারণ,…
আরও পড়ুন ➲উওর: রোযাদারদের জন্য চিকিৎসার ক্ষেত্রে সেই ইঞ্জেকশন ব্যবহার করা বৈধ। যা পানাহারের কাজ করে না। যেমন, পেনিসিলিন বা ইনসুলিন ইঞ্জেকশন…
আরও পড়ুন ➲উওর: রোযাদারদের কিডনি অচল হলে রোযা অবস্থায় প্রয়োজন দেহের রক্ত পরিষ্কার ও শোধন করা বৈধ। পরিশুদ্ধ করার পর পুনরায় দেহে…
আরও পড়ুন ➲উওর: রোযাদারদের জন্য দাঁত (স্টোন ইত্যাদি থেকে) পরিষ্কার করা, ডাক্তারি ভরণ (ইনলেই)ব্যাবহার করা এবং যন্ত্রণায় দাঁত তুলে ফেলা বৈধ। তবে…
আরও পড়ুন ➲উওর: স্ত্রীর-দেহ নিয়ে কল্পনা করার ফলে কারো মাযী বা বীর্যপাত হলে রোযা নষ্ট হয় না। যেহেতু মহানবি (সঃ) এর ব্যাপক…
আরও পড়ুন ➲উওর: স্ত্রীর দেহাঙ্গের যে কোন অংশ দেখা রোযাদার স্বামীর জন্যও বৈধ। অবশ্য একবার দেখার ফলেই চরম উত্তেজিত হয়ে কারো মাযী…
আরও পড়ুন ➲উওর: জিভ চোষার ফলে একে অন্যের জিহ্বারস গিলে ফেললে রোযা ভেঙ্গে যাবে। যেমন স্তনবৃন্ত চোষণের ফলে মুখে দুগ্ধ এসে গলায়…
আরও পড়ুন ➲উওর: চুম্বনের ক্ষেত্রে চুম্বন গালে হোক অথবা ঠোঁটে উভয় অবস্থাই সমান। তদনুরূপ সঙ্গমের সকল প্রকার ভূমিকা ও শৃঙ্গারাচার; সকাম স্পর্শ,…
আরও পড়ুন ➲উওর: এ ক্ষেত্রে বৃদ্ধ ও যুবকের মাঝে কোন পার্থক্য নেই; যদি উভয়ের কামশক্তি এক পর্যায়ের হয়। সুতরাং দেখার বিষয় হল,…
আরও পড়ুন ➲উওর: যে রোযাদার স্বামী-স্ত্রী মিলনে ধৈর্য রাখতে পারে; অর্থাৎ সঙ্গম বা বীর্যপাত ঘটে যাওয়ার আশঙ্কা না করে, তাঁদের জন্য আপোসে…
আরও পড়ুন ➲উওর: বাহ্যিক শরীরের চামড়ায় পাউডার বা মলম ব্যবহার করা রোযাদারদের জন্য বৈধ। কারন, তা পেটে পৌছায় না। তদনুরূপ প্রয়োজনে ত্বককে…
আরও পড়ুন ➲উওর: পেটের ভিতরে কোন পরীক্ষার জন্য (এন্ডোসকপি মেশিন) নল বা স্টমাক টিউব সঞ্চালন করার ফলে রোযার কোন ক্ষতি হয় না।…
আরও পড়ুন ➲উওর: রোযাদারের জ্বর হলে তাঁর জন্য পায়খানা-দ্বারে ঔষধ (সাপোজিটরি) রাখা যায়। তদনুরূপ জ্বর মাপা বা অন্য কোন পরীক্ষার জন্য মল-দ্বারে…
আরও পড়ুন ➲উওর: রোযা অবস্থায় সুরমা লাগানো এবং চোখে ও কানে ঔষধ ব্যবহার বৈধ। কিন্তু ব্যবহার করার পর যদি গলার সুরমা বা…
আরও পড়ুন ➲উওর: রাস্তার ধূলা রোযাদারদের নিঃশ্বাসদের সাথে পেটে গেলে রোযার কোন ক্ষতি হয় না। তদনুরূপ যে ব্যক্তি আটাচাকিতে কাজ করে অথবা…
আরও পড়ুন ➲উওর: থুথু গয়ের থেকে বাঁচা দুঃসাধ্য। কারণ, তা মুখে বা গলার গোঁড়ায় জমা হয়ে নিচে এমনটিতেই চলে যায়। অতএব এতে…
আরও পড়ুন ➲উওর: কেটে-ফেটে গিয়ে অথবা ঘা টিপতে গিয়ে অথবা দাঁত তুলতে গিয়ে অথবা দাঁতন করতে গিয়ে রক্ত পড়লে অথবা রক্ত পরীক্ষার…
আরও পড়ুন ➲উওর: রোযাদারদের জন্য সাঁতার কাটতে কোন বাধা নেই। তবে সতর্ক থাকতে হবে, যাতে পানি পেটে চলে না যায়।২৭৭ (ইবনে উষাইমীন)…
আরও পড়ুন ➲উওর: রান্না করতে করতে প্রয়োজনে খাবারের লবন বা মিষ্টি সঠিক হয়েছে কি না, তা চেখে দেখা রোযাদারের জন্য বৈধ। তদনুরূপ…
আরও পড়ুন ➲উওর: রোযার দিনে দাঁতের মাজন (টুথ-পেস্ট বা পাউডার) ব্যবহার না করাই উত্তম। বরং তা রাত্রে এবং ফজরের আগে ব্যবহার করাই…
আরও পড়ুন ➲উওর: রোযাদার দিনের প্রথম ও শেষভাগে যে কোন সময় দাঁতন করতে পারে। রোযাদারের মুখের গন্ধ আল্লাহ্র কাছে প্রিয় বলে তা…
আরও পড়ুন ➲উওর: ইচ্ছাকৃত বমি করলে রোযা নষ্ট হয়ে যায়। মহানবী (সঃ) বলেন, “রোযা অবস্থায় যে ব্যক্তি বমনকে (বমি) দমন করতে সক্ষম…
আরও পড়ুন ➲উওর: চোখ বা কানে ঔষধ দিলে রোযা ভাঙ্গে না। কারণ চোখ ও কান খাদ্যনালী নয় এবং সে ঔষধও কোন খাবারের…
আরও পড়ুন ➲উওর: আযান সঠিক সময়ে হয়ে থাকলে এবং সে আযান হয়ে গেছে—এ কথা না জানলে তাঁর রোযা শুদ্ধ। কারণ অজান্তে বা…
আরও পড়ুন ➲উওর: আযান দেখার বিষয় নয়। দেখার বিষয় হল ফজর উদয়ের সময়। যেমন সময়ের ঘড়িও মজবুত হওয়া প্রয়োজন। নচেৎ মুআযযিন আগে…
আরও পড়ুন ➲উওর: নিয়ত প্রত্যেক ইবাদত তথা রোযার অন্যতম রুকন। আর সারা দিন সে নিয়ত নিরবচ্ছিন্নভাবে মনে জাগ্রত রাখতে হবে; যাতে রোযাদার…
আরও পড়ুন ➲উওর: রমযানের রোযা কাযা রেখে মারা গেলে তাঁর তরফ থেকে মিসকীন খাওয়াতে হবে। আর নযরের রোযা না রেখে মারা গেলে…
আরও পড়ুন ➲উওর: একটানা হওয়া জরুরী নয়। কেটে কেটেও রাখা যায়। তবে উত্তম হল একটানা রাখা। ২৬২ (ইবনে জিবরীন) সূত্র: দ্বীনী প্রশ্নোত্তরলেখক:…
আরও পড়ুন ➲উওর: মহান আল্লাহ্র দেওয়া এ প্রাকৃতিকে রোধ করলে তাঁর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে। মাসিক নিবারক ট্যাবলেট ব্যবহারে মহিলার গর্ভাশয়েরও নানান…
আরও পড়ুন ➲উওর: এ মর্মে একটি হাদীস বর্ণিত আছে, যা সহীহ নয়। ২৬০ (সিঃ যয়ীফাহ ৪৩ নং) সূত্র: দ্বীনী প্রশ্নোত্তরলেখক: আব্দুল হামিদ…
আরও পড়ুন ➲উওর: এ সমস্যা যদি চির সমস্যা হয়, অর্থাৎ পড়ে কাযাও করতে না পারা যায়, তাহলে প্রত্যেক রোযার বিনিময়ে একটি করে…
আরও পড়ুন ➲উওর: রোযাদারদের জন্য এমন দেশে সফর করে রোযা রাখা বৈধ, যেখানকার দিন ঠাণ্ডা ও ছোট। সূত্র: দ্বীনী প্রশ্নোত্তরলেখক: আব্দুল হামিদ…
আরও পড়ুন ➲উওর: বেনামাযীর রোযা কবুল হবে না। যেহেতু নামায ইসলামের খুঁটি, যা ব্যতিরেকে ইসলাম প্রতিষ্ঠিত হতে পারে না। পরন্ত বেনামাযী কাফের…
আরও পড়ুন ➲উওর: অবশ্যই। রোযার নিয়তে রোযা রেখে গ্রাম বা শহর ছেড়ে বের হয়ে গিয়ে তারপর রোযা ভাঙ্গা চলবে। দুপুরে সফর করবে…
আরও পড়ুন ➲উওর: মহান আল্লাহ বলেছেন, “তোমাদের মধ্যে যে ব্যক্তি এ মাসে উপনীত হবে, সে যেন রোযা রাখে।” (বাক্বারাহঃ ১৮৫) আর মহানবী…
আরও পড়ুন ➲উওর: পূর্ব দিককার (প্র্যাচের) দেশগুলিতে চাঁদ এক অথবা দুই দিন পর দেখা যায়। এখন ২৯শে রমযান চাঁদ দেখার অথবা ৩০শে…
আরও পড়ুন ➲উওর: ২৮ দিন রোযা রাখার পর যদি শাওয়ালের চাঁদ শরয়ী সাক্ষ্য দ্বারা প্রমাণিত হলে জানতে হবে যে, রমযান মাসের প্রথম…
আরও পড়ুন ➲উওর: ঈদের চাঁদ কেউ একা দেখলে সে কিন্তু একা একা ঈদ করতে পারে না। বরং চাঁদ দেখা সত্ত্বেও তাঁর জন্য…
আরও পড়ুন ➲উওর: মেঘ বা অন্য কোন কারণে চাঁদ যথাসময়ে না দেখা গেলে মাসের তারিখে ৩০ পূর্ণ করে নিতে হবে। অবশ্য ঈদের…
আরও পড়ুন ➲উত্তর আলহামদু লিল্লাহ। আমরা নিম্নোক্ত প্রশ্নটি শাইখ মুহাম্মদ বিন সালেহ আল-উছাইমীন এর কাছে পেশ করেছি: “কোন কাফেরকে কুরআনের তরজমা দেয়ার…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: সমস্ত প্রশংসা আল্লাহর জন্য। বিশেষ বিশেষ দিনে বিশেষ কোন সূরা পড়ার ব্যাপারে অনেক হাদিস বর্ণিত হয়েছে। কিন্তু জুমার দিন…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: আলহামদুলিল্লাহ। এ প্রশ্নে দুটো মাসয়ালা অন্তর্ভুক্ত রয়েছে: প্রথম মাসয়ালা: কুরআন তেলাওয়াতের জন্য সমবেত হওয়া। সেটা এভাবে যে, উপস্থিত লোকেরা…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: সমস্ত প্রশংসা আল্লাহর জন্য। এই আয়াতে কারীমার মধ্যে আল্লাহ তাআলা হজ্জের কিছু বিধিবিধান ও আদব-আখলাক উল্লেখ করেছেন। আল্লাহ তাআলা…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: আলহামদুলিল্লাহ। এক: ‘উযাইর’ বনী ইসরাইলের একজন নেককার ব্যক্তি। তিনি নবী কিনা- তা সাব্যস্ত হয়নি। যদিও প্রসিদ্ধ অভিমত হচ্ছে- তিনি…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: এক: ইবনে মানযুর বলেন: لوح (লাওহ): “কাঠের প্রশস্ত যে কোন পৃষ্ঠকে লাওহ বলে।” আযহারি বলেন: কাঠের পৃষ্ঠকে লাওহ বলা…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: আলহামদুলিল্লাহ। ইবাদতের জন্য সৃষ্টি করা আর পরীক্ষা করার জন্য সৃষ্টি এ দুটোর মাঝে কোন স্ববিরোধিতা নেই; কারণ ইবাদতটাই আল্লাহ্র…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: আলহামদু লিল্লাহ। আল্লাহ্ তাআলা বলেন: وَالْفَجْرِ وَلَيَالٍ عَشْرٍ “শপথ ফজরের। শপথ দশরাত্রির।”[সূরা আল-ফাজর (১০২)] আলেমদের মাঝে মতভেদ ঘটেছে যে,…
আরও পড়ুন ➲