ছুটে যাওয়া কাযা নামায সমূহ প্রথমে আদায় করবে। তারপর বর্তমান সময়ের নামায আদায় করবে। দেরী করা ঠিক হবে না। মানুষের…
আরও পড়ুন ➲কোন নারী যদি এমন লোককে বিবাহ করে, যে ছালাত আদায় করে না, জামাআতের সাথেও না বাড়ীতেও একাকি না। তার বিবাহ…
আরও পড়ুন ➲মসজিদে প্রবেশ করে যদি দেখে যে, এশার নামায দাঁড়িয়ে পড়েছে। তারপর মনে পড়ল যে, মাগরিব ছালাত আদায় করে নি। তখন…
আরও পড়ুন ➲পরিবারের লোকেরা যদি একেবারেই ছালাত আদায় না করে, তবে তারা কাফের ইসলাম থেকে বের হয়ে মুরতাদে পরিণত হবে। তাদের সাথে…
আরও পড়ুন ➲মাসআলাটি মতভেদপূর্ণ। বিশুদ্ধ কথা হচ্ছে, ধারাবাহিকতা রহিত হয়ে যাবে। কেননা আল্লাহ্ তা‘আলা বলেন, رَبَّنَا لَا تُؤَاخِذْنَا إِنْ نَسِينَا أَوْ أَخْطَأْنَا…
আরও পড়ুন ➲বিবাহের প্রস্তাবকারী যদি জামাআতের সাথে ছালাত আদায় না করে, তবে সে আল্লাহ্ ও রাসূলের নাফারমান্ত গোনাহ্গার। মুসলমানদের ইজমার বিরোধীতাকারী। কেননা…
আরও পড়ুন ➲সময় হওয়ার আগে ছালাত আদায় করলে তা বিশুদ্ধ হবে না। কেননা আল্লাহ্ বলেনঃ ]إِنَّ الصَّلَاةَ كَانَتْ عَلَى الْمُؤْمِنِينَ كِتَابًا مَوْقُوتًا[…
আরও পড়ুন ➲যারা ফজর ছালাত বিলম্ব করে আদায় করে এমনকি তার সময় পার হয়ে যায়- যদি বিশ্বাস করে যে, এরূপ করা বৈধ,…
আরও পড়ুন ➲শরীয়ত নির্ধারিত সময়ে ছালাত আদায় করাই ছালাতের পূর্ণাঙ্গরূপ। এজন্য ‘আল্লাহ্র কাছে কোন্ আমলটি উত্তম?’ এ প্রশ্নের জবাবে নবী (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি…
আরও পড়ুন ➲ইচ্ছাকৃতভাবে সময় পার করে সূর্য উঠার পর ফজর ছালাত আদায় করলে তা কবূল হবে না। কেননা রাত না জেগে আগেভাগে…
আরও পড়ুন ➲এ ব্যাপারে রাসূলুল্লাহ্ (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) থেকে একটি হাদীছ বর্ণিত হয়েছে। মুআয্যিন যখন ইক্বামতে ‘ক্বাদক্বামাতিছ ছালাত’ বলত, তখন তিনি…
আরও পড়ুন ➲বিশুদ্ধ কথা হচ্ছে, কোনভাবেই ছালাতের নির্দিষ্ট সময় অতিবাহিত করা বৈধ নয়। কোন লোক যদি সময় পার হয়ে যাওয়ার ভয় করে,…
আরও পড়ুন ➲ইক্বামত বলার সময় তার পিছে পিছে শব্দগুলো উচ্চারণ করার ব্যাপারে একটি হাদীছ আবু দাঊদে বর্ণিত হয়েছে। কিন্তু তা যঈফ। যা…
আরও পড়ুন ➲আল্লাহ্ তা‘আলা মানুষের উপর আবশ্যক করেছেন যাবতীয় ইবাদত বাস্তবায়ন করা- যদি তার মধ্যে সে যোগ্যতা ও ক্ষমতা থাকে। যেমন সে…
আরও পড়ুন ➲ছালাত ইসলামের একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ রুকন; বরং এটা কালেমায়ে শাহাদাতের পর দ্বিতীয় রুকন। এটি অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের দ্বারা সংঘটিত গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত। এটা…
আরও পড়ুন ➲ইচ্ছাকৃতভাবে ছালাত পরিত্যাগ করার পর তওবা করে আল্লাহ্র পথে ফিরে আসলে ছেড়ে দেয়া ছালাত সমূহ কাযা আদায় করতে হবে কিনা…
আরও পড়ুন ➲এই নারীর অসুখ শুরু হওয়ার পূর্বে তথা গত মাসে তার ঋতুর যে দিন তারিখ নির্দিষ্ট ছিল, সেই নির্দিষ্ট দিন সমূহে…
আরও পড়ুন ➲বিদ্বানদের নিকট পরিচিত কথা হচ্ছে, নারীর গর্ভ যদি তিন মাস অতিবাহিত হওয়ার পর পড়ে যায়, তবে সে নামায পড়বে না।…
আরও পড়ুন ➲নেফাস বিশিষ্ট স্ত্রীর সাথে সহবাস করা স্বামীর জন্য জায়েয নয়। যদি চল্লিশ দিনের মধ্যে সে পবিত্র হয়ে যায়, তবে গোসল…
আরও পড়ুন ➲কোন পরিবর্তন ছাড়াই যদি নেফাস বিশিষ্ট নারীর স্রাব চল্লিশ দিন অতিবাহিত হওয়ার পরও চলতে থাকে- যদি চল্লিশ দিনের পরের স্রাব…
আরও পড়ুন ➲ঋতু বন্ধ করার জন্য ঔষধ (ট্যাবলেট) ব্যবহার করলে স্বাস্ত্যগত দিক থেকে কোন ক্ষতির সম্ভাবনা না থাকলে, তাতে কোন অসুবিধা নেই।…
আরও পড়ুন ➲ঋতুর ক্ষেত্রে নারীদের সমস্যা সাগরতুল্য যার কোন কুল কিনারা নেই। এর অনেক কারণের মধ্যে অন্যতম একটি কারণ হচ্ছে, গর্ভ বা…
আরও পড়ুন ➲নিজের ইচ্ছায় ঋতুস্রাব চালু করার কারণে যদি স্রাব চালু হয়ে যায় এবং নারী নামায পরিত্যাগ করে তবে উক্ত নামাযের কাযা…
আরও পড়ুন ➲গোসল করার দু’টি পদ্ধতি রয়েছেঃ প্রথম পদ্ধতিঃ ওয়াজিব পদ্ধতি। আর তা হচ্ছে সমস্ত শরীরে পানি প্রবাহিত করা। অবশ্য কুলি করা…
আরও পড়ুন ➲হলুদ রংয়ের এই তরল পদার্থ যদি ঋতুর সময় হওয়ার পূর্বে নির্গত হয়, তবে তা কিছু নয়। কেননা উম্মে আত্বীয়্যা (রাঃ)…
আরও পড়ুন ➲বিশুদ্ধ মতে ঋতুর সর্বনিম্ন ও সর্বোচ্চ দিন নির্দিষ্ট বলে কিছু নেই। কেননা আল্লাহ বলেনঃ ]يسألونَكَ عَنْ الْمَحِيْضِ قُلْ هُوَ أذىً…
আরও পড়ুন ➲নাপাক অবস্থায় প্রজোয্য বিধান সমূহ নিম্নরূপঃ প্রথমঃ নাপাক ব্যক্তির জন্য নামায আদায় করা হারাম। ফরয, নফল, জানাযা সবধরণের নামায। কেননা…
আরও পড়ুন ➲জনৈক নারী মাসিক থেকে পবিত্র হওয়ার পর গোসল করে নামায শুরু করেছে। এভাবে নয় দিন অতিবাহিত হওয়ার পর আবার স্রাব দেখা গেছে। তিন দিন স্রাব প্রবাহমান ছিল। তখন নামায পড়েনি। তারপর পবিত্র হলে গোসল করে এগার দিন নামায আদায় করেছে। তারপর আবার তার স্বাভাবিক মাসিক শুরু হয়েছে। সে কি ঐ তিন দিনের নামায কাযা আদায় করবে? নাকি তা হায়েযের দিন হিসেবে গণ্য করবে?
নারীর গর্ভ থেকে যখনই রক্ত প্রবাহিত হবে তখনই তা ঋতু বা হায়েয হিসেবে গণ্য হবে। চাই সেই ঋতুর সময় পূর্বের…
আরও পড়ুন ➲গর্ভবতীর হায়েয হয় না। যেমনটি ইমাম আহমাদ বিন হাম্বাল (রহঃ) বলেছেন। কেননা নারীর গর্ভ তো হায়েয বন্ধ হওয়ার মাধ্যমেই জানা…
আরও পড়ুন ➲ঘুম থেকে জাগ্রত হয়ে কাপড় ভিজা পেলে তিনটি অবস্থা হতে পারেঃ প্রথম অবস্থাঃ নিশ্চিত হবে যে, এই ভিজা বীর্যপাতের কারণে…
আরও পড়ুন ➲এই নারীর ঋতুর দিন ছিল ছয় দিন। কিন্তু তা বৃদ্ধিপ্রাপ্ত হয়ে নয় দিন বা দশ দিন বা এগার দিন হয়ে…
আরও পড়ুন ➲নির্দিষ্ট ও পরিচিত নিয়মে যে নারীর স্রাব নির্গত হচ্ছে, তার উক্ত স্রাব বিশুদ্ধ মতে হায়েয বা ঋতুস্রাব হিসেবে গণ্য হবে।…
আরও পড়ুন ➲সাধারণ স্পর্শ, শৃঙ্গার, চুম্বন, আলিঙ্গন প্রভৃতির মাধ্যমে স্বামী-স্ত্রী পরস্পর আনন্দ বিনোদন করলে তাদের উপর গোসল ফরয হবে না। তবে যদি…
আরও পড়ুন ➲উত্তরঃ নামাযের সময় প্রবেশ করার পর যদি নারীর ঋতুস্রাব শুরু হয়, যেমন উদাহরণ স্বরূপ যোহরের নামায শুরু হওয়ার আধাঘন্টা পর…
আরও পড়ুন ➲এই মাসআলায় বিশুদ্ধ কথা হচ্ছে, শিশু যদি পুরুষ হয় এবং শুধুমাত্র মাতৃদুগ্ধ তার খাদ্য হয়, তবে তার পেশাব হালকা নাপাক।…
আরও পড়ুন ➲গোসল ফরয হওয়ার কারণ সমূহ নিম্নরূপঃ ১) জাগ্রত বা নিদ্রা অবস্থায় উত্তেজনার সাথে বীর্যপাত হওয়া। কিন্তু নিদ্রা অবস্থায় উত্তেজনার অনুভব…
আরও পড়ুন ➲আসল কথা হচ্ছে, নারীর গর্ভ থেকে নির্গত রক্ত হায়েযেরই হয়ে থাকে। কিন্তু যখন প্রমাণিত হয়ে যাবে যে, তা ইসে-হাযার স্রাব…
আরও পড়ুন ➲দেয়াল হচ্ছে পবিত্র মাটির অন্তর্ভুক্ত। দেয়াল যদি পাথর বা মাটির তৈরী ইট দ্বারা নির্মিত হয়, তবে তা দ্বারা তায়াম্মুম করা…
আরও পড়ুন ➲মাদ্রাসায় বা তার আশেপাশে যদি পানি না পাওয়া যায়, তবে শিক্ষক ছাত্রদের সতর্ক করবেন, তারা যেন পবিত্র না হয়ে কুরআন…
আরও পড়ুন ➲প্রয়োজন দেখা দিলে ঋতুবতী নারীর কুরআন পাঠ করা জায়েয। যেমন সে যদি শিক্ষিকা হয়, তবে পাঠ দানের জন্য কুরআন পড়তে…
আরও পড়ুন ➲প্রাধান্যযোগ্য মত হচ্ছে তায়াম্মুমের জন্য মাটিতে ধুলা লেগে থাকা শর্ত নয়। বরং মাটি দ্বারা তায়াম্মুম করলেই যথেষ্ট হবে, চাই তাতে…
আরও পড়ুন ➲বিশুদ্ধ কথা হচ্ছে, স্ত্রীকে স্পর্শ করলে কখনোই ওযু ভঙ্গ হবে না। একথার দলীল হচ্ছে, নবী (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) থেকে…
আরও পড়ুন ➲নাপাক হলেই গোসল করা ওয়াজিব। কেননা আল্লাহ বলেন, وَإِنْ كُنْتُمْ جُنُبًا فَاطَّهَّرُوا “তোমরা যদি অপবিত্র হও, তবে পবিত্রতা অর্জন কর।”…
আরও পড়ুন ➲ওযু বিনষ্টের কারণগুলো কি কি সে সম্পর্কে বিদ্বানদের মধ্যে মতভেদ রয়েছে। ওযু বিনষ্টের কারণ হিসেবে দলীলের ভিত্তিতে যা প্রমাণিত হবে,…
আরও পড়ুন ➲পানি না থাকার কারণে বা ক্ষতির সম্ভাবনা থাকার কারণে পানি ব্যবহার করতে অপারগ হলে, তায়াম্মুম করবে। এর পদ্ধতি হচ্ছে, পবিত্র…
আরও পড়ুন ➲মাসেহ বৈধ হওয়ার সময় সীমা অতিবাহিত হওয়ার পর যদি ওযু ভঙ্গ হয় এবং তাতে মাসেহ করে নামায আদায় করে, তবে…
আরও পড়ুন ➲কুলি না করলে এবং নাকে পানি দিয়ে নাক না ঝাড়লে গোসল বিশুদ্ধ হবে না। কেননা আল্লাহ্ বলেন, وَإِنْ كُنْتُمْ جُنُبًا…
আরও পড়ুন ➲মোজা খোলার পর ওযু থাকাবস্থায় আবার তা পরিধান করার দু’টি অবস্থাঃ প্রথম অবস্থাঃ হয়তো এটা তার প্রথম ওযু হবে। অর্থাৎ-…
আরও পড়ুন ➲নখ পালিশ হচ্ছে এক প্রকার রং যা নারীরা তাদের নখে ব্যবহার করে থাকে। এটি গাঢ় হয়ে থাকে। নারী যদি নামাযী…
আরও পড়ুন ➲উত্তরঃ মাসআলাটির ভিত্তি হচ্ছে, ওযুর অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ ধোয়ার ক্ষেত্রে পরম্পরা রক্ষা করা, ওযু বিশুদ্ধ হওয়ার শর্ত কি না? এতে বিদ্বানদের মধ্যে…
আরও পড়ুন ➲ওযু করার সময় কেউ যদি একটি অঙ্গ ভুলে যায়, তবে যদি অচিরেই তা মনে পড়ে, তাহলে তা ধৌত করবে এবং…
আরও পড়ুন ➲ওযুর মধ্যে ধারাবাহিকতার অর্থ হচ্ছে, আল্লাহ্ যে ধারাবাহিকতার সাথে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের কথা উল্লেখ করেছেন সেভাবে ওযু করা। আল্লাহ প্রথমে মুখমন্ডল ধোয়ার…
আরও পড়ুন ➲কান মাসেহ করার জন্য হাতে নতুন পানি নেয়া আবশ্যক নয়। বিশুদ্ধ মতানুযায়ী মুস্তাহাবও নয়। কেননা নবী (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)…
আরও পড়ুন ➲কারো মুখে যদি দাঁত বাধানো থাকে, তবে ওযুর সময় উহা খুলে রাখা আবশ্যক নয়। উহা হাতের আংটি বা ঘড়ি ব্যবহার…
আরও পড়ুন ➲খাতনার বিষয়টি মতভেদপূর্ণ। নিকটবর্তী মত হচ্ছে, পুরুষের খাতনা করা ওয়াজিব আর নারীর জন্য সুন্নাত। এই পার্থক্যের কারণ হচ্ছে, পুরুষের খাতনার…
আরও পড়ুন ➲ওযুর প্রারম্ভে ‘বিসমিল্লাহ’ বলা ওয়াজিব নয়; বরং উহা সুন্নাত। কেননা এক্ষেত্রে বর্ণিত হাদীছ ছহীহ বলার ক্ষেত্রে অনেকের আপত্তি রয়েছে। ইমাম…
আরও পড়ুন ➲উত্তরঃ নিম্ন লিখিত সময় মেসওয়াক করা গুরুত্বপূর্ণঃ নিদ্রা থেকে জাগ্রত হলে, গৃহে প্রবেশ করে, ওযুতে কুলি করার সময়, নামাযে দন্ডায়মান…
আরও পড়ুন ➲পশ্চাদদেশ থেকে বায়ু নির্গত হলে ওযু বিনষ্ট হবে। কেননা নবী (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেনঃ لَا يَنْصَرِفْ حَتَّى يَسْمَعَ صَوْتًا…
আরও পড়ুন ➲বিদ্বানদের নিকট প্রসিদ্ধ কথা হচ্ছে, কেউ যদি পরিহিত দু’টি মোজার কোন একটিতে মাসেহ করে তবে সেটারই মাসেহ হবে দ্বিতীয়টির মাসেহ…
আরও পড়ুন ➲এ অবস্থায় নিশ্চিয়তার উপর নির্ভর করবে। যদি সন্দেহ করে যে, যোহরের সময় মাসেহ করেছে না আছরের সময়। তখন সে আছরের…
আরও পড়ুন ➲মুক্বীম অবস্থায় কোন লোক যদি মোজার উপর মাসেহ করে এরপর সফর করে, তবে সে সফরের সময়সীমা অনুযায়ী আমল করবে, এটাই…
আরও পড়ুন ➲এ মাসআলায় বিদ্বানদের থেকে কয়েকটি মত পাওয়া যায়ঃ একদল বিদ্বান বলেন, বন্ধ ঘর ছাড়া অন্য কোথাও কিবলা সামনে বা পিছনে…
আরও পড়ুন ➲মাসআলাটি বিদ্বানদের মাঝে মতবিরোধপূর্ণ। একদল বিদ্বান বলেন, পবিত্রতা পূর্ণরূপে সম্পন্ন করার পর মোজা পরিধান করবে। অন্যদল বলেন, যদি প্রথমে ডান…
আরও পড়ুন ➲টয়লেটের মধ্যে ওযু করলে মনে মনে বিসমিল্লাহ্ বলবে, মুখে উচ্চারণ করে বলবে না। কেননা ওযু ও গোসলে ‘বিসমিল্লাহ্’ ওয়াজিব হওয়ার…
আরও পড়ুন ➲না, একই সাথে মাসেহ ও তায়াম্মুম করতে হবে না। কেননা একটি অঙ্গে পবিত্রতার দু’টি পদ্ধতি ব্যবহার করা শরঈ মূলনীতির পরিপন্থী।…
আরও পড়ুন ➲আল্লাহর নাম সম্বলিত কাগজ যদি বাইরে প্রকাশিত না থাকে বরং তা পকেটের মধ্যে থাকে বা গোপনে অপ্রকাশিত অবস্থায় থাকে, তবে…
আরও পড়ুন ➲প্রথমত আমাদের জানা উচিৎ যে, পট্টি কি? পট্টি বা ব্যান্ডেজ হচ্ছে এমন বস্ত যা ভাঙ্গা-মচকা জোড়া লাগানোর জন্য ব্যবহার করা…
আরও পড়ুন ➲বিদ্বানগণ বলেন, কুরআন শরীফ সাথে নিয়ে টয়লেটে প্রবেশ করা জায়েয নয়। কেননা একথা সর্বজন বিদিত যে, পবিত্র কুরআন এমন সম্মান…
আরও পড়ুন ➲বিশুদ্ধ মত হচ্ছে, ছেঁড়া মোজা এবং বাইরে থেকে চামড়া দেখা যায় এমন পাতলা মোজার উপর মাসেহ করা জায়েয। যে অঙ্গের…
আরও পড়ুন ➲নিম্ন লিখিত দু’টি শর্তের ভিত্তিতে দাঁড়িয়ে প্রস্রাব করা যায়ঃ ১) প্রস্রাবের ছিটা থেকে সে নিরাপদ থাকবে। ২) কেউ যেন তার…
আরও পড়ুন ➲এটি গুরুত্বপূর্ণ একটি মাসআলা। এর সঠিক বিবরণ মানুষের জানা দরকার। তাই বিস্তারিতভাবে আমি প্রশ্নটির জবাব দিব। ইন্শাআল্লাহ্। কুরআন ও সুন্নাহ্র…
আরও পড়ুন ➲কোন মানুষের জন্য এমন কারো সামনে নিজের লজ্জাস্থান উম্মুক্ত করা জায়েয নয় যার জন্য তার লজ্জাস্থান দেখা হালাল নয়। ওযুখানায়…
আরও পড়ুন ➲এটা সুন্নাত পরিপন্থী কাজ। এতে ভ্রান্ত মতবাদ শিয়া রাফেযীদের সাথে সদৃশ্য হয়ে যায়। কেননা তারা মোজার উপর মাসেহ করা জায়েয…
আরও পড়ুন ➲একান্ত প্রয়োজন দেখা না দিলে পুরুষের জন্য স্বর্ণের দাঁত লাগানো জায়েয নয়। কেননা পুরুষের জন্য স্বর্ণ পরিধাণ করা ও তা…
আরও পড়ুন ➲শরীয়ত সম্মত ওযুর পদ্ধতি দু’ভাগে বিভক্তঃ প্রথম ভাগ হচ্ছে: ওয়াজিব পদ্ধতি। যা না করলে ওযুই হবে না। আর তা হচ্ছে…
আরও পড়ুন ➲হে প্রশ্নকারী আপনি জেনে রাখুন! এবং যারাই এই প্রশ্নের উত্তর পাঠ করবে তাদেরও জেনে রাখা উচিৎ যে, প্রত্যেক মু’মিনের জন্য…
আরও পড়ুন ➲যদিও এ পানি পরিবর্তন হয়ে থাকে তবুও উহা পবিত্র। কেননা বাইরের কোন নাপাক বস্ত দ্বারা তার পরিবর্তন সৃষ্টি হয়নি। বরং…
আরও পড়ুন ➲বাহ্যিক নাপাক বস্ত অপসারিত করা উদ্দিষ্ট ইবাদত নয়। অর্থাৎ ইহা ইবাদতের অন্তর্ভুক্ত নয়। বরং এ দ্বারা উদ্দেশ্য হচ্ছে উক্ত নাপাক…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: এ ধরণের কথা বলা জায়েয নেই। কে তাকে সংবাদ দিল যে, সন্তুষ্ট চিত্তে সে আল্লাহর দিকে ফেরত যাচ্ছে? কাউকে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: আমি এ কথাটি বলা অপছন্দ করি। কথাটিতে আল্লাহর ওপর কোনো কিছু চাপিয়ে দেওয়া হচ্ছে বলে মনে হয়। আল্লাহর ওপর…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের আগমণের পর, খৃষ্টানদেরকে মাসীহী বলা ঠিক নয়। তারা যদি সত্যিকার অর্থে মাসীহী হত, তাহলে অবশ্যই…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: শব্দের উচ্চারণ বলতে যদি তার উদ্দেশ্য হয় আরবী ভাষা, তাহলে কোনো অসুবিধা নেই। তার কারণ এ যে, আকীদা ঠিক…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: মৃত ব্যক্তিকে লক্ষ্য করে একথাটি বলা সম্পূর্ণ হারাম। যদি তুমি বল সে তার শেষ গন্তব্যে চলে গেছে, তার অর্থ…
আরও পড়ুন ➲প্রশ্ন:কিছু সংখ্যক মানুষ দাবী করে যে, দীনের অনুসরণই মুসলিমদেরকে উন্নতি থেকে পিছিয়ে রেখেছে। তাদের দলীল হলো পাশ্চাত্য দেশসমূহ সকল প্রকার দীনকে প্রত্যাখ্যান করেই বর্তমানে উন্নতির চরম শিখরে আরোহন করতে সক্ষম হয়েছে। তারা এও বলে যে, পাশ্চাত্য বিশ্বেই বেশি করে বৃষ্টি ও ফসলাদি উৎপন্ন হয়ে থাকে। এ ব্যাপারে আপনার মতামত জানতে চাই?
উত্তর: দুর্বল ঈমানদার, ঈমানহীন এবং ইতিহাস সম্পর্কে অজ্ঞ লোকেরাই কেবল এ ধরণের কথা বলতে পারে। মুসলিম জাতি ইসলামের প্রথম যুগে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: অমুসলিমদেরকে আরব উপ-দ্বীপে প্রবেশ করানোতে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের বাণীর বিরোধীতা করার আশঙ্কা রয়েছে। তিনি মৃত্যু শয্যায় শায়িত অবস্থায়…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: দীনকে খোসা এবং মূল হিসেবে দু’ভাগে বিভক্ত করা বৈধ নয়। দীনের সবই মূল এবং মানব জাতির জন্য উপকারী। তা…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: আল্লাহর শত্রু কাফিররা যে সমস্ত কাজ-কর্ম করে, তা তিন প্রকরঃ- ১. ইবাদাত ২. অভ্যাস এবং ৩. কারিগরি ও শিল্পকলা।…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: ইসলামী চিন্তাধারা বা অনুরূপ শব্দ বলা যাবে না। ইসলামকে যদি চিন্তাধারা বলি, তাহলে অর্থ দাঁড়ায় যে, এটি চিন্তাপ্রসূত বিষয়…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: যে মুসলিম ভাই অমুসলিমদের সাথে চাকুরী করে, তার জন্য আমার উপদেশ হলো, সে এমন একটি কর্মক্ষেত্র তালাশ করবে, যা…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: আমরা এতে নাজায়েযের কিছু মনে করি না। মনে হয় এ ধরণের কিছু হাদীস পাওয়া যায় যে, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: কাউকে শহীদ বলা দু’ভাবে হতে পারে। (১) নির্দিষ্ট কোনো কাজকে উল্লেখ করে শহীদ বলা। এভাবে বলা, যে ব্যক্তি আল্লাহর…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: তিনটি শর্ত সাপেক্ষে অমুসলিম দেশে ভ্রমণ করা বৈধ: ১. ভ্রমণকারীর কাছে প্রয়োজনীয় ইলম বিদ্যমান থাকা, যার মাধ্যমে সকল সন্দেহ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: কথাগুলো অপছন্দনীয় এবং শরী‘আত সম্মত নয়। কারণ, পরিস্থিতির কোনো ইচ্ছা নেই। এমনিভাবে তাকদীরেরও নিজস্ব কোনো ইচ্ছা নেই। আল্লাহর ইচ্ছাতেই…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: আল্লাহ তা‘আলা যে সমস্ত ব্যক্তি বা বিষয় হতে নিজেকে সম্পর্ক মুক্ত ঘোষণা করেছেন, প্রত্যেক মুসলিমের উচিৎ তা থেকে নিজেকে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: এভাবে বলা উচিৎ নয়। হতে পারে সে ফাতওয়া দিতে ভুল করবে। কাজেই তার ভুল ফাতওয়া ইসলামের বিধান হতে পারে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: প্রশ্নটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তাই বিস্তারিতভাবে এর উত্তর দিতে চাই। উসীলার অর্থ হচ্ছে কোনো উদ্দেশ্যে পৌঁছার জন্যে মাধ্যম গ্রহণ করা।…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: কোনো কোনো ঘর, যানবাহন এবং স্ত্রী লোকের ভিতরে আল্লাহ তা‘আলা বিশেষ কোনো উদ্দেশ্যে অমঙ্গল নির্ধারণ করে থাকেন। হতে পারে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: প্রশ্নে বর্ণিত বাক্যটি বলা ঠিক নয় বরং এটি দো‘আর মধ্যে সীমালংঘন করার শামিল। কারণ, আল্লাহ ব্যতীত কোনো বস্তুই চিরস্থায়ী…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: ঈদুল ফিতর, ঈদুল আজহা এবং সপ্তাহের ঈদ শুক্রবার ব্যতীত ইসলামে কোনো ঈদের অস্তিত্ব নেই। অনুরূপভাবে আরাফা দিবসকে হাজীদের ঈদ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: ইসলামী শরী‘আতে যে ঈদ রয়েছে, তা ব্যতীত সকল প্রকার ঈদ বা উৎসব পালন করা বিদ‘আত, যা সালাফে সালেহীনের যুগে…
আরও পড়ুন ➲