হজ্জের ইহরাম হলে নিজ নিজ ঘর থেকে, আর উমরার ইহরাম হলে মসজিদে তানয়ীমে যাবে অথবা হারামের হুদুদের (সীমানার) বাইরে…
আরও পড়ুন ➲উপরে বর্ণিত চতুর্থ মীকাত ‘ইয়ালামলাম’ নামক স্থান থেকে। আকাশ পথে বিমান যখন উক্ত মীকাতে পৌছে তখন ক্যাপ্টেনের পক্ষ থেকে…
আরও পড়ুন ➲৩টি যথাঃ (১) মীকাত থেকে ইহরাম বাঁধা। (২) সেলাইবিহীন কাপড় পরিধান করা। (৩) তালবিয়াহ পাঠ করা। অর্থাৎ নিয়ত করার…
আরও পড়ুন ➲হাঁ, পারবে। কারণ স্ত্রীসহবাস বা স্বপদোষের কারণে যে নাপাক হয় তা ইচ্ছা করলেই নিমিষের মধ্যে গোসল করে পবিত্র হওয়া…
আরও পড়ুন ➲এতে হজ্জ বা উমরার কোন ক্ষতি হবে না। এমনকি নখের অংশবিশেষ পড়ে গেলেও সমস্যা নেই। সূত্র: প্রশ্নোত্তরে হজ্জ ও উমরা।…
আরও পড়ুন ➲এটি ঠিক নয়। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ও সাহাবায়ে কিরাম এমনটি করেননি। উলামায়ে কিরাম এটিকে বিদআত বলেছেন। বিশুদ্ধ হলো…
আরও পড়ুন ➲ব্লেড বা ক্ষুর দিয়ে সম্পূর্ণ মাথা কামিয়ে দিবে। চুলবিহীন মাথাও ব্লেড দিয়ে এভাবে মুন্ডন করা হানাফী, মালেকী ও হাম্বলী…
আরও পড়ুন ➲মিনায় আজকের রাত্রি যাপন মুস্তাহাব বা সুন্নাত। যেহেতু আগামীকাল আরাফার দিন, সেহেতু আজকের রাতকে বলা হয় ‘‘আরাফার রাত’’। এ…
আরও পড়ুন ➲৫টি মীকাত। ১। মদ্বীনাবাসীদের জন্য যুল হুলাইফা ذو الحليفة ২। সিরিয়াবাসীদের জন্য আল-জুহফা الجحفة ৩। নজদবাসীদের জন্য কারনুল মানাযিল …
আরও পড়ুন ➲যে কোন একটা স্থান থেকেই ইহরাম বাঁধা যাবে। এ বিষয়ে তারা স্বাধীন।ডোনেট করুন সূত্র: প্রশ্নোত্তরে হজ্জ ও উমরা।লেখক:…
আরও পড়ুন ➲আদবগুলো নিম্নরূপঃ (১) গোসল করে নেয়া, (২) পরিপূর্ণ পবিত্র থাকা, (৩) কিবলামুখী হয়ে দোয়া করা ও অন্যান্য তাসবীহ পড়া,…
আরও পড়ুন ➲মেয়েদের ইহরামের জন্য বিশেষ কোন পোষাক নেই। মেয়েরা সাধারণতঃ যে কাপড় পরে থাকে সেটাই তাদের ইহরাম। তারা নিজ ইচ্ছা…
আরও পড়ুন ➲এমনটি ঘটলে ফরয গোসল করে নেবে এবং কাপড় ধুয়ে ফেলবে। এতে হজ্জ বা উমরার কোন ক্ষতি হবে না। এমনকি…
আরও পড়ুন ➲ইহরামের কাপড় পরার পর যখনই নিয়ত করা শেষ করবেন তখন থেকে তালবিয়াহ পাঠ শুরু করবেন, আর শেষ করবেন হারাম…
আরও পড়ুন ➲মহিলাদের জন্য মাথা মুন্ডনের কোন বিধান নেই। তারা তাদের মাথার চার ভাগের একাংশ চুলের অগ্রভাগ থেকে আঙ্গুলের উপরের গিরার…
আরও পড়ুন ➲চার রাকআত বিশিষ্ট ফরয নামাযগুলো দু’রাকআত করে পড়তে হবে। এটাকে কসর করা বলা হয়। সে নামাযগুলো হলো যুহর, আসর…
আরও পড়ুন ➲২ প্রকারঃ (ক) সময়ের মীকাত, (খ) স্থানের মীকাত। হজ্জের জন্য সময়ের মীকাত হল শাওয়াল, যিলকদ এবং যিলহজ্জ মাস। অনেকের…
আরও পড়ুন ➲হজ্জের জন্য তারা তাদের নিজেদের ঘর থেকেই ইহরাম বাধবে। তাদেরকে মীকাতে যেতে হবে না। সূত্র: প্রশ্নোত্তরে হজ্জ ও উমরা। লেখক:…
আরও পড়ুন ➲নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম একটা দোয়া সাধারণতঃ তিনবার করে করতেন। কিন্তু আরাফার মাঠে পুনরাবৃত্তি করতেন আরো বেশী পরিমাণে। …
আরও পড়ুন ➲চাদরের মত দু’টুকরা কাপড় একটি নীচে পরবে। দ্বিতীয়টি গায়ে দিবে। কাপড়গুলো সেলাইবিহীন হতে হবে। পরিচ্ছন্ন ও সাদা রং হওয়া…
আরও পড়ুন ➲তালবিয়ার বাক্যটি নিম্নরূপঃ لَبَّيْكَ اللَّهُمَّ لَبَّيْكَ – لَبَّيْكَ لاَ شَرِيكَ لَكَ لَبَّيْكَ ু إِنَّ الْحَمْدَ وَالنِّعْمَةَ لَكَ وَالْمُلْكَ –…
আরও পড়ুন ➲তখন ইস্তিনজা করে ঐ অংশটি ধুয়ে পরিষ্কার করে নেবে। আর সালাতের ওয়াক্ত হলে অজু করে সালাত আদায় করবে। সূত্র: প্রশ্নোত্তরে…
আরও পড়ুন ➲(১) পুরা মাথা মুন্ডন করবেন অথবা মাথার সব অংশ থেকে চুল ছোট করে কেটে ফেলবেন। (২) চুল ছোট করে…
আরও পড়ুন ➲সূর্যোদয়ের পর থেকে যুহরের নামাযের আগেই রওয়ানা দেয়া মুস্তাহাব। অর্থাৎ যুহরের নামাযের আগেই মিনায় চলে যাওয়া উত্তম। সূত্র:…
আরও পড়ুন ➲কাবা শরীফ গমনকারীদেরকে কাবা হতে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ দূরত্বে থেকে ইহরাম বাঁধতে হয়, যে স্থানগুলো নবীজির হাদীস দ্বারা নির্ধারিত…
আরও পড়ুন ➲নিকটস্থ প্রথম মীকাতের পাশ দিয়ে যখন যাবে তখনই ইহরাম বাধবে। সূত্র: প্রশ্নোত্তরে হজ্জ ও উমরা। লেখক: অধ্যাপক মোঃ নূরুল ইসলাম।
আরও পড়ুন ➲মাথায়, দাড়িতে ও সারা শরীরে মাখা যায়। ইহরাম পরিধানের পর যদি এর সুগন্ধ শরীরে থেকে যায় তাতে কোন অসুবিধা…
আরও পড়ুন ➲তালবিয়াহ পাঠ শুরু করবেন, আর তা- (ক) বেশী বেশী পড়বেন। (খ) উচ্চস্বরে পড়বেন। (গ) তবে মেয়েরা পড়বে নীচু স্বরে,…
আরও পড়ুন ➲আপনার মনের যত সব হাজত আছে সবই তা প্রাণ খুলে আল্লাহর কাছে চাইতে পারেন আপনার ভাষায়। এছাড়াও নবী সাল্লাল্লাহু…
আরও পড়ুন ➲না, সুগন্ধওয়ালা সাবান দিয়ে গোসল করা জায়েয নয়, এমনকি হাতও ধুইবে না। সূত্র: প্রশ্নোত্তরে হজ্জ ও উমরা। লেখক: অধ্যাপক মোঃ…
আরও পড়ুন ➲(১) পুরা মাথা মুন্ডন করবেন অথবা মাথার সব অংশ থেকে চুল ছোট করে কেটে ফেলবেন। (২) চুল ছোট করে কাটার…
আরও পড়ুন ➲হজ্জের জন্য মনে মনে নিয়ত করবেন এবং মুখেও বলবেন لَبَّيْكَ حَجًّا অথবা বলবেন اَللَّهُمَّ لَبَّيْكَ حَجًّا শেষ হলে তালবিয়াহ…
আরও পড়ুন ➲ইবাদাত কবূলের শর্ত ৪টি, যথাঃ (১) ঈমান থাকাঃ অর্থাৎ কাফির ও মুশরিক থাকা অবস’ায় কোন ইবাদাত আল্লাহর কাছে গ্রহণযোগ্য…
আরও পড়ুন ➲পঞ্চম মীকাতটির নাম (ذات عرق) ‘যাতুইরক’। এটা মক্কা শহর থেকে ১০০ কিলোমিটার দূরে। প্রয়োজনীয় রাস্তাঘাট না থাকায় এটি এখন…
আরও পড়ুন ➲নখ কাটা, গোফ খাট করা, বোগল ও নাভির নীচের চুল কামানো ও তা পরিষ্কার করা। তবে ইহরামের পূর্বে পুরুষ…
আরও পড়ুন ➲ক) উমরার সময় বলবেন- لَبَّيْكَ عُمْرَةً অথবা বলবেন, اَللَّهُمَّ لَبَّيْكَ عُمْرَةً (খ) হজ্জের সময়ঃ لَبَّيْكَ حَجًّا অথবা বলবেন, اَللَّهُمَّ…
আরও পড়ুন ➲(১) এ তারিখে দিনের বেলায়ই আল্লাহ তা‘আলা প্রথম আসমানে অবতীর্ণ হন। (২) আল্লাহর কাছে ঐ দিনের চেয়ে উত্তম আর…
আরও পড়ুন ➲নিজ নিজ ঘর বা বাসস্থান থেকেই ইহরাম বাঁধবেন। মক্কায় অবস্থানকারীরাও নিজ নিজ ঘর থেকে ইহরাম বাঁধবেন। ইফরাদ ও কেরান…
আরও পড়ুন ➲নিম্ন বর্ণিত কাজগুলো বৈধঃ (১) গোসল করতে পারবে। পরনের ইহরামের কাপড় বদলিয়ে আরেক জোড়া ইহরাম পরতে পারবে, ময়লা হলে…
আরও পড়ুন ➲হ্যাঁ, করা যায়। তবে না করাই উত্তম। সূত্র: প্রশ্নোত্তরে হজ্জ ও উমরা। লেখক: অধ্যাপক মোঃ নূরুল ইসলাম।
আরও পড়ুন ➲সাথে সাথেই হজ্জ আদায় করতে হবে। দেরী করা উচিৎ নয়। কারণ, যে কোন সময় বিপদাপদ এমন কি মৃত্যু এসে…
আরও পড়ুন ➲‘ইয়ালামলাম’ শব্দটি একটি উপত্যাকার নাম বলে জানা যায়। এ জায়গাটি মক্কা শরীফ থেকে ১২০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। এলাকাটি السعدية…
আরও পড়ুন ➲নামাযসহ অন্যান্য সকল ইবাদাতের নিয়ত করতে হয় মনে ইচ্ছা পোষণ করে। তবে ইহরামের সময় মুখে শুধু হজ্জ বা উমরা…
আরও পড়ুন ➲মীকাতে নিম্ন বর্ণিত কাজ করার বিধান রয়েছেঃ (১) নখ ও চুল কেটে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন হওয়া মুস্তাহাব। (২) মুস্তাহাব হলো…
আরও পড়ুন ➲(১) আরাফায় পৌঁছে মসজিদে ‘নামিরা’র কাছে অবস্থান করা মুস্তাহাব অর্থাৎ উত্তম। সেখানে জায়গা না পেলে আরাফার সীমানার ভিতরে যে…
আরও পড়ুন ➲ফিদইয়া দিতে হবে। আর এর পরিমাণ হলোঃ (ক) একটি ছাগল জবাই করে গোশত বিলিয়ে দেয়া, অথবা (খ) لكل مسكين…
আরও পড়ুন ➲গোসল করা, পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন হওয়া ও গায়ে সুগন্ধি মাখা। তবে কুরবানীকারীরা ১লা যিলহজ্জ থেকে কুরবানীর পূর্ব পর্যন্ত চুল-নখ কাটবেন…
আরও পড়ুন ➲এটা তায়েফ-মক্কা রোডে ‘হাদা’ এলাকা হয়ে মক্কা শরীফ গমনের পথে মক্কা থেকে ৭৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। এখানে সর্বাধুনিক ও…
আরও পড়ুন ➲সূত্র: প্রশ্নোত্তরে হজ্জ ও উমরা। লেখক: অধ্যাপক মোঃ নূরুল ইসলাম।
আরও পড়ুন ➲নিম্ন বর্ণিত শর্তগুলোর সবকটি পূরণ হলে হজ্জ ফরয হয়ঃ (১) মুসলমান হওয়া। অমুসলিম অবস্থায় কোন ইবাদাত আল্লাহর কাছে গ্রহণযোগ্য…
আরও পড়ুন ➲হ্যাঁ, তা জায়েয আছে। ইহরামের কাপড় মীকাত থেকে পরা সুন্নাত হলেও বিমান বা যানবাহনে উঠার আগেই গোসল করে ইহরামের…
আরও পড়ুন ➲তাকে অবশ্যই আবার মীকাতে ফিরে গিয়ে ইহরাম বাঁধতে হবে, নতুবা একটি দম দিতে হবে অর্থাৎ একটি ছাগল, বকরী বা…
আরও পড়ুন ➲আজ ৯ই যিলহজ্জ সূর্য উদয় হওয়ার পর আরাফাতের উদ্দেশ্যে রওয়ানা দেবেন। এর আগ পর্যন্ত মিনাতেই অবস্থান করা সুন্নত। রওয়ানা…
আরও পড়ুন ➲এ জন্য কোন দম বা ফিদইয়া দিতে হবে না। স্মরণ হওয়া মাত্র বা অবগত হওয়ার সাথে সাথে এ কাজ…
আরও পড়ুন ➲কারনুল মানাযিল (قَرْنُ الْمَنَازِل) স্থানটি এখন (السيل الكبير) “সাইলুল কাবীর” নামে প্রসিদ্ধ। সরকারী বেসরকারী অফিস আদালতসহ এটি এখন একটা…
আরও পড়ুন ➲ইহরাম বেঁধে মিনায় রওয়ানা হওয়া এবং সেখানেই রাত্রি যাপন করা। সূত্র: প্রশ্নোত্তরে হজ্জ ও উমরা। লেখক: অধ্যাপক মোঃ নূরুল ইসলাম।
আরও পড়ুন ➲তখন সাঈ বন্ধ না করে বাকী চক্র পূর্ণ করবেন। সাঈ শুদ্ধ হবে। এমনকি তাওয়াফ শেষ করার পরও যদি কোন…
আরও পড়ুন ➲প্রথমতঃ আল্লাহ তা‘আলার নির্দেশ। তিনি বলেনঃ وَلِلَّهِ على الناس حج البيت من استطاع إليه سبيلا অর্থঃ মানুষের মধ্যে যার…
আরও পড়ুন ➲নিষিদ্ধ কাজগুলো নিম্নরূপঃ (১) চুল উঠানো বা কাটা, হাত ও পায়ের নখ কাটা। তবে শরীর চুলকানোর সময় ভুলে বা…
আরও পড়ুন ➲পায়ের গোড়ালী ঢেকে রাখে এমন কোন জুতা পরা যাবে না। কাপড়ের মোজাও পরবে না। তবে সেন্ডেল পরতে পারে। সূত্র: প্রশ্নোত্তরে…
আরও পড়ুন ➲ফজরের সালাত আদায় না করা পর্যন্ত মুযদালিফায় থাকতে হবে। ফজরের সালাত শেষে তাসবীহ-তাহলীল ও দোয়ার পালা। আকাশ ফর্সা হয়ে…
আরও পড়ুন ➲এ জায়গাটি লোহিত সাগর থেকে ১০ কিলোমিটার ভিতরে (رابغ) ‘রাবেগ’ শহরের কাছে। জুহফাতে চলাচল বন্ধ হয়ে যাওয়ায় ‘রাবেগ’ নামক…
আরও পড়ুন ➲৩ প্রকার, যথাঃ (১) তামাত্তু, (২) কেরান, (৩) ইফরাদ। প্রথমতঃ ‘তামাত্তু’ হল হজ্জের সময় প্রথমে উমরা করে হালাল হয়ে…
আরও পড়ুন ➲হজ্জের সুন্নত অনেক। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল: (১) ইহরামের পূর্বে গোসল করা (২) পুরুষদের সাদা রঙের ইহরামের কাপড় পরিধান…
আরও পড়ুন ➲যে কোন কারণেই হোক উপরে বর্ণিত কোন একটি ওয়াজিব ছুটে গেলে দম (অর্থাৎ পশু জবাই) দেয়া ওয়াজিব হয়ে যায়। সূত্র:…
আরও পড়ুন ➲৯টি, সেগুলো হলঃ (১) সাঈ করা। (অনেকের মতে এটা হজ্জের রুকন।) (২) ইহরাম বাঁধার কাজটি মীকাত পার হওয়ার পূর্বেই…
আরও পড়ুন ➲৩টি, যথাঃ (১) ইহরাম বাঁধা (অর্থাৎ ইহরামের কাপড় পরে হজ্জের নিয়ত করা।) (২) ৯ই যিলহজ্জে আরাফাতে অবস্থান করা। (৩)…
আরও পড়ুন ➲উমরা বৎসরের যেকোন মাস, যে কোন দিন ও যে কোন রাতে করা যায়। তবে ইমাম আবু হানীফার মতে আরাফাতের…
আরও পড়ুন ➲হানাফী ও মালেকী মাযহাবে উমরা করা সুন্নাত। আর শাফী ও হাম্বলী মাযহাবে উমরা করা ফরয। অর্থাৎ যার উপর হজ্জ…
আরও পড়ুন ➲হজ্জ ইসলামের পাঁচ স্তম্ভের একটি স্তম্ভ। এ হজ্জ ও উমরা পালনে মহান আল্লাহর পক্ষ থেকে দুনিয়া ও পরপারের জন্য…
আরও পড়ুন ➲৩টি, সেগুলো হলঃ (১) ইহরামের কাপড় পরে উমরার নিয়ত করার কাজটি মীকাত পার হওয়ার আগেই করা। (২) ‘সাফা ও…
আরও পড়ুন ➲১টি। সেটি হলো কাবাঘর তাওয়াফ করা। আর উমরার শর্ত হলো ইহরাম বাঁধা। তবে কেউ কেউ বলেছেন উমরার রুকন তিনটি।…
আরও পড়ুন ➲তারিখ স্থান করনীয় ইবাদত ৮ই যিলহজ্জের পূর্বের কাজ মীকাত (১) মীকাত থেকে ইহরাম বাঁধবেন। মক্কা (২) কাবা ঘরে উমরার তাওয়াফ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: ঈদ অথবা বৃষ্টির সালাত সালাতুদ-দুহার স্থলাভিষিক্ত হবে না, তা আলাদা সালাত। (আল-লাজনাহ আদ-দায়িমাহ: ২৫৬/৭) সূত্র: ইসলামহাউজ.কম।
আরও পড়ুন ➲উত্তর: শাইখ মুহাম্মাদ ইবন সালেহ ইবন উসাইমীন রহ. বলেন, একাধিক ব্যক্তি একত্র হলে কোনো কোনো নফল সালাত জামা‘আতে পড়াতে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: সালাতুদ-দুহা ছুটে গেলে তার কোনো কাযা নেই। কারণ, তা যে সময় পড়ার কথা সে সময়েই পড়তে হবে। পরে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: শাইখ আব্দুল আযীয ইবন আবদুল্লাহ ইবন বায রহ. বলেন, দিনের সালাত যেমন সালাতুদ-দুহা ও অন্যান্য সালাতে কিরাত আস্তে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: সালাতুদ-দুহার উত্তম সময়, উট (বা গো) বাছুরের গা যখন সূর্যের তাপে গরম হতে শুরু করে। আর তা হলো,…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: আইয়ামে বীযের সাওম এবং সালাতুদ-দুহা সবই নফল ‘ইবাদাত। সফরে থাকা বা বাড়িতে থাকা কোনো অবস্থায় এ ধরণের ইবাদাত…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: শাইখ আব্দুল আযীয ইবন আবদুল্লাহ ইবন বায রহ. বলেন, ইশরাকের সালাত ও সালাতুদ-দুহা একই সালাত। প্রথম ওয়াক্তের মধ্যে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: সালাতুল আউয়াবীন নামে আলাদা কোনো সালাত নেই, তবে সূর্যের রশ্মি প্রখর হওয়ার সময় থেকে নিয়ে সূর্য ডলার পূর্ব…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: শাইখ আব্দুল আযীয ইবন আবদুল্লাহ ইবন বায রহ. বলেন, সালাতুদ-দুহা প্রতিদিনের সুন্নাত। (মাজমু‘উল ফাতাওয়া: ৩০-৫৯)। শাইখ মুহাম্মাদ ইবন…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: সালাতুদ-দুহা মুসাফির ও মুকীম সবার জন্য সুন্নাত। (আল-লাজনাহ আদ-দায়িমাহ: ১৫১/৬) সূত্র: ইসলামহাউজ.কম।
আরও পড়ুন ➲উত্তর: শাইখ আব্দুল আযীয ইবন আবদুল্লাহ ইবন বায রহ. বলেন, সর্বনিম্ন রাকাত সংখ্যা দুই রাকাত। আর যদি চার, ছয়…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: শাইখ মুহাম্মাদ ইবন সালেহ ইবন উসাইমীন রহ. বলেন, সূর্য এক ধনুক পরিমাণ উঁচু হওয়ার পর থেকে অর্থাৎ সূর্য…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: সালাতুদ দুহা একবার বা একাধিকবার পড়ার কারণে সে সুন্নতটির আদায় সব সময়ের জন্য বাধ্যতামূলক বা ফরয হয়ে যায়…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: শাইখ আব্দুল আযীয ইবন আবদুল্লাহ ইবন বায রহ. বলেন, সূর্য এক ধনুক পরিমাণ উপরে উঠা থেকে নিয়ে পশ্চিম…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: রাসূল্লাল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, «يُصْبِحُ عَلَى كُلِّ سُلَامَى مِنْ أَحَدِكُمْ صَدَقَةٌ، فَكُلُّ تَسْبِيحَةٍ صَدَقَةٌ، وَكُلُّ تَحْمِيدَةٍ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: শাইখ আব্দুল আযীয ইবন আবদুল্লাহ ইবন বায রহ. বলেন, সালাতুদ-দুহা গুরুত্বপূর্ণ সুন্নাত। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নিজে তা…
আরও পড়ুন ➲এর অর্থ হল, তার চামড়ায় খোস–পাঁচড়া হবে। জাহান্নামের আগুনে যাতে তার কষ্টের পরিমাণ বেশী হয়, সেজন্য এই ব্যবস্থা নেওয়া…
আরও পড়ুন ➲৬৯: ছহীহ মুসলিমে আবু হুরায়রাহ রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু বর্ণিত হাদীছে প্রমাণিত হয়, রূহ (روح) এবং নাফ্স (نفس) একই অর্থে ব্যবহৃত হয়। হাদীছটি এরূপ, রাসূল সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, ‘তোমরা কি দেখনি, মরনের সময় মানুষ অপলক দৃষ্টিতে এবং চোখ মোটা করে তাকায়?’ ছাহাবীগণ (রাদিয়াল্লাহু ‘আনহুম) বললেন, নিশ্চয়ই। তখন রাসূল সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, ‘মানুষের নাফ্স বের হওয়ার সময় তার চোখ সেদিকে তাকিয়ে থাকে বলে এমন অবস্থার সৃষ্টি হয়’।[1] উম্মে সালামাহ (রাদিয়াল্লাহু ‘আনহা) বর্ণিত অন্য হাদীছে এসেছে, ‘যখন রূহ ছিনিয়ে নেয়া হয়, তখন চোখ সেদিকে দেখতে থাকে’।[2] তাহলে রূহ্ই কি নাফ্স? জানিয়ে বাধিত করবেন।
হ্যাঁ, রূহ এবং নাফস একই অর্থে। মহান আল্লাহ বলেন, ﴿اللَّهُ يَتَوَفَّى الْأَنفُسَ حِينَ مَوْتِهَا وَالَّتِي لَمْ تَمُتْ فِي مَنَامِهَا﴾…
আরও পড়ুন ➲৬৮: ছহীহ মুসলিমে আবু সাঈদ খুদরী রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু বর্ণিত হাদীছে রাসূল সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, ‘মুমূর্ষু রোগীদেরকে তোমরা লা ইলা-হা ইল্লাল্লা-হ স্মরণ করাও।[1] বাহ্যত এই হাদীছটি মুমূর্ষু ব্যক্তিকে ‘লা ইলা-হা ইল্লাল্লা-হ’ স্মরণ করানো ওয়াজিব সাব্যস্ত করে। প্রশ্ন হচ্ছে, ওয়াজিব এই হুকুম সুন্নাত ও মুস্তাহাব পর্যায়ে নিয়ে আসার কোন দলীল আছে কি?
ছাহাবীগণের আমলই তার দলীল। কেননা তাঁরা প্রত্যেক মুমূর্ষুকে ‘লা ইলা-হা ইল্লাল্লা-হ’ স্মরণ করাতেন না। [1]. মুসলিম, ‘জানাযা’ অধ্যায়, হা/৯১৬।…
আরও পড়ুন ➲৬৭: ইমাম মুসলিম মুহাম্মাদ ইবনে ক্বায়স থেকে বর্ণনা করেন, আয়েশা (রাদিয়াল্লাহু ‘আনহা) বলেন, হে আল্লাহ্র রাসূল! ক্ববরবাসীদের জন্য আমি কিভাবে দো‘আ করব? রাসূল সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, তুমি বলবে,«السَّلَامُ عَلَى أَهْلِ الدِّيَارِ مِنْ الْمُؤْمِنِينَ وَالْمُسْلِمِينَ وَيَرْحَمُ اللَّهُ الْمُسْتَقْدِمِينَ مِنَّا وَالْمُسْتَأْخِرِينَ وَإِنَّا إِنْ شَاءَ اللَّهُ بِكُمْ لَاحِقُونَ»‘ক্ববরবাসী মুমিন এবং মুসলমানের উপর শান্তি বর্ষিত হোক। আমাদের অগ্রবর্তী এবং পরবর্তীদের উপর আল্লাহ রহম করুন। আমরা নিশ্চয়ই আপনাদের সাথে মিলিত হব ইনশাআল্লাহ।[1]এছাড়া বুখারী ও মুসলিমে উম্মে আত্বিইয়া (রাদিয়াল্লাহু ‘আনহা) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, ‘মৃতের জানাযা ও কাফন-দাফনে শরীক হতে আমাদেরকে নিষেধ করা হত। কিন্তু আমাদের প্রতি কঠোরতা প্রয়োগ করা হত না’।[2] অর্থাৎ এই নিষেধ ছিল মাকরূহ; হারাম নয়। এসব হাদীছ কি স্পষ্ট প্রমাণ করে না যে, মহিলারা যদি যিয়ারত করতে যেয়ে হারাম কার্য এড়িয়ে চলে, তাহলে তারা ক্ববর যিয়ারত করতে পারে? যদি তা না হয়, তাহলে মুহাম্মাদ বিন ক্বায়স বর্ণিত আয়েশা (রাদিয়াল্লাহু ‘আনহা) বর্ণিত উক্ত হাদীছের ব্যাখ্যা কি হবে?
ইতোপূর্বে এ জাতীয় একটি প্রশ্নের জবাব আমরা প্রদান করেছি। আয়েশা (রাদিয়াল্লাহু ‘আনহা)–এর হাদীছের আলোকে আমরা বলেছি, কোন মহিলা ক্ববর…
আরও পড়ুন ➲বিদ্বানগণ বলেন, জুতা পায়ে ক্ববরস্থানে যাওয়া মাকরূহ। তারা এ হাদীছকে দলীল হিসাবে পেশ করেছেন। তবে তারা বলেছেন, প্রয়োজনের তাকীদে…
আরও পড়ুন ➲হ্যাঁ, উক্ত হাদীছ প্রমাণ করে যে, রাসূল সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর মা মুশরিকদের অন্তর্ভুক্ত ছিলেন। মহান আল্লাহ বলেন, ﴿مَا كَانَ…
আরও পড়ুন ➲যদি মৃতকে একস্থান থেকে অন্য স্থানে নিয়ে যাওয়ার উদ্দেশ্য হয় বারবার জানাযার ছালাত আদায় করা, তাহলে তা নিকৃষ্ট বিদ‘আত…
আরও পড়ুন ➲৬৪: ইমাম মুসলিম বর্ণিত আবু হুরায়রাহ রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু–এর হাদীছে রাসূল সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, ‘কোনো মুসলিম ব্যক্তির রূহ যখন বের হয়ে যায়, তখন দু’জন ফেরেশতা তা নিয়ে উপরে উঠে। হাম্মাদ (হাদীছটির একজন বর্ণনাকারী) বলেন, অতঃপর রাসূল সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম ঐ রূহের সুগন্ধি এবং মিস্কে আম্বরের কথা উল্লেখ করলেন। রাসূল সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, ঐ সময় আসমানবাসী বলেন, যমীন থেকে পবিত্র আত্মা এসেছে।…আল্লাহ আপনার উপর রহমত বর্ষণ করুন এবং আপনার শরীরের প্রতিও রহমত বর্ষণ করুন, যাকে আপনি সৎ আমল দ্বারা পরিচালিত করতেন। অতঃপর তাকে তার প্রভূর দিকে নিয়ে যাওয়া হবে। তারপর আল্লাহ বলবেন, একে শেষ সময় পর্যন্ত নিয়ে যাও। অনুরূপভাবে কাফেরকেও বলা হয়, একে শেষ সময় পর্যন্ত নিয়ে যাও।[1] এক্ষণে হাদীছে ‘শেষ সময় পর্যন্ত’ দ্বারা কি বুঝানো হয়েছে?
এখানে ‘শেষ সময়’ দ্বারা ক্বিয়ামত দিবস বুঝানো হয়েছে।[2] [1]. মুসলিম, ‘জানাযা’ অধ্যায়, হা/২৮৭২। [2]. অর্থাৎ তাদের উভয়কে এমন স্থানে…
আরও পড়ুন ➲কেউ কেউ ক্ববরে ক্বাতীফা দেওয়ার পক্ষে মত প্রকাশ করলেও এ বিষয়ে আমার দ্বিমত রয়েছে। কেননা কোনো একজন ছাহাবী থেকেও…
আরও পড়ুন ➲হ্যাঁ, যদি ঐ ব্যক্তির খারাপ দিক বর্ণনার পেছনে তাকে গালি-গালাজ করার উদ্দেশ্য থাকে, তাহলে তা জায়েয নয়। কিন্তু এর…
আরও পড়ুন ➲হ্যাঁ, দাফনের পূর্বে এবং পরে উভয় অবস্থায় শোক প্রকাশ করা বৈধ। আগের প্রশ্নের জবাবে আমরা বলেছি যে, মৃত্যুর পর…
আরও পড়ুন ➲