উত্তর : শর্ত সাপেক্ষে জায়েয। এক. ব্যাংকের যাবতীয় লেনদেন যদি সূদভিত্তিক পরিচালিত হয়, তাহলে জায়েয নেই। তবে একান্তই দরিদ্র-অসহায়দের জন্য…
আরও পড়ুন ➲সূদ
উত্তর : মাসিক অথবা বার্ষিক সূদপ্রাপ্তির শর্তে সূদী ব্যাংকে টাকা রাখা সর্বসম্মতিক্রমে হারাম। আর যদি সূদ ছাড়াই রাখে, তবে সেক্ষেত্রেও…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : ব্যাংকের লভ্যাংশ সূদের অন্তর্ভুক্ত। সেকারণ তা দিয়ে মসজিদের ইমাম বা মুওয়াযযিনের বেতন দেওয়া জায়েয হবে না। বরং বাধ্যগত…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : মালিক পক্ষের নিকট এ বিষয়ে প্রতিবাদ করতে হবে এবং ভবিষ্যতে এটা এড়িয়ে যেতে হবে। আর প্রাপ্ত অতিরিক্ত চার…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : প্রথমতঃ ঋণ পরিশোধ করে ব্যাংকের সাথে লেনদেন বন্ধ করতে হবে (ছালেহ ফাওযান, আল-মুনতাক্বা ৫/২১০)। কারণ সূদ সর্বাবস্থায় হারাম…
আরও পড়ুন ➲প্রশ্ন : আমি এক লাখ টাকা দিয়ে এক বিঘা জমি বন্ধক নিয়ে ১ বছর জমিতে ফসল ফলিয়ে ফসল ভোগ করলাম। জমির মালিক ১ বছর পর টাকা ফেরত দিলে আমি তার জমি ফেরত দিলাম। উক্ত টাকা ফেরত দেবার সময় জমির মালিক জমি ব্যবহার বাবদ আমাকে এক বা দুই হাযার টাকা কম দেন (বন্ধক নেওয়ার সময় চুক্তি অনুযায়ী)। এই প্রকারের জমি বন্ধক সূদ হবে কি-না?
উত্তর : প্রচলিত নিয়মে জমি বন্ধক নেওয়া ও দেওয়া ইসলামী শরী‘আতে হারাম। সুতরাং প্রশ্নোল্লেখিত উভয় পদ্ধতির লেনদেন করা থেকে বিরত…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : লাভ ভোগ করার প্রচলিত নিয়মে বন্ধক রাখা যাবে না। কারণ ঋণের বিনিময়ে লাভ ভোগ করা সূদ (ইবনু কুদামাহ,…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : প্রথমতঃ সূদের উপর ঋণ নিয়ে বাড়ি নির্মাণ করা জায়েয নয়। কারণ সূদ সর্বাবস্থায় হারাম এবং সবচেয়ে বড় কবীরা…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : যাবে। কেননা এখানে লিজ গ্রহীতা মালিক নয়। আর আল্লাহ বলেন, ‘একের পাপের বোঝা অন্যে বহন করবে না’…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : নির্ধারিত লাভের শর্তে অর্থ বিনিয়োগ করা যাবে না। এমনটি করলে তা সূদ হিসাবে গণ্য হবে। ইবনে আববাস (রাঃ)…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : এভাবে টাকা রেখে সূদের অর্থ সন্তানকে দান করা জায়েয নয়। কারণ সূদ সর্বাবস্থায় হারাম। এরূপ করার কারণে মূলত…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : এধরনের সম্পদ ছওয়াবের আশা ব্যতীত ফকীর-মিসকীনদের মাঝে বিতরণ করে দিতে হবে। এছাড়া মুসলমানদের কল্যাণার্থে অন্যান্য খাতে ব্যয় করা…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : এরূপ ক্রয়-বিক্রয় জায়েয নয়। কারণ বেশী নেওয়াটা সূদ। রাসূল (ছাঃ) বলেন, ‘যে ব্যক্তি একটি ব্যবসায়ে দু’টি বিক্রয় করে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : বর্তমানে দেশের কোন ব্যাংকই শতভাগ সূদমুক্ত নয়। তাই এরূপ না করে বরং সূদমুক্ত একাউন্ট খুলে তাতে টাকা জমা…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : কুরআনে সূদখোরকে চিরস্থায়ী জাহান্নামী ঘোষণা করা হয়েছে (বাক্বারাহ ২/২৭৫)। তবে বিষয়টি ব্যাখ্যাসাপেক্ষ। কারণ শিরককারী ব্যতীত অন্য কোন কবীরা…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : সূদী ব্যাংকসহ যেকোন সূদী প্রতিষ্ঠানে চাকুরীর কারণে উপার্জিত সম্পদ কেবল উপার্জনকারীর জন্য হারাম। উপার্জনকারীর ওয়ারিছ হিসাবে বৈধ পন্থায়…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : জানার সাথে সাথে ঋণদাতাকে ডেকে সূদ গ্রহণের ভয়াবহ পরিণাম সম্পর্কে অবহিত করতে হবে এবং তাকে তা গ্রহণ না…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : চাকুরী শেষে শুধুমাত্র মূল বেতন থেকে কর্তিত অর্থ এবং প্রতিষ্ঠান কর্তৃক অনুরূপ জমাকৃত অর্থ গ্রহণ করা যাবে। এছাড়া…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : না। কেননা সূদ সর্বাবস্থায় হারাম (বাক্বারাহ ২/২৭৫)। ইবনু কুদামাহ বলেন, সূদ যেমন মুসলিম রাষ্ট্রে হারাম তেমনি অমুসলিম রাষ্ট্রেও…
আরও পড়ুন ➲প্রশ্ন : আমার পিতা-মাতা ১৫ বছর যাবৎ ইচ্ছাকৃতভাবে ঋণগ্রস্থ। বিভিন্ন এনজিও থেকে ঋণ নেওয়া তাদের নেশা। বর্তমানে প্রতিমাসে ৫০-৬০ হাযার টাকা কিস্তি শোধ করতে হয়। আমি ও আমার ছোট ভাই সাধ্যমত পরিশোধ করি। তা না করলে তারা আমাদের স্ত্রী-সন্তানদের উপর মানসিক নির্যাতন করে ও বাড়ী থেকে বের করে দিতে চায়। এক্ষণে এ ব্যাপারে আমাদের করণীয় কি?
উত্তর : এমতাবস্থায় পিতা-মাতাকে এরূপ অন্যায়কর্ম থেকে বিরত রাখার জন্য জোরালো পদক্ষেপ নিতে হবে। সূদের ভয়াবহ শাস্তি থেকে তাদেরকে সাবধান…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : সরকারী সঞ্চয়পত্র থেকে প্রাপ্ত লাভ সম্পূর্ণরূপে সূদের অন্তর্ভুক্ত, যা গ্রহণ করা হারাম। উল্লেখ্য, এক লক্ষ টাকার সঞ্চয়পত্র ক্রয়…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : এক্ষেত্রে চাকুরী পরিত্যাগ করে খালেছ নিয়তে তওবা করতে হবে এবং পরবর্তীতে প্রাপ্ত সমস্ত অর্থ নেকীর আশা ব্যতীত দান…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : কোন বাধা নেই। বরং সেই টাকা তুলে জনকল্যাণ মূলক কাজে ব্যয় করাই উত্তম হবে। কারণ ব্যাংকে সে অর্থ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : এ কাজ থেকে বিরত থাকতে হবে। কারণ বাধ্যগত অবস্থায় ব্যাংকে টাকা রাখার কারণে প্রাপ্ত সূদ থেকে মুক্তি পাওয়ার…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : এরূপ বিনিয়োগ পদ্ধতিতে একই জিনিসের বিনিময়ে অতিরিক্ত গ্রহণ করা হয়, যা সূদ এবং সম্পূর্ণরূপে হারাম (বাক্বারাহ ২/২৭৫; মুসলিম…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : জিপি ফান্ডে জমাকৃত টাকার অতিরিক্ত অংশটি সূদ হিসাবে গণ্য হবে। কেননা সরকার বাৎসরিক জমাকৃত টাকার উপরে চক্রবৃদ্ধিহারে সূদ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : করযে হাসানাহ প্রদানের গুরুত্ব অত্যধিক। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন, ছাদাক্বার নেকী ১০ গুণ। আর করযে হাসানাহর নেকী ১৮ গুণ’…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : সরকারের পক্ষ থেকে নির্ধারিত বেতনের যে অংশ প্রতি মাসে কেটে নেওয়া হয়, চাকুরী শেষে শুধু সেই অর্থই গ্রহণ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : নিরুপায় অবস্থায় গ্রহণ করা যেতে পারে। তবে হারাম অর্থ উপার্জনকারী সন্তানের জন্য উক্ত সম্পদ হারাম হ’লেও মায়ের জন্য…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : মূল সম্পদ রেখে দিয়ে সূদের মাধ্যমে অর্জিত ও জমাকৃত সম্পদ সাধ্যমত হিসাব করে পৃথক করতে হবে এবং নেকীর…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : ব্যাংক বা বীমা প্রতিষ্ঠানকে বাসা ভাড়া দেওয়া যাবে না। এগুলি সরাসরি সূদী কারবারের সাথে জড়িত। আল্লাহ তা‘আলা অন্যায়…
আরও পড়ুন ➲প্রশ্নঃ এক ব্যাক্তি গাড়ি কিনবে। সে এক গাড়ির ডিলারের কাছে গেল। কিন্তু তার কাছে সেই গাড়ি নেই, যা সে কিনবে। যোগাযোগের মাধ্যমে অন্য ডিলারের কাছ থেকে তাকে গাড়ি নিয়ে দিল নগদ ১ লক্ষ টাকা দামে। তারপর সে তার নিকট থেকে কিস্তি চুক্তিতে ১ লক্ষ ২০ হাজার টাকা নেওয়ার প্রতিশ্রুতি নিল। কিস্তি দিয়ে অতিরিক্ত ওই ২০ হাজার টাকা খাওয়া কি ওই ডিলারের জন্য হালাল?
ওই ২০ হাজার টাকা হালাল নয়। কারণ তা সুদ। যেহেতু তা এক লক্ষ ধার দিয়ে এক লক্ষ ২০ হাজার টাকা…
আরও পড়ুন ➲প্রশ্নঃ আমি কানাডার একটি এ্যালুমিনিয়াম ফ্যাক্টরীতে চাকুরী করি। প্রতি বছর শেষে কোম্পানী কর্মীদেরকে লাভের একটি অংশ প্রদান করে। তারা কর্মীদেরকে…
আরও পড়ুন ➲প্রশ্নঃ আমি একটি কোম্পানীর কয়েকটি একাউন্ট পরিচালনা করি। কয়েকটি সুদী ব্যাংকে কোম্পানীটির একাউন্ট রয়েছে। উল্লেখ্য, একাউন্ট হোল্ডারেরা শুধু কারেন্ট একাউন্টই…
আরও পড়ুন ➲প্রশ্নঃ আমি দেশের বাইরে থেকে মালামাল খরিদ করলে কিছু কিছু কোম্পানী আমার পক্ষ থেকে মূল্য পরিশোধ করে। আমি ঐ কোম্পানীকে…
আরও পড়ুন ➲প্রশ্ন: ব্যাংকে আমার কিছু অর্থ আছে (চলতি হিসাব)। মাঝে মাঝে ব্যাংক আমার কাছে কিছু উপহার পাঠায়। যেমন- আতর বা আগর…
আরও পড়ুন ➲প্রশ্ন: এক মুদ্রাকে অন্য মুদ্রায় রূপান্তর করে অর্থ প্রেরণের বিধান কী? উদাহরণতঃ আমি সৌদি রিয়ালে বেতন পাই। কিন্তু আমি যখন…
আরও পড়ুন ➲প্রশ্ন: জনৈক ব্যক্তি সরকারের অর্থ বিভাগে চাকুরী করেন। তাঁর দায়িত্ব হচ্ছে- কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন ও অন্যান্য আর্থিক প্রক্রিয়াগুলো সম্পাদন করা। এর…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : সার্ভিসচার্জ হিসাবে কাটলে সেটি সূদ হবে না। কিন্তু লক্ষ্য করা যায় যে, তাদের গৃহীত চার্জ স্বাভাবিকের চেয়ে অনেক…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : ‘সূদ’ ফারসী শব্দ। যার অর্থ ঋণ দিয়ে সেই টাকার উপর আদায়কৃত লভ্যাংশ। আরবীতে একে রিবা (الربا) বলা হয়।…
আরও পড়ুন ➲