উত্তর : শর্ত সাপেক্ষে পারবে। তবে অন্যান্য ওয়ারিছদের ক্ষতি সাধনের উদ্দেশ্যে এ কাজ করা যাবে না। বদরুদ্দীন ‘আইনী (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন,…
আরও পড়ুন ➲উত্তরাধিকার ও পরিত্যক্ত সম্পত্তি বণ্টন
উত্তর : ভালো কোন উদ্দেশ্য থাকলে এবং বড় কোন বিপর্যয়ের ভয়ে জমি-জায়গা উপযুক্ত ওয়ারিছের কাছে লিখে দিতে পারে মর্মে বেশ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : ওয়ারিছ এবং মীরাছ দু’টিই মৃত্যু এবং মৃত ব্যক্তির সাথে সম্পৃক্ত। মারা যাওয়ার সময় ব্যক্তি যা রেখে যাবে তাই…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : বাকি উত্তরাধিকারীদেরকে বঞ্চিত করে শুধু একজনকে সমস্ত সম্পত্তি লিখে দেয়া বৈধ হয়নি। এটা মহা অন্যায় (নিসা ১৩-১৪)। তাই…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : না, এমতাবস্থায় পিতা তার সব সম্পত্তি মেয়েকে লিখে দিতে পারবে না। কেননা মেয়ে তার পিতা-মাতার সম্পত্তির অংশীদার হবে তাদের…
আরও পড়ুন ➲প্রশ্ন : পিতা-মাতার এক ছেলে ও দুই মেয়ে। ছেলে পিতা-মাতার জীবদ্দশায় এক পুত্র সন্তান রেখে মারা যায়। এরপর সেই পুত্র সন্তানও দুই ছেলে ও এক মেয়ে রেখে মারা যায়। বর্তমানে জীবিত আছে ব্যক্তির দুই মেয়ে ও নাতির স্ত্রী, দুই ছেলে ও এক মেয়ে। এক্ষণে পিতা-মাতার সম্পত্তিতে দুই মেয়ে ও নাতির ছেলে ও মেয়েরা কতটুকু সম্পদ পাবে?
উত্তর : যেহেতু ব্যক্তির অন্য কোন পুরুষ ওয়ারিছ নেই। সেজন্য নাতির মেয়ে ও ছেলেরা ওয়ারিছ হবে। তবে নাতির স্ত্রী এই…
আরও পড়ুন ➲প্রশ্ন : আমার তিন সন্তান ছোট থেকে বাড়ির বাইরে থেকে পড়াশুনা করেছে এবং বর্তমানেও বাইরে চাকুরীরত। ছোট সন্তান বাড়িতে থেকে আমার জমি-জমা, ব্যবসা-বাণিজ্য সবকিছু দেখাশুনা ও পরিচালনা করে। আমার বিবেচনায় অন্য সন্তানদের চেয়ে সে আমার সম্পদের বেশী হকদার। এক্ষণে আমি অন্য সন্তানদের সাথে পরামর্শ না করে ছোট সন্তানকে যদি অতিরিক্ত কোন সম্পদ দিতে চাই, সেটা শরী‘আতসম্মত হবে কি?
উত্তর : কোন সন্তান সম্পদ অর্জনে পিতাকে সহায়তা করলে তার পুরস্কার হিসাবে নিজের জীবদ্দশায় তাকে কিছু সম্পদ বেশী দেওয়া যেতে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : এমতাবস্থায় দাদী বা নানী কিছু সম্পদ লিখিতভাবে হেবা করতে পারে। সম্পদের উত্তরাধিকারী না হ’লে তাদের নামে অছিয়াতও করা…
আরও পড়ুন ➲প্রশ্ন : আমরা কেবল তিনবোন। ভাই নেই। আমার পিতারা পাঁচ ভাইবোন। আমার পিতা জীবদ্দশায় আমাদের তিন বোনের নামে সমুদয় সম্পদ রেজিস্ট্রি করে দিয়েছেন। আমার এক মামা বলেছেন এটা ঠিক হয়নি। তিনি অন্য ওয়ারিছদের হক বঞ্চিত করেছেন। মসজিদের ইমাম ছাহেব বলেছেন, জীবদ্দশায় পিতা সন্তানদের মধ্যে যেকোন সম্পদ সমানভাবে ভাগ করে দিতে পারেন। এ বিষয়ে সমাধান কি?
উত্তর : যে ব্যক্তির কেবল তিন কন্যা রয়েছে সে সমুদয় সম্পত্তি মেয়েদের নামে লিখে দিতে পারবে না। কারণ একাধিক কন্যা…
আরও পড়ুন ➲প্রশ্ন : জনৈক ব্যক্তির প্রথমা স্ত্রীর দু’সন্তান ও দ্বিতীয় স্ত্রীর সাত সন্তান। প্রথমা স্ত্রীর বড় ছেলের পাঁচ সন্তান ও ছোট ছেলে নিঃসন্তান। প্রথমা স্ত্রীর বড় ছেলে মারা গেছে এবং তার দুই ছেলে আছে। এক্ষণে প্রথমা স্ত্রীর ছোট ছেলে মারা গেলে বৈমাত্রেয় ভাইয়েরা সম্পত্তির ওয়ারিছ হবে, নাকি আপন ভাতিজারা ওয়ারিছ হবে?
উত্তর : ব্যক্তির আপন ভাই ও বোন না থাকায় বৈমাত্রেয় ভাইয়েরা ফারায়েয বণ্টনের পর আছাবা হিসাবে সম্পত্তির ওয়ারিছ হবে। বৈমাত্রেয়…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : উক্ত বোন পিতার সম্পদে ওয়ারিছ হবে না। কারণ সে এখন অমুসলিম। রাসূল (ছাঃ) বলেন, মুসলিম কোন কাফেরের ওয়ারেছ…
আরও পড়ুন ➲প্রশ্ন : আমার মা তার পিতার সম্পত্তি হ’তে বেশ কিছু জমি পেয়েছিলেন। কিন্তু আমার পিতা তা বিক্রয় করে ভোগ করে ফেলেছেন। কথা দিয়েছিলেন মাকে তার সম্পত্তি হ’তে কিছু লিখে দিবেন। কিন্তু পরে দেননি। বরং আমার মায়ের সম্মতিতে তার প্রাপ্য পুরো সম্পত্তি তিন মেয়ের নামে লিখে দেন। আমার চাচাতো ভাইয়েরা জীবিত আছেন। এক্ষণে আমার পিতার কর্মের বৈধতা জানতে চাই।
উত্তর : সম্পত্তি বণ্টন ইসলামী বিধান মোতাবেক হতে হবে। যেহেতু ইসলামে মীরাছ বণ্টনের বিধান মৃত্যুর পর, অতএব প্রশ্নোল্লেখিত ক্ষেত্রে স্বামী…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : সন্তানদের ভালোবাসার ক্ষেত্রে ছেলে ও মেয়ের মাঝে সাধ্যমত সমতা রক্ষা করতে হবে। সম্ভবত প্রশ্নটি এসেছে নিম্নোক্ত হাদীছটি অনুসারে-…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : বাধ্যগত অবস্থায় জায়েয হবে ইনশাআল্লাহ। তবে উক্ত সম্পদ মৌলিকভাবে হারাম হ’লে তা সন্তানের জন্য গ্রহণ করা জায়েয নয়।…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : সকল ভাই ও বোনদের সম্মতি থাকলে ছোট ভাইকে বেশী দেওয়া যাবে। কিন্তু কারো আপত্তি থাকলে কমবেশী করার কোন…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : এরূপ অবস্থায় মা মৃত পুত্রের সম্পদ থেকে এক-ষষ্ঠাংশ পাবেন। আল্লাহ বলেন, ‘মৃতের পিতা-মাতার প্রত্যেকে পরিত্যক্ত সম্পত্তির ছয় ভাগের…
আরও পড়ুন ➲প্রশ্ন : আমার পিতা মৃত্যুর পূর্বে একটি সম্পদ ব্যতীত সকল সম্পদ বণ্টন করে দেন। কিন্তু পরে বুঝতে পারেন যে, আমাকে কিছু অংশ বেশী দেওয়া হয়েছে। সেজন্য তিনি আমাকে অছিয়ত করেন যে, যে অংশটুকু বণ্টন হয়নি তা থেকে তুমি কিছুই গ্রহণ করবে না। কিন্তু আমার নিকট যা বেশী আছে তা অবণ্টিত সম্পত্তিতে পাওনা সম্পদের সমান নয়। এক্ষণে আমার পিতার অছিয়ত পূরণ করা কি আমার জন্য আবশ্যক? আমার করণীয় জানতে চাই।
উত্তর : সম্পদের ব্যাপারে পিতার পক্ষ থেকে সন্তানের জন্য অছিয়ত কার্যকরী নয়। কারণ সন্তান পিতার সম্পদের উত্তরাধিকারী। আর রাসূল (ছাঃ)…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : প্রশ্নকারীর কোন ভাই-বোন না থাকায় তার সন্তান আছাবা হিসাবে দাদার পুরো সম্পত্তির মালিক হবে। কারণ নাতি তখনই দাদার…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : এ ব্যাপারে শরী‘আতের স্পষ্ট নির্দেশনা আছে। যৌথ মালিকানা বা প্রতিবেশী হওয়ার কারণে জমি বিক্রয়ের ক্ষেত্রে তা অগ্রাধিকার ভিত্তিতে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : এরূপ করা জায়েয হবে না। কারণ পুত্র সন্তান না থাকায় মৃতের নিকটতম পুরুষেরা আছাবা হিসাবে নির্দিষ্ট অংশ পাবে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : এ বিষয়ে বিশুদ্ধ মত হ’ল, সহোদর ভাই জীবিত থাকা অবস্থায় দাদা পোতার সম্পত্তিতে মীরাছ পাবেন এবং এমতাবস্থায় ভাইয়েরা…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : এরূপ কাজ করা যাবে না। কারণ উত্তরাধিকার সম্পদের বণ্টননীতি আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত (নিসা ৪/১১)। অতএব যার যতটুকু প্রাপ্য…
আরও পড়ুন ➲প্রশ্ন : আমার পিতা মারা গেছেন। তার রেখে যাওয়া সম্পত্তির মধ্যে রয়েছে আধা কাঠা জমির উপর তিন তলা বাড়ী এবং ভিন্ন ভিন্ন দামের আরো প্রায় ৩৯ শতাংশ জমি। আমরা ৪ ভাই ৩ বোন, আমার মা এবং দাদী জীবিত আছেন। আমরা ভাই-বোনেরা চাই তিন তলা বাড়ীটি মায়ের নামে দিতে এবং ভাই-বোনেরা কম দাম এবং বেশী দামের জমি মিলিয়ে বণ্টন করে নিতে এবং কম মূল্যের জমি দাদীকে দিতে। আমার এক ভাই ও এক বোন এখনো নাবালক। এইভাবে বণ্টন করলে কি দাদীর সাথে বেইনছাফী করা হবে? অথবা কিভাবে বণ্টন করলে ইনছাফপূর্ণ বন্টন হবে জানালে উপকৃত হব।
উত্তর : কুরআন যেভাবে মীরাছ বণ্টন করে দিয়েছে সেভাবে বণ্টন করা আবশ্যক। কেননা সেটিই সর্বাধিক ইনছাফপূর্ণ। আল্লাহ বলেন, আল্লাহ তোমাদের…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : এক্ষেত্রে ভাই-বোন সর্বসম্মতিক্রমে তাকে কিছু বেশী দিলে তাতে শরী‘আতে কোন বাধা নেই। তবে সম্মতি না দিলে কোন কম-বেশী…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : যদি মৃতের পিতা-মাতা বা ঊর্ধ্বতন কোন ওয়ারেছ না থাকে, তাহ’লে দুই স্ত্রী আট ভাগের এক ভাগ এবং বাকী…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : প্রথম পক্ষের ছেলেটি কেবল তার নিজ পিতার সম্পদের ওয়ারিছ হবে। সৎ পিতার সম্পদের হবে না। তবে সে তার…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : এভাবে হক কথা বলায় শ্বশুর অসন্তুষ্ট হ’লে তাতে দোষ নেই। তবে বাড়াবাড়ি করে থাকলে সেটা ঠিক হয়নি। কন্যা…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : অলসতাবশতঃ ছালাত ত্যাগ করলে সম্পদের অংশ দেওয়া যাবে (ফাতাওয়া লাজনা দায়েমা ৬/৪৯-৫০)। আর যদি ছালাতকে বিশ্বাসগতভাবে অস্বীকার করে,…
আরও পড়ুন ➲প্রশ্ন : আমরা তিন বোন (একজন মৃত তবে তার সন্তান রয়েছে) ও তিন ভাই (একজন জীবিত, দুই জন মৃত তবে সন্তান রয়েছে) ও আমাদের মা জীবিত আছেন। আমাদের মা অসুস্থ থাকাকালীন আমাদের ছোট বোন ছোট ভাইয়ের সহযোগিতায় লক্ষ লক্ষ টাকার সম্পত্তি লিখে নিয়েছে। এক্ষেত্রে কারা কারা দায়ী হবে এবং মাকে দায়মুক্ত করতে করণীয় কী?
উত্তর : এক্ষেত্রে মা, ছোট বোন ও সহযোগিতাকারী ভাই দায়ী হবে। অন্য ওয়ারিছদের বঞ্চিত করে যুলুম করার কারণে ক্বিয়ামতের দিন…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : এরূপ কোন হাদীছ নেই। বরং যত দ্রুত সম্ভব মাইয়েতের সম্পত্তি বণ্টন করে নেওয়া ওয়াজিব। কেননা দেরী করলেই নানা…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : যদি সকল সন্তানের সম্মতি থাকে, তবে কোন সন্তানকে পিতা অধিক সম্পদ লিখে দিতে পারেন। এতে পিতা গুনাহগার হবেন…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : পালকপুত্র নিজের পুত্র নয়। অতএব সে ওয়ারিছ হবে না (আনফাল ৭৫)। তবে পালক পিতা চাইলে সম্পদের এক-তৃতীয়াংশ পর্যন্ত…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : সম্পদের ন্যায়সঙ্গত অধিকার ফিরিয়ে নিতে হবে। আবার আত্মীয়তার বন্ধনও রক্ষা করতে হবে। আর এ বিষয়ে উভয় পক্ষকে সহনশীল…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : এক্ষেত্রে মোট সম্পদের ৩৩.৩৩ শতাংশ পাবে সহোদর ভাই। আর ৪ সহোদর বোন প্রত্যেকে ১৬.৬৭ শতাংশ করে পাবে। আর…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : এ অবস্থায় কেউ কারো ওয়ারিছ হবে না। বরং জীবিত আত্মীয়রা উত্তরাধিকারী হবে। ইবনু আববাস (রাঃ) বলেন, মৃত ব্যক্তি…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : উত্তরাধিকার সম্পদ মৃত্যুর পরে বণ্টন হওয়াই শরী‘আত নির্দেশিত বিধান, যা সকলের জন্য কল্যাণকর। তবে মৃত্যুর পূর্বে পিতা সন্তানদের…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : এটা সঠিক রীতি নয়। বরং পিতা-মাতার সমুদয় সম্পত্তিতে ছেলেদের সাথে মেয়েরাও অংশীদার হবে। আল্লাহ বলেন, পিতা-মাতা ও নিকটাত্মীয়দের…
আরও পড়ুন ➲প্রশ্ন : আমার পিতা ও এক ভাই মারা গেছেন। আমরা দুই ভাই, বোন ও আমাদের মা জীবিত আছি। মৃত ভাইটি এক ছেলে, এক মেয়ে ও স্ত্রী রেখে গেছেন। আমাদের পিতার কোন সম্পত্তি নেই। কিন্তু আমাদের মা প্রায় ২০ লক্ষাধিক টাকার মালিক। তিনি তা ছেলে-মেয়েদের মধ্যে শরী‘আত মোতাবেক এখনই বণ্টন করে দিতে চান। এ অবস্থায় কে কতটুকু অংশ পাবে?
উত্তর : মাতার জীবদ্দশায় তার ছেলে মৃত্যুবরণ করায় ঐ ছেলের সন্তানেরা তাদের দাদীর সম্পত্তির ওয়ারিছ হবে না (ফাতাওয়া লাজনা দায়েমাহ,…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : ছেলে সন্তান থাকলে ভাইয়েরা অংশীদার হবে না। কেবল স্ত্রী ও কন্যা সন্তান থাকলে ব্যক্তি মারা গেলে এবং তার…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : সঠিক হয়নি। কারণ পিতার মৃত্যুর পর তার স্ত্রী, কন্যা, ভাই-বোন সহ অন্যান্যদের অংশ শরী‘আত কর্তৃক নির্ধারিত (নিসা ৪/১১)।…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : তাকে অছিয়ত স্বরূপ কিছু দান করা যাবে। যার সর্বোচ্চ পরিমাণ হচ্ছে মোট সম্পদের তিন ভাগের এক ভাগ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : শারঈ ওযর ব্যতীত পরিত্যক্ত সম্পদ দ্রুত বণ্টন করাই উত্তম। তবে এর কোন নির্দিষ্ট সময় সীমা নেই। হকদারদের ঐক্যমতের…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : মুসলিম সন্তান কাফের পিতার সম্পদের অংশীদার হবে না (বুখারী, মুসলিম; মিশকাত হা/৩০৪৩)। তবে বিনা কামনায় প্রাপ্ত সম্পদ পুনরায়…
আরও পড়ুন ➲প্রশ্নঃ পরিত্যক্ত সম্পত্তিতে চাচা ও ফুফুর অংশ কতটুকু? উত্তরঃ আলহামদু লিল্লাহ। চাচা হচ্ছেন আসাবা (নির্দিষ্ট অংশভোগীগণ নেয়ার পর উদ্ধৃত্ত থাকলে…
আরও পড়ুন ➲প্রশ্ন: আমার নানা মারা গেছেন। তিনি এক স্ত্রী (আমার নানী), এক ছেলে (আমার মামা) ও এক মেয়ে (আমার মা) রেখে…
আরও পড়ুন ➲প্রশ্নঃ আমার দাদা মারা গেছেন (আল্লাহ্ তাঁর প্রতি দয়া করুন)। তার মৃত্যুর পর ইন্সুরেন্স ও পেনশন কর্তৃপক্ষ তার অনুকূলে মৃত্যুজনিত…
আরও পড়ুন ➲প্রশ্নঃ আমার পিতার মৃত্যুর পর – আমরা আল্লাহ্র কাছে তার জন্য রহমত, ক্ষমা ও মাগফিরাত প্রার্থনা করছি- আমরা পিতা থেকে…
আরও পড়ুন ➲