প্রশ্ন: শরিয়ত অনুমোদিত এমন কিছু বিশেষ বিষয় কি আছে যা দিয়ে একজন মুসলিম রমযানকে স্বাগত জানাতে পারে? উত্তর: আলহামদু লিল্লাহ।…
আরও পড়ুন ➲রোজা
প্রশ্ন: যে ব্যক্তি কোন ওজর ছাড়া রমযানের একটি দিন খাওয়াদাওয়ার মাধ্যমে কিংবা হস্তমৈথুন করার মাধ্যমে রোযা ভেঙ্গেছে সে কি “যে…
আরও পড়ুন ➲প্রশ্ন: রোযা বর্জনকারী কি কাফের হয়ে হবে; যতক্ষণ সে নামায আদায় করে, কিন্তু কোন অসুস্থতা বা ওজর ছাড়া রোযা রাখে…
আরও পড়ুন ➲প্রশ্ন : এক লোক রমজান মাসে দিনের বেলায় স্ত্রীর সাথে সহবাস করেছে, কিন্তু বীর্যপাত হয়নি। এর হুকুম কী? আর সে…
আরও পড়ুন ➲প্রশ্ন : রমজানের আগে আমার স্ত্রী বিগত রমজান মাসের কিছু কাযা রোযা পালন করছিলেন। এমতাবস্থায় আমি তার সাথে সহবাসে লিপ্ত…
আরও পড়ুন ➲প্রশ্ন :রমজান মাসে ফজরের আযানের আগ থেকে আমি আমার স্ত্রীর সাথে সহবাস করছিলাম। আযান চলাকালীন সময়েও আমি সহবাসরত ছিলাম। তবে…
আরও পড়ুন ➲প্রশ্নঃ এই অঞ্চলের এক মসজিদের জনৈক খতিব তাঁর খোতবার মধ্যে সালমান রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত একটি হাদিস উল্লেখ করেছেন। সে…
আরও পড়ুন ➲প্রশ্নঃ শাওয়াল মাসে ছয় রোজা রাখার হুকুম কি? এই রোজাগুলো রাখা কি ফরজ? উত্তর রমজানের সিয়াম পালনের পর শাওয়াল মাসে…
আরও পড়ুন ➲প্রশ্ন: রমজান মাসে কুরআন খতম করা কি একজন মুসলমানের জন্য জরুরী? যদি উত্তর হ্যাঁ হয় তাহলে আমি এ সংক্রান্ত হাদিস…
আরও পড়ুন ➲প্রশ্নঃ আমি যদি মদ্যপ হই এবং আগামীকাল ও এর পরের দিন (মুহররম এর ৯ তারিখ ও ১০ তারিখ) রোযা রাখার…
আরও পড়ুন ➲◈ ১) প্রশ্ন: স্ত্রীকে যৌন উত্তেজনার সাথে স্পর্শ বা আলিঙ্গন করার সময় যদি লজ্জা স্থান থেকে পানি জাতীয় পদার্থ বের…
আরও পড়ুন ➲প্রশ্নঃ যে হাদিসগুলোর ব্যাপারে আলেমগণ বলেছেন “যায়িফ বা দুর্বল” সেসব হাদিস দিয়ে দোয়া করার হুকুম কি?১. ইফতারের সময়: ‘আল্লাহুম্মা লাকা…
আরও পড়ুন ➲উওর: স্প্রে দুই প্রকার; প্রথম প্রকার হল ক্যাপসুল স্প্রে পাউডার জাতীয়। যা পিস্তলের মত কোন পাত্রে রেখে পুশ করে স্প্রে…
আরও পড়ুন ➲উওর: রোযা রাখা অবস্থায় আতর বা অন্য প্রকার সুগন্ধি ব্যবহার করা এবং সর্বপ্রকার সুঘ্রাণ নাকে নেওয়া রোযাদারদের জন্য বৈধ। তবে…
আরও পড়ুন ➲উওর: রোযাদারদের জন্য নিজ মাথার চুল বা নাভির নিচের লোম ইত্যাদি চাঁছা বৈধ। তাতে যদি কোন স্থানে কেটে রক্ত পড়লেও…
আরও পড়ুন ➲উওর: রোযাদারদের জন্য নিজ দেহের ক্ষতস্থানে ঔষধ দিয়ে ব্যান্ডেজ ইত্যাদি দূষণীয় নয়। তাতে সে ক্ষত গভীর হোক বা অগভীর। কারণ,…
আরও পড়ুন ➲উওর: রোযাদারদের জন্য চিকিৎসার ক্ষেত্রে সেই ইঞ্জেকশন ব্যবহার করা বৈধ। যা পানাহারের কাজ করে না। যেমন, পেনিসিলিন বা ইনসুলিন ইঞ্জেকশন…
আরও পড়ুন ➲উওর: রোযাদারদের কিডনি অচল হলে রোযা অবস্থায় প্রয়োজন দেহের রক্ত পরিষ্কার ও শোধন করা বৈধ। পরিশুদ্ধ করার পর পুনরায় দেহে…
আরও পড়ুন ➲উওর: রোযাদারদের জন্য দাঁত (স্টোন ইত্যাদি থেকে) পরিষ্কার করা, ডাক্তারি ভরণ (ইনলেই)ব্যাবহার করা এবং যন্ত্রণায় দাঁত তুলে ফেলা বৈধ। তবে…
আরও পড়ুন ➲উওর: স্ত্রীর-দেহ নিয়ে কল্পনা করার ফলে কারো মাযী বা বীর্যপাত হলে রোযা নষ্ট হয় না। যেহেতু মহানবি (সঃ) এর ব্যাপক…
আরও পড়ুন ➲উওর: স্ত্রীর দেহাঙ্গের যে কোন অংশ দেখা রোযাদার স্বামীর জন্যও বৈধ। অবশ্য একবার দেখার ফলেই চরম উত্তেজিত হয়ে কারো মাযী…
আরও পড়ুন ➲উওর: জিভ চোষার ফলে একে অন্যের জিহ্বারস গিলে ফেললে রোযা ভেঙ্গে যাবে। যেমন স্তনবৃন্ত চোষণের ফলে মুখে দুগ্ধ এসে গলায়…
আরও পড়ুন ➲উওর: চুম্বনের ক্ষেত্রে চুম্বন গালে হোক অথবা ঠোঁটে উভয় অবস্থাই সমান। তদনুরূপ সঙ্গমের সকল প্রকার ভূমিকা ও শৃঙ্গারাচার; সকাম স্পর্শ,…
আরও পড়ুন ➲উওর: এ ক্ষেত্রে বৃদ্ধ ও যুবকের মাঝে কোন পার্থক্য নেই; যদি উভয়ের কামশক্তি এক পর্যায়ের হয়। সুতরাং দেখার বিষয় হল,…
আরও পড়ুন ➲উওর: যে রোযাদার স্বামী-স্ত্রী মিলনে ধৈর্য রাখতে পারে; অর্থাৎ সঙ্গম বা বীর্যপাত ঘটে যাওয়ার আশঙ্কা না করে, তাঁদের জন্য আপোসে…
আরও পড়ুন ➲উওর: বাহ্যিক শরীরের চামড়ায় পাউডার বা মলম ব্যবহার করা রোযাদারদের জন্য বৈধ। কারন, তা পেটে পৌছায় না। তদনুরূপ প্রয়োজনে ত্বককে…
আরও পড়ুন ➲উওর: পেটের ভিতরে কোন পরীক্ষার জন্য (এন্ডোসকপি মেশিন) নল বা স্টমাক টিউব সঞ্চালন করার ফলে রোযার কোন ক্ষতি হয় না।…
আরও পড়ুন ➲প্রশ্নঃ আমি জানতে আগ্রহী মর্যাদাপূর্ণ রমযান মাসে বেশি নেকি হাছিল করার জন্য কোন আমল করা মুস্তাহাব… যিকির-আযকার, ইবাদত-বন্দেগী, মুস্তাহাব বিষয়াবলি।…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: শাওয়ালের ছয়টি সাওম পালন করার ক্ষেত্রে উত্তম পদ্ধতি হচ্ছে, ঈদের পর পরই উহা আদায় করা এবং পরস্পর আদায় করা।…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: খানা-পিনা বন্ধ করা অবশ্যক নয়। কেননা যমীনে থাকাবস্থায় ইফতারের সময় হয়ে গেছে সূর্যও ডুবে গেছে। সুতরাং ইফতার করতে বাধা…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: একথা সবার জানা যে, আল্লাহ তা‘আলা বলেছেন, ﴿فَمَن شَهِدَ مِنكُمُ ٱلشَّهۡرَ فَلۡيَصُمۡهُۖ وَمَن كَانَ مَرِيضًا أَوۡ عَلَىٰ سَفَرٖ فَعِدَّةٞ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: সাওম আদায়কারী হস্ত মৈথুন করে যদি বীর্যপাত করে তবে তার সাওম ভঙ্গ হয়ে যাবে। দিনের বাকী অংশ তাকে সিয়াম…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: নিঃসন্দেহে এটি বিদ‘আত। সুন্নাতে নববীতে এর কোনো প্রমাণ নেই। কেননা আল্লাহ তা‘আলা সম্মানিত কিতাবে বলেন, وَكُلُوا وَاشْرَبُوا حَتَّى يَتَبَيَّنَ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: ই‘তিকাফ হচ্ছে নিঃসঙ্গ অবস্থায় আল্লাহর আনুগত্য করার জন্য মসজিদে অবস্থান করা। লায়লাতুল কদর অনুসন্ধান করার জন্য ই‘তিকাফ করা সুন্নাত।…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: তার এ অসুখ যদি চলতেই থাকে সুস্থ না হয় এবং শেষ পর্যন্ত মারা যায়, তবে তার পক্ষ থেকে কাযা…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: ব্লাড টেষ্ট করার জন্য রক্ত বের করলে সাওম ভঙ্গ হবে না। কেননা ডাক্তার অসুস্থ ব্যক্তির চেক আপ করার জন্য…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: কোনো মানুষ নফল সাওম রেখে যদি পানাহার বা স্ত্রী সহবাসের মাধ্যমে ভঙ্গ করে ফেলে, তবে কোনো গুনাহ্ নেই। নফল…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, «مَنْ صَامَ رَمَضَانَ ثُمَّ أَتْبَعَهُ بِسِتٍّ مِنْ شَوَّالٍ فَكَأَنَّمَا صَامَ الدَّهْرَ» “যে ব্যক্তি রামাযানের…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: সাধারণ দাঁত বা মাড়ির দাঁত উঠানোতে যে রক্ত প্রবাহিত হয়, তাতে সাওম ভঙ্গ হবে না। কেননা এতে শিঙ্গা লাগানোর…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে সহীহ সূত্রে প্রমাণিত হয়েছে। তিনি বলেন, لا تَخُصُّوا يَوْمَ الْجُمُعَةِ بِصِيَامٍ ولا ليلتها بقيام “এককভাবে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: সাওম আদায়কারীর আতর-সুগন্ধির ঘ্রাণ নেওয়াতে কোনো অসুবিধা নেই। চাই তৈল জাতীয় হোক বা ধোঁয়া জাতীয়। তবে ধোঁয়ার সুঘ্রাণ নাকের…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: দো‘আ কবূল হওয়ার অন্যতম সময় হচ্ছে ইফতারের সময়। কেননা সময়টি হচ্ছে ইবাদতের শেষ মূহুর্ত। তাছাড়া মানুষ সাধারণতঃ ইফতারের সময়…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: ফজরের পূর্বে পবিত্র হয়েছে এব্যাপারে নিশ্চিত হলে, তার সিয়াম বিশুদ্ধ হবে। কেননা নারীদের মধ্যে অনেকে এমন আছে, ধারণা করে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: সাওম আদায়কারী কুলি করা বা নাকে পানি নেওয়ার কারণে যদি অনিচ্ছাকৃতভাবে পানি পেটে পৌঁছে যায়, তবে তার সাওম ভঙ্গ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: সাওমে বিসাল বা অবিচ্ছিন্ন সিয়াম হচ্ছে, ইফতার না করে দু’দিন একাধারে সাওম রাখা। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এরকম সাওম…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: সিয়ামের গুরুত্বপূর্ণ আদব হচ্ছে, আল্লাহভীতি অর্জন করা তথা আল্লাহর আদেশ বাস্তবায়ন ও নিষেধাজ্ঞা থেকে বিরত থাকা। কেননা আল্লাহ বলেন,…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: দাঁত থেকে রক্ত প্রবাহিত হলে সাওমের ওপর কোনো প্রভাব পড়বে না। কিন্তু সাধ্যানুযায়ী রক্ত গিলে নেওয়ার ব্যাপারে সতর্ক থাকবে।…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: হ্যাঁ। কোনো মানুষ যদি এক দিন পর পর সাওম রাখার অভ্যাস করে থাকে এবং তার সাওমের দিন শুক্রবার হয়…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: ঠাণ্ডা-শীতল বস্তু অনুসন্ধান করা সাওম আদায়কারী ব্যক্তির জন্য জায়েয, কোনো অসুবিধা নেই। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সাওম রেখে গরমের…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: মিথ্যা সাক্ষী দেওয়া অন্যতম কাবীরা গুনাহ্। আর তা হচ্ছে না জেনে কোনো বিষয়ে স্বাক্ষ্য দেওয়া অথবা জেনে শুনে বাস্তবতার…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: কোনো লোক যদি ইচ্ছাকৃতভাবে বমি করে তবে তার সাওম ভঙ্গ হয়ে যাবে। কিন্তু অনিচ্ছাকৃতভাবে বমি হলে সাওম ভঙ্গ হবেনা।…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: শাবান মাসে সাওম রাখা এবং অধিক হারে রাখা সুন্নাত। আয়েশা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু বলেন, مَا رَأَيْتُهُ أَكْثَرَ صِيَامًا مِنْهُ فِي شَعْبَان…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: হ্যাঁ, তার সিয়াম বিশুদ্ধ হবে। কেননা স্বপ্নদোষ সাওম বিনষ্ট করে না। স্বপ্নদোষ তো মানুষের অনিচ্ছায় হয়ে থাকে। আর নিদ্রা…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: আমরা আল্লাহ তা’আলার নিম্ন লিখিত আয়াত পাঠ করলেই জানতে পারি সিয়াম ফরয হওয়ার হিকমত কী? আর তা হচ্ছে তাক্বওয়া…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: এ স্প্রে নাকে প্রবেশ করে কিন্তু পেট পর্যন্ত পৌঁছে না। তাই সাওম রেখে ইহা ব্যবহার করতে কোনো অসুবিধা নেই।…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: নাকের ড্রপ যদি নাড়ী পর্যন্ত পৌঁছে তবে সাওম ভঙ্গ হয়ে যাবে। কেননা লাক্বীত ইবন সাবুরা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হিজরত করে মদীনা আগমণ করে দেখেন ইয়াহূদীরা মুহার্রামের দশ তারিখে সাওম পালন করছে। নবী সাল্লাল্লাহু…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: খাদ্যের স্বাদ গ্রহণ করে যদি তা গিলে না ফেলে, তবে সিয়াম নষ্ট হবে না। কিন্তু একান্ত দরকার না পড়লে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: সিয়াম ভঙ্গকারী বিষয়গুলো হচ্ছে নিম্নরূপঃ ক) স্ত্রী সহবাস। খ) খাদ্য গ্রহণ। গ) পানীয় গ্রহণ। ঘ) উত্তেজনার সাথে বীর্যপাত করা।…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে সহীহ সূত্রে প্রমাণিত হয়েছে তিনি বলেন, «مَنْ صَامَ رَمَضَانَ ثُمَّ أَتْبَعَهُ بِسِتٍّ مِنْ شَوَّالٍ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: উভয়ের মধ্যে পার্থক্য হচ্ছে, নাকে ভাপের ধোঁয়া টানা নিজ ইচ্ছায় হয়ে থাকে। যাতে করে ধোঁয়ার কিছু অংশ পেটে প্রবেশ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: কফ বা শ্লেষা যদি মুখে এসে একত্রিত না হয় গলা থেকেই ভিতরে চলে যায় তবে তার সাওম নষ্ট হবে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: বিশুদ্ধ কথা হচ্ছে দিনের প্রথম ভাগে যেমন শেষ ভাগেও তেমন মেসওয়াক করা সুন্নাত। কেননা নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: সাওম আদায়কারীর আতর-সুগন্ধির ঘ্রাণ নেওয়াতে কোনো অসুবিধা নেই। চাই তৈল জাতীয় হোক বা ধোঁয়া জাতীয়। তবে ধোঁয়ার সুঘ্রাণ নাকের…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: সাওম আদায়কারীর জন্য সুরমা ব্যবহার করায় কোনো অসুবিধা নেই। অনুরূপভাবে চোখে বা কানে ঔষুধ (ড্রপ) ব্যবহার করতেও কোনো অসুবিধা…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: রামাযানের সাওম রেখে কেউ যদি ভুলক্রমে খানা-পিনা করে তবে তার সিয়াম বিশুদ্ধ। তবে স্মরণ হওয়ার সাথে সাথে বিরত হওয়া…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: না, দিনের বাকী অংশ সিয়াম অবস্থায় থাকা আবশ্যক নয়। তবে রামাযান শেষে উক্ত দিবসের কাযা তাকে আদায় করতে হবে।…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: একথা সর্বজন বিদিত যে, সিয়াম হচ্ছে নিয়ত এবং পরিত্যাগের সমষ্টির নাম। অর্থাৎ সাওম বিনষ্টকারী যাবতীয় বস্তু পরিত্যাগ করে সাওম…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: যখন সে জানতে পারবে তখনই সিয়ামের নিয়ত করে ফেলবে এবং সিয়াম পালন করবে। অধিকাংশ বিদ্বানের মতে এ দিনটির সিয়াম…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: রামাযানের প্রথমে পূর্ণ মাসের জন্য একবার নিয়ত করলেই যথেষ্ট হবে। কেননা সাওম আদায়কারী যদি প্রতিদিনের জন্য রাতে নিয়ত না…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: সাওম ভঙ্গের কারণসমূহ হচ্ছেঃ ১) অসুস্থতা, ২) সফর। পবিত্র কুরআনে বর্ণিত হয়েছে। আল্লাহ বলেন, ﴿فَمَن كَانَ مِنكُم مَّرِيضًا أَوۡ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: ক্ষুধা-পিপাসা ও অতিরিক্ত ক্লান্তির সাথে সাওম পালন করলে সাওমের বিশুদ্ধতায় এর কোনো প্রভাব পড়বে না; বরং এতে অতিরিক্ত ছাওয়াব…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: যে ব্যক্তি রামাযানের সিয়াম পরিত্যাগ করে এ যুক্তিতে যে, সে নিজের এবং পরিবারের জীবিকা উপার্জনে ব্যস্ত। সে যদি এ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: দুগ্ধদানকারীনী সাওম রাখার কারণে যদি সন্তানের জীবনের আশংকা করে অর্থাৎ সাওম রাখলে স্তনে দুধ কমে যাবে ফলে শিশু ক্ষতিগ্রস্ত…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: তার ওপর আবশ্যক হচ্ছে, ঋতু অবস্থায় যে কয়দিনের সিয়াম আদায় করেছে সেগুলোর কাযা আদায় করা। কেননা ঋতু অবস্থায় সিয়াম…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মক্কা বিজয়ের সময় রামাযান মাসের বিশ তারিখে মক্কায় প্রবেশ করেন। সে সময় তিনি সাওম ভঙ্গ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: আমি যেটা মনে করি, কাজ করার কারণে সাওম ভঙ্গ করা জায়েয নয়, হারাম। সাওম রেখে কাজ করা যদি সম্ভব…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: মুসাফির সাওম রাখা ও ভঙ্গ করার ব্যাপারে ইচ্ছাধীন। আল্লাহ বলেন, ﴿فَمَن شَهِدَ مِنكُمُ ٱلشَّهۡرَ فَلۡيَصُمۡهُۖ وَمَن كَانَ مَرِيضًا أَوۡ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: কোনো মানুষ যদি এক ইসলামী রাষ্ট্র থেকে অপর ইসলামী রাষ্ট্রে গমণ করে আর উক্ত রাষ্ট্রে সিয়াম ভঙ্গের সময় না…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: সফর অবস্থায় যদি এমন কষ্ট হয় যা সহ্য করা সম্ভব, তবে সে সময় সাওম রাখা মাকরূহ। কেননা একদা সফরে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: বিষয়টি মহাকাশ গবেষণার দিক থেকে অসম্ভব। ইমাম ইবন তাইমিয়া রহ. বলেন, চন্দ্র উদয়ের স্থান বিভিন্ন হয়ে থাকে। এ বিষয়ে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: মুসাফির নিজ শহর থেকে বের হওয়ার পর থেকে নিয়ে প্রত্যাবর্তন করা পর্যন্ত দু দু রাকাত সালাত আদায় করবে। আয়েশা…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: পবিত্র কুরআনের নিম্ন লিখিত আয়াত পাঠ করলেই আমরা জানতে পারি সিয়াম ফরয হওয়ার হিকমত কী? আর তা হচ্ছে তাক্বওয়া…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: আল্লাহ বলেন, ﴿شَهۡرُ رَمَضَانَ ٱلَّذِيٓ أُنزِلَ فِيهِ ٱلۡقُرۡءَانُ هُدٗى لِّلنَّاسِ وَبَيِّنَٰتٖ مِّنَ ٱلۡهُدَىٰ وَٱلۡفُرۡقَانِۚ فَمَن شَهِدَ مِنكُمُ ٱلشَّهۡرَ فَلۡيَصُمۡهُۖ…
আরও পড়ুন ➲উওর: রোযাদারের জ্বর হলে তাঁর জন্য পায়খানা-দ্বারে ঔষধ (সাপোজিটরি) রাখা যায়। তদনুরূপ জ্বর মাপা বা অন্য কোন পরীক্ষার জন্য মল-দ্বারে…
আরও পড়ুন ➲উওর: রোযা অবস্থায় সুরমা লাগানো এবং চোখে ও কানে ঔষধ ব্যবহার বৈধ। কিন্তু ব্যবহার করার পর যদি গলার সুরমা বা…
আরও পড়ুন ➲উওর: রাস্তার ধূলা রোযাদারদের নিঃশ্বাসদের সাথে পেটে গেলে রোযার কোন ক্ষতি হয় না। তদনুরূপ যে ব্যক্তি আটাচাকিতে কাজ করে অথবা…
আরও পড়ুন ➲উওর: থুথু গয়ের থেকে বাঁচা দুঃসাধ্য। কারণ, তা মুখে বা গলার গোঁড়ায় জমা হয়ে নিচে এমনটিতেই চলে যায়। অতএব এতে…
আরও পড়ুন ➲উওর: কেটে-ফেটে গিয়ে অথবা ঘা টিপতে গিয়ে অথবা দাঁত তুলতে গিয়ে অথবা দাঁতন করতে গিয়ে রক্ত পড়লে অথবা রক্ত পরীক্ষার…
আরও পড়ুন ➲উওর: রোযাদারদের জন্য সাঁতার কাটতে কোন বাধা নেই। তবে সতর্ক থাকতে হবে, যাতে পানি পেটে চলে না যায়।২৭৭ (ইবনে উষাইমীন)…
আরও পড়ুন ➲উওর: রান্না করতে করতে প্রয়োজনে খাবারের লবন বা মিষ্টি সঠিক হয়েছে কি না, তা চেখে দেখা রোযাদারের জন্য বৈধ। তদনুরূপ…
আরও পড়ুন ➲উওর: রোযার দিনে দাঁতের মাজন (টুথ-পেস্ট বা পাউডার) ব্যবহার না করাই উত্তম। বরং তা রাত্রে এবং ফজরের আগে ব্যবহার করাই…
আরও পড়ুন ➲উওর: রোযাদার দিনের প্রথম ও শেষভাগে যে কোন সময় দাঁতন করতে পারে। রোযাদারের মুখের গন্ধ আল্লাহ্র কাছে প্রিয় বলে তা…
আরও পড়ুন ➲উওর: ইচ্ছাকৃত বমি করলে রোযা নষ্ট হয়ে যায়। মহানবী (সঃ) বলেন, “রোযা অবস্থায় যে ব্যক্তি বমনকে (বমি) দমন করতে সক্ষম…
আরও পড়ুন ➲উওর: চোখ বা কানে ঔষধ দিলে রোযা ভাঙ্গে না। কারণ চোখ ও কান খাদ্যনালী নয় এবং সে ঔষধও কোন খাবারের…
আরও পড়ুন ➲উওর: আযান সঠিক সময়ে হয়ে থাকলে এবং সে আযান হয়ে গেছে—এ কথা না জানলে তাঁর রোযা শুদ্ধ। কারণ অজান্তে বা…
আরও পড়ুন ➲উওর: আযান দেখার বিষয় নয়। দেখার বিষয় হল ফজর উদয়ের সময়। যেমন সময়ের ঘড়িও মজবুত হওয়া প্রয়োজন। নচেৎ মুআযযিন আগে…
আরও পড়ুন ➲উওর: নিয়ত প্রত্যেক ইবাদত তথা রোযার অন্যতম রুকন। আর সারা দিন সে নিয়ত নিরবচ্ছিন্নভাবে মনে জাগ্রত রাখতে হবে; যাতে রোযাদার…
আরও পড়ুন ➲উওর: রমযানের রোযা কাযা রেখে মারা গেলে তাঁর তরফ থেকে মিসকীন খাওয়াতে হবে। আর নযরের রোযা না রেখে মারা গেলে…
আরও পড়ুন ➲উওর: একটানা হওয়া জরুরী নয়। কেটে কেটেও রাখা যায়। তবে উত্তম হল একটানা রাখা। ২৬২ (ইবনে জিবরীন) সূত্র: দ্বীনী প্রশ্নোত্তরলেখক:…
আরও পড়ুন ➲