মানহাজ

প্রশ্ন : পৃথিবীতে যেখানে যারা কুরআন ও ছহীহ হাদীছ দ্বারা জীবন পরিচালিত করে তারাই আহলেহাদীছ। প্রশ্ন হল- ‘আহলেহাদীছ’ নাম না দিয়ে ‘আহলুস সুন্নাত’ নাম দেয়া যাবে কি? কারণ হাদীছের মধ্যে জাল-যঈফ আছে কিন্তু নবী করীম (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর সুন্নাহর মধ্যে জাল-যঈফ নেই।

উত্তর : আহলেহাদীছ একটি বৈশিষ্ট্যগত নাম, যা বহু মনীষী দ্বারা প্রশংসিত হয়ে আসছে (বিস্তারিত দ্রঃ ‘ভ্রান্তির বেড়াজালে ইক্বামতে দ্বীন’ শীর্ষক…

আরও পড়ুন ➲

প্রশ্ন-৪০ : শায়খ মুহাম্মাদ ইবনে আব্দুল ওয়াহহাব (রহ.) এর দাওয়াত কী জামা‘আতুল ইখওয়ান, তাবলীগ জামাতের মত কোন দলীয় ইসলামী দাওয়াত? যারা কথায় ও লেখায় শায়খ এর দাওয়াতকে দলীয় দাওয়াত বলে তাদের প্রতি আপনার উপদেশ কী?

  উত্তর : আমি বলব, উসূল (শরী‘আতের মূলনীতি) ও ফুরু‘ (শাখা-প্রশাখাগত বিষয়) উভয় দিক থেকে শায়খ মুহাম্মাদ ইবনে আব্দুল ওয়াহ্হাব…

আরও পড়ুন ➲

প্রশ্ন-৩৯ : মুহাম্মাদ কুতুব ‘হাওলা তাত্ববীকিশ শরী‘আহ’ নামক গ্রন্থে বলেছেন যে, ‘‘লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহ’ এর অর্থ হলো আল্লাহ ছাড়া কোন মা‘বুদ বা উপাস্য নেই, আল্লাহ ছাড়া কোন হাকিম বা বিচার ফায়ছালাকারী নেই’’ এই তাফসীর কি সহীহ? [1]

  উত্তর : লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহর অর্থ আল্লাহ তা‘আলা কুরআনুল কারীমে এবং রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হাদীছে বর্ণনা করেছেন। আল্লাহ…

আরও পড়ুন ➲

প্রশ্ন-৩৮ : যে সকল যুবকেরা তাদের মাজলিস সমূহে এদেশের শাসকদেরকে গালিগালাজ করে, অপবাদ দেয় তাদের ব্যাপারে আপনার মত কী?

  উত্তর : এটা সর্বজন বিদিত যে, তাদের এ কাজটি বাতিল। তারা হয়তো বা এর দ্বারা অনিষ্ট সাধনের ইচ্ছে পোষণ…

আরও পড়ুন ➲

প্রশ্ন-৩৭ : গ্রীষ্মকালীন কেন্দ্রসমূহে কিছু যুবক কথিত দ্বীনী অভিনয় ও ইসলামী সংগীতের আয়োজন করে থাকে, এগুলোর হুকুম কী?

  উত্তর : অভিনয়[1] আমি জায়েয মনে করি না। প্রথমত এতে উপস্থিতদেরকে মজিয়ে রাখা হয়।[2] কেননা তারা অভিনেতার অভিনয় দেখে…

আরও পড়ুন ➲

প্রশ্ন-৩৬ : যুবকদের মধ্যে কেউ কেউ (আলেম-উলামার) ধারণকৃত (অডিও/ভিডিও) ইলমী দারস ও বিশ্বস্ত আলেমগণের চলমান দারস নিয়মিত গ্রহণ করা থেকে বিমুখ হয়েছে। তারা এ কাজকে গুরুত্বহীন ও কম উপকারী মনে করে বর্তমান যুগের রাজনৈতিক ও বৈশ্বিক পরিস্থিতি নিয়ে আয়োজিত আলোচনা সভায় ঝুঁকে পড়েছে। তারা মনে করছে, যেহেতু উক্ত আলোচনা সভাগুলোতে সমকালীন বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়, তাই সেগুলোই বেশি গুরুত্বপূর্ণ। এ রকম যুবকদের প্রতি আপনার দিকনির্দেশনা কী?

  উত্তর : এটা আগের মতই। ‘আকীদা ও শারঈ বিষয়াবলির জ্ঞান ছাড়া কেবল সাধারণ লেকচার, সাংবাদিকতা ও চলমান বৈশ্বিক পরিস্থিতির…

আরও পড়ুন ➲

প্রশ্ন-৩৫ : অনেক যুবক সালাফে সালেহীনের ‘আকীদা বিশুদ্ধকারী বই-পুস্তক থেকে বিমুখ হয়েছে। যেমন ইবনু আবি আছিমের আস-সুন্নাহ নামক গ্রন্থ ও সালাফদের অন্যান্য গ্রন্থ, যেগুলো আহলুস সুন্নাহ ওয়াল জামাতের মানহাজ, সুন্নাত ও সুন্নাতপন্থীদের ব্যাপারে তাদের ভূমিকা এবং বিদআত ও বিদাতীদের ব্যাপারে তাদের অবস্থান স্পষ্ট করে দেয়। এগুলো ছেড়ে তারা কথিত চিন্তাবিদ ও দাঈদের বই-পুস্তক পাঠে মগ্ন হয়, যাদের লিখনি ও কথা-বার্তায় সালাফদের বিরোধিতা রয়েছে। সুতরাং ঐ সকল যুবকদের ব্যাপারে আপনার দিকনির্দেশনা কী? তাদের আকীদা বিশুদ্ধ করতে সালাফদের কোন কোন বই পড়তে উপদেশ দিবেন?

  উত্তর : আমরা যখন জানলাম যে ‘আক্বীদা শেখা ও শেখানো ওয়াজিব, তখন প্রশ্ন থেকে যায় যে, আমরা কোন কোন…

আরও পড়ুন ➲

প্রশ্ন-৩৪ : বর্তমানের কিছু যুবকের মাঝে আকীদা শিক্ষা করা, এ ব্যাপারে পড়াশুনা করা ও এর উপর গুরুত্ব প্রদানের প্রতি অনীহা ও বিমুখতা পরিলক্ষিত হচ্ছে এবং তাদেরকে অন্যান্য ব্যাপারে মশগূল থাকতে দেখা যাচ্ছে। এ জাতীয় যুবকদের ব্যাপারে আপনার দিকনির্দেশনা কী?

  উত্তর : পরম করুনাময় ও অসীম দয়ালু আল্লাহর নামে শুরু করছি। প্রশংসা মাত্রই আল্লাহ তা‘আলার জন্য যিনি জগৎ সমূহের…

আরও পড়ুন ➲

প্রশ্ন-৩৩ : আল ক্বুত্বুবিয়্যাহ নামক কিতাবের ব্যাপারে আপনার অভিমত কী? আপনি কি আমাদেরকে তা পাঠ করার জন্য নছীহত করবেন? সমালোচনা গ্রন্থ লেখা কি সালাফে সালেহীনের মানহাজ অনুযায়ী সঠিক?

  উত্তর : বিরুদ্ধবাদীদের মতামত খণ্ডন করা সালাফদের সুন্নাত-নীতি। সালাফগণ বিরুদ্ধবাদীদের মতামত খণ্ডনে অনেক কিতাব লিখেছেন। ইমাম আহমাদ ইবনে হামবাল…

আরও পড়ুন ➲

প্রশ্ন-৩২ : যারা বলে যে বর্তমানে ইসলামী উম্মাহ অনুপস্থিত, তাদের ব্যাপারে আপনার মতমত কী?

  উত্তর : বর্তমানে উম্মাতে ইসলামী অনুপস্থিত’’[1] বলার দ্বারা ইসলামী রাষ্ট্র সমূহকে তাকফীর (কাফির বলা) করা হয়। কেননা এর অর্থ…

আরও পড়ুন ➲

প্রশ্ন-৩১ : বর্তমানে ইসলামী সমাজকে জাহিলী সমাজ বলা কি জায়েয?

  উত্তর : রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে রসূল হিসাবে প্রেরণের মাধ্যমে সাধারণ জাহিলিয়্যাত বিদূরিত হয়েছে। সুতরাং ইসলামী সমাজকে ব্যাপকভাবে জাহিল…

আরও পড়ুন ➲

প্রশ্ন: বর্তমানে যুবকদের মাঝে এ মত ছড়িয়ে পড়েছে যে, সমালোচনার ক্ষেত্রে সমতা রক্ষা করা অত্যাবশ্যক। তারা বলে ‘‘যখন তুমি কোন মানুষকে তার বিদআতের ব্যাপারে সমালোচনা করবে, তার দোষত্রুটি বর্ণনা করবে তখন তোমার জন্য আবশ্যক হবে যে, তুমি তার ভালো দিকগুলোও উল্লেখ করবে’’। সমালোচনার ক্ষেত্রে এই কর্মপদ্ধতি কি সঠিক? সমালোচনার ক্ষেত্রে দোষত্রুটি উল্লেখ করা কি ওয়াজিব?

  উত্তর : এ প্রশ্নের উত্তর অতিক্রান্ত হয়েছে। সমালোচিত ব্যক্তি যদি আহলুস সুন্নাহ ওয়াল জামাতের অনুসারী হয় আর যদি তার…

আরও পড়ুন ➲

প্রশ্ন-১৮ : উপদেশ দেয়ার ক্ষেত্রে উত্তম পন্থা কী? বিশেষতঃ শাসকদের উপদেশ দেয়ার ক্ষেত্রে মঞ্চে তাদের মন্দ কাজের দুর্নাম করা নাকি গোপনে উপদেশ প্রদান করা? এ মাসআলায় সঠিক পদ্ধতি সম্পর্কে স্পষ্ট জানতে চাই

  উত্তর : একমাত্র রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামই নিষ্পাপ। মুসলিম শাসকেরাও মানুষ হিসাবে ভুল করেন। নিঃসন্দেহে তাদের অনেক ভুল…

আরও পড়ুন ➲

প্রশ্ন-১৭: দাওয়াতের পদ্ধতি কী তাওক্বীফিয়্যাহ (অপরিবর্তনীয়) নাকি ইজতিহাদিয়্যাহ (গবেষণার মাধ্যমে পরিবর্তনযোগ্য)?

  উত্তর : দাওয়াতের কর্মপদ্ধতি তাওক্বীফিয়্যাহ। কিতাবুল্লাহ, সুন্নাহ এবং রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের জীবনীতে তা সবিস্তারে বর্ণিত রয়েছে।[1] আমরা…

আরও পড়ুন ➲

প্রশ্ন-১৬ : বর্তমানে দাওয়াতী সংগঠন ও দাঈ ইলাল্লাহ অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে কিন্তু মানুষের পক্ষ থেকে সাড়া কমে গেছে। এর রহস্য কী?

  উত্তর : প্রথমত আমরা দাওয়াতের জন্য বিভিন্ন সংগঠন তৈরির জন্য উদ্বুদ্ধ করি না। বরং আমরা দাওয়াতের জন্য এমন একটি…

আরও পড়ুন ➲

প্রশ্ন-১১ : তাবলীগ জামাত বলে যে, তারা আহলুস সুন্নাহ ওয়াল জামাতের আদর্শের উপর চলতে ইচ্ছুক। কিন্তু তাদের কেউ ভুল করতেই পারে। সেজন্য তারা বলে, তোমরা কীভাবে আমাদের উপর হুকুম লাগাও এবং আমাদের থেকে সতর্ক করো?

  উত্তর : তাবলীগ জামাত সম্পর্কে অনেক লেখালেখি হয়েছে। তাদের সাথে যারা গিয়েছে তাদের ব্যাপারে গবেষণা করেছে, তাদের সাথে উঠাবসা…

আরও পড়ুন ➲

প্রশ্ন-১২ : এ জামাতগুলো কি ধ্বংসপ্রাপ্ত ৭২ ফিরকার অন্তর্ভুক্ত হবে?

  উত্তর : হ্যাঁ। যে ব্যক্তিই দাওয়াহ, আকীদা অথবা ঈমানের মূলনীতির ক্ষেত্রে আহলুস সুন্নাহ ওয়াল জামাতের বিরোধিতা করবে সেই ৭২…

আরও পড়ুন ➲

প্রশ্ন-১৩ : কেউ সালাফী নাম ধারণ করলে এর দ্বারা কি বুঝায় যে, সে ফিরকাবাজী করছে?

  উত্তর : কোনো ব্যক্তি প্রকৃতই সালাফী হলে সালাফী নাম ধারণ করাতে কোনো সমস্যা নেই।[1] আর যদি ব্যক্তি সালাফী মানহাজ…

আরও পড়ুন ➲

প্রশ্ন-১৪ : এ কথা সুবিদিত যে, আল্লাহর পথে দাওয়াত করার জন্য শারঈ জ্ঞান প্রয়োজন, এ ইলম কি কুরআন হাদীছ মুখস্থ করা? মাদরাসা এবং বিশ্ববিদ্যালয় সমূহে যে ইলম দেয়া হয়, আল্লাহর পথে দাওয়াত দেয়ার জন্য তা কি যথেষ্ট?

  উত্তর : ইলম হলো: নছ (কুরআন-হাদীছের ভাষ্য) মুখস্থ করা এবং তার মর্ম অনুধাবন করা। শুধু নছ (কুরআন-হাদীছের ভাষ্য) মুখস্থ…

আরও পড়ুন ➲

প্রশ্ন-১৫ : কেউ কেউ মনে করে, শুধু আলিমগণই আল্লাহর পথে দাওয়াত দিবেন। অন্য সাধারণ লোকেরা যে জ্ঞান রাখে তা দ্বারা তাদের জন্য দাওয়াত দেয়া আবশ্যক নয়। এ ব্যাপারে আপনার নির্দেশনা কী?

  উত্তর : এটা মনে করার বা ধারণার কোনো বিষয় নয়। (বরং) এটাই বাস্তবতা। শুধু আলিমগণই দাওয়াতী কাজ করবেন। তবে…

আরও পড়ুন ➲

প্রশ্ন-১০ : যাদের থেকে (জনগণকে) সতর্ক করব তাদের ভালো দিকগুলোও কি উল্লেখ করা জরূরী?

  উত্তর : আপনি যদি তাদের অবদানের কথা উল্লেখ করেন তাহলে জনগণ বুঝবে যে, আপনি তাদের অনুসরণ করার প্রতি আহবান…

আরও পড়ুন ➲

প্রশ্ন-৯ : আহলুস সুন্নাহ ওয়াল জামাত বিরোধী এ সকল ফিরকা থেকে (জনগণকে) সতর্ক করাতে কোন সমস্যা আছে কি?

  উত্তর : আমরা আহলুস সুন্নাহ ওয়াল জামাত বিরোধী সকল দল থেকে সাধারণভাবে সতর্ক করি।[1] আমরা বলি যে, ‘‘আমরা আহলুস…

আরও পড়ুন ➲

প্রশ্ন-৮ : বিভিন্ন জামাত বা দলের সাথে মেশা যাবে নাকি সেগুলো পরিত্যাগ করতে হবে?

  উত্তর : মেশার লক্ষ্য যদি হয় তাদেরকে সুন্নাহ ধারণ ও ভুল বর্জনের দিকে আহবান করা, তাহলে তা ভাল কাজ।…

আরও পড়ুন ➲

প্রশ্ন-৭ : বিভিন্ন জামাত বা দল সম্পর্কে আপনার মতামত কী?

  উত্তর : যে দলই আহলুস সুন্নাহ ওয়াল জামাতের বিরুদ্ধাচরণ করে তার প্রত্যেকটিই বিপথগামী দল। আমাদের জামাত শুধু একটিই। তা…

আরও পড়ুন ➲

প্রশ্ন-৬ : বিভিন্ন দলের সাথে যারা সম্পৃক্ত হয় তারাও কি বিদাতী বলে গণ্য হবে?

  উত্তর : এটা জামাতের উপর নির্ভরশীল। যদি জামাতগুলিতে কুরআন সুন্নাহ বিরোধী বিষয় থাকে তাহলে সম্পৃক্ত ব্যক্তি বা সদস্যও বিদাতী…

আরও পড়ুন ➲

প্রশ্ন-৫ : কে তুলনামূলক বেশি কষ্টদায়ক আযাবপ্রাপ্ত হবে: সাধারণ পাপী নাকি বিদাতী?

  উত্তর : বিদাতীরা বেশি কষ্টদায়ক আযাবের শিকার হবে। কেননা বিদআত অবাধ্যতা থেকেও মারাত্মক। শয়তানের নিকট অন্যান্য পাপের চেয়ে বিদআত…

আরও পড়ুন ➲

প্রশ্ন-৪ : বর্তমানে পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তে নানা ধরনের ইসলামী জামাত বা দলের নাম শুনতে পাই। এসব নামের ভিত্তি কী? তারা যদি কোন বিদআত না করে তাহলে তাদের সাথে অংশগ্রহণ করা কি বৈধ হবে?

  উত্তর : আমরা কীভাবে কাজ করব তার দিক-নির্দেশনা রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমাদেরকে বলে দিয়েছেন। যে সকল কাজকর্ম…

আরও পড়ুন ➲

প্রশ্ন-০৩ : ফিকহুল ওয়াক্বে‘ (فقه الواقع)[1] দ্বারা কী উদ্দেশ্য? এর সুস্পষ্ট বিশ্লেষণ জানতে চাই। কারণ তার শারঈ অর্থ গ্রহণ না করে আভিধানিক অর্থ গ্রহণ করা হয়।

  উত্তর : তারা বলে, সুস্পষ্ট বিষয়কে বিশ্লেষণ করা কঠিন। উদ্দিষ্ট ও প্রত্যাশিত ফিক্বহ হলো: যা কুরআন-সুন্নাহর ভিত্তিতে রচিত। আর…

আরও পড়ুন ➲

প্রশ্ন-২ : গ্রীষ্মকালীন কেন্দ্রসমূহে অভিনয় ও সংগীতানুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়; এ ব্যাপারে আপনার মতামত কী?

  উত্তর : ছাত্রদের জন্য ক্ষতিকর বিষয়গুলিকে কেন্দ্রসমূহের পরিচালকদের কর্মসূচি থেকে বাদ দেয়া আবশ্যক। তাদেরকে কুরআন, সুন্নাহ/হাদীছ, ফিক্বহ এবং আরবী…

আরও পড়ুন ➲

প্রশ্ন-১ : গ্রীষ্মকালীন কেন্দ্রসমূহে অংশগ্রহণকারী ভাইদের প্রতি আপনার উপদেশ কী? যখন শায়খ ও আলিমগণের ক্লাস এবং গ্রীষ্মকালীন কেন্দ্রের কোর্সের সময় পরস্পর বিরোধী হয়, তখন তারা কি ক্লাসে অংশগ্রহণ করবে নাকি কেন্দ্রসমূহে অবস্থান করবে? যুবকদের মাঝে এ বিষয় নিয়ে বেশি বেশি আলোচনা হওয়ায় বিষয়টি সবিস্তারে জানাবেন

  উত্তর : (গ্রীষ্মকালীন কেন্দ্রসমূহ দ্বারা উদ্দেশ্য হলো) ছাত্রদেরকে জ্ঞান ও সংস্কৃতি শিক্ষা দেয়া। সুতরাং আমার মতে কেন্দ্রসমূহের পরিচালকগণ সময়কে…

আরও পড়ুন ➲
Back to top button