Deprecated: Function jetpack_form_register_pattern is deprecated since version jetpack-13.4! Use Automattic\Jetpack\Forms\ContactForm\Util::register_pattern instead. in /home/islamicask.com/public_html/wp-includes/functions.php on line 6078
মহিলাদের স্রাব ও প্রসূতি অবস্থার বিধিবিধান – আপনার জিজ্ঞাসা

মহিলাদের স্রাব ও প্রসূতি অবস্থার বিধিবিধান

মহিলা অঙ্গন

প্রশ্ন: ঋতুবতী মহিলাদের কুরআন তেলাওয়াত করার বিধান কি?

উত্তর : ঋতুবতী মহিলাদের জন্য মুখস্থ কুরআন তেলাওয়াত করা জায়েয। ঋতুবতী মহিলা কুরআন তেলাওয়াত করতে পারবে না মর্মে স্পষ্ট কোন…

আরও পড়ুন ➲
মহিলা অঙ্গন

প্রশ্ন: পূর্বের সন্তান অথবা মায়ের স্বাস্থ্যঝুঁকির কারণে গর্ভপাত করার বিধান কী?

উত্তর : এ সম্পর্কে সঊদী আরবের সর্বোচ্চ ওলামা পরিষদ ২০/০৬/১৪০৭ হিজরী তারিখে ফাৎওয়া দিয়েছে যে, (১) একান্ত সমস্যা এবং শারঈ…

আরও পড়ুন ➲
মহিলা অঙ্গন

প্রশ্ন : হায়েয শেষ হওয়ার পর ফরয গোসলের পূর্বে কি সহবাস করা জায়েয?

উত্তর : গোসল করে পবিত্র হওয়ার পূর্বে হায়েযা স্ত্রীর সাথে সহবাস করা সিদ্ধ নয়। কেননা আল্লাহ বলেন, ‘পবিত্র না হওয়া…

আরও পড়ুন ➲
মহিলা অঙ্গন

প্রশ্ন : হায়েয অবস্থায় সহবাস করলে তার কাফফারা কি? যদি কাফফারা আদায় করতে না পারে তাহ’লে কি করতে হবে?

উত্তর : হায়েয অবস্থায় স্ত্রী সহবাস হারাম (বাক্বারা ২/২২২)। ইচ্ছাকৃতভাবে যদি কেউ করে, তবে তাকে খালেছ নিয়তে তওবা করতে হবে…

আরও পড়ুন ➲
মহিলা অঙ্গন

প্রশ্ন : রাত ১১ ঘটিকায় আমার সন্তান জন্মলাভ করেছে। এক্ষণে আমি নিফাসের গণনা কখন থেকে শুরু করব। আগের দিন না পরের দিন থেকে?

উত্তর : ইসলামী বিধানে সূর্যাস্তের পর থেকে দিবস গণনা শুরু হয়। অতএব যে সময় সন্তান জন্মগ্রহণ করেছে সেখান থেকে চল্লিশতম…

আরও পড়ুন ➲
মহিলা অঙ্গন

প্রশ্ন : আমার ৫০ দিনের ভ্রূণ নষ্ট হয়ে যাওয়ার পর ১৫ দিন যাবত রক্তপাত হচ্ছে। এক্ষণে উক্ত রক্ত নিফাসের রক্ত হিসাবে গণ্য হবে কি?

উত্তর : উক্ত রক্ত নিফাস হিসাবে গণ্য হবে না। বরং মুস্তাহাযা হিসাবে গণ্য হবে। কারণ সাধারণত বাচ্চার বয়স কমপক্ষে ৮০…

আরও পড়ুন ➲
মহিলা অঙ্গন

প্রশ্ন : নারীরা সন্তান জন্মদানের কতদিন পর ছালাত শুরু করবে। কাযা ছাওম ও ছালাতগুলি কি পুনরায় আদায় করতে হবে?

উত্তর : নিফাসের নিম্ন সময়ের কোন মেয়াদ নেই। যখনই পবিত্র হবে, তখনই ছালাত ও ছিয়াম শুরু করবে (তিরমিযী হা/১৩৯; ফাতাওয়া…

আরও পড়ুন ➲
মহিলা অঙ্গন

প্রশ্ন : মাসিক অবস্থায় নারীরা তা‘লীমী বৈঠক সহ বিভিন্ন কারণে মসজিদে অবস্থান করতে পারবে কি?

উত্তর : মাসিক অবস্থায় নারীরা মসজিদে অবস্থান করতে পারবে। তবে ছালাত আদায় করতে পারবে না। রাসূল (ছাঃ) ঋতুবতী অবস্থায় কেবলমাত্র…

আরও পড়ুন ➲
মহিলা অঙ্গন

প্রশ্ন: হজ্জের দিনগুলোতে কোন মুসলিম মহিলা ঋতুগ্রস্ত হলে তার বিধান কি? তার ঐ হজ্জ কি তার জন্য যথেষ্ট হবে?

  উত্তরঃ ঋতুগ্রস্ত হওয়ার নির্দিষ্ট তারিখ না জানা পর্যন্ত এই প্রশ্নের জবাব দেওয়া সম্ভব নয়। কেননা হজ্জের কিছু কিছু কাজে…

আরও পড়ুন ➲
মহিলা অঙ্গন

প্রশ্ন: ওমরার জন্য ইহরামরত এক মহিলা মক্কায় গমন করল এবং মক্কায় পৌঁছার পর সে ঋতুগ্রস্ত হলো। এদিকে তার মাহরাম পুরুষ [যার সাথে স্থায়ীভাবে বিয়ে বৈধ নয়] তৎক্ষণাত বাড়ী ফিরে যেতে বাধ্য হলো এবং মক্কায় তার আর কেউ রইল না। তাহলে উক্ত মহিলার হুকুম কি?

  উত্তরঃ যদি সে সঊদী আরবের হয়, তাহলে সে তার মাহ্‌রাম পুরুষের সাথে চলে যেয়ে ইহ্‌রাম অবস্থায় থাকবে। অতঃপর পবিত্র…

আরও পড়ুন ➲
মহিলা অঙ্গন

প্রশ্ন: একজন মহিলা হজ্জের উদ্দেশ্যে বের হয়েছে এবং সফরে বের হওয়ার পর পাঁচ দিন ধরে তার ঋতুস্রাব চলছে। সে মীক্বাতে পৌঁছে গোসল করে ইহরাম বেঁধেছে- অথচ সে তখনও পবিত্র হয়নি। এরপর মক্কায় পৌঁছে হারাম শরীফের বাইরে অবস্থান করেছে এবং হজ্জ বা ওমরার কোন কাজই সে করেনি। এরপর মিনাতে দুই দিন অবস্থানের পর পবিত্র হলে গোসল করতঃ পবিত্র অবস্থায় ওমরার যাবতীয় কাজ সম্পন্ন করেছে। অতঃপর তওয়াফে ইফাযার সময় তার আবার রক্ত দেখা দিয়েছে। কিন্তু সে লজ্জায় তার অভিভাবককে কিছু না বলে হজ্জের কার্যাবলী সম্পন্ন করেছে। এরপর দেশে পৌঁছে তার অভিভাবককে বিষয়টা বলেছে। এক্ষণে এর হুকুম কি?

  উত্তরঃ তওয়াফে ইফাযার সময় তার যে রক্ত এসেছিল, তা যদি ঋতুর রক্ত হয়- যা সে রক্তের বৈশিষ্ট্য দেখে বা…

আরও পড়ুন ➲
মহিলা অঙ্গন

প্রশ্ন: ঋতুবতী মহিলা ইহ্‌রামের দুই রাকআত নামায কিভাবে আদায় করবে? ঋতুবতীর জন্য কুরআনের আয়াতসমূহ মনে মনে পাঠ করা কি জায়েয?

  উত্তরঃ প্রথমতঃ আমাদের একটা জিনিস জানা উচিৎ যে, ইহ্‌রামের কোন নামায নেই। কেননা রাসূল (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ইহ্‌রামের…

আরও পড়ুন ➲
মহিলা অঙ্গন

প্রশ্ন: ঋতুস্রাবের এক বা একাধিক দিন অথবা একদিনেরও কম সময় আগে মেয়েদের মেটে রঙ্গের ঘোলা ঘোলা যে পদার্থ বের হয়, তার হুকুম কি? এটা কখনও চিকন কালো সূতার আকৃতিতে বা গোটা গোটা হয়ে অথবা এ জাতীয় কোন আকৃতিতে বের হয়ে থাকে। অনুরূপভাবে ইহা ঋতুস্রাবের পরে আসলে তার হুকুমই বা কি?

  উত্তরঃ ঋতুস্রাবের ভূমিকাস্বরূপ এটা হলে তাকে ঋতুস্রাব গণ্য করা হবে। এটা চেনার উপায় হলো, ঋতুবতীর স্বাভাবিক ব্যথা অথবা পেট…

আরও পড়ুন ➲
মহিলা অঙ্গন

প্রশ্ন: “এই তরল পদার্থের কারণে অযু করতে হবে না” মর্মের অভিমত কেউ কেউ আপনার দিকে সম্বন্ধিত করে থাকে-[আপনি তাদেরকে কি বলবেন]?

  উত্তরঃ যে এই অভিমত আমার দিকে সম্বন্ধিত করে, সে সত্যবাদী নয়। তবে আমার মনে হয়, “উহা পবিত্র” মর্মে আমার…

আরও পড়ুন ➲
মহিলা অঙ্গন

প্রশ্ন ৪৪: অযুর বিধান সম্পর্কে জ্ঞান না থাকার কারণে যে মহিলা অযু করে না, তার করণীয় কি?

উত্তরঃ তাকে আল্লাহর নিকট তওবা করতে হবে এবং এ বিষয়ে জ্ঞানসম্পন্ন আলেমকে জিজ্ঞেস করতে হবে। সূত্র: মহিলাদের স্রাব ও প্রসূতি…

আরও পড়ুন ➲
মহিলা অঙ্গন

প্রশ্ন: এই তরল পদার্থের কারণে অযু ভঙ্গের পক্ষে রাসূল (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) থেকে কোন হাদীছ বর্ণিত না হওয়ার কারণ কি- অথচ মহিলা ছাহাবীগণ তাঁদের দ্বীনের বিষয়াদি নিয়ে ফৎওয়া জিজ্ঞাসার ক্ষেত্রে যথেষ্ট আগ্রহী ছিলেন?

উত্তরঃ তরল এই পদার্থ সব মহিলার না আসার কারণে।   সূত্র: মহিলাদের স্রাব ও প্রসূতি অবস্থার বিধিবিধান।লেখক: শাইখ মুহাম্মাদ ইবন…

আরও পড়ুন ➲
মহিলা অঙ্গন

প্রশ্ন: এই তরল পদার্থের কারণে যে অযু করতে হয়, তাতে কি শুধু অযুর অঙ্গপ্রত্যঙ্গগুলো ধুলেই যথেষ্ট হবে?

  উত্তরঃ এই তরল পদার্থ যদি পবিত্র হয় অর্থাৎ মূত্রাশয় থেকে না এসে গর্ভাশয় থেকে আসে, তাহলে শুধু অযুর অঙ্গপ্রত্যঙ্গগুলো…

আরও পড়ুন ➲
মহিলা অঙ্গন

প্রশ্ন: একজন মহিলা বলছে, সে তার উপর রমযানের রোযা ফরয হওয়ার পর থেকে রোযা রাখে কিন্তু মাসিক ঋতুস্রাবের কারণে ভাঙ্গা রোযাগুলোর ক্বাযা সে আদায় করে না । আর এর অন্যতম কারণ হচ্ছে, ঐদিনগুলোর হিসাব তার কাছে থাকে না। এক্ষণে সে তার করণীয় বিষয় সম্পর্কে জানতে চায়।

  উত্তরঃ মুমিন নারীদের এমন ঘটনা আমাদেরকে কষ্ট দেয়। কেননা ফরয রোযার ক্বাযা অনাদায়- হয় না জানার কারণে, না হয়…

আরও পড়ুন ➲
মহিলা অঙ্গন

প্রশ্ন: গত বছর গর্ভধারণের তৃতীয় মাসে আমার গর্ভপাত ঘটে এবং পবিত্র হওয়ার আগে আমি নামায আদায় করিনি। তখন আমাকে বলা হয়েছিল, তোমার নামায পড়া উচিৎ ছিল। এমতাবস্থায় আমার করণীয় কি? উল্লেখ্য যে, নির্দিষ্টভাবে সেই দিনগুলোর সংখ্যা আমার জানা নেই।

  উত্তরঃ আলেমগণের নিকট প্রসিদ্ধ কথা হলো, তিন মাসে কোন মহিলার গর্ভপাত ঘটলে সে নামায পড়বে না। কেননা কোন মহিলার…

আরও পড়ুন ➲
মহিলা অঙ্গন

প্রশ্ন: গর্ভধারণের প্রাথমিক অবস্থায় থাকা একজন মহিলা দুর্ঘটনায় আঘাতপ্রাপ্ত হয়। অতঃপর প্রচণ্ড রক্তক্ষরণের পর তার গর্ভপাত ঘটে। এমতাবস্থায় উক্ত মহিলার জন্য কি রোযা ছেড়ে দেওয়া জায়েয নাকি সে রোযা চালিয়ে যাবে? আর রোযা ভাঙলে কি তার কোন গোনাহ হবে?

  উত্তরঃ আমাদের বক্তব্য হলো, গর্ভবতীর সাধারণতঃ ঋতুস্রাব আসে না, যেমনটি ইমাম আহমাদ (রহিমাহুল্লাহ) বলেন, “মহিলারা ঋতুস্রাব বন্ধ হওয়ার মাধ্যমে…

আরও পড়ুন ➲
মহিলা অঙ্গন

প্রশ্ন: রমযান মাসে দিনের বেলায় রোযা অবস্থায় কোন মহিলার খাদ্যের স্বাদ চেখে দেখার হুকুম কি?

উত্তরঃ প্রয়োজনে স্বাদ চেখে দেখলে কোন অসুবিধা নেই। তবে সে যেন স্বাদ চেখে দেখার পর মুখ থেকে ঐ জিনিষটা ফেলে দেয়।…

আরও পড়ুন ➲
মহিলা অঙ্গন

প্রশ্ন: তরল ঐ পদার্থ যার বিচ্ছিন্নভাবে আসে, সে অযু করলে এবং অযুর পরে ও নামাযের আগে আবার তা বের হলে সেক্ষেত্রে তার করণীয় কি?

  উত্তরঃ যার বিচ্ছিন্নভাবে তরল পদার্থ আসে, সে উহা বন্ধ হওয়ার সময় পর্যন্ত অপেক্ষা করবে। কিন্তু যদি তার এমন কোন…

আরও পড়ুন ➲
মহিলা অঙ্গন

প্রশ্ন: রমযানের রাত্রিগুলোতে মহিলাদের বাড়ীতে নামায পড়া উত্তম নাকি মসজিদে- বিশেষ করে মসজিদে যদি ওয়ায-নছীহতের ব্যবস্থা থাকে? যেসব মহিলা মসজিদে নামায পড়ে, তাদের ব্যাপারে আপনার পরামর্শ কি?

  উত্তরঃ মহিলাদের বাড়ীতে নামায পড়াই উত্তম। এমর্মে রাসূল (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর সাধারণ ঘোষণা হচ্ছে, “তাদের জন্য তাদের বাড়ীই…

আরও পড়ুন ➲
মহিলা অঙ্গন

প্রশ্ন: এশার শেষ ওয়াক্ত কোন‌টি (অর্থাৎ উক্ত মহিলার নামাযের ক্ষেত্রে) এবং কিভাবে তা জানা সম্ভব?

  উত্তরঃ এশার শেষ ওয়াক্ত হলো অর্ধরাত্রি। আর উহা জানার উপায় হলো, সূর্যাস্ত থেকে ফজর পর্যন্ত সময়টাকে দুইভাগে ভাগ করতে…

আরও পড়ুন ➲
মহিলা অঙ্গন

প্রশ্ন: কিছু কিছু মহিলার ঋতুস্রাব চলতে থাকে এবং মাঝে মাঝে ২/১ দিনের বিরতি দিয়ে আবার শুরু হয়। এমতাবস্থায় নামায-রোযা সহ অন্যান্য ইবাদতের হুকুম কি?

  উত্তরঃ বেশীর ভাগ আলেমগণের নিকট প্রসিদ্ধ কথা হলো, যদি উক্ত মহিলার নির্দিষ্ট কোন দিনে ঋতুস্রাব বন্ধ হওয়ার পূর্বাভ্যাস থাকে…

আরও পড়ুন ➲
মহিলা অঙ্গন

প্রশ্ন: উক্ত মহিলা মধ্যরাত শেষ হওয়ার পরে এশার অযুতে তাহাজ্জুদ নামায পড়লে কি শুদ্ধ হবে?

  উত্তরঃ [কেউ কেউ বলেন,] এশার অযুতে তাহাজ্জুদ নামায পড়লে শুদ্ধ হবে না। মধ্যরাত শেষ হওয়ার পর তার উপর নতুনভাবে…

আরও পড়ুন ➲
মহিলা অঙ্গন

প্রশ্ন: প্রশ্নকারী বলছেন, একজন মহিলা প্রসূতি অবস্থা থেকে পবিত্র হওয়ার দুই মাস পরে রক্তের ছোট ছোট কিছু বিন্দু দেখতে পেয়েছে। এক্ষণে সে কি নামায-রোযা পরিত্যাগ করবে না কি করবে?

  উত্তরঃ ঋতুস্রাব ও প্রসূতি অবস্থার ক্ষেত্রে মহিলাদের সমস্যাগুলো কিনারা বিহীন সাগরের মত। আর এর অন্যতম কারণ হচ্ছে, জন্মবিরতিকরণ এবং…

আরও পড়ুন ➲
মহিলা অঙ্গন

প্রশ্ন: ঐ মহিলা কি ফজরের নামাযের অযু দিয়ে চাশতের নামায পড়তে পারবে?

  উত্তরঃ না, পড়তে পারবে না। কেননা চাশতের নামাযের সময় নির্দিষ্ট। সেজন্য এই নামাযের সময় হলে তাকে আবার অবশ্যই অযু…

আরও পড়ুন ➲
মহিলা অঙ্গন

প্রশ্ন: মানুষের সাথে রোযাব্রত পালনের স্বার্থে মাসিক ঋতুস্রাব বন্ধের পিল সেবনের বিষয়ে আপনার মতামত কি?

  উত্তরঃ আমি এ থেকে সাবধান করছি! কারণ এই বড়িগুলোতে ব্যাপক ক্ষতি রয়েছে- যা ডাক্তারগণের মাধ্যমে আমার কাছে প্রমাণিত হয়েছে।…

আরও পড়ুন ➲
মহিলা অঙ্গন

প্রশ্ন: যে মহিলার অবিরাম তরল পদার্থ বের হয়, সে যদি যে কোন এক ফরয নামাযের জন্য অযু করে, তাহলে ঐ ফরয নামাযের অযু দিয়ে পরবর্তী ফরয নামায পর্যন্ত সময়ে ইচ্ছামত নফল নামায পড়া এবং কুরআন তেলাওয়াত করা তার জন্য ঠিক হবে কি?

  উত্তরঃ যদি সে কোন ফরয নামাযের জন্য সেই নামাযের প্রথম ওয়াক্তে অযু করে, তাহলে পরবর্তী নামাযের ওয়াক্ত আসা পর্যন্ত…

আরও পড়ুন ➲
মহিলা অঙ্গন

প্রশ্ন: গর্ভবতী মহিলা যদি সন্তান প্রসবের ২/১ দিন আগে রক্ত দেখতে পায়, তাহলে এই কারণে কি সে নামায-রোযা পরিত্যাগ করবে না কি করবে?

  উত্তরঃ গর্ভবতী মহিলা যদি সন্তান প্রসবের ২/১ দিন আগে রক্ত দেখতে পায় এবং তার সাথে প্রসব বেদনা থাকে, তাহলে…

আরও পড়ুন ➲
মহিলা অঙ্গন

প্রশ্ন: মহিলাদের সাদা বা হলদে যে পদার্থ বের হয়, সেটা কি পবিত্র নাকি অপবিত্র? উহা অবিরামভাবে বের হওয়া সত্ত্বেও কি অযু করা আবশ্যক হবে? আর বিচ্ছিন্নভাবে বের হলেই বা তার হুকুম কি? কেননা বেশীরভাগ মহিলা -তম্মধ্যে শিক্ষিত মহল উল্লেখযোগ্য- মনে করে যে, এটা স্বাভাবিক সিক্ততা, যাতে অযু করা জরূরী নয়?

  উত্তরঃ গবেষণার পর আমার কাছে স্পষ্ট হয়েছে যে, মহিলাদের এই তরল পদার্থ যদি মূত্রাশয় থেকে না এসে গর্ভাশয় থেকে…

আরও পড়ুন ➲
মহিলা অঙ্গন

প্রশ্ন: কোন মহিলা বেলা ১টার সময় ঋতুবতী হলো [অর্থাৎ নামাযের সময় হওয়ার পরে তার ঋতুস্রাব আসল] কিন্তু তখনও সে যোহরের নামায আদায় করেনি, তাহলে ঋতু বন্ধ হওয়ার পরে কি তাকে ঐ নামাযের ক্বাযা আদায় করতে হবে?

  উত্তরঃ এই মাসআলায় আলেমগণের মধ্যে মতভেদ রয়েছে। তাঁদের কেউ কেউ বলেছেন, তাকে ঐ নামাযের ক্বাযা আদায় করতে হবে না।…

আরও পড়ুন ➲
মহিলা অঙ্গন

প্রশ্ন: হাদীছ এবং বক্তব্য শোনার জন্য ঋতুগ্রস্ত অবস্থায় কাবা শরীফে কোন মহিলার অবস্থানের বিধান কি?

  উত্তরঃ কাবা ঘর অথবা অন্য কোন মসজিদে ঋতুবতীর অবস্থান জায়েয নয়। তবে প্রয়োজনে মসজিদের ভেতর দিয়ে যেতে পারে এবং…

আরও পড়ুন ➲
মহিলা অঙ্গন

প্রশ্ন: এক ব্যক্তি বলছেন, আপনার অবগতির জন্য জানাচ্ছি যে, আমার মায়ের বয়স ৬৫ বছর। ১৯ বছর ধরে তিনি কোন সন্তান প্রসব করেননি। বিগত তিন বছর ধরে তার রক্তক্ষরণ হচ্ছে। এক্ষণে রমযানের আগমন উপলক্ষে তাঁকে নছীহতদানে বাধিত করবেন। এ জাতীয় মহিলারা কিভাবে চলবেন?

  উত্তরঃ এ জাতীয় মহিলা- যার রক্তক্ষরণ হয়, সে এই ঘটনার আগের মাসিক ঋতুস্রাবের দিনগুলো হিসাব করে তদনুযায়ী প্রত্যেক মাসে…

আরও পড়ুন ➲
মহিলা অঙ্গন

প্রশ্ন: নামাযরত অবস্থায় আমার ঋতুস্রাব এসেছে। এখন আমার করণীয় কি?

উত্তরঃ নামাযের সময় হওয়ার পর যদি ঋতুস্রাব আসে-যেমন সূর্য ঢলে যাওয়ার আধঘণ্টা পর কারো ঋতুস্রাব আসল, তাহলে সে ঋতুস্রাব থেকে…

আরও পড়ুন ➲
মহিলা অঙ্গন

প্রশ্ন : একজন প্রশ্নকারিণী বলছেন, নামাযের সময় শুরু হওয়ার পরে কোন মহিলা ঋতুবতী হলে তার হুকুম কি? পবিত্র হওয়ার পরে কি ঐ নামাযের ক্বাযা আদায় করা তার উপর ওয়াজিব হবে? নামাযের ওয়াক্ত শেষ হওয়ার পূর্বে পবিত্র হলেও কি অনুরূপ বিধান?

উত্তরঃ প্রথমতঃ নামাযের সময় শুরু হওয়ার পরে কেউ ঋতুবতী হলে পবিত্র হওয়ার পর ঐ নামাযের ক্বাযা আদায় করা তার উপর…

আরও পড়ুন ➲
মহিলা অঙ্গন

প্রশ্ন: যদি প্রসূতি মহিলা চল্লিশ দিনের আগে পবিত্র হয়, তাহলে তার হজ্জ কি শুদ্ধ হবে? আর যদি পবিত্র না হয়, তাহলে সে কি করবে?

উত্তরঃ যদি প্রসূতি মহিলা চল্লিশ দিনের আগে পবিত্র হয়ে যায়, তাহলে গোসল করে নামায পড়বে এবং পবিত্র মহিলারা যা করে,…

আরও পড়ুন ➲
মহিলা অঙ্গন

প্রশ্ন: জামরায়ে আক্বাবাতে পাথর নিক্ষেপের পর এবং তওয়াফে ইফাযার আগে যদি কোন মহিলা ঋতুগ্রস্ত হয়, তাহলে তার করণীয় কি?

উত্তরঃ যদি তার পুনরায় ফিরে আসা সম্ভব না হয়, তাহলে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন হয়ে পট্টি বেঁধে জরূরী অবস্থার কারণে সে তওয়াফ করে…

আরও পড়ুন ➲
মহিলা অঙ্গন

প্রশ্ন: কতিপয় মহিলা পরবর্তী রমযানে পদার্পণ করেছে অথচ বিগত রমযানের কয়েক দিনের রোযা তারা রাখে নি! এক্ষণে তাদের করণীয় কি?

উত্তরঃ তাদের করণীয় হলো, এহেন কাজ থেকে ফিরে এসে আল্লাহর নিকট তওবা করতে হবে। কেননা বিনা ওযরে কারো জন্য এক…

আরও পড়ুন ➲
মহিলা অঙ্গন

প্রশ্ন: একজন মহিলা প্রসূতি থাকা অবস্থায় সাতদিন রোযা ভেঙ্গেছে এবং স্তন্যদানকারিণী থাকা অবস্থায় পরবর্তী রমযানের সাতদিন অতিবাহিত হয়ে গেছে-তথাপিও অসুস্থতার অজুহাতে সে রোযার ক্বাযা আদায় করেনি। এমনকি তৃতীয় রমযানও আসার উপক্রম হয়েছে! এক্ষণে তার করণীয় কি? জানিয়ে বাধিত করবেন। আল্লাহ আপনাকে উত্তম প্রতিদান দান করুন।

উত্তরঃ উক্ত মহিলার বক্তব্য অনুযায়ী যদি সে সত্যিই অসুস্থ হয়ে থাকে এবং ক্বাযা আদায় করতে সক্ষম না হয়, তাহলে যখনই…

আরও পড়ুন ➲
মহিলা অঙ্গন

প্রশ্ন: আরাফার দিনে [যিলহজ্জের ৯তারিখে] কেউ ঋতুগ্রস্ত হয়ে গেলে সে কি করবে?

  উত্তরঃ আরাফার দিনে কোন মহিলা ঋতুগ্রস্ত হয়ে গেলে সে হজ্জের কাজ অব্যাহত রাখবে এবং অন্যান্যরা যা করছে, সেও তাই…

আরও পড়ুন ➲
মহিলা অঙ্গন

প্রশ্ন: ঋতুবতীর ঋতু বন্ধ হওয়ার পর তার পোষাকে রক্ত বা অপবিত্র কোন কিছু লাগেনি জেনেও কি তাকে পোষাক বদলাতে হবে?

  উত্তরঃ এটা তার জন্য যরূরী নয়। কেননা ঋতুস্রাব পুরো শরীরকে অপবিত্র করে না; বরং শরীরের যে অংশে লাগে, কেবল…

আরও পড়ুন ➲
মহিলা অঙ্গন

প্রশ্ন: আমি যখন হজ্জ করেছি। তবে তখন আমার মাসিক ঋতুস্রাব এসেছিল। কিন্তু লজ্জায় আমি কাউকে কিছু না বলে হারামে প্রবেশ করেছিলাম। এখন আমার করণীয় কি? উল্লেখ্য যে, প্রসূতি অবস্থার পরে আমার সেই ঋতুস্রাব এসেছিল।

  উত্তরঃ ঋতুগ্রস্ত বা প্রসূতি অবস্থায় পতিত হলে কোন মহিলার জন্য মক্কায় হোক বা তার দেশে হোক অথবা অন্য কোথাও…

আরও পড়ুন ➲
মহিলা অঙ্গন

প্রশ্ন :“‌‌সাঈ করার স্থান” কি হারামের [কাবার] অন্তর্ভুক্ত? ঋতুবতী কি সেখানে যেতে পারে?

  উত্তরঃ “সাঈর স্থান” মসজিদের অন্তর্ভুক্ত নয়। আর এ কারণেই কর্তৃপক্ষ এতদুভয়ের মধ্যে পার্থক্য সৃষ্টিকারী দেওয়াল দিয়ে দিয়েছেন। কিন্তু দেওয়ালটা…

আরও পড়ুন ➲
মহিলা অঙ্গন

প্রশ্ন: জরূরী প্রয়োজনে ঋতুবতী এবং প্রসূতি মহিলার দেখে ও মুখস্ত কুরআন তেলাওয়াতের বিধান কি-যেমন যদি সে ছাত্রী অথবা শিক্ষিকা হয়?

উত্তরঃ ঋতুবতী এবং প্রসূতি মহিলার [জরূরী] প্রয়োজনেঃ যেমন শিক্ষিকা ও ছাত্রীর ক্ষেত্রে কুরআন তেলাওয়াত করাতে কোন দোষ নেই। তবে শুধুমাত্র…

আরও পড়ুন ➲
মহিলা অঙ্গন

প্রশ্ন ৫৫: প্রশ্নকারী বলেন, আমি সস্ত্রীক ওমরার জন্য ইয়াম্বু [সঊদী আরবের একটি প্রসিদ্ধ শহর] থেকে আগমন করি। কিন্তু জেদ্দায় পৌঁছার পর আমার স্ত্রী ঋতুগ্রস্ত হয়ে যায়। ফলে আমার স্ত্রী ছাড়া আমি একাকী ওমরা সম্পন্ন করি। এখন আমার স্ত্রীর ক্ষেত্রে হুকুম কি হবে?

  উত্তরঃ আপনার স্ত্রীর ক্ষেত্রে হুকুম হচ্ছে, সে পবিত্র হওয়া পর্যন্ত মক্কায় অবস্থান করবে। অতঃপর ওমরা সম্পন্ন করবে। কেননা যখন…

আরও পড়ুন ➲
মহিলা অঙ্গন

প্রশ্ন ১৬: ঋতুর শেষ দিনগুলোতে পবিত্র হওয়ার পূর্বে মহিলারা সাধারণতঃ রক্তের চিহ্ন দেখতে পায় না। এক্ষণে সাদা জাতীয় পদার্থ* [যা ঋতুর শেষের দিকে কোন কোন মহিলার হয়ে থাকে] না দেখা সত্ত্বেও কি সে ঐ দিনগুলোতে রোযা রাখবে, না কি করবে?

  উত্তরঃ যদি তার অভ্যাস এমন হয় যে, [নিশ্চিত পবিত্র হওয়ার আলামত হিসাবে] সে সাদা জাতীয় পদার্থ দেখতে পায় না-যেমনটি…

আরও পড়ুন ➲
মহিলা অঙ্গন

প্রশ্ন ৫৪: প্রশ্নকারিণী বলছেন, আমি ওমরায় গিয়েছিলাম। কিন্তু ঋতুগ্রস্ত থাকার কারণে মীক্বাত অতিক্রম করা সত্ত্বেও ইহরাম বাঁধিনি এবং পবিত্র হওয়া পর্যন্ত মক্কায় অবস্থান করেছি। এরপর পবিত্র হয়ে মক্কা থেকেই ইহ্‌রাম বেঁধেছি। এক্ষণে আমার এই কাজ কি জায়েয হয়েছে? আমার উপর কি ওয়াজিব হবে?

  উত্তরঃ এই কাজ জায়েয হয়নি। যে মহিলা ওমরা করতে চায়, ঋতুগ্রস্ত থাকা সত্ত্বেও বিনা ইহরামে মীক্বাত অতিক্রম করা তার…

আরও পড়ুন ➲
মহিলা অঙ্গন

প্রশ্ন ১৫: যদি কোন মহিলা তার মাসিক ঋতুস্রাবের নির্ধারিত সময়ে একদিন রক্ত দেখতে পায় কিন্তু পরেরদিন সারাদিনে রক্ত দেখতে না পায়, তাহলে সেক্ষেত্রে তার করণীয় কি?

  উত্তরঃ স্বাভাবিকভাবে মনে হয়, ঋতুস্রাবের দিনগুলোতে তার ক্ষণিকের এই পবিত্রতা ঋতুর অন্তর্ভুক্ত ধরা হবে, সেটাকে পবিত্রতা গণ্য করা হবে…

আরও পড়ুন ➲
মহিলা অঙ্গন

প্রশ্ন: একজন মহিলা ঋতুগ্রস্ত অবস্থায় “আস-সায়ল” [নাজদ ও ত্বায়েফবাসীদের মীক্বাত ক্বারনুল মানাযিল] থেকে ইহরাম বাঁধল। মক্কায় পৌঁছার পর সে তার কোন প্রয়োজনে জেদ্দায় গেল এবং জেদ্দাতে সে পবিত্র হলো। এরপর গোসল করে চুল আঁচড়িয়ে তার হজ্জ সম্পন্ন করল। এক্ষণে তার এই হজ্জ কি শুদ্ধ হবে? তার উপর কি কোন কিছু ওয়াজিব হবে?

উত্তরঃ তার হজ্জ শুদ্ধ হয়েছে এবং তার উপর কোন কিছু ওয়াজিব নয়। সূত্র: মহিলাদের স্রাব ও প্রসূতি অবস্থার বিধিবিধান। লেখক: শাইখ…

আরও পড়ুন ➲
মহিলা অঙ্গন

প্রশ্ন ১৪: রমযানের দিবসে গর্ভবতী মায়ের রক্ত বের হলে তা কি তার রোযায় কোন প্রভাব ফেলবে?

  উত্তরঃ কোন মহিলা রোযা থাকা অবস্থায় যদি তার ঋতুর রক্ত আসে, তাহলে তার রোযা নষ্ট হয়ে যাবে। রাসূল (ছাল্লাল্লাহু…

আরও পড়ুন ➲
মহিলা অঙ্গন

প্রশ্ন ১৩: কিছু কিছু মহিলার অকাল গর্ভপাত ঘটে। এর দুটো অবস্থা হতে পারেঃ- হয় গর্ভস্থ সন্তান আকৃতি ধারণের আগে তাকে গর্ভপাত করে, না হয় আকৃতি ধারণের পরে গর্ভপাত করে। এক্ষণে উক্ত মহিলার গর্ভপাত ঘটার দিন এবং পরবর্তী যে দিনগুলোতে রক্ত আসবে, সেগুলোতে তার রোযা রাখার বিধান কি হবে?

  উত্তরঃ যদি গর্ভস্থ সন্তান আকৃতি ধারণ না করে, তাহলে সে ক্ষেত্রে তার এই রক্ত প্রসূতি অবস্থার রক্ত হিসাবে গণ্য…

আরও পড়ুন ➲
মহিলা অঙ্গন

প্রশ্ন ৫২: একজন মহিলার যিলহজ্জ মাসের ৮ তারিখে প্রসূতি অবস্থা শুরু হলো এবং তওয়াফ ও সাঈ ব্যতীত হজ্জের যাবতীয় রুকন সে সম্পন্ন করল। তবে দশ দিন পরে সে লক্ষ্য করল যে, প্রাথমিকভাবে সে পবিত্র হয়ে গেছে। এখন কি সে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন হয়ে এবং গোসল করে হজ্জের অবশিষ্ট রুকন তওয়াফে ইফাযা [হজ্জের তওয়াফ] সম্পন্ন করবে?

  উত্তরঃ সে নিশ্চিতভাবে পবিত্র না হওয়া পর্যন্ত গোসল করতঃ তওয়াফ করা তার জন্য জায়েয নয়। প্রশ্নে তার কথা “প্রাথমিকভাবে”…

আরও পড়ুন ➲
মহিলা অঙ্গন

প্রশ্ন ১২: ঋতুবতী অথবা প্রসূতি নারী আছরের সময় পবিত্র হলে তাকে কি আছরের সাথে যোহরের নামাযও আদায় করতে হবে নাকি শুধু আছর পড়লেই চলবে?

  উত্তরঃ এই মাস্আলায় অগ্রাধিকারযোগ্য কথা হলো, তাকে কেবল আছরের ছালাত আদায় করতে হবে। কেননা তার উপর যোহরের নামায ওয়াজিব…

আরও পড়ুন ➲
মহিলা অঙ্গন

প্রশ্ন ৫১: একজন মহিলা বলছেন, আমি গত বছর হজ্জব্রত পালন করেছি এবং শারঈ ওযর থাকার কারণে আমি তওয়াফে ইফাযা ও বিদায়ী তওয়াফ ব্যতীত হজ্জের বাকী সব কাজ সম্পন্ন করেছি। যে কোন একদিন তওয়াফে ইফাযা ও বিদায়ী তওয়াফ করার জন্য মক্কায় যাব ভেবে আমি আমার বাড়ী মদীনায় ফিরে গেছি। দ্বীন ইসলাম সম্পর্কে অজ্ঞতার কারণে ইতিমধ্যে আমি সবকিছু থেকে হালাল হয়ে গেছি এবং ইহ্‌রাম অবস্থায় যা কিছু করা হারাম থাকে, তার সবগুলোই করে ফেলেছি। তওয়াফের উদ্দেশ্যে মক্কায় যাওয়া সম্পর্কে জানতে চাইলে আমাকে বলা হয়েছে যে, তোমার জন্য তওয়াফ করা ঠিক হবে না; বরং তুমি তোমার হজ্জ নষ্ট করে ফেলেছ। সেজন্য তোমাকে আগামী বছর আবার হজ্জ করতে হবে এবং সেই সাথে গরু বা উট কুরবানী করতে হবে। এক্ষণে প্রশ্ন হলো, একথা কি ঠিক? এর কি অন্য কোন সমাধান আছে? আমার হজ্জ কি নষ্ট হয়েছে? আমাকে কি পুনরায় হজ্জ করতে হবে? এ মুহূর্তে আমার করণীয় সম্পর্কে জানিয়ে বাধিত করবেন। আল্লাহ আপনাকে বরকত দান করুন।

  উত্তরঃ না জেনে ফৎওয়া দেওয়ার এটা একটা মুছীবত। এই অবস্থায় আপনাকে মক্কায় ফিরে যেতে হবে এবং কেবলমাত্র তওয়াফে ইফাযা…

আরও পড়ুন ➲
মহিলা অঙ্গন

প্রশ্ন ৪১: শরীর বা কাপড়ে এই তরল পদার্থ লাগলে করণীয় কি?

  উত্তরঃ যদি তা পবিত্র হয়, তাহলে কিছুই করতে হবে না। আর অপবিত্র হলে অর্থাৎ মূত্রাশয় থেকে বের হলে, তা…

আরও পড়ুন ➲
মহিলা অঙ্গন

প্রশ্ন ১১: ঋতুবতী এবং প্রসূতি মহিলা কি রমযানের দিনের বেলায় খানাপিনা করবে?

  উত্তরঃ হ্যাঁ, তারা রমযানের দিবসে পানাহার করবে। তবে উত্তম হলো, যদি তাদের নিকটে কোন বাচ্চাকাচ্চা থাকে, তাহলে সেক্ষেত্রে খানাপিনা…

আরও পড়ুন ➲
মহিলা অঙ্গন

প্রশ্ন ১০: কোন কোন সময় মহিলারা রক্তের সামান্য আলামত দেখতে পায় অথবা সারাদিনে বিচ্ছিন্নভাবে খুব অল্প কয়েক ফোটা রক্ত দেখতে পায়। আর এটা সে কখনও প্রত্যেক মাসের ঋতুস্রাবের নির্ধারিত সময়ে কিন্তু ঋতু না আসা অবস্থায় দেখতে পায়, আবার কখনও অন্য সময়ে দেখতে পায়। এক্ষণে উভয় অবস্থায় উক্ত মহিলার রোযার বিধান কি?

  উত্তরঃ ইতিপূর্বে এ জাতীয় প্রশ্নের উত্তর গত হয়ে গেছে। কিন্তু এখানে একটা বিষয় হলো, এই রক্তবিন্দুগুলো যদি মাসের নির্ধারিত…

আরও পড়ুন ➲
মহিলা অঙ্গন

প্রশ্ন ৯: কোন মহিলা যদি রক্ত দেখতে পায় কিন্তু সে নিশ্চিত নয় যে, সেটা ঋতুস্রাবের রক্ত, তাহলে ঐদিন তার রোযার বিধান কি?

  উত্তরঃ তার ঐদিনের রোযা শুদ্ধ হবে। কেননা [নারীর] আসল অবস্থা হলো, ঋতু না থাকা। তবে ঋতুর বিষয়টা স্পষ্ট হলে…

আরও পড়ুন ➲
মহিলা অঙ্গন

প্রশ্ন ৮: কোন মহিলা যদি রক্ত আসার ভাব অনুভব করে অথবা তার অভ্যাস অনুযায়ী ব্যথা অনুভব করে অথচ সূর্যাস্তের পূর্বে রক্ত বের না হয়, তাহলে তার ঐ দিনের রোযা কি শুদ্ধ হবে নাকি তাকে ক্বাযা আদায় করতে হবে?

  উত্তরঃ কোন মহিলা যদি রোযা অবস্থায় ঋতুস্রাব আসার আলামত টের পায় অথবা ব্যথা অনুভব করে অথচ সূর্যাস্তের পরে ছাড়া…

আরও পড়ুন ➲
মহিলা অঙ্গন

প্রশ্ন ৭: ঋতুবর্তী অথবা প্রসূতি নারী যদি ফজরের পূর্বে রক্তমুক্ত হয় এবং ফজরের পরে গোসল করে, তাহলে কি তার রোযা শুদ্ধ হবে?

  উত্তরঃ হ্যাঁ, ঋতুবর্তী যদি ফজরের পূর্বে পবিত্র হয় এবং ফজরের পরে গোসল করে, তাহলে তার রোযা শুদ্ধ হবে। অনুরূপ…

আরও পড়ুন ➲
মহিলা অঙ্গন

প্রশ্ন ৬: যদি রমযান মাসে দিনের বেলায় কোন মহিলার সামান্য রক্তের ফোটা পড়ে এবং সারা রমযান এই রক্ত চালু থাকা অবস্থায় সে রোযা রাখে, তাহলে কি তার রোযা শুদ্ধ হবে?

  উত্তরঃ হ্যাঁ, তার রোযা শুদ্ধ হবে। আর এই রক্ত তেমন কোন বিষয় না। কারণ এটা শিরা থেকে আসে। আলী…

আরও পড়ুন ➲
মহিলা অঙ্গন

প্রশ্ন ৫: সদ্য প্রসবকারিণী নারী কি ছালাত-ছিয়াম (নামায-রোযা) পরিত্যাগ করে চল্লিশ দিন পর্যন্ত অপেক্ষা করবে নাকি রক্ত বন্ধ হওয়া না হওয়াই হলো মূল বিষয়? অর্থাৎ যখনই রক্ত বন্ধ হয়ে যাবে, তখনই কি পবিত্র হয়ে যাবে এবং নামায শুরু করবে? আর পবিত্র হওয়ার সর্বনিম্ন কোন সময়সীমা আছে কি?

  উত্তরঃ প্রসূতি মহিলার নির্দিষ্ট কোন সময়সীমা নেই; বরং যতদিন রক্ত থাকবে, ততদিন অপেক্ষা করবে। এমতাবস্থায় নামায পড়বে না, রোযা…

আরও পড়ুন ➲
মহিলা অঙ্গন

প্রশ্ন ৪: কোন মহিলার ঋতুস্রাবের সময়সীমা যদি প্রত্যেক মাসে আট অথবা সাতদিন হয়; কিন্তু দেখা গেল, মাঝেমধ্যে অভ্যাস ভঙ্গ করে ২/১ দিন বেশী সময় ধরে ঋতুস্রাব চলে, তাহলে সেক্ষেত্রে বিধান কি?

  উত্তরঃ  যদি উক্ত মহিলার মাসিক ঋতুস্রাবের সময়সীমা ছয় বা সাত দিন হয় কিন্তু মাঝে-মধ্যে এ সময়সীমা বৃদ্ধি হয়ে আট,…

আরও পড়ুন ➲
মহিলা অঙ্গন

প্রশ্ন ৩: সদ্য সন্তান প্রসবকারিণী নারী যদি চল্লিশ দিনের আগে পবিত্র হয়ে যায়, তাহলে কি তার উপরে রোযা রাখা এবং নামায আদায় করা ওয়াজিব হবে?

  উত্তরঃ হ্যাঁ, সদ্য সন্তান প্রসবকারিণী নারী চল্লিশ দিনের আগে যখনই পবিত্র হবে, তখনই তার উপর রোযা রাখা অপরিহার্য হয়ে…

আরও পড়ুন ➲
মহিলা অঙ্গন

প্রশ্ন ২: প্রশ্নকারী বলছেন, ঋতুবর্তী যদি [ফজরের আগে] ঋতুস্রাব মুক্ত হয় এবং ফজরের পরে গোসল করে নামায আদায় করতঃ ঐ দিনের রোযা পূর্ণ করে, তাহলে কি তাকে আবার ক্বাযা আদায় করতে হবে?

  উত্তরঃ ঋতুবর্তী ফজরের এক মিনিট আগে হলেও যদি নিশ্চিত ঋতুস্রাব মুক্ত হয়, তাহলে রমযান মাস হলে তাকে ঐ দিনের…

আরও পড়ুন ➲
মহিলা অঙ্গন

প্রশ্ন ১: ফজরের পরপরই যদি কোন ঋতুবতী মহিলা ঋতুস্রাব মুক্ত হয়, তাহলে কি সে খানাপিনা ত্যাগ করতঃ ঐ দিনের রোযা রাখবে? তার ঐ দিনের রোযা কি আদায় হয়ে যাবে নাকি পরে ক্বাযা আদায় করতে হবে?

  উত্তরঃ ফজরের পরে কোন মহিলা ঋতুস্রাবমুক্ত[1] হলে ঐ দিনে তার রোযা রাখার ক্ষেত্রে আলেমগণের দুটো অভিমত রয়েছেঃ প্রথম অভিমতঃ…

আরও পড়ুন ➲
Back to top button