উত্তর: কিবলামুখী হয়ে স্বামী স্ত্রী সহবাস করা অবৈধ এমন কোন দলীল নেই। যারা স্ত্রী সহবাসকে প্রস্রাব পায়খানা করার মতো মনে…
আরও পড়ুন ➲অন্যান্য
উত্তর: ফরয রোযা কাযা করার সময় তা ভেঙ্গে ফেলা বৈধ নয়। সুতরাং আপনার স্বামীর উক্ত আচরণ সঠিক নয়। তার উচিৎ,…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: নফল রোযা রাখার পর ইচ্ছা করে ভেঙ্গে ফেললে কোন ক্ষতি হয় না। তা কাযা করাও ওয়াজেব নয়। সুতরাং আপনার…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য তা করলে তাতে তার রোযা ভাঙ্গবে না। বরং স্বামীও যদি খেলার ছলে নিজ আঙ্গুল প্রবেশ করায়,…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: যদি স্বামী এতই ধৈর্যহারা হয়, তাহলে তা অবৈধ বলা যাবে না। যেহেতু সে সময় তাঁদের জন্য তা বৈধ। অবশ্য…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: একাধিক স্ত্রীর মাঝে ভালবাসাকে যেমন সমানভাবে ভাগ করে বণ্টন করা যায় না, তেমনি আকর্ষণ ও মিলনও সবার সাথে সমান…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: এই শ্রেণীর কল্পিত পরপুরুষ বা পরস্ত্রির সহবাস এক প্রকার ব্যভিচার। সহবাসের সময় স্ত্রীর জন্য বৈধ নয় অন্য কোন সুন্দর…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: সন্তান প্রসবের পর যখন রক্তস্রাব বন্ধ হয়ে যায়, তখন থেকেই মিলন বৈধ। স্রাব অব্যাহত থাকলে ৪০ দিন পর্যন্ত অবৈধ।…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: স্বামী স্ত্রীর মাঝে যে যৌনতা করা হয়, সেটাই অন্যের সাথে করা অশালীনতা অসভ্যতা। সুতরাং আপসের সঙ্গম বৈধ হলে প্রবল…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: রতিক্রীড়ার সময় স্ত্রীর দুধ যদি স্বামীর পেটে চলে যায়, তাহলে স্ত্রী স্বামীর মা হয়ে যাবে না। কারণ দুধ পান…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: স্বামীর জন্য বৈধ তার স্ত্রীর স্তনবৃন্ত চোষণ করে উভয়ের যৌন উত্তেজনা বৃদ্ধি করা। সে ক্ষেত্রে যদি স্ত্রীর দুধ তার…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: স্বামী স্ত্রীর ক্ষেত্রে এমন মৈথুন অবৈধ নয়। যেহেতু মহান আল্লাহ বলেছেন, “(সফল মু’মিন তারা,) যারা নিজেদের যৌন অঙ্গকে সংযত…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : হিসাব বিজ্ঞান শেখা ও শেখানোয় কোন দোষ নেই। কারণ উক্ত শিক্ষা গ্রহণ ও প্রদান করা মৌলিকভাবে জায়েয (ফাতাওয়া লাজনা দায়েমাহ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: আল-কুরআনে নফস তথা আত্মাকে মানুষের পুরো সত্তাকে বুঝানোর জন্য ব্যবহার করা হয়েছে। যেমন, আল্লাহ তা‘আলা বলেছেন, ﴿فَسَلِّمُواْ عَلَىٰٓ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: এ মাসআলার ব্যাপারে আলিমগণ নানা দিক থেকে কথা বলেছেন, তাদের এক একজনের কথা আলোড়ন সৃষ্টি হয়েছে এবং ভুল-ত্রুটিও…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: এ প্রশ্নের উত্তরে আলিমগণ কয়েকটি মত পেশ করেছেন। সেগুলো হলো: ১- একদল বলেছেন, রূহ শরীর সৃষ্টির আগে সৃষ্টি…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: সমস্ত নবী-রাসূল একমত যে, রূহ আল্লাহর সৃষ্টি, তৈরি, তাঁর প্রতিপালিত ও তাঁরই হুকুমে পরিচালিত। এটি দীনের অত্যাবশ্যকীয় জ্ঞাতব্য…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: হ্যাঁ, জীবিত মানুষের দুটি আমলের দ্বারা মৃত ব্যক্তির রূহ উপকৃত হয়, এ দুটি আমলের ব্যাপাবে আহলে সুন্নাত ওয়াল…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: আলিমগণ এ ব্যাপারে অনেক মতানৈক্য করেছেন। তাদের প্রত্যেকেরই দলীল রয়েছে। তাদের কেউ কেউ বলেছেন, মৃত্যুর পরে রূহ জান্নাতে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: কবরের ‘আযাব দু’ধরণের। ১- সার্বক্ষণিক ‘আযাব। এর প্রমাণ আল্লাহ তা‘আলার বাণী, ﴿ٱلنَّارُ يُعۡرَضُونَ عَلَيۡهَا غُدُوّٗا وَعَشِيّٗا٤٦﴾ [غافر:…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: না, শিশুরা কবরে জিজ্ঞাসিত হবে না। কেননা যাদের রাসূল ও রাসূলের আনিত জিনিস সম্পর্কে জ্ঞান আছে তাদেরকে প্রশ্ন…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: আল্লাহই সর্বাধিক জ্ঞাত। প্রত্যেক জাতিই তাদের নবী সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে। তাদেরকে প্রশ্ন করে ও তাদের বিরুদ্ধে দলীল প্রমাণিত…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: নফস মূলত একটি, তবে এর অনেক সিফাত তথা গুণ রয়েছে। ফলে নফসের গুণের হিসেবে এক একটি নাম দেওয়া…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: কবরে সকলের জন্যই একই প্রশ্ন করা হবে। বারা ইবন ‘আযিব রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত হাদীসে এসেছে, «فإذا كان…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: এ প্রশ্নের উত্তরও সংক্ষিপ্ত ও বিস্তারিত দু’ভাবে দেওয়া যায়: সংক্ষেপে বললে বলা যায়, কবরের ‘আযাবের কারণগুলো থেকে বিরত…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: এ মাসআলার উত্তর সংক্ষিপ্ত ও বিস্তারিত দু’ভাবে দেওয়া যায়: সংক্ষেপে বললে, আল্লাহকে না চেনা, তাঁর আদেশ অমান্য করা…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: এ প্রশ্নের উত্তর সংক্ষেপে ও বিস্তারিত দুভাবেই দেওয়া যায়: সংক্ষেপে বলতে গেলে, আল্লাহ তাঁর রাসূলের প্রতি দু’ধরণের অহী…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: উম্মতের সালাফে সালেহীন তথা সৎপূর্বসূরী ও আলিমগণের মতামত হচ্ছে, কেউ মারা গেলে সে নি‘আমত বা শাস্তি ভোগ করে।…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: বারা ইবন ‘আযিব রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত সহীহ হাদীসে এসেছে, خَرَجْنَا مَعَ النَّبِيِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، فِي…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: রূহ শরীর থেকে আলাদা হওয়ার পরে তা শরীর থেকে এমন এক আকৃতি (প্রতিচ্ছবি) নিয়ে যায় যা উক্ত শরীররে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: এ মাসআলার উত্তরে বলা যায়, আত্মার মৃত্যু হলো শরীর থেকে আলাদা হওয়া ও বের হয়ে যাওয়া। এ হিসেবে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: হ্যাঁ, রূহ জীবিত ও মৃত মানুষের রূহের সাথে সাক্ষাৎ করে ও মিলিত হয়, যেভাবে রূহ মৃত ব্যক্তির রূহের…
আরও পড়ুন ➲জবাব: রূহ দু’প্রকার: ১- ‘আযাবপ্রাপ্ত রূহ – আল্লাহর কাছে পানাহ চাচ্ছি- এ ধরণের রূহ শাস্তি ভোগের কারণে ব্যস্ত থাকবে…
আরও পড়ুন ➲জবাব: রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, «ما من مسلم يمر بقبر أخيه كان يعرفه في الدنيا فَيُسَلم عليه، إلا…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: উত্তম হল স্ত্রীকে জাঙ্গিয়া পরিয়ে দেহের যে কোন জায়গায় বীর্যপাত করা। অবশ্য যে নিজের মনোবলে সঙ্গম থেকে বাঁচতে পারবে,…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: কাফফারা দিতে হবে স্ত্রীকে। আর স্বামীকেও দিতে হবে। যেহেতু সে ইচ্ছা করলে নাও করতে পারত। পক্ষান্তরে স্বামী জোড় পূর্বক…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: নিয়মিত মাসিকের পরে অথবা প্রসবের চল্লিশদিন পরেও যে অতিরিক্ত খুন দেখা যায়, তাতে সহবাস বৈধ এবং নামায রোযা ওয়াজেব।…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: মাসিক অবস্থায় স্বামী নিজ স্ত্রীর দেহ নিয়ে খেলায় মাতলে এবং তার ফলে স্ত্রীরও উত্তেজনা সৃষ্টি হলে প্রশ্রাব পায়খানার দ্বার…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: মহান আল্লাহ বলেছেন, “লোকেরা তোমাকে রাজঃস্রাব সম্পর্কে জিজ্ঞেসা করে। তুমি বোল, তা অশূচি। সুতরাং তোমরা রাজঃস্রব কালে স্ত্রী সঙ্গ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: প্রবল ধারণায় যখন বুঝা যাবে যে, মহিলা পবিত্র হয়ে গেছে, তখন তাকে গোসল করে নামায রোযা করতে হবে। কিন্তু…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: স্ত্রীর যোনিপথ সংকীর্ণ ও সঙ্গমের অযোগ্য হলে স্বামী তার পায়খানারদ্বারে সঙ্গম করতে পারে না। যেমন সঙ্গমযোগ্য যোনি না থাকলে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: না এ কাজ বৈধ নয়। কারণ তা ব্যাভিচারের দিকে আকর্ষণ করতে পারে। যুবকের উচিৎ বিবাহের আগে অথবা স্ত্রীর নিকটবর্তী…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: গুপ্ত অভ্যাস (হাত বা অন্য কিছুর মাধ্যমে বীর্যপাত, স্বমৈথুন বা হস্ত মৈথুন) করা কিতাব, সুন্নাহ ও সুস্থ বিবেকের নির্দেশ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: সমমৈথুনঃ পুরুষ সঙ্গম বা পুরুষ-পুরুষে পায়ুপথে কুকর্ম করাকে বলে। আর এরই অনুরূপ স্ত্রীর মলদ্বারে সঙ্গম করাও। এটা সেই কুকর্ম,…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: এই সময় মুখে যিকির পড়া যাবে না। মনে মনে পড়লে দোষ নেই। পেশাব পায়খানা করা অবস্থায় নবী (সঃ) সালামের…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: সহবাসের সময় দু’আ পড়ায় দুটি লাভ আছে। শয়তানের শরীক হওয়া থেকে নিজেদেরকে রক্ষা করা এবং তার ক্ষতি থেকে ঐ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: যখন টিউবে রাখার জন্য বীর্য দেবেন, বীর্যপাতের আগে প্রস্তুতির সময় দুআটি পড়ে নেবেন।সূত্রঃ দ্বীনী প্রশ্নোত্তরলেখকঃ আব্দুল হামিদ ফাইজি আল…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: এর অর্থ এই যে, (ক) ‘বিসমিল্লাহ’র বরকতে সেই সন্তান নেক হয়। যেহেতু মহান আল্লাহ শয়তান কে বলেছেন, “আমার (একনিষ্ঠ)…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: আসলে সহবাসের দুআ স্বামীর জন্যই বিধেয়। স্ত্রী পড়লেও দোষ নেই। যেহেতু এক কাজ উভয়ের, সে কাজের নির্দেশ পুরুষকে দেওয়া…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন, ‘নিশ্চয়ই তোমাদেরর সন্তানগণ তোমাদের পবিত্রতম উপার্জনের অন্তর্ভুক্ত। অতএব তোমরা তোমাদের সন্তানদের উপার্জন থেকে ভক্ষণ কর’ (আবুদাঊদ হা/৩৫৩০;…
আরও পড়ুন ➲লোকে কষ্ট দেবে— এই ভয়ে, গালি দেবে, মারবে অথবা রুযী বন্ধ করে দেবে— এই ভয়ে, চাকরী চলে যাবার ভয়ে অথবা…
আরও পড়ুন ➲না, উক্ত সকল নাম তথা ঐ শ্রেণীর কোন নাম রাখা বৈধ নয়, যাতে আত্নপ্রশংসা হয়। মহানবী (সঃ) এই শ্রেণীর নাম…
আরও পড়ুন ➲আনাস (রঃ) বলেন, নবী (সঃ) কিবলার (দিকের দেওয়ালে) থুথু দেখতে পেলেন। এটা তাঁর প্রতি খুব ভারী মনে হল; এমনকি তাঁর…
আরও পড়ুন ➲নিজের জায়গা ছেড়ে কোন সন্মানিতকে বসতে দেওয়া ইসলামী আদবের পর্যায়ভুক্ত নয়। বরং আদব হল নড়ে সরে বসে পাশে জায়গা করে…
আরও পড়ুন ➲সে দুইভাবে পাপী হবে। শরয়ী আইন অমান্য করে ধূমপান করার জন্য। আর সরকারী আইন ও নির্দেশ অমান্য করার জন্য। (ইবনে…
আরও পড়ুন ➲এই আইন সকলের নিরাপত্তার জন্য, এমনকি খোদ চালকেরও নিরাপত্তার জন্য। সুতরাং তা মান্য করা জরুরি। গাড়ি নেই দেখে হঠাৎ এসেও…
আরও পড়ুন ➲অমুসলিম আয়া রেখে শিশু লালন পালনের দায়িত্ব তার উপর দিলে তার আকিদা ও চরিত্রে শিশু প্রতিপালিত হবে। সুতরাং তা বৈধ…
আরও পড়ুন ➲কাউকে উদ্বুদ্ধ করতে অথবা কোন মুগ্ধকারী বিষয় দেখে তাকবির বা তসবিহ বলাই বিধেয়। তবে জামায়াতিভাবে নয়, একাকী। তবে হাততালি দেওয়া…
আরও পড়ুন ➲সাহাবাদের যে মর্যাদা আছে, অভিনয়ের ফলে তা ক্ষুণ্ণ হয়ে যায়। বিশেষ করে অভিনেতা যদি ফাসেক বা কাফের হয়, তাহলে অবৈধতার…
আরও পড়ুন ➲তাদের জন্য নিম্নলিখিত কাজগুলো করা যায়ঃ- (১) তাদের জন্য দুয়া করা যায়। রাসুলুল্লাহ (সঃ) বলেছেন, “যখন কোন মানুষ মারা যায়,…
আরও পড়ুন ➲জিহাদ ফারজে আইন হলে তাদের কথা মেনে ঘরে বসে থাকা বৈধ নয়। ফার্যে কিফায়াহ বা নফল হলে তাদের কথা মেনে…
আরও পড়ুন ➲আদৌ ঠিক না। কারণ তওয়াফে কাবাগৃহে পূজার উদ্দেশ্য হয় না, যেমন মূর্তিপূজা বা কবরপূজা হয়। আল্লাহর ঘরের তাওয়াফ করে তার…
আরও পড়ুন ➲অবশ্যই না। প্রত্যেকের বাপ দাদা তার নিজের কাছে শ্রদ্ধেয়। কিন্তু প্রত্যেকের বাপ দাদা যে হকপন্থী, তার নিশ্চয়তা কোথায়? হকের মাপকাঠি…
আরও পড়ুন ➲লোকের দোহাই দিয়ে কোন কাজ করা বা বর্জন করা কোন মুসলিমের উচিৎ নয়। সংখ্যাগরিষ্ঠ লোক বর্তমানে সরকার গঠন করতে পারে,…
আরও পড়ুন ➲কোন সন্মানিত ব্যক্তিকে বা শ্বশুরকে ‘আব্বা’ বলে সম্বোধন করায় কোন দোষ নেই। যেমন দোষ নেই নিজের ছেলে ছাড়া অন্য কোন…
আরও পড়ুন ➲এ কথা দুনিয়াদারী দৃষ্টিভঙ্গির ফলশ্রুতি। যেহেতু নামায পড়ে ইহলোকে বড়লোকে হওয়া জায় না। বরং নামায পড়ে পরলোক বড়লোক হওয়া যায়।…
আরও পড়ুন ➲কাউকে আল্লাহর খলীফা বলা জায়েজ না। মানুষ আল্লাহর খলীফা হতে পারে না। বরং আল্লাহই মানুষের ‘খলীফা’ হতে পারেন; যেমন সফরের…
আরও পড়ুন ➲অবশ্যই ঠিক নয়। এমন অপরাধী মানবকে কে অধিকার দিয়ে রেখেছে? যারা এ কথা বলে, তারা কি মানুষ খুন করে না?…
আরও পড়ুন ➲যে এ কথা বলে সেই অবিবেচক জালেম। যেহেতু ইসলাম সর্বক্ষেত্রে নারীকে পুরুষের সমানাধিকার দান না করলেও তাকে তার যথার্থ অধিকার…
আরও পড়ুন ➲কথাটি ঠিক। কারণ নিজে নিজে সঠিক পথ পাওয়ার চেষ্টা করলে ভ্রষ্টতাই স্বাভাবিক। তবে পীর মানে ওস্তাদ। পীর মানে বিদআতি মুর্শিদ…
আরও পড়ুন ➲মিথ্যা বলা বৈধ নয়। মিথ্যা বললে কবিরাহ গোনাহ হয়। রাসুল (সঃ) বলেছেন, “নিশ্চয় সত্যবাদিতা পুণ্যের পথ দেখায়। আর পুণ্য জান্নাতের…
আরও পড়ুন ➲রসিকতা যদি বাস্তব বা সত্য কথার মধ্যে হয় এবং তাতে অশ্লিনতা না থাকে, তাহলে দূষণীয় নয়। যেহেতু মহানবী (সঃ) এমন…
আরও পড়ুন ➲অবশ্যই ঠিক নয়। মহানবী (সঃ) নিজে বুকের প্রতি ইঙ্গিত করে অবশ্যই বলেছেন ‘তাকওয়া এখানে’। কিন্তু তা এ কথার দলিল নয়…
আরও পড়ুন ➲মহান আল্লাহ ইচ্ছাময় বাদশা। তিনি যা ইচ্ছা ফয়সালা করেন। বান্দার জন্য যে ফয়সালা করেন, তা তার জন্য মঙ্গলময়। তার কোন…
আরও পড়ুন ➲প্রত্যেকের ভাগ্য লেখা আছে ‘লাওহে মাহফুজ’- এ। সেটাই হল মুল ভাগ্যলিপি। মহান আল্লাহ বলেন,“পৃথিবীতে অথবা ব্যক্তিগতভাবে তোমাদের উপর যে বিপর্যয়…
আরও পড়ুন ➲কাউকে পাপকাজে বাধা দিতে গেলে বা তার অন্যায়ে প্রতিবাদ করতে গেলে প্রতিবাদকারীদের ‘নিজের চরকায় তেল দাও’, ‘এটা আমার ব্যক্তিগত ব্যাপার’…
আরও পড়ুন ➲ছেলে মেয়েদেরকে অভিসম্পাত করা অন্যতম কবিরাহ গোনাহ; অনুরূপ অন্যান্যদেরকেও অভিশাপ করা, যারা এর উপযুক্ত নয়। নবী (সঃ) হতে শুদ্ধভাবে প্রমাণিত…
আরও পড়ুন ➲আল্লাহ ও তদীয় রাসুলের আজ্ঞাবহ ধর্মভীরু মুসলিমকে ধর্মের যথার্থ অনুগত হওয়ার কারণে বিদ্রূপ করা হারাম এবং তা মানুষের জন্য বড়…
আরও পড়ুন ➲যারা গৌণবাদী অথবা নকলবাদী তারাই সঠিক ইমানদারকে ‘মৌলবাদী’ বলে কটাক্ষ করে। তবে এ কটাক্ষতে মু’মিনদের গর্ব হওয়া উচিৎ। যেহেতু মৌলিক…
আরও পড়ুন ➲তাঁদের জন্য এমন আশাবাদীর কথা বলে পাপে নির্বিচল থাকা অবশ্যই বৈধ নয়। যেহেতু তাঁদের জানা দরকার যে, মহান আল্লাহ যেমন…
আরও পড়ুন ➲এই পৃথিবীর কোন মানুষই সম্পূর্ণ স্বাধীন নয়। প্রত্যেকেই কোন না কোন পরাধীনতা স্বীকার করতে বাধ্য। ব্যক্তি স্বাধীনতা, চিন্তা স্বাধীনতা, বাক…
আরও পড়ুন ➲নির্দিষ্ট কোন ব্যক্তির জন্য এমন সাক্ষ্য বা সার্টিফিকেট দিয়ে ওই কথা লেখা বা বলা বৈধ নয়। (ইবনে উসাইমিন) যেহেতু তা…
আরও পড়ুন ➲নির্দিষ্ট কোন ব্যক্তির জন্য এমন সাক্ষ্য বা সার্টিফিকেট দিয়ে ওই কথা লেখা বা বলা বৈধ নয়। ওই ক্ষেত্রে নাম উল্লেখের…
আরও পড়ুন ➲নির্দিষ্ট কোন ব্যক্তির জন্য এমন সাক্ষ্য বা সার্টিফিকেট দিয়ে ওই কথা লেখা বা বলা বৈধ নয়। (ইবনে উসাইমিন) যেহেতু তা…
আরও পড়ুন ➲পিতামাতার অনুগত্য করা ওয়াজিব। কিন্তু অবৈধ কাজে তাদের অনুগত্য করা বৈধ নয়। পিতামাতা যদি হারাম উপার্জন করতে বলে, পর্দা করতে…
আরও পড়ুন ➲দুই চোখের মাঝে কপাল চুম্বন দেওয়া বৈধ। জাফর হাবসা থেকে ফিরে এলে মহানবী (সঃ) তার সাথে মুয়ানাকা করে তার দুই…
আরও পড়ুন ➲সালাম ও মুসাফাহাহ করার সময় মাথা নত করা বৈধ নয়। বৈধ নয় আল্লাহ ছাড়া অন্য আর জন্য মাথা নত করা।…
আরও পড়ুন ➲পা ছুঁয়ে সালাম করা অমুসলিমদের। আর তা সালাম না তা আসলে প্রণাম। সুতরাং তা মুসলমানদের জন্য বৈধ নয়। বৈধ নয়…
আরও পড়ুন ➲কেবল হাতের ইশারা করা এবং মুখে সালাম উচ্চারণ না করা বৈধ নয়। যে ব্যক্তির কাছে আওয়াজ পৌছবে না, সে ব্যক্তিকে…
আরও পড়ুন ➲যে কোন কাগজে আল্লাহর নাম অথবা আল্লাহর নামযুক্ত কোন ব্যক্তি বা বস্তুর নাম থাকলে অথবা কুরানের আয়াত থাকলে বিছিয়ে খাওয়া,…
আরও পড়ুন ➲প্রয়োজনে দাঁড়িয়ে প্রস্রাব করা যায়। যদি কাপড়ে তার ছিটা লাগার ভয় না থাকে। নবী (সঃ) দাঁড়িয়ে প্রস্রাব করেছেন। (বুখারি ২২২৪,…
আরও পড়ুন ➲উদ্দেশ্য যদি শফিকের হিতাকাংক্ষা হয়, তাহলে তা গীবতের পর্যায়ভুক্ত নয়। যেহেতু তামীর দারী (রঃ) বলেন, “ দ্বীন হল কল্যাণ কামনা…
আরও পড়ুন ➲না, এমন শ্রদ্ধা কিয়ামে বৈধ নয়। যেহেতু আনাস (রঃ) বলেন, ‘ তাঁদের ( সাহাবাদের) নিকট রাসুল (সঃ) অপেক্ষা অন্য কেউই…
আরও পড়ুন ➲‘ কিয়াম’ কয়েক প্রকারের। (ক) কারো তা’যীমের উদ্দেশ্যে কিয়াম করা, যেমন রাজা-বাদশাদের সামনে দাঁড়িয়ে থাকা হয়। এমন কিয়াম বৈধ নয়। যেহেতু…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: দিবারাত্রে স্বামী স্ত্রীর যখন সুযোগ হয়, তখনই সহবাস বৈধ। তবে শরীয়ত কর্তৃক নির্ধারিত কয়েকটি নিষিদ্ধ সময় আছে, যাতে স্ত্রী…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: এ হল লজ্জাশীলতার পরিচয়। পরন্ত শরীয়তে তা হারাম নয়। অর্থাৎ রুম সম্পূর্ণ বন্ধ থাকলে এবং সেখানে স্বামী স্ত্রী ছাড়া…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: শরীয়তে তাতে কোন বাধা নেই। স্বামী স্ত্রী উভয়েই উভয়ের সর্বাঙ্গ নগ্নবস্থায় দেখতে পারে। (ফাতাওয়া ইবনে উষাইমীন ২/৭৬৬) এতে স্বাস্থ্যগত…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: লজ্জাস্থান অপ্রয়োজনে খুলে রাখা বৈধ নয়। পর্দার ভেতরে প্রয়োজনে তা খুলে রাখায় দোষ নেই। যেমন মিলনের সময়, গোসলের সময়…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: শিশুর মূর্তির মাধ্যমে হাত দ্বারা পরিচালিত ঐ ফুটবল খেলা বৈধ নয়। যেহেতু তাতে শারীরিক কোন উপকার সাধিত হয় না।…
আরও পড়ুন ➲উত্তর: ব্যায়াম চর্চা করা বৈধ। যদি তা কোন ওয়াজেব জিনিস বা কর্ম থেকে উদাসীন ও প্রবৃত্ত করে না ফেলে। কারণ…
আরও পড়ুন ➲