অন্যান্য

প্রশ্ন : বিভিন্ন কুইজ প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের পূর্বে নির্দিষ্ট অংকের চাঁদা নেওয়া হয়। তারপর কয়েকজনকে পুরস্কৃত করা হয়। অন্যেরা বঞ্চিত হয়। এটা কি জুয়া হিসাবে গণ্য হবে না?

উত্তর : বৈধ কাজে একজন কিংবা প্রতিজন প্রতিযোগীর নিকট থেকে অর্থ নিয়ে তাদের জন্য
পুরস্কারের ব্যবস্থা করায় কোন বাধা নেই। যেমন কোন ইসলামী জ্ঞানের প্রতিযোগিতা (ইবনু ক্বাইয়িম, আল-ফুরুসিয়া ৩১৮ পৃ.; মারদাভী, আল-ইনছাফ ৬/৯১; উছায়মীন, মাজমূ‘ ফাতাওয়া ১৬/১৭১, লিকাউল বাবিল মাফতূহ ২৬/৫৯; ফাতাওয়া লাজনা দায়েমাহ ১৫/১৭৯)

কেননা এতে উদ্দেশ্য মূলতঃ পুরস্কার বা অর্থোপার্জন থাকে না। বরং মূল উদ্দেশ্য হয় ইবাদত ও নেকীর কাজে পারস্পরিক সহযোগিতা। আর পুরস্কার থাকে তার অনুগামী। সুতরাং এতে জুয়ার কোন প্রসঙ্গ নেই (ফাতাওয়া লাজনা দায়েমাহ ৩/১০৮, ১৫/১৮৯; ফাতাওয়া ইবনু জিবরীন ২২/৬৫; বিস্তারিত খালিদ বিন আলী রচিত ‘আহকামুল জাওয়ায়েয ওয়াল মুসাবিকাত’
দ্রষ্টব্য)

সূত্র: মাসিক আত-তাহরীক।

➥ লিংকটি কপি অথবা প্রিন্ট করে শেয়ার করুন:
পুরোটা দেখুন

Mahmud Ibn Shahid Ullah

"যে আল্লাহর দিকে দাওয়াত দেয়, সৎকর্ম করে এবং বলে, আমি একজন মুসলিম, তার কথা অপেক্ষা উত্তম কথা আর কার?" আমি একজন তালিবুল ইলম। আমি নিজেকে ভুলের উর্ধ্বে মনে করি না এবং আমিই হক্ব বাকি সবাই বাতিল এমনও ভাবিনা। অতএব, আমার দ্বারা ভুলত্রুটি হলে নাসীহা প্রদানের জন্যে অনুরোধ রইল। ❛❛যখন দেখবেন বাত্বিল আপনার উপর সন্তুষ্ট, তখন বুঝে নিবেন আপনি ক্রমের হক্ব থেকে বক্রপথে ধবিত হচ্ছেন।❞
এছাড়াও পড়ে দেখুন
Close
Back to top button