অন্যান্য

সহশিক্ষা পদ্ধতির প্রতিষ্ঠানে প্রবাসী ছাত্রের লেখাপড়া

প্রশ্ন: আমি একজন প্রবাসী ছাত্র, আমি যে বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়ন করি তাতে ছেলে ও মেয়েরা এক সঙ্গে পাশাপাশি পড়াশুনা করে; আমার . প্রশ্ন: আমার জন্য ঐ বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়ন করা জায়েয (বৈধ) হবে কিনা?

উত্তর: আলহামদুলিল্লাহ্‌।

যে মুসলিম ব্যক্তি তার নিজের মুক্তি চায়, আমরা তাকে উপদেশ প্রদান করি, সে যাতে অনিষ্টতা ও ফিতনা তথা বিপর্যয়ের সকল উপায়-উপকরণ থেকে দূরে অবস্থান করে; আর কোন সন্দেহ নেই যে, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসমূহের মধ্যে যুবতীদের সাথে যুবকদের মিশ্রণে সহশিক্ষা হল ফিতনা-ফ্যাসাদে নিপতিত হওয়া ও যিনা-ব্যভিচার ছড়িয়ে পড়ার অন্যতম কারণ।

আর কোনো ব্যক্তি যদি তার নিজেকে হেফাজত করার উদ্যোগ গ্রহণ করে, তবে তাকে অবশ্যই কঠোর সাধনা করতে হবে; কিন্তু কোনো ব্যক্তি যখন এর দ্বারা পরীক্ষার শিকার হয়, তখন তার উপর আবশ্যক হল নিজেকে হেফাজত করা, সেখান থেকে দূরে সরে যাওয়া, দৃষ্টিকে অবনমিত রাখা, লজ্জাস্থানকে হেফাজত করা এবং যতটা সম্ভব হয় নারীদের নিকটবর্তী না হওয়া; আর আল্লাহই ভাল জানেন।

সুত্রঃ শাইখ ইবনু জিবরীন;ফতোয়ায়ে ইসলামীয়া (فتاوى إسلامية): ৩ / ১০২

➥ লিংকটি কপি অথবা প্রিন্ট করে শেয়ার করুন:
পুরোটা দেখুন

মোঃ মামুনূর রশিদ (বকুল)

❝ আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি আল্লাহ ছাড়া কোন হক ইলাহ নেই,এবং মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তার বান্দা ও রাসূল।❞ যে আল্লাহর দিকে দাওয়াত দেয়, সৎকর্ম করে এবং বলে, আমি একজন মুসলিম, তার কথা অপেক্ষা উত্তম কথা আর কার?" আমি একজন তালিবুল ইলম। আমি নিজেকে ভুলের উর্ধ্বে মনে করি না এবং আমিই হক্ব বাকি সবাই বাতিল এমনও ভাবিনা। অতএব, আমার দ্বারা ভুলত্রুটি হলে নাসীহা প্রদানের জন্যে অনুরোধ রইল।
এছাড়াও পড়ে দেখুন
Close
Back to top button