উত্তর : কাফেরকে কোন কিছু পুরস্কার দেয়া, কুরবানীর গোশত এবং নফল ছাদাক্বাহ দেয়া বৈধ, যদি তারা আমাদের তথা মুসলিমদের সাথে…
আরও পড়ুন ➲উপহার
উত্তর : রাসূলুল্লাহ (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেন, ‘তোমরা পরস্পর হাদিয়া বিনিময় কর তাতে তোমাদের মাঝে ভালবাসার বন্ধন তৈরী হবে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : সাধারণভাবে অমুসলিম বা কাফির-মুশরিকদের হাদিয়া গ্রহণ করা জায়েয। আল্লাহ বলেন, ‘ধর্মের ব্যাপারে যারা তোমাদের বিরুদ্ধে লড়াই করে না…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : ঘুষ নেওয়া ও দেওয়া দু’টিই হারাম। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) ঘুষদাতা ও ঘুষ গ্রহীতা উভয়কে লা‘নত করেছেন (আবুদাঊদ, তিরমিযী, সনদ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : কারো নিকট থেকে পাওয়া উপহার সামগ্রী বিক্রয় করা যাবে এবং সেটি অন্যকে উপহার হিসাবেও দেওয়া যাবে। আলী (রাঃ)…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : উক্ত অর্থ ঘুষ হিসাবেই গণ্য হবে। কেননা কর্মকর্তা না হয়ে বাড়িতে বসে থাকলে উক্ত টাকা গ্রাহকেরা দিয়ে যেত…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : উক্ত পদে যোগ্য হয়ে থাকলে সে খালেছ নিয়তে তওবা করবে এবং চাকুরীরত থাকবে। কারণ যোগ্য হওয়া সত্ত্বেও যুলুম…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : যাবে। কারণ আল্লাহ বলেন, ‘কেউ কারো পাপের বোঝা বহন করবে না’ (আন‘আম ৬/১৬৪)। ইহূদী-নাছারারা সূদী লেন-দেনে জড়িত ছিল…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : এ ধরণের হাদিয়া গ্রহণ করা যাবে না। উক্ত অর্থ একদিকে ঘুষ গ্রহণ অন্যদিকে খেয়ানতের অন্তর্ভুক্ত হবে। রাসূল (ছাঃ)…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : নিঃসন্দেহে জায়েয হবে। কারণ এর মাধ্যমে পারস্পরিক ভ্রাতৃত্ব ও ভালোবাসা বৃদ্ধি পায়। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) হাদিয়া গ্রহণ করতেন ও…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : অন্যের হক নষ্ট করে নিজে তা নেওয়ার জন্য ঘুষ দিলে সেটা হবে মহাপাপ। সেক্ষেত্রে ঘুষ দাতা এবং ঘুষ…
আরও পড়ুন ➲