সালাত / নামায
প্রশ্ন : ওমর (রাঃ) কি মসজিদকে সাধারণ কবিতা আবৃত্তি, গল্প-গুজব করার জন্য মসজিদের পার্শ্বে একটি বারান্দা তৈরী করেছিলেন?
উত্তর : উক্ত বক্তব্য সঠিক। মসজিদকে বিশেষ করে মসজিদে নববীকে এগুলো থেকে মুক্ত রাখার
জন্য ওমর (রাঃ) এধরনের ব্যবস্থা করেছিলেন। সালেম ইবনু ওমরের বরাতে বলেন, ওমর ইবনুল খাত্ত্বাব (রাঃ) মসজিদে নববীর পার্শ্বে একটি বড় চত্বর বানিয়েছিলেন, এর নাম রাখা হয়েছিল বুত্বায়হা। তিনি লোকেদেরকে বলে রেখেছিলেন,
যে ব্যক্তি বাজে কথা বলবে অথবা কবিতা আবৃত্তি করবে অথবা উঁচু কণ্ঠে (দুনিয়াবী) কথা বলতে চায়, সে যেন সেই চত্বরে চলে যায়’ (মুওয়াত্ত্বা হা/৪২২; মিশকাত হা/৭৪৫; বায়হাক্বী, সুনানুল কুবরা হা/২০০৫৩; সনদ ছহীহ, আলবানী, ইছলাহুল মাসাজিদ; ইবনু আব্দিল বার্র, আল-ইস্তিযকার হা/৩৯৪)। তবে মসজিদের ভিতরে ইসলামী জাগরণী বা দ্বীনী আলোচনা করায় কোন বাধা নেই।
জন্য ওমর (রাঃ) এধরনের ব্যবস্থা করেছিলেন। সালেম ইবনু ওমরের বরাতে বলেন, ওমর ইবনুল খাত্ত্বাব (রাঃ) মসজিদে নববীর পার্শ্বে একটি বড় চত্বর বানিয়েছিলেন, এর নাম রাখা হয়েছিল বুত্বায়হা। তিনি লোকেদেরকে বলে রেখেছিলেন,
যে ব্যক্তি বাজে কথা বলবে অথবা কবিতা আবৃত্তি করবে অথবা উঁচু কণ্ঠে (দুনিয়াবী) কথা বলতে চায়, সে যেন সেই চত্বরে চলে যায়’ (মুওয়াত্ত্বা হা/৪২২; মিশকাত হা/৭৪৫; বায়হাক্বী, সুনানুল কুবরা হা/২০০৫৩; সনদ ছহীহ, আলবানী, ইছলাহুল মাসাজিদ; ইবনু আব্দিল বার্র, আল-ইস্তিযকার হা/৩৯৪)। তবে মসজিদের ভিতরে ইসলামী জাগরণী বা দ্বীনী আলোচনা করায় কোন বাধা নেই।
সূত্র: মাসিক আত-তাহরীক।