উত্তর : ফিৎনার আশংকা না থাকলে শারঈ পর্দা রক্ষা করে প্রাপ্ত বয়স্কা সুস্থ নারী রক্তদান করতে পারে (আহযাব ৩৩/৩২-৩৩)…
আরও পড়ুন ➲মহিলা অঙ্গন
Islamicaskbd.com থেকে জেনে নিন ইসলামিক নারী / মহিলাদের সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ন মাসলা মাসায়েল, ইসলামিক জিজ্ঞাসা ও জবাব, ইসলামিক প্রশ্নোত্তর।
উত্তর : হায়েযের শেষ সময় দু’ভাবে বোঝা যায়। প্রথমতঃ হয়তবা শ্বেতস্রাব বা সাদা তরল পদার্থ নির্গত হবে, যা জরায়ু…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : চিকিৎসা মানুষের মৌলিক চাহিদা সমূহের অন্তর্ভুক্ত, যা নারী-পুরুষ সকলের জন্যই একান্ত প্রয়োজন। সেকারণ নারীদের জন্য নারী এবং…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : পর্দা সহকারেও নারীদের যে কোন ধরনের যানবাহন চালনা করা সমীচীন নয়। কেননা প্রথমতঃ এধরণের কাজ তাদের জন্য…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : নারীদের জন্য হাতে ও পায়ে মোযা পরিধান করা মুস্তাহাব। নববী যুগে নারীদের হাত মোযা পরার প্রচলন ছিল।…
আরও পড়ুন ➲নারীদের জন্য হাই হিল জুতা পরা জায়েয নয়। কেননা তাতে তার গোপন সৌন্দর্য প্রকট হয়ে পড়ে। আল্লাহ বলেন, ‘নারীরা যেন…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : মহিলার মাথা ও ভ্রুর চুল ব্যতীত অন্য যে কোন অঙ্গের লোম যেমন গোফ, উরুদ্বয়, পাদ্বয় এবং বাহুদ্বয়ের লোম…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : মামী ও খালু মুহাররামাতে মু‘আক্কাদাহ’ বা সাময়িক কারণে হারামের অন্তর্ভুক্ত। কারণ থেকে মুক্ত হলেই তাদের সাথে বিবাহ হালাল…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : মহিলাদের জন্য বাড়ীতে অবস্থান করাই কল্যাণকর (সূরা আল-আহযাব : ৩৩)। ইমাম ইবনু কাছীর (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন, ‘তোমরা বাড়ীতেই অবস্থান…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : কয়েকটি কারণে হিল পরিধান করা অপসন্দনীয়। যেমন, ১. নিজেকে লম্বা দেখানোর প্রচেষ্টা, আসলে কিন্তু সে লম্বা নয়। এটা…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : নখ কর্তন করা সৃষ্টিগত সুন্নাতের অন্তর্ভুক্ত (ছহীহ বুখারী, হা/৫৮৮৯, ৫৮৯০, ৫৮৯১; ছহীহ মুসলিম, হা/২৫৭)। সঙ্গে সঙ্গে এর সময়সীমাও…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : যদি মানবীয় আকার-আকৃতি গঠিত হওয়ার পর, অর্থাৎ হস্ত, মস্তক, পা বা অন্যান্য অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ গঠিত হওয়ার পর ভ্রুণ বা…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : একজন সাবালক মেয়ে তার স্বামী ব্যতীত অন্য মাহরাম বা নারীর নিকট চেহারা, দুই হাতের কব্জি, দুই বাহু, দুই…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : ঋতুবতী মহিলাদের জন্য মুখস্থ কুরআন তেলাওয়াত করা জায়েয। ঋতুবতী মহিলা কুরআন তেলাওয়াত করতে পারবে না মর্মে স্পষ্ট কোন…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : শুধু দুধ বোনই মাহরাম হবে। তার যেকোন ভাই-বোন মাহরাম হবে না। আর রাযা‘আত বা দুধ পান সম্পর্কের জন্য…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : কোন নারী অন্য কোন সন্তানকে তার দুই বছর বয়সের মধ্যে দুধ পান করালেই কেবল দুধমাতা সাব্যস্ত হবে (ছহীহ মুসলিম,…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : এ সম্পর্কে সঊদী আরবের সর্বোচ্চ ওলামা পরিষদ ২০/০৬/১৪০৭ হিজরী তারিখে ফাৎওয়া দিয়েছে যে, (১) একান্ত সমস্যা এবং শারঈ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : একজন মহিলা বিবাহ হওয়ার পরেও তার রক্তসম্পর্কীয় আত্মীয়ের পরিধি আগের মতই থাকবে। তবে বিয়ের পরে তার প্রধান দায়িত্ব…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : মাহরাম ব্যতীত কোন নারীর একাকী দূরে সফরে কিংবা বিদেশে গমন করা নিষিদ্ধ। নারীর সার্বিক নিরাপত্তা বিধান ও ফেৎনা…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : গোসল করে পবিত্র হওয়ার পূর্বে হায়েযা স্ত্রীর সাথে সহবাস করা সিদ্ধ নয়। কেননা আল্লাহ বলেন, ‘পবিত্র না হওয়া…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : স্বামীর চাচা বা মামা তথা চাচা শ্বশুর বা মামা শ্বশুর স্ত্রীর মাহরাম নয়। সেজন্য স্ত্রীকে তাদের থেকে যথাযথভাবে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : সৌন্দর্য বর্ধনের জন্য মহিলাদের নাক-কান ফোড়ানো জায়েয। আরবে যে প্রথাগুলো পূর্ব থেকে চলে আসছিল, সেগুলো রাসূল (ছাঃ) নিষেধ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : বোনের নাতনী বোনের মতই মাহরাম। তথা বোনের নাতনী নিজের নাতনীর সমতুল্য। সুতরাং বোনের নাতনীকে বিবাহ করা হারাম। আল্লাহ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : এসব কর্মক্ষেত্র মহিলাদের জন্য নয়। বরং গৃহই মহিলাদের প্রধান কর্মস্থল (আহযাব ৩৩/৩৩)। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন, নারী হ’ল গোপন…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : সাধ্যমত পর্দা বজায় রেখে মহিলা রোগীর চিকিৎসা করা জায়েয। তবে মহিলা একাকী আসলে আবদ্ধ কক্ষে কোন সহযোগী রাখতে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : গায়ের মাহরাম নারীর সাথে প্রয়োজনে কথা বলা যাবে। কথা বলার সময় উভয়ে দৃষ্টি অবনত রাখবে (নূর ২৪/৩০-৩১)। নারী…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : স্ত্রীর চুল যদি কালো হয়, তবে সেখানে লাল রংয়ের হেয়ার কালার ব্যবহার করা যাবেনা। কেননা কালো চুলই প্রকৃতি…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : এসব পোষাক গৃহাভ্যন্তরে কেবল স্বামীর সামনে পরা জায়েয। সন্তান ও অন্যান্য মাহরামের সামনে নয়। কেননা নারীর আভ্যন্তরীণ সৌন্দর্য…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : শ্যালিকা অবশ্যই দুলাভাই থেকে শারঈ পর্দা করবে। অন্যথায় গুনাহগার হবে। কেননা মাহরাম প্রথমত দুই প্রকার। স্থায়ী ও অস্থায়ী।…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : প্রথমতঃ নারীরা ঘরের বাইরে কোন ধরনের পারফিউম বা সুগন্ধি দ্রব্য ব্যবহার করতে পারবে না। বরং এরূপ নারীকে যেনাকার…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : গৃহই মহিলাদের মূল কর্মক্ষেত্র (আহযাব ৩৩)। তবে বিশেষ প্রয়োজনে নারীরা বাইরে চাকুরী করতে পারে। সেজন্য পৃথক কর্মস্থল থাকা…
আরও পড়ুন ➲প্রশ্ন: আমি একজন ভার্সিটির ছাত্র। আমি তিন জন ছাত্রীকে প্রাইভেট পড়াই। ওরা তিন বোন। তিনজনকে এক সাথেই পড়াই। আপাতত অন্য…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : ইদ্দত পালন মূলতঃ স্ত্রীর পক্ষ থেকে স্বামীর জন্য শোক পালন। আর এর সময়সীমা হ’ল, স্বামীর মৃত্যুর দিন থেকে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : মামী মাহরাম না হওয়ায় উভয়কে পূর্ণ শারঈ পর্দা রক্ষা করে চলতে হবে। কেননা যে সকল নারীকে আল্লাহ মাহরাম…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : হায়েয অবস্থায় স্ত্রী সহবাস হারাম (বাক্বারা ২/২২২)। ইচ্ছাকৃতভাবে যদি কেউ করে, তবে তাকে খালেছ নিয়তে তওবা করতে হবে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : ইসলামী বিধানে সূর্যাস্তের পর থেকে দিবস গণনা শুরু হয়। অতএব যে সময় সন্তান জন্মগ্রহণ করেছে সেখান থেকে চল্লিশতম…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : উক্ত রক্ত নিফাস হিসাবে গণ্য হবে না। বরং মুস্তাহাযা হিসাবে গণ্য হবে। কারণ সাধারণত বাচ্চার বয়স কমপক্ষে ৮০…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : ভ্রূ অধিক ঘন হয়ে দৃষ্টির উপর পতিত হ’লে যে পরিমাণে সমস্যা সৃষ্টি করে ঐ পরিমাণটুকু কেটে ফেলা যায়…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : এক্ষেত্রে স্ত্রীকে চার মাস দশ দিন ইদ্দত পালন করতে হবে এবং স্ত্রী মোহরানাসহ স্বামীর সম্পত্তিতে উত্তরাধিকারী হবে। কারণ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : মহিলারা নিরাপদ পরিবেশে পর্দার মধ্যে থাকা অবস্থায় পুরুষের নিকট থেকে শিক্ষা গ্রহণ করতে পারে। রাসূল (ছাঃ) মহিলাদেরকে দ্বীন…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : নারীরা সৌন্দর্য প্রকাশ করার জন্য মাথার চুল উটের কুঁজের মত উঁচু করে বাঁধতে পারবে না। প্রাচীন মিসরীয় নারীরা…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : গৃহই নারীর মূল কর্মস্থল (আহযাব ৩৩/৩৩)। বিশেষ প্রয়োজনে নারীকে বাইরে যেতে হ’লে পূর্ণ পর্দা রক্ষা করতে হবে। আর…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : স্বামীর মৃত্যুর পর স্ত্রী মূলতঃ স্বামীর গৃহে অবস্থান করেই ইদ্দত পালন করবে। বাধ্যগত কারণ ব্যতীত এসময় বাড়ির বাইরে…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : হায়েযা নারী বা জুনুবী ব্যক্তি লাশকে গোসল করাতে পারে। কারণ তারা মৌলিকভাবে পবিত্র (ইবনু হাজার হায়তামী, তুহফাতুল মুহতাজ…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : নিফাসের নিম্ন সময়ের কোন মেয়াদ নেই। যখনই পবিত্র হবে, তখনই ছালাত ও ছিয়াম শুরু করবে (তিরমিযী হা/১৩৯; ফাতাওয়া…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : মাহরাম হওয়ার জন্য বালেগ ও জ্ঞানসম্পন্ন হওয়া শর্ত (উছায়মীন, শারহুল মুমতে‘ ৭/৪০-৪১)। ইমাম আহমাদ (রহঃ) -কে শিশু কারো…
আরও পড়ুন ➲উত্তর : মাসিক অবস্থায় নারীরা মসজিদে অবস্থান করতে পারবে। তবে ছালাত আদায় করতে পারবে না। রাসূল (ছাঃ) ঋতুবতী অবস্থায় কেবলমাত্র…
আরও পড়ুন ➲উত্তরঃ ঋতুগ্রস্ত হওয়ার নির্দিষ্ট তারিখ না জানা পর্যন্ত এই প্রশ্নের জবাব দেওয়া সম্ভব নয়। কেননা হজ্জের কিছু কিছু কাজে…
আরও পড়ুন ➲উত্তরঃ যদি সে সঊদী আরবের হয়, তাহলে সে তার মাহ্রাম পুরুষের সাথে চলে যেয়ে ইহ্রাম অবস্থায় থাকবে। অতঃপর পবিত্র…
আরও পড়ুন ➲উত্তরঃ তওয়াফে ইফাযার সময় তার যে রক্ত এসেছিল, তা যদি ঋতুর রক্ত হয়- যা সে রক্তের বৈশিষ্ট্য দেখে বা…
আরও পড়ুন ➲উত্তরঃ প্রথমতঃ আমাদের একটা জিনিস জানা উচিৎ যে, ইহ্রামের কোন নামায নেই। কেননা রাসূল (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ইহ্রামের…
আরও পড়ুন ➲উত্তরঃ ঋতুস্রাবের ভূমিকাস্বরূপ এটা হলে তাকে ঋতুস্রাব গণ্য করা হবে। এটা চেনার উপায় হলো, ঋতুবতীর স্বাভাবিক ব্যথা অথবা পেট…
আরও পড়ুন ➲উত্তরঃ যে এই অভিমত আমার দিকে সম্বন্ধিত করে, সে সত্যবাদী নয়। তবে আমার মনে হয়, “উহা পবিত্র” মর্মে আমার…
আরও পড়ুন ➲উত্তরঃ তাকে আল্লাহর নিকট তওবা করতে হবে এবং এ বিষয়ে জ্ঞানসম্পন্ন আলেমকে জিজ্ঞেস করতে হবে। সূত্র: মহিলাদের স্রাব ও প্রসূতি…
আরও পড়ুন ➲উত্তরঃ তরল এই পদার্থ সব মহিলার না আসার কারণে। সূত্র: মহিলাদের স্রাব ও প্রসূতি অবস্থার বিধিবিধান।লেখক: শাইখ মুহাম্মাদ ইবন…
আরও পড়ুন ➲উত্তরঃ এই তরল পদার্থ যদি পবিত্র হয় অর্থাৎ মূত্রাশয় থেকে না এসে গর্ভাশয় থেকে আসে, তাহলে শুধু অযুর অঙ্গপ্রত্যঙ্গগুলো…
আরও পড়ুন ➲উত্তরঃ মুমিন নারীদের এমন ঘটনা আমাদেরকে কষ্ট দেয়। কেননা ফরয রোযার ক্বাযা অনাদায়- হয় না জানার কারণে, না হয়…
আরও পড়ুন ➲উত্তরঃ আলেমগণের নিকট প্রসিদ্ধ কথা হলো, তিন মাসে কোন মহিলার গর্ভপাত ঘটলে সে নামায পড়বে না। কেননা কোন মহিলার…
আরও পড়ুন ➲উত্তরঃ আমাদের বক্তব্য হলো, গর্ভবতীর সাধারণতঃ ঋতুস্রাব আসে না, যেমনটি ইমাম আহমাদ (রহিমাহুল্লাহ) বলেন, “মহিলারা ঋতুস্রাব বন্ধ হওয়ার মাধ্যমে…
আরও পড়ুন ➲উত্তরঃ প্রয়োজনে স্বাদ চেখে দেখলে কোন অসুবিধা নেই। তবে সে যেন স্বাদ চেখে দেখার পর মুখ থেকে ঐ জিনিষটা ফেলে দেয়।…
আরও পড়ুন ➲উত্তরঃ যার বিচ্ছিন্নভাবে তরল পদার্থ আসে, সে উহা বন্ধ হওয়ার সময় পর্যন্ত অপেক্ষা করবে। কিন্তু যদি তার এমন কোন…
আরও পড়ুন ➲উত্তরঃ মহিলাদের বাড়ীতে নামায পড়াই উত্তম। এমর্মে রাসূল (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর সাধারণ ঘোষণা হচ্ছে, “তাদের জন্য তাদের বাড়ীই…
আরও পড়ুন ➲উত্তরঃ এশার শেষ ওয়াক্ত হলো অর্ধরাত্রি। আর উহা জানার উপায় হলো, সূর্যাস্ত থেকে ফজর পর্যন্ত সময়টাকে দুইভাগে ভাগ করতে…
আরও পড়ুন ➲উত্তরঃ বেশীর ভাগ আলেমগণের নিকট প্রসিদ্ধ কথা হলো, যদি উক্ত মহিলার নির্দিষ্ট কোন দিনে ঋতুস্রাব বন্ধ হওয়ার পূর্বাভ্যাস থাকে…
আরও পড়ুন ➲উত্তরঃ [কেউ কেউ বলেন,] এশার অযুতে তাহাজ্জুদ নামায পড়লে শুদ্ধ হবে না। মধ্যরাত শেষ হওয়ার পর তার উপর নতুনভাবে…
আরও পড়ুন ➲উত্তরঃ ঋতুস্রাব ও প্রসূতি অবস্থার ক্ষেত্রে মহিলাদের সমস্যাগুলো কিনারা বিহীন সাগরের মত। আর এর অন্যতম কারণ হচ্ছে, জন্মবিরতিকরণ এবং…
আরও পড়ুন ➲উত্তরঃ না, পড়তে পারবে না। কেননা চাশতের নামাযের সময় নির্দিষ্ট। সেজন্য এই নামাযের সময় হলে তাকে আবার অবশ্যই অযু…
আরও পড়ুন ➲উত্তরঃ আমি এ থেকে সাবধান করছি! কারণ এই বড়িগুলোতে ব্যাপক ক্ষতি রয়েছে- যা ডাক্তারগণের মাধ্যমে আমার কাছে প্রমাণিত হয়েছে।…
আরও পড়ুন ➲উত্তরঃ যদি সে কোন ফরয নামাযের জন্য সেই নামাযের প্রথম ওয়াক্তে অযু করে, তাহলে পরবর্তী নামাযের ওয়াক্ত আসা পর্যন্ত…
আরও পড়ুন ➲উত্তরঃ গর্ভবতী মহিলা যদি সন্তান প্রসবের ২/১ দিন আগে রক্ত দেখতে পায় এবং তার সাথে প্রসব বেদনা থাকে, তাহলে…
আরও পড়ুন ➲উত্তরঃ গবেষণার পর আমার কাছে স্পষ্ট হয়েছে যে, মহিলাদের এই তরল পদার্থ যদি মূত্রাশয় থেকে না এসে গর্ভাশয় থেকে…
আরও পড়ুন ➲উত্তরঃ এই মাসআলায় আলেমগণের মধ্যে মতভেদ রয়েছে। তাঁদের কেউ কেউ বলেছেন, তাকে ঐ নামাযের ক্বাযা আদায় করতে হবে না।…
আরও পড়ুন ➲উত্তরঃ কাবা ঘর অথবা অন্য কোন মসজিদে ঋতুবতীর অবস্থান জায়েয নয়। তবে প্রয়োজনে মসজিদের ভেতর দিয়ে যেতে পারে এবং…
আরও পড়ুন ➲উত্তরঃ এ জাতীয় মহিলা- যার রক্তক্ষরণ হয়, সে এই ঘটনার আগের মাসিক ঋতুস্রাবের দিনগুলো হিসাব করে তদনুযায়ী প্রত্যেক মাসে…
আরও পড়ুন ➲উত্তরঃ নামাযের সময় হওয়ার পর যদি ঋতুস্রাব আসে-যেমন সূর্য ঢলে যাওয়ার আধঘণ্টা পর কারো ঋতুস্রাব আসল, তাহলে সে ঋতুস্রাব থেকে…
আরও পড়ুন ➲উত্তরঃ প্রথমতঃ নামাযের সময় শুরু হওয়ার পরে কেউ ঋতুবতী হলে পবিত্র হওয়ার পর ঐ নামাযের ক্বাযা আদায় করা তার উপর…
আরও পড়ুন ➲উত্তরঃ যদি প্রসূতি মহিলা চল্লিশ দিনের আগে পবিত্র হয়ে যায়, তাহলে গোসল করে নামায পড়বে এবং পবিত্র মহিলারা যা করে,…
আরও পড়ুন ➲উত্তরঃ যদি তার পুনরায় ফিরে আসা সম্ভব না হয়, তাহলে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন হয়ে পট্টি বেঁধে জরূরী অবস্থার কারণে সে তওয়াফ করে…
আরও পড়ুন ➲উত্তরঃ তাদের করণীয় হলো, এহেন কাজ থেকে ফিরে এসে আল্লাহর নিকট তওবা করতে হবে। কেননা বিনা ওযরে কারো জন্য এক…
আরও পড়ুন ➲উত্তরঃ উক্ত মহিলার বক্তব্য অনুযায়ী যদি সে সত্যিই অসুস্থ হয়ে থাকে এবং ক্বাযা আদায় করতে সক্ষম না হয়, তাহলে যখনই…
আরও পড়ুন ➲উত্তরঃ আরাফার দিনে কোন মহিলা ঋতুগ্রস্ত হয়ে গেলে সে হজ্জের কাজ অব্যাহত রাখবে এবং অন্যান্যরা যা করছে, সেও তাই…
আরও পড়ুন ➲উত্তরঃ এটা তার জন্য যরূরী নয়। কেননা ঋতুস্রাব পুরো শরীরকে অপবিত্র করে না; বরং শরীরের যে অংশে লাগে, কেবল…
আরও পড়ুন ➲উত্তরঃ ঋতুগ্রস্ত বা প্রসূতি অবস্থায় পতিত হলে কোন মহিলার জন্য মক্কায় হোক বা তার দেশে হোক অথবা অন্য কোথাও…
আরও পড়ুন ➲উত্তরঃ “সাঈর স্থান” মসজিদের অন্তর্ভুক্ত নয়। আর এ কারণেই কর্তৃপক্ষ এতদুভয়ের মধ্যে পার্থক্য সৃষ্টিকারী দেওয়াল দিয়ে দিয়েছেন। কিন্তু দেওয়ালটা…
আরও পড়ুন ➲উত্তরঃ ঋতুবতী এবং প্রসূতি মহিলার [জরূরী] প্রয়োজনেঃ যেমন শিক্ষিকা ও ছাত্রীর ক্ষেত্রে কুরআন তেলাওয়াত করাতে কোন দোষ নেই। তবে শুধুমাত্র…
আরও পড়ুন ➲উত্তরঃ আপনার স্ত্রীর ক্ষেত্রে হুকুম হচ্ছে, সে পবিত্র হওয়া পর্যন্ত মক্কায় অবস্থান করবে। অতঃপর ওমরা সম্পন্ন করবে। কেননা যখন…
আরও পড়ুন ➲উত্তরঃ যদি তার অভ্যাস এমন হয় যে, [নিশ্চিত পবিত্র হওয়ার আলামত হিসাবে] সে সাদা জাতীয় পদার্থ দেখতে পায় না-যেমনটি…
আরও পড়ুন ➲উত্তরঃ এই কাজ জায়েয হয়নি। যে মহিলা ওমরা করতে চায়, ঋতুগ্রস্ত থাকা সত্ত্বেও বিনা ইহরামে মীক্বাত অতিক্রম করা তার…
আরও পড়ুন ➲উত্তরঃ স্বাভাবিকভাবে মনে হয়, ঋতুস্রাবের দিনগুলোতে তার ক্ষণিকের এই পবিত্রতা ঋতুর অন্তর্ভুক্ত ধরা হবে, সেটাকে পবিত্রতা গণ্য করা হবে…
আরও পড়ুন ➲উত্তরঃ তার হজ্জ শুদ্ধ হয়েছে এবং তার উপর কোন কিছু ওয়াজিব নয়। সূত্র: মহিলাদের স্রাব ও প্রসূতি অবস্থার বিধিবিধান। লেখক: শাইখ…
আরও পড়ুন ➲উত্তরঃ কোন মহিলা রোযা থাকা অবস্থায় যদি তার ঋতুর রক্ত আসে, তাহলে তার রোযা নষ্ট হয়ে যাবে। রাসূল (ছাল্লাল্লাহু…
আরও পড়ুন ➲উত্তরঃ যদি গর্ভস্থ সন্তান আকৃতি ধারণ না করে, তাহলে সে ক্ষেত্রে তার এই রক্ত প্রসূতি অবস্থার রক্ত হিসাবে গণ্য…
আরও পড়ুন ➲উত্তরঃ সে নিশ্চিতভাবে পবিত্র না হওয়া পর্যন্ত গোসল করতঃ তওয়াফ করা তার জন্য জায়েয নয়। প্রশ্নে তার কথা “প্রাথমিকভাবে”…
আরও পড়ুন ➲উত্তরঃ এই মাস্আলায় অগ্রাধিকারযোগ্য কথা হলো, তাকে কেবল আছরের ছালাত আদায় করতে হবে। কেননা তার উপর যোহরের নামায ওয়াজিব…
আরও পড়ুন ➲উত্তরঃ না জেনে ফৎওয়া দেওয়ার এটা একটা মুছীবত। এই অবস্থায় আপনাকে মক্কায় ফিরে যেতে হবে এবং কেবলমাত্র তওয়াফে ইফাযা…
আরও পড়ুন ➲উত্তরঃ যদি তা পবিত্র হয়, তাহলে কিছুই করতে হবে না। আর অপবিত্র হলে অর্থাৎ মূত্রাশয় থেকে বের হলে, তা…
আরও পড়ুন ➲উত্তরঃ হ্যাঁ, তারা রমযানের দিবসে পানাহার করবে। তবে উত্তম হলো, যদি তাদের নিকটে কোন বাচ্চাকাচ্চা থাকে, তাহলে সেক্ষেত্রে খানাপিনা…
আরও পড়ুন ➲উত্তরঃ ইতিপূর্বে এ জাতীয় প্রশ্নের উত্তর গত হয়ে গেছে। কিন্তু এখানে একটা বিষয় হলো, এই রক্তবিন্দুগুলো যদি মাসের নির্ধারিত…
আরও পড়ুন ➲উত্তরঃ তার ঐদিনের রোযা শুদ্ধ হবে। কেননা [নারীর] আসল অবস্থা হলো, ঋতু না থাকা। তবে ঋতুর বিষয়টা স্পষ্ট হলে…
আরও পড়ুন ➲উত্তরঃ কোন মহিলা যদি রোযা অবস্থায় ঋতুস্রাব আসার আলামত টের পায় অথবা ব্যথা অনুভব করে অথচ সূর্যাস্তের পরে ছাড়া…
আরও পড়ুন ➲- 1
- 2