দু'আ, যিকির ও ঝাড়ফুঁক
প্রশ্ন : ‘হাসবুনাল্লাহ ওয়া নি‘মাল ওয়াকীল, নি‘মাল মাওলা ওয়া নি‘মান নাছীর’- দো‘আটি কি ছহীহ কি? কোন কোন ক্ষেত্রে দো‘আটি পাঠ করা যায়?
উত্তর : ‘হাসবুনাল্লাহু ওয়া নি‘মাল ওয়াকীল’-অংশটি ছহীহ হাদীছ দ্বারা প্রমাণিত। ইবরাহীম (আঃ)-কে
আগুনে নিক্ষেপ করা হ’লে এবং রাসূল (ছাঃ) (মুশরিকদের হামলা হবে এমন খবর শুনে
হামরাউল আসাদে) উক্ত দো‘আটি পাঠ করেন (বুখারী হা/৪৫৬৩; আলে ইমরান ৩/১৭৩)।অন্যত্র রাসূল (ছাঃ) এ দো‘আটি পাঠ করার ব্যাপারে উৎসাহিত করেছেন (তিরমিযী হা/৩২৪৩; ছহীহাহ হা/১০৭৯)। তবে ‘নি‘মাল মাওলা ওয়া নি‘মান নাছীর’ বাক্যটি আল্লাহর প্রশংসাসূচক কুরআনের আয়াত (আনফাল ৪০; হজ্জ ৭৮), যা কোন দো‘আর সাথে যুক্ত করে পাঠ করায় কোন বাধা নেই। যেকোন দুঃখ, কষ্ট, বিপদ, দুশ্চিন্তায় আল্লাহর উপরে পূর্ণ তাওয়াক্কুল প্রকাশের জন্য উপরোক্ত দো‘আটি
পাঠ করা যায়।
হামরাউল আসাদে) উক্ত দো‘আটি পাঠ করেন (বুখারী হা/৪৫৬৩; আলে ইমরান ৩/১৭৩)।অন্যত্র রাসূল (ছাঃ) এ দো‘আটি পাঠ করার ব্যাপারে উৎসাহিত করেছেন (তিরমিযী হা/৩২৪৩; ছহীহাহ হা/১০৭৯)। তবে ‘নি‘মাল মাওলা ওয়া নি‘মান নাছীর’ বাক্যটি আল্লাহর প্রশংসাসূচক কুরআনের আয়াত (আনফাল ৪০; হজ্জ ৭৮), যা কোন দো‘আর সাথে যুক্ত করে পাঠ করায় কোন বাধা নেই। যেকোন দুঃখ, কষ্ট, বিপদ, দুশ্চিন্তায় আল্লাহর উপরে পূর্ণ তাওয়াক্কুল প্রকাশের জন্য উপরোক্ত দো‘আটি
পাঠ করা যায়।
সূত্র: মাসিক আত-তাহরীক।