বিবাহ ও দাম্পত্য

প্রশ্ন : আমি ফেইসবুক-টুইটার ব্যবহার করে দাওয়াতী কাজ করি। কিন্তু বিয়ের পর স্বামী এথেকে নিষেধ করেন। এক্ষণে তার এ নির্দেশনা মেনে চলা কি আমার জন্য আবশ্যিক?

উত্তর : স্বামীর যেকোন ইসলামী আদেশ পালন করা অপরিহার্য। অন্যকে দাওয়াত দেওয়া ফরযে কেফায়া। আর স্বামীর আনুগত্য করা ফরযে আইন।

অতএব স্বামীর অনুমতি সাপেক্ষে পর্দার
বিধান মেনে দাওয়াতী কাজ করা উত্তম কাজ। মনে রাখতে হবে যে, ফেসবুক-টুইটার কেবল মেয়েরাই দাওয়াত শুনে না, বরং পর পুরুষেরাও দাওয়াত পায়। যা তাদেরকে প্রলুব্ধ করতে পারে। সেকারণ বাসায় বসে পর্দার মধ্যে প্রতিবেশী মা-বোনদের মধ্যে দাওয়াতী কাজ করাই সর্বোত্তম। যেভাবে উম্মাহাতুল মুমিনীন করতেন।

রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন, ‘নারী হ’ল পর্দার বস্ত্ত। যখন সে বের হয় শয়তান তার দিকে চোখ তুলে তাকায়’ (তিরমিযী হা/১১৭৩; মিশকাত হা/৩১০৯)

সূত্র: মাসিক আত-তাহরীক।

➥ লিংকটি কপি অথবা প্রিন্ট করে শেয়ার করুন:
পুরোটা দেখুন

Mahmud Ibn Shahid Ullah

"যে আল্লাহর দিকে দাওয়াত দেয়, সৎকর্ম করে এবং বলে, আমি একজন মুসলিম, তার কথা অপেক্ষা উত্তম কথা আর কার?" আমি একজন তালিবুল ইলম। আমি নিজেকে ভুলের উর্ধ্বে মনে করি না এবং আমিই হক্ব বাকি সবাই বাতিল এমনও ভাবিনা। অতএব, আমার দ্বারা ভুলত্রুটি হলে নাসীহা প্রদানের জন্যে অনুরোধ রইল। ❛❛যখন দেখবেন বাত্বিল আপনার উপর সন্তুষ্ট, তখন বুঝে নিবেন আপনি ক্রমের হক্ব থেকে বক্রপথে ধবিত হচ্ছেন।❞
এছাড়াও পড়ে দেখুন
Close
Back to top button